somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শাহজাহান আলী
অামি শাহজাহান অালীnসবে মাত্র এমএসএস অর্থনীতিতে মাস্টার্স শেষ করলাম। ব্যাচেলার আছি। বর্তমানে ঢাকার একটি প্রাইেভট স্কুলে সহকারী শিক্ষক হিসাবে নিয়োজিত আছি। গল্প, কবিতা, সংবাদপত্র পড়তে ভালবাসি।

রহস্য

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানুষের জ্ঞান খুবই সীমিত। আবার জ্ঞান বলতে যে কী বোঝায় তা বলা সহজ নয়। আমরা সহজ করে যদি বুঝতে চাই তাহলে বলবো কোনো কিছু বোঝার, উপলব্ধি করার, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে বোঝানোর এমনকি কোনো কাজের পরিণতি সম্পর্কে একটা ধারণা করার যোগ্যতার নামই হলো জ্ঞান। এই জ্ঞান অনেক প্রকারের। এমন অনেক জ্ঞান আছে যেই জ্ঞান একান্তই মনীষীবৃন্দ ছাড়া সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারেন না-যদি না সে সম্পর্কে তাঁকে ঐ জ্ঞানী কোনো ধারণা দেন। পৃথিবীর বুকে যতো রকম জ্ঞান আছে সবই সীমিত। কিন্তু আল্লাহর পক্ষ থেকে যেই জ্ঞান নবী রাসূলদের দিয়ে থাকেন সেই জ্ঞানের কোনো সীমা নেই। তবে সীমিত জ্ঞানের অধিকারী মানুষের মধ্যেও যাঁরা অগ্রসর অর্থাৎ তুলনামূলকভাবে বেশি জ্ঞান রাখেন তাঁদেরকে আমরা পণ্ডিত বা মনীষী কিংবা চিন্তাবিদ বলে থাকি। প্রাচীনকালে এরকম একজন জ্ঞানী শাসক ছিলেন যিনি সাধারণ জ্ঞানের বাইরেও অনেক কিছু জানতেন। এই শাসকের মনের ভেতর অনেক রহস্যই জমা ছিল। রহস্য মানে হলো অজানা জ্ঞান। তবে এমন একটা বিশেষ রহস্য ছিল যে সম্পর্কে অন্য কেউ কিছুই জানতো না। সে জন্যে শাসক চাইতেন ঐ গুরুত্বপূর্ণ রহস্যের কথা এমন কাউকে জানিয়ে দেবেন যিনি সেই রহস্যের বিষয়টি নিজের ভেতরে ধারণ করবেন এবং মনে মনে লালন করে যাবেন, জনসমক্ষে প্রকাশ করবেন না। কাকে বলা যায়, কাকে বলা যায়... এ নিয়ে ভাবতে ভাবতে এরকম দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন তিনি।

