একের পর এক গুম-হত্যা চলছেই। এই কাজটা হঠাত শুরু হল। আর গুম হওয়ার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সাদা পোশাকধারী! আর আমাদের গোয়েন্দা সংস্থার সাদা পোশাকধারীরা নয়। তবে এরা কারা? আর আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা গুলো হঠাত কেন এত দুর্বল হয়ে পড়ল? এই প্রশ্ন আমাদের মধ্যে আসাটা স্বাভাবিক। তবে এখানে ভারত কর্তৃক মনোনীত এবং ভারতের তাবেদার সরকারের মদদে ভারতীয় সংস্থা ``র'' এর কারসাজি থাকতে পারে। যদিও অনেকেই দ্বিমত পোষন করবেন তবে এ ক্ষেত্রে সর্বশেষ ক্ষমতাসীন বাংলাদেশের সরকার ভারত মাতার অসীম আগ্রহেই ক্ষমতাসীন হতে সক্ষম হয়েছে। আর তার প্রতিদান হিসেবে ভারতের গোলাম সরকার ভারতকে সর্বসাকুল্যে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে যাহা এই দেশের মানুষের সম্পদ- আজ তিস্তার পানি নাই! ট্রানজিট দিয়েছে বিনা অর্থে!, আমার দেশের সম্পদতুল্য চৌকষ সেনা অফিসারদের হত্যা করে ভারতের লক্ষ্য পুরনের কাজ ত্বরান্বিত করেছে, দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে ভারতকে সুযোগ তৈরী করে দেয়া, ব্যবসা-বানিজ্যে স্থবিরতা এনে বাংলাদেশকে ভারতের বানিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃত দেয়ার মাধ্যমে দেশের বানিজ্য ধ্বংস করার সব আয়োজন এই সরকার সম্পাদন করেছে। আজ মানুষ পুরোপুরি নিরাপত্তাহীন। ঘর থেকে বেরুলে বাড়ীতে ফেরত যাওয়ার নূন্যতম নিশ্চয়তা টুকু নাই। আর বাংলাদেশের গজবের মানসকন্যার বদৌলতে দেশ ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিনত হতে চলেছে। আজ পররাষ্ট্রনীতি ব্যর্থ, ব্যর্থ আমাদের সর্বহারা ! আজ আমাদের দেশের সর্বোচ্চ গোয়েন্দা কি ``র'' দ্বারা বেড়াজালে আটকানো নয়? সাদা পোষাকে কারা আমার দেশে অফিস করে? কারা মাথায় ভিন্ন কাপড় বেধে আমার দেশের চৌকষ অফিসারদের হত্যা করল? এরা কারা? আজ ও জাতিকে গনতন্ত্রের ধ্বংস কন্যা জাতিকে অবহিত করতে পারেনি। অপরদিকে পররাষ্ট্রনীতি দুর্বলতার কারনে এবং ভারত তোষননীতির কারনে কালো বিড়াল মিউ মিউ করে তার নৈতিক অবস্থান জানান দিলেও ৩০ ঘন্টার মাথায় ঘন্টা খুলে দফতরবিহীন মন্ত্রীর মুকুট পড়িয়ে দুর্নীতিরত্ন হিসেবে দেশের মানুষের কাছে প্রমান দিয়েছে। জাতির কাছ থেকে এর বিচার এরা পাবেই। তাই `` র'' এর খোলস থেকে বের হতে হবে।
চলবে........