somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্যা কোড অফ হাম্বুরাবি .....চোখের বদলে চোখ!!

১৪ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


That the strong might not injure the weak
In order to protect the widows and orphans
I have in Babylon...
Set up these my precious words
Written upon my memorial stone...
!


ব্যাবিলনীয় সভ্যতার প্রথম সম্রাট হাম্বুরাবি (১৭৯২ খ্রী:পূ:-১৭৫০ খ্রী:পূ:) তিনি মেসোপটেমিয়ার আইন ও বিচার ব্যাবস্থা পূর্নগঠিত ও সুসংবদ্ধ করেছিলেন! তিনি যদিও ব্যাবিলন শহরের ষষ্ঠ সম্রাট ছিলেন, কিন্তু পরবর্তীতে সুমের, আক্কাদ, এবং মেসোপটেমিয়ার অনেক অঞ্চল দখল করার পরে তিনি নিজেকে প্রথম সম্রাট হিসাবে ঘোষনা করেন!!
রাজ্য বিস্তারের পাশাপাশি কৃষি ব্যবস্থা উন্নয়ন জ্যোতির্বিদ্যা, গনিতচর্চা, সাহিত্যচর্চার বিকাশে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল।
তবে তিনি যে কারণে আজও জগৎ বিখ্যাত হয়ে আছেন, সেটা হলো তার প্রনীত আইনের ধারা।

আনুমানিক ১৭৮৬ খ্রী: পূ: তিনি প্রায় ২৮২ টি আইনের ধারা প্রনয়ন মতান্তরে সংকলন করেছিলেন, এগুলো বেশির ভাগই ছিল পারিবারিক, দোষীদের শাস্তি, সামরিক আইন, নৈতিকতা, ব্যবসা বানিজ্য, দ্রব্যমূল্য ইত্যাদি সম্পর্কিত। হাম্বুরাবির প্রণীত এই আইনের ধারা গুলোকে বলা হয় " দ্যা কোড অফ হাম্বুরারি"। এবং এই ধারা গুলোকে রাস্ট্র পরিচালনার কাজে ব্যবহৃত আবশ্যিক আইনের সর্ব প্রাচীন নিদর্শন হিসাবে গন্য করা হয়! এখানেই সর্ব প্রথম বিবাদীর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের সুযোগ আর বাদি এবং বিবাদীর উভয়েরই আদালতে সাক্ষ্য প্রমান দেবার আধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল।

১৯০১ সালে মিশরীয় প্রত্নতাত্বিক গুস্তাভ জ্যাকুয়ার ইরানের কাজাকিস্তান থেকে ব্ল্যাক ব্যাসল্টের একটা মানব আকৃতির stele আবিস্কার করেন যেখানে এই ধারা গুলো লিখিত ছিল। এছাড়া বেশ কিছু পোড়ামাটির ট্যাবলেটে এই আইনের ধারা গুলো উৎকীর্ন অবস্থায় পাওয়া গেছে, যা থেকে মনে হয় এই কোড গুলো তিনি এমন ভাবে ছড়িয়ে দিয়েছিলনে রাজ্য জুড়ে যাতে সমস্ত লোক তা পড়তে পারে!

বর্তমানে ল্যুভ মিউজিয়ামে রাখা এই ব্ল্যাক ব্যাসল্টের stele আক্কাদিয়ান ভাষায় কিউনিফর্ম লিপিতে আইন গুলো লেখা আছে!


তার আগে ৪০০ বছর ধরে বিভিন্ন সময় ছোট খাট আইনের কিছু ধারা বিভিন্ন রাজারা প্রনয়ন (যেমন উর এর রা প্রনিত আইন 'কোড অব উর নাম্মু (২০৫০ খ্রী পু', ) ইসিনের লিপট-ইস্তার (১৮৭০ খ্রি: পু) , করেলও এমন বিস্তৃত আর সংগঠিত আইন প্রনয়ন ও সংকলন হাম্বুরাবির হাত থেকেই হয়েছিল!
আইনের এই সর্বপ্রাচীন ধারা গুলোর সূচনা পত্রে তিনি তার আইন প্রনয়েনর উদ্দ্যেশটা এভাবে বর্নানা করেছিলেন " to promote the welfare of the people, I, Hammurabi, the devout, god-fearing prince, cause justice to prevail in the land by destroying the wicked and the evil, that the strong might not oppress the weak!"