শাসক চাচ্ছেন কাউকে না কাউকে বলে তাঁর দুশ্চিন্তা থেকে কিছুটা হালকা হতে। কেননা এই দুশ্চিন্তাটা তাঁর মাথার ভেতরে পাথরের মতো শক্ত, কঠিন এবং ভারী মনে হতো। কিন্তু যখনই তিনি বিশ্বস্ত লোক নিয়ে ভাবতেন, নিজের আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব বা নিকটজনদের কাউকে বলবেন বলে ভাবতেন, তখনই আবার দুশ্চিন্তায় পড়ে যেতেন। মনে মনে ভাবতেন কাউকে রহস্যের কথাটা বললে তো সে জেনে যাবে তাঁর ভেতরের রহস্য, আর জনগণ যদি তাঁর ভেতরের রহস্যের কথা একবার জেনে ফেলে তাহলে তো জনগণের কাছে তাঁর মান সম্মান মর্যাদা বলতে আর কিছুই থাকবে না, সবই ধূলায় লুটিয়ে পড়বে। এমনকি তাঁকে এতোদিন মানুষ যেই দৃষ্টিতে দেখতো, তাঁকে যেভাবে জানতো, সেভাবে আর তাঁকে কেউ দেখবেও না, জানবেও না। তাহলে তো জনগণের মাঝে তাঁর ব্যক্তিত্বের আয়নাটুকু ভেঙ্গে কাঁচের মতো টুকরো টুকরো হয়ে যাবে। কিন্তু রহস্যের ব্যাপারটা নিজের ভেতরে আর ধরেও রাখা যাচ্ছে না। কী করা যায় .. কী করা যায় ... এরকম ভাবতে ভাবতে একদিন শাসক লোকটি সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেললেন যে আজ সবাইকে ডেকে বিষয়টা জানিয়ে দেবেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাঁর কাছের লোকজন যারা ছিল তাদের কয়েকজনকে তাঁর কাছে ডাকলেন। কয়েকজন যখন এলো তিনি তাঁদেরকে সুন্দর করে বললেনঃ
“দ্যাখো! তোমরা সবাই আমার নিকটজন! একান্তই আপন! তোমাদের সবাইকেই আমি বিশ্বাস করি, তোমাদের ওপর আমার একান্ত আস্থা আছে। সে জন্যেই আমি চাচ্ছি একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তোমাদের সাথে পরামর্শ করবো। আমার দৃঢ় বিশ্বাস আছে তোমাদের ওপর যে তোমরা কিছুতেই বিষয়টা নিয়ে কারো সাথেই আলাপ আলোচনা করবে না, কাউকে জানাবে না। তোমাদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ, তোমার তোমাদের একেবারে কাছের মানুষের সাথেও এ বিষয়টা নিয়ে কথা বলো না! তোমাদের নিজেদের পরিবার পরিজনের সাথে তো নয়ই এমনকি আমার নিজের পরিবারের কারো সাথেও না। তোমরা কথা দাও আমি যে বিষয়টা নিয়ে তোমাদের সাথে কথা বলবো, তার রহস্যটা তোমরা সারাটা জীবন নিজেদের মনের ভেতরে লুকিয়ে রাখবে, যতোদিন তোমরা এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে ততোদিন কারো সাথে তা নিয়ে কথা বলবে না, রহস্যটা কারো কাছে ফাঁস করে দেবে না।”
শাসকের একান্ত আপনজনদের একজন বললোঃ
“হুজুর! আমাদের ওপর আপনি নিশ্চিন্তে আস্থা রাখতে পারেন। আপনি যা বলতে চান একেবারে কোনো চিন্তা ভাবনা না করে বলে ফেলুন! আপনি আমাদের ওপর একশ’ ভাগ বিশ্বাস রাখতে পারেন যে আমরা কারো কাছেই আপনার রহস্যের কথাটা নিয়ে আলাপ আলোচনা করবো না। আমরা আমাদের প্রিয় শাসকের পথে নিজেদের প্রাণ পর্যন্ত উৎসর্গ করতে রাজি আছি! আর সামান্য একটা রহস্যের কথা তো ছাই।”
শাসক বললেনঃ “ব্যাপারটা হলো যে আমার মনের ভেতরে একটা গূঢ় রহস্য আছে। অনেক কষ্টে অনেক যত্ন করে এতোদিন আমি সেটা আমার মনের ভেতরে পুষে রেখেছি। পুষে রাখতে রাখতে এটা এখন বহন করা আমার জন্যে কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে, আমাকে ভীষণভাবে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত করে তুলেছে। আমি এখন সেটা তোমাদেরকে জানিয়ে একটু হালকা হতে চাচ্ছি। যদি শুনি তোমাদের কেউ রহস্যটা কারো কাছে ফাঁস করে দিয়েছো, তাকে নির্দয়ভাবে মেরে ফেলবো, কোনোভাবেই ক্ষমা করা হবে না।”

পণ্ডিতের স্বজনরা তাঁকে কথা দিলো যে কোনোভাবেই তারা তাদের নিকটজনদের কাছেও ফাঁস করবে না। কথা পেয়ে পণ্ডিতও এক এক করে রহস্যটা তাঁর বিশ্বস্ত স্বজনদের কাছে ফাঁস করলো। তারপর এক করে সবার দিকে তাকিয়ে বললোঃ
“যে কথা দিয়েছো! তা রক্ষা করো! যারা কথা দিয়ে কথা রাখবে না, তাদের জন্যে অপেক্ষা করছে কঠিন মৃত্যু। এই রহস্যটা আমি গত এক বছর ধরে নিজের মনে পুষে রেখেছি, কাউকে বলি নি।”

রহস্যের কথা ফাঁস করে দেওয়ার পর ঘটলো আসল ঘটনা। শাসক যে রহস্যটা একটি বছর নিজের ভেতর পুষে রেখেছিলেন, স্বজনদের কাছে ফাঁস করে দেওয়ার পরদিনই তা পুরো এলাকায় চাউর হয়ে গেল। ফলে সবাই সেই রহস্যটা জেনে গেল। শাসক যখন জানতে পারলেন যে স্বজনরা কথা রাখে নি, রহস্যটা ফাঁস করে দিয়েছে তখন মনে মনে বললেনঃ
“আমার আপনজনেরা আমাকে কথা দিয়ে কথা রাখলো না। এমনকি যে রহস্যটা এতোদিন আমি পুষে রেখেছিলাম অন্তত একটা দিনও তারা তা পুষে রাখতে পারলো না, অথচ ফাঁস করবেনা বলে তারা আমাকে কথা দিয়েছিলো। সুতরাং তাদের সবাইকে জল্লাদের হাতে সঁপে দেবো।”

শাসক রহস্য ফাঁসকারীদের সবার মুণ্ডুপাত করার আদেশ দিলেন। এবার শাসকের নিকটজনেরা কান্নাকাটি শুরু করে দিলো। অনুনয় বিনয় করতে লাগলো। একজন বললোঃ
“হে মহান শাসক! আমরা অন্যায় করে ফেলেছি, আমাদের ক্ষমা করে দিন! যাঁরা মহান তাঁরাই তো ক্ষমা করেন। আমরা জানি আমরা যে অন্যায় করেছি সে জন্যে আমাদের মাথা কেটে ফেলা উচিত। কিন্তু তুমি তো মহান শাসক! তুমি মহত্ব দেখিয়ে আমাদের ক্ষমা করে দাও! আমাদেরকে জল্লাদের হাতে তুলে দিও না। শয়তান আমাদেরকে প্রতারিত করেছে। আমরা কথা দিচ্ছি আর এমন ভুল করবো না।”
কিন্তু শাসকের মন গললো না। তিনি বললেনঃ
“চুপ করো! আগেও তোমরা কথা দিয়েছিলে! কিন্তু কথা রাখোনি। তোমরা জানতে কথা ভঙ্গ করার শাস্তি মৃত্যু। তারপরও কথা ভঙ্গ করেছো। তোমার ওপর আমার আর কোনো আস্থা কিংবা বিশ্বাস নেই। তোমরা রহস্যের কথা ফাঁস করে দিয়ে জনগণের কাছে আমার মাথা হেঁট করে দিয়েছো, আমাকে অপমান করেছো। আমি বলেছিলাম কথা দিয়ে কথা না রাখলে অবশ্যই হত্যা করা হবে। তোমাদের মৃত্যু হয়তো অন্যদের জন্যে শিক্ষণীয় হবে। এই বলে শাসক জল্লাদের দিকে তাকিয়ে বললেনঃ তরবারি হাতে নাও! আর একেক করে এই বিশ্বাসঘাতকদের সবার মাথা কেটে ফেল।”
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তদের মাঝে এক বয়োবৃদ্ধ লোক ছিলেন। তিনি বললেনঃ “কেন আমাদের হত্যা করছো! তুমি নিজেই তো অন্যায়কারী।”
শাসক বিস্ময়ের সাথে বললেনঃ “কী বললে! কথা ভঙ্গ করেছো তোমরা আর অন্যায় করেছি আমি! কিন্তু কীভাবে?”
বৃদ্ধ বললেনঃ “হে মহান শাসক! তোমার অন্তর ছিল রহস্যের ধারায় পূর্ণ। তুমি ঐ ঝর্ণাপ্রবাহের মুখে বাঁধ না দিয়ে সেই বাঁধ বরং ভেঙ্গে দিয়ে কয়েকজনের মাঝে তা জারি করে দিয়েছো। ঝর্ণার সেই ধারা নদীতে পরিণত হলো আর নদীর জোয়ারে বন্যা দেখা দিলো। এখন এই বন্যাকে তুমি কী করে ঠেকাবে?”
শাসক বললেনঃ “কিন্তু আমি তো তোমাদের বিশ্বাস করেছিলাম। তোমরা আমার আপনজন। আমি কি জানতাম যে তোমরা বিশ্বাসভঙ্গ করবে!”
বৃদ্ধ বললেনঃ
“গুপ্তধন গোপন গোলাতেই রাখতে হয় আর গোপন রহস্য পুষতে হয় নিজের ভেতরেই। রহস্যের কথা মুখে না আনা পর্যন্তই নিয়ন্ত্রণ করা যায়, কিন্তু একবার মুখ খুললেই তা আর নিয়ন্ত্রণ করার সাধ্য থাকে না।”
শাসক গভীর মনোযোগ দিয়ে বৃদ্ধের কথাটা শুনে নিজের ভুল বুঝতে পারলেন। ভাবলেন, সত্যিই তো, যে রহস্য নিজেই পুষে রাখতে পারলাম না, আরেকজন পুষে রাখবে, সেটা ভাবি কী করে! এই ভেবে তাঁর নিকটজনদের উদ্দেশ্যে বললেনঃ
“এই অভিজ্ঞ বৃদ্ধ যথার্থই বলেছেন। ভুলটা আসলে আমারই ছিল। তোমাদের কাছে আমাদের মনের ভেতরের গোপন রহস্যটা ফাঁস করা ঠিক হয় নি। তোমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম। তবে তোমরা আর আমার স্বজন থাকবে না, কেবল এই বৃদ্ধ ছাড়া। কারণ এই বৃদ্ধ আমাকে পথ দেখিয়েছে।”

প্রিয় পাঠক! আপনারা কি কেউ বলতে পারেন-রহস্যটা কী ছিল? হ্যাঁ, যে কথাটা বলা হয় নি এবং যা নিয়ে আপনারা এখন ভাবতে বসেছেন .. তাকেই বলে রহস্য।*
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চরফ্যাশন

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯



নয়নে তোমারি কিছু দেখিবার চায়,
চলে আসো ভাই এই ঠিকানায়।
ফুলে ফুলে মাঠ সবুজ শ্যামলে বন
চারদিকে নদী আর চরের জীবন।

প্রকৃতির খেলা ফসলের মেলা ভারে
মুগ্ধ হয়েই তুমি ভুলিবে না তারে,
নীল আকাশের প্রজাতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×