somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইউএস- ইউকের সহযোগীতায় ইয়েমেনে সৌদি গনহত্যা।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইউএস- ইউকের সহযোগীতায় ইয়েমেনে সৌদি গনহত্যা।
‘’আমি ভয়ে ঘুমাতে পারছিলাম না।কারন আমার মাথার উপর দিয়ে বিকট শব্দ করে বিমানগুলু উড়ে যাচ্ছিল।কিছুক্ষুন পর তারা আমাদের ঘরের পাশে একটা বোমা ফেলল,কিছুক্ষন পর আমাদের প্রতিবেশি বাড়ির উপর আরো তিনটা বোমা ফেলল।এরপর আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি’’।
এই কথাগুলি উত্তর-পশ্চিম ইয়েমেনের হাজজাহা প্রশাসনিক অঞ্চলের মিডি জেলাতে সৌদি নেতৃত্বাধীন বিমান হামলায় বেঁচে যাওয়া দশ বছর বয়সী ইয়েমেনি শিশু আহমদ মনসুরের। আহমদ আহত হয়েছেন, এবং তার মা ও ভাইবোন বিমান হামলায় মারা গেছেন। এদিন মোট ১৫ জন মারা গিয়েছিলেন (নয়জন শিশু এবং চারজন মহিলা)।(সোর্স- ইয়েমেনি মানবধিকার সংগঠন মাওতানা)
মাওতানার রিপোর্ট মতে,আহমেদের এলাকায় এই বোমা হামলাটি ছিল এক ভয়ংকর ঘটনা যেটা তারা প্রকাশ ‘’শেষ বিচারের দিন- ইয়েমেনে হত্যা এবং ধ্বংসযজ্ঞে আমেরিকা ও ইউরোপের ভুমিকা শিরোনামে। উল্লেখ্য এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন নির্মিত BLU-63ক্লাস্টার বোম্ব।যেই বোমার সর্বশেষ বিক্রির অনুমোদন মার্কিন সিনেটের ভেটোর কারনে বন্ধ রাখা হয়।আরো কিছু বোমা হামলার ঘটনা উল্লেখ করার মতঃ
১) এপ্রিল ২২,২০১৮,হাজজাহা প্রশাসনিক এলাকা।
মৃতের সংখ্যা- ২১ জন নিহত,যার মধ্যে শিশু ছিল ১১ জন এবং মহিলা ৩ জন( বিয়ের অনুষ্ঠানে হামলা করা হয়)
এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন সরবরাহকৃত GBU-12 Paveway II laser-guided bomb।
২) সেপ্টেম্বর ২০,২০১৬, আল মাতমা ডিস্ট্রিক্ট।
মৃতের সংখ্যা- ১৫ জন নিহত,যার মধ্যে শিশু ছিল ১২ জন এবং মহিলা ৩ জন( ট্রাকের উপর হামলা করা হয়)
এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন সরবরাহকৃত GBU-12 Paveway II laser-guided bomb।
৩) সেপ্টেম্বর ২১,২০১৬, হুদাইদা প্রশাসনিক এলাকা।
মৃতের সংখ্যা- ২৩ জন নিহত,যার মধ্যে শিশু ছিল ৫ জন এবং মহিলা ২ জন( বেসামরিক বাড়ির উপর হামলা করা হয়)
এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন সরবরাহকৃত GBU-12 Paveway II laser-guided bomb।
৪) ডিসেম্বর ১২,২০১৬, মিদি ডিস্ট্রিক্ট।
মৃতের সংখ্যা- ১৫ জন নিহত,যার মধ্যে শিশু ছিল ৯ জন এবং মহিলা ৪ জন( বেসামরিক বাড়ির উপর হামলা করা হয়)
এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন সরবরাহকৃত BLU-63 submunition from cluster bomb ।
৫) আগস্ট ১৫,২০১৫,হারাদ ডিস্ট্রিক্ট।
মৃতের সংখ্যা- ১০ জন নিহত,যার মধ্যে শিশু ছিল ৬ জন এবং মহিলা ৩ জন( বেসামরিক বাড়ির উপর হামলা করা হয়)
এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন সরবরাহকৃত e CBU-58 cluster bomb with BLU-63 submunitions।
৬)সেপ্টেম্বর ১৪,২০১৫। বিলাদ আর রাস ডিস্ট্রিক্ট।।
মৃতের সংখ্যা- ১০ জন নিহত,যার মধ্যে শিশু ছিল ২ জন এবং মহিলা ৬ জন( বেসামরিক বাড়ির উপর হামলা করা হয়)
এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন সরবরাহকৃত GBU-12 Paveway II laser-guided bomb।
৭) অক্টোবর ৮,২০১৬, আস সাবাইন ডিস্ট্রিক্ট।
মৃতের সংখ্যা- ৮৪ জন নিহত এবং ৫০০ জন আহত।(জানাজার নামাজে হামলা করা হয়)
এই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছিল মার্কিন সরবরাহকৃত GBU-12 Paveway II laser-guided bomb with Mk-82 warhead (identified by Human Rights Watch1 )
এরকম আরো শত শত উদাহরন দেয়া যাবে।
ভয়াবহ মানবিক সংকটঃ
ইয়েমেনের বিরুদ্ধে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞটি ষষ্ঠ বছরে অব্যাহত থাকায় আহমেদ ও তার পরিবারের ট্রাজেডি অন্যান্য অনেক ইয়েমেনি পরিবারের মতোই। জাতিসংঘের মানবিক বিষয় সম্পর্কিত সমন্বয়কারী সংস্থা (ওসিএইচএ) এর ২০২০ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী ‘’ইয়েমেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে"ইতিমধ্যে আনুমানিক ২৩৩,০০০ মানুষ নিহত হয়েছে, যেখানে খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা এবং অভাবের মতো পরোক্ষ কারণে ১৩১,০০০ জন মারা গেছে। যদি এটাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোগ্রাফির সাথে তুলনা করা হয় তাহলে সেখানে এতদিনে ২৫ লক্ষ মানুষ মারা যেত’’।
ইয়েমেনে মানবিক সংকট বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে। যারা যুদ্ধে বেঁচে আছেন তারা নিজের এবং তাদের পরিবারের মৌলিক মানবিক প্রয়োজনের জন্য লড়াই করতে গিয়ে মারাত্মক পরিস্থিতিতে বেঁচে আছেন। জাতিসংঘের মতে, ইয়েমেনের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ (২৪ মিলিয়নেরও বেশি) বেঁচে থাকার জন্য মানবিক সহায়তার উপর নির্ভরশীল। তীব্র অপুষ্টিজনিত কারণে মারা যাওয়ার ঝুঁকিতে পাঁচ বছরের কম বয়সী ১ লক্ষ শিশু। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনে গুরুত্বপূর্ণ বেসামরিক অবকাঠামো বোমা মেরে ধ্বংস করেছে। যুদ্ধের কারণে ইয়েমেনের অর্ধেকেরও বেশি স্বাস্থ্যসেবা খাত ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং বন্ধ রয়েছে। নৃশংস বোমা হামলার জন্য, সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনের সমুদ্র, স্থল এবং বিমান চলাচল অবরোধ করে রেখেছে। নিষ্ঠুর অবরোধের ফলে ইয়েমেনে খাদ্য, জ্বালানী, ঔষধ এবং চিকিত্সা সরঞ্জামগুলি প্রবেশে পথে বাধা সৃষ্টি করে।
ভুলে যাওয়া ইয়েমেনি শরণার্থীঃ
ইয়েমেনের বিরুদ্ধে সৌদি নেতৃত্বাধীন যুদ্ধ সেখানে মানবিক সংকটকে তীব্রতর করে তুলেছে। ইয়েমেনের ৩.৬ মিলিয়ন মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং ইয়েমেনের অভ্যন্তরে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র এবং শরণার্থী শিবিরে বাস করছে। জাতিসংঘের মতে, ইয়েমেনে প্রধানত আফ্রিকার হর্ন খ্যাত দেশগুলির থেকে বিশেষ করে সোমালিয়ার প্রায় ৩০০,০০০ শরণার্থী রয়েছে। ইয়েমেন জুড়ে শরণার্থীরা যুদ্ধ ও ক্ষুধার হুমকির মধ্যে কঠোর পরিস্থিতিতে জীবনযাপন করে।কয়েক হাজার ইয়েমেনী মিশর, জিবুতি, সোমালিয়া, মালয়েশিয়া, জর্ডান এবং সুদানের মতো অন্যান্য দেশে নিরাপত্তা এবং আশ্রয় নিতে ইয়েমেন ছেড়ে যাওয়ার বিপদজনক যাত্রা বেছে নিয়েছিল।যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইয়েমের এসব অসহায় মানুষের দিকে তাকাতেও অপারগ সেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সৌদি-আমিরাতের কাছে ইয়েমেনের যুদ্ধকে অবলম্বন বিলিয়ন ডলারের অস্র বিক্রি করছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং এর পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী মিত্ররা ইয়েমেনের যুদ্ধ ও ধ্বংসের জন্য প্রত্যক্ষভাবে দায়ী। তবুও, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিকভাবে লক্ষ লক্ষ বাস্তুচ্যুত ইয়েমেনিদের দুর্দশার দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে না।
সাম্রাজ্যবাদীদের জটিলতা এবং যুদ্ধের কপটতাঃ
যুদ্ধ শুরুর পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেবল ইয়েমেনের অর্ধশতাধিক শরণার্থীকে গ্রহণ করেছে! বিপরীতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই অঞ্চলে বৈধতা ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার আওতায় যুদ্ধ পরিচালনার জন্য সৌদি আরবকে রাজনৈতিক, যৌক্তিক এবং সামরিক সহায়তা দিয়েছে।এবং বিলিয়ন অস্রের যোগান দিচ্ছে। ইয়েমেনের বিরুদ্ধে সৌদি নেতৃত্বাধীন পাঁচ বছরের যুদ্ধের ফলে কেবল শান্তি বা স্থিতিশীলতার খোলসে তারা মৃত্যু ও ধ্বংসই ডেকে এনেছে।
২০১৫-২০১৯ সাল অবধি সৌদি আরব ছিল বিশ্বের এক নাম্বার অস্র আমদানিকারক দেশ আর আমেরিকা ছিল সৌদি আরবের এক নাম্বার অস্র সরবরাহকারী দেশ।ইয়েমেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে আমেরিকা,সৌদির কাছে অস্র বিক্রি করেছে প্রায় ১৫০০ কোটি ডলারের।আমেরিকা ইউকে প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের।আর আমিরাতের কাছে বিক্রি করেছে যথাক্রমে ৪০০ কোটি এবং ১৫ কোটি ডলারের (সোর্স- SIPRI)।বাস্তবে এই অংকটা আরো বড়।ট্র্যাম্পের শেষ সময়ে সৌদির কাছে ৫০ কোটি ডলার এবং আমিরাতের ২৩০০ কোটি ডলারের চেষ্টা করেছিলেন।
অন্যদিকে ইউকে অস্র বিক্রির পাশাপাশি সৌদি সেনাদের বিশেষ পাইলটদের প্রশিক্ষন দিচ্ছে।সম্প্রতি ফাঁসকৃত ডকুমেন্টে দেখা রয়াল এয়ার ফোর্স সেই ২০১৪ সালের ইয়েমেন যুদ্ধ শুরুর প্রথম থেকেই সৌদি বিমান বাহিনীর পাইলটদের প্রশিক্ষন দিয়ে যাচ্ছে( সেপ্টেম্বর ২৩,২০২০)
. গার্ডিয়ানের ৩রা অক্টোবর,২০১৯ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী,স্ট্যাম্পোর্ড ল স্কুল ২৭ টি সৌদি বোমা হামলার ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে সিদ্ধান্তে এসেছে যে, ২২টি বোমা হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছে মার্কিন বোমা আর ৫টি ঘটনায় ব্যাবহার করা হয়েছে ইউকের বোমা।২০১৯ সালে স্কুল বাসে বোমা হামলায় নিহত হয়েছিল ৪০জন শিশু।সেই হামলায় ব্যাবহার করা হয়েছে মার্কিন প্রিসিশন গাইডেড বোমা।(গার্ডিয়ান- ৩রা অক্টোবর,২০১৯)
এই বর্বর হামলায় তথাকথিত কানাডার ভুমিকাও কম নয়। Canadian International Merchandise Trade Database এর তথ্য মতে ২০২০ সালের জুলাই থেকে অক্টোবরের মধ্যেই কানাডা সৌদির কাছে ৬০ কোটি ডলারের অস্র বিক্রি করেছে।
অর্থাৎ সৌদি এবং আমিরাতের,ইয়েমেনের গনহত্যার পিছনের মুল শক্তি হল আমেরিকা-ইউকে-কানাডা।দুর্ভাগ্য হল এরাই হরহামেশা আমাদের মানবধিকার এবং শান্তির কথা শুনায়।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩১
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×