somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন! জানুন...

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশে ৩৫তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে 'রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়' প্রতিষ্ঠা পেতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত যৌথ চুক্তিতে যৌথ অর্থায়নে এ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্র কুঠিবাড়ীতেই হবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ক্যাম্পাস। একই সঙ্গে আরো দুটি ক্যাম্পাস কুষ্টিয়ার শিলাইদহ ও নওগাঁর পতিসরে থাকবে। রবীন্দ্র মতাদর্শ প্রচারে, বিশ্বভারতী’র আদলে চলবে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। গত ৮ই এপ্রিল, ২০১৪ জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানায়, আগামী ২৫ বৈশাখ(২৩শে এপ্রিল, ২০১৪) রবীন্দ্রনাথের জন্মদিনে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধন করা সম্ভব না হলেও আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে। উল্লেখ্য বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অগ্রগতি জানতে চেয়ে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার তাগাদাও দিয়েছে বলে জানা গেছে। (তথ্যসূত্র: দৈনিক সমকাল ৫ জানুয়ারি ২০১৩, দৈনিক ডেসটিনি ১৭ জানুয়ারি ২০১৩, বাংলামেইল ৮ই এপ্রিল)


বাংলাদেশে রবীন্দ্রনাথের মতাদর্শ নির্ভর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা সম্পর্কে জানতে প্রয়োজন রবীন্দ্রনাথ কোন মতাদর্শের লোক ছিলো?? এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ করলে প্রতিবছর হাজার হাজার ছাত্র সিলেবাস ও শিক্ষা পদ্ধতির কারনেই রবীন্দ্র মতাদর্শে বিশ্বাসী হয়ে ‍উঠবে। তার মত করে সবকিছু করতে চাইবে। তাই আসুন সংক্ষেপে যেনে নেই রবীন্দ্রনাথ কোন মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলো:


১) কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আপাদমস্তক একজন সাম্প্রদায়িক ব্যক্তি ছিলো। সে পূর্ব বাংলার মুসলিম জনগোষ্টির প্রতি যেমনি ছিলো হিংসূটে তেমনি ছিলো মারমুখো! বঙ্গবঙ্গের বিরোধীতা করতে গিয়ে, বঙ্গভঙ্গ বিরোধীরা ১৯০৫ সাল থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত শুধু পশ্চিমবঙ্গে ৫ হাজারের মত সফল জনসভা করে। এসব জনসভায় হিন্দু নেতারা সাম্প্রদায়িক বক্তব্য দিয়ে, জনগনকে স্থানীয় মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত ও বিক্ষুব্ধ করে তুলে। প্রত্যেকটি বড় বড় জনসভায় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বশরীরে উপস্থিত ছিলো; বক্তৃতা বিবৃতি দিয়েছে। হিন্দু মৌলবাদীদের ক্ষোভকে আরো চাঙ্গা করতে, কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আগুনের মাঝে পেট্রোল ঢালার কাজটি করে। সে সমবেত জনতার জন্য কবিতা লিখে, “উদয়ের পথে শুনি কার বাণী ভয় নাই ওরে ভয় নাই, নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান, ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই”। সে এই কবিতা দাঙ্গাউম্মাদ মারমুখো হিন্দুদের জন্য উৎসর্গ করে। তারপর থেকে প্রতিটি সমাবেশ শুরুর প্রাক্ষালে এই কবিতা শুনিয়ে যুবকদের রক্তকে গরম করে দিত, যাতে হিন্দুদের মাথায় খুন ছড়িয়ে পড়ে। এরই ধারাবাহিকতায় কলিকাতায় হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় প্রায় ৪৮ হাজার মানুষ প্রান হারায়। যাদের মধ্যে ৯৮ শতাংশ তথা প্রায় ৪৭ হাজার নিহত মানুষ ছিল মুসলমান।
উল্লেখ্য, বঙ্গভঙ্গ হলে হলে রবীন্দ্রনাথের মত জুলুমবাজ জমিদারদের খাজনা আদায় কমে যেতো। তাই কিছুতেই এ বঙ্গভঙ্গ মেনেনিতে পারেনি তারা। রবীন্দ্রনাথের মত চক্রান্তশীল হিন্দু জমিদারদের বিরোধীতার মুখে ব্রিটিশ শাসকরা বঙ্গভঙ্গ রদ করে। ফলে পিছিয়ে পরে পূর্ববঙ্গ বা বর্তমান বাংলাদেশ।


২) বাংলাদেশের মুসলমানরা শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে যাবে এটা কখনই চাইতো না রবীন্দ্রনাথ। কারণ অশিক্ষিতি মানুষকে শোষণ করা সোজা। যার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোরতর বিরোধী ছিলো রবীন্দ্রনাথ। ঢাকাতে যাতে কোন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্টা হতে না পারে সেজন্য রবীন্দ্রনাথ আমরন অনশন ধর্মঘটে অংশগ্রহণ করে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের তদানীন্তন ভিসি আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের প্রত্যক্ষ মদদে পশ্চিমবঙ্গের কোন হিন্দু শিক্ষিত নেতা বাকি ছিলো না, যারা ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধীতা করেনি। এই সমস্থ বুদ্ধিজীবি চিন্তাতেই সহ্য করতে পারতো না, যে পূর্ব বঙ্গের মানুষ, যারা সংখ্যা গরিষ্টতায় মুসলিম তারাও শিক্ষিত হবে! পূর্ব বঙ্গের মুসলিম যাতে কোন ভাবেই শিক্ষিত হতে না পারে, তার যত উপায় অবলম্বন ছিল তার সবটাই তারা প্রয়োগ করেছিল। সেটা যত দৃষ্টিকটুই হোক, বাধা দিতে সামান্যতম কার্পন্য তারা করেনি।


৩)জমিদার হিসেবে এক চরমশ্রেণীর জুলