১. রূপালি সৈকতে-আলমগীর কবিরের ছবি। বুলবুল আহমেদ, জয়শ্রী কবির আর আনোয়ার হোসেন। এই ছবিটির কথা খুব একটা আলোচনা হয় না। আমি সিনেমা হলে এটি দেখেছিলাম। সেই বয়সের মুগ্ধতা আমার যায়নি।
২. ঘুড্ডি-সুবর্না আর আসাদের প্রেমের ছবি। তারুণ্য ভরা এই ছবিটা সব সময়েরই পছন্দ।
৩. সীমানা পেরিয়ে-আবারও আলমগীর কবির। বুলবুল আর জয়শ্রী কবির। এই ছবিটি দেখেনি এমন মানুষ মনে হয় কমই আছে। গানগুলোও তো অসাধারন।
৪. মাটির ময়না- এই সময়ের পরিচালকদের মধ্যে আমার পছন্দ তারেক মাসুদ। আর এই সময়ের ধারা বদলের প্রথম ছবি এই মাটির ময়না।
৫. সুতরাং- কবরী আর সুভাস দত্ত। সুভাস দত্তই পরিচালক। অনেক আগের ছবি।
৬. সূর্যকন্যা- আবারও আলমগীর কবির। বুলবুল, জয়শ্রী, সিডনী আর রাজশ্রী। আলমগীর কবিরের ছবি দেখলে মনে হয় এই লোকটি বেঁচে থাকলে বাংলা সিনেমাকে তিনি কোথায় নিয়ে যেতেন?
৭. গোলাপি এখন ট্রেনে: তালিকায় ববিতা থাকবে না তা কি হয়? ববিতার এই ছবিটিই আমার বেশি পছন্দ। ববিতা, ফারুক, আনোয়ার হোসেন, আবদুল্লাহ আল মামুন। অসাধারণ এই ছবির কিছু গান।
৮. টাকা আনা পাই- ববিতাকে দেখার জন্যই এই ছবিটা বার বার দেখা যায় এবং দেখতে চাই।
৯. জীবন থেকে নেয়া-জহির রায়হানের এই ছবিটাই সেরা। এখন হয়তো মনে হবে প্লটটা তো চির চেনা। কিন্তু সময়টি বিবেচনা করলে এই ছবিকে বাদ দিয়ে বাংলা ছবির ইতিহাস লেখা যাবে না। জহির রায়হানের আরেকটা ছবির কথা খুব মনে পড়ছে। শেষ পর্যন্ত। এটিতেও ববিতা আছে।
১০. ১৩ নং ফেকু ওস্তাগার লেন: দেশে ভাল কমেডি মুভি হয় না। সেই কবে হয়েছিল এই ছবিটি। এর পর আর একটাও হলো না। এখনও দেখলে আগের মতোই মজা পাই।