পোড়ামাটির ফলকে কিউনিফর্মে লিখিত হাম্বুরাবির আইন।

যাই হোক এবার সেই আইনের ধারা থেকে বিশেষ কিছু আইন দেখে নেয়া যাক, কেমন ছিল সেই প্রাচীন আইন গুলো.........

১। কোন ব্যাক্তি যখন অন্য আরেকজনের নামে কোন অভিযোগ করবে তখন অভিযুক্তকে নদীর পানিতে ঝাপিয়ে পরতে হবে, যদি অভিযুক্ত ব্যাক্তি ডুবে যায়, তাহলে প্রমানিত হবে যে সে আসলেই দোষী এবং তখন আভিযোগকারি আভিযুক্তের ঘর বাড়ি সব পেয়ে যাবে। আর যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি কোন ধরনের আঘাত ছাড়াই নদীর পানি থেকে সাতরে তীর চলে আসতে পারে তাহলে প্রমানীত হবে যে সে আসলে নির্দোষ। এক্ষেত্রে মিথ্যা অভিযোগ আনার কারণে অভিযোগকারীর মৃত্যুদণ্ড হবে (কোড-২)

হালের ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা আইনজীবীদের যেমন তাদের ভুলভাল কাজের জন্য তেমন কোন হিসাব নিকাষ দিতে হয় না, বেশির ভাগ সময়েই তাইরে নাইরে বলে আইনের ফাঁক গলে বের হয় যায়, সেই সময়ে কিন্তু এদের সেই সুব্যবস্থা ছিল না.............

২। কোন বিচারকের কোন লিখিত রায় যদি পরবর্তিতে ভুল প্রমাণীত হয় এবং যদি দেখা যায় যে ভুলটা ঐ বিচারকের নিজের কারণে হয়েছে , তাহলে তিনি শাস্তি হিসাবে যে জরিমানা করেছিলেন তার ১২ গুন বেশি জরিমানা তাকে দিতে হবে! এবং ..........এবং জনসমুক্ষে তাকে বিচারকের আসন থেকে আপসারণ করা হবে, আর ভবিষ্যতে সে কখনোই বিচার কাজে অংশ নিত পারবে না! (কোড---৫)

৩। শল্য চিকিৎসার সময়ে ডাক্তারের ভুলের কারণে রোগীর মৃত্যু হয় বা অংগহানী হয় ডাক্তারে হাত কেটে দেয়া হবে! (কোড---২১৯)

৪।যদি কোন ইঞ্জিনিয়ারের ভুলের কারণে কোন বাড়ি ভেংগে যায় এবং এই কারনে যদি সেই বাড়ির মালিকের মৃত্যু হয়, তাহলে ঐ নির্মাতার মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে! আর যদি এর কারণের মালিকের পুত্র সন্তান মারা যায়, তাহলে ঐ নির্মাতার পুত্রকে মেরে ফেলা হবে!!! (কোড---২২৯ এবং ২৩০)



চুরি ডাকাতির শাস্তি ছিল বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ড......

৫। যদি কোন ব্যক্তি কোন বাড়ির দেয়াল ভেঙ্গে বা গর্ত করে চুরি করতে গিয়ে ধরা পরে ও দোষ প্রমানীত হয়, তাহলে সেই গর্তের সামনেই তার মৃত্যুদণ্ড হবে এবং সেখানেই তাকে পুতে ফেলা হবে! (কোড---২১)

কৃষি ও ব্যাবসা বানিজ্য সংক্রান্ত আইন গুলো মোটামুটি কার্যকর ছিল.....

৬।যদি কোন রাজার দূর্ভাগ্যের কারণ কোন সৈনিক শত্রুপক্ষের হাত ধরা পরে তাহলে সেই লোক বা সৈনিকের প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে, অথবা তার স্ত্রী তার জমি এবং বাগানের মালিকানা পাবে। তবে এই সম্পত্তি তারা বিক্রী করতে পারবে না, তবে ভাড়া দিতে পারবে! আর সেই সৈনিক বা ব্যক্তি যদি ফিরে আসে কখনো, তবে সাথে সাথে তার জায়গা জমি সব সাথে সাথে ফেরত দিতে হবে!(কোড----২৭ থেকে ৩৬)

৭। কোন কৃষক চাষের জন্য টাকা ধার নিল বা জমি ভাড়া করার পর সেই বছরে প্রবল ঝড় বৃষ্টি বা খড়ার কারণে ফসল উৎপাদনে সমর্থ না হলে, সেই বছর তাকে ঋণের টাকা বা জমির ভাড়া দিতে হবে না!

৮।যদি কোন জালধারের মালিক খুব অলস হয়, আর সেই অলসতার কারণে তার জলাধারের পাড় ভেঙ্গে পানি আশেপাশের জমির ফসল ভাসিয়ে নিয়ে যায়, তাহলে ঐ জলাধারটি নিলামে বিক্রী করে দেয়া হবে। আর সেই টাকা দিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে!

৯।কোন বনিক ব্যবসার উদ্দ্যেশ্যে বিনিয়োগ কারীর কাছ থেকে টাকা ধার নিল, কিন্তু বানিজ্য যাত্রা পথে দুস্কৃতিকারীরা তার সব টাকা পয়সা ছিনিয়ে নিয়ে যায় সেক্ষত্রে যদি বনিক দেবতার নামে কিরা কেটে বলে যে আসলেই সে ছিনতাই হয়েছে, তাহলে বিনিয়োগকারি তার সকল দাবীদওয়া তুলে নেবে!

পারিবারিক আইন গুলো বেশ ফলপ্রসু ছিল আবার কিছুকিছু আইন হাস্যকর.............

১০। যদি বিবাহিত স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন রকম দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত না হয়, তাহলে তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক আর থাকবে না! (কোড---১২৮)

১১। যদি কোন স্ত্রী অন্য কোন পুরুষের সাথে পরকিয়া সম্পর্কে আবদ্ধ হয়, তাহলে দুজনকেই বেধে নদীতে নিক্ষেপ করা হবে, তবে স্বামী যদি স্ত্রীকে ক্ষমা করে দেয় তাহলে সে আর কোন শাস্তী পাবে না, শাস্তী পাবে প্রেমিক প্রবর একাই!(কোড----১২৯)

১২।যদি কোন ব্যাক্তি তার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চায়, এবং তার যদি কোন সন্তান থাকে তাহলে সে তার সমুদয় সম্পত্তি, বাগান ও জমির একটা অংশ স্ত্রীকে দিতে বাধ্য থাকবে, সন্তানেরা তার মায়ের সংগে থাকবে! সন্তান বড় হলে স্ত্রী চাইলে আবার বিয়ে করতে পারবে!
তবে যদি সেই স্ত্রী ঝগড়াটে স্বভাবের হয়, স্বামীর উপর অত্যচার করে, অমান্য করে, এমন প্রমাণিত হয়, তাহলে সে যদি বিবাহ বিচ্ছেদ চায়, সেক্ষেত্রে স্বামীর সম্পত্তির কিছুই সে পাবে না, স্বামী অনুমতি দিলে সে ঘর ছেড়ে চলে যেতে পারবে! আর যদি স্বামী ঘর ছাড়ার অনুমতি না দেয় তাহলে স্বামী দ্বিতীয় স্ত্রী গ্রহণ করার পরে সেই ঘর গৃহকর্মী হিসাবে থাকবে!(কোড---১৪১ থেকে ১৪৮)

১৩। একজন বিবাহিত পুরুষ তার স্ত্রী ও সন্তান বর্তমান থাকাকালিন সময়ে দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবে না। তবে তাঁর স্ত্রী যদি অসুস্থ হয় তাহলে আরেকটা স্ত্রী গ্রহণ করতে পারবে। এবং অসুস্থ স্ত্রী কে অবশ্যই স্বামীর গৃহেই থাকবে এবং তার যাবতিয় স্বামীকেই বহন করতে হবে!

বাবা মা কে অপমান আবমাননা করার শাস্তি ছিল ভয়ংকর (এটা এখন আবার প্রচলন করা দরকার)..........

১৪।যদি কোন পালক সন্তান তার বাবা মা কে বলে যে "তুমি আমার বাবা/মা নও" তাহলে তার জিব কেটে নেয়া হবে! (কোড---১৯২)

১৫। যদি কোন সন্তান তার পিতাকে শাররিক ভাবে আঘত করে তবে তার হাত কেটে নেয়া হবে! (কোড---১৯৫)

কিলাকিলি মারামরি করার শাস্তি ছিল জম্পেস.............

১৬। মারামরি করে কোন ব্যাক্তি অন্য কোন ব্যাক্তির চোখ তুলে নিলে আক্রমনকারীরও চোখ তুলে নেয়া হবে। যদি হাড় ভাংগে তাহলে আক্রমনকারীরও একটা হাড় ভেংগে দেয়া হবে! দাঁত ভাংগলে দাঁত তুলে ফেলা হবে! (কোড----১৯৬ থেকে ২০৫)

১৭। যদি কোন লোক কোন গর্ভবতী মহিলাকে আঘাত করে এবং এইকারণে যদি সেই মহিলা মারা যায়, তাহলে আক্রমনকারীর মেয়েকে মেরে ফেলা হবে (মেয়ে না থাকলে কি হবে সেই কথা অবশ্য লেখা নাই)। (কোড---২০৯-২১০)


আমি উল্লেখযোগ্য কিছু ধারার কথা লিখলাম, হাম্বুরাবির আইনের সকল ধারা গুলো জানতে এখানে ঢু মারুন The code of Hamburabi



কিউনিফর্মে লিখিত ডিটেইলস, দেখেন তো কিছু পড়া যায় কিনা!

একটা বিষয় উল্লেখ না করলেই নয়, উপরে যে আইন সমূহের কথা লিখলাম, এগুলো সবই ছিল স্বাধীন মানুষদের জন্য, ক্রীতদাসদের জন্য একই অপরাধের আইন ছিল ভিন্ন। যেমন কোন স্বাধীন মানুষের আক্রমনে কোন ক্রীতদাসের যদি অঙ্গহানী বা মৃত্যুদন্ড হতো, সেক্ষেত্রে কিন্তু এটা আর প্রযোজ্য ছিল না! এসব ক্ষেত্রে স্বাধীন মানুষের শুধু অর্থদন্ড হতো!

যদিও অনেক গবেষকগনই হাম্বুরাবির এই আইন সমূহকে চরমপন্থী আর ক্রুর হিসাবে চিন্হিত করেছেন, তবুও আইনের শাসনের ভিত্তি স্থাপনে এর অবদান আস্বীকার করার উপায় নেই! হাম্বুরাবীর এই আইন পরবর্তিতে অন্যান্য ধর্মে ও রাজ্যের আইনের উপরও গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করেছিল! বিশেষ করে জাস্টিনিয়ানের আইন, বাইবেলের বেশ কিছু বিষয়ের সাথে এর মিল খুজে পাওয়া যায়! কোন কোন ঐতিহাসিকদের মতে বাইবেলে উল্লেখিত নমরুদই ছিলেন প্রকৃত পক্ষে হাম্বুরাবি!
হাম্বুরাবি হযরত ইব্রাহিমের সমসাময়িক ছিলেন, এবং অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন হযরত মুসা সরাসরি এই হাম্বুরাবির আইন গুলোকেই কিছুটা সংস্কার করে ঈশ্বর প্রেরিত আইন হিসাবে প্রচার করেছেন!!! তবে এটা নিয়ে এখনও অনেক দ্বিমত রয়েছে!

তথ্যসুত্র:
Code of Hammurabi....... C. H. W. Johns
বিশ্বসভ্যতা...........এ কে এম শাহনেওয়াজ


সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৬
১০৬টি মন্তব্য ১০৭টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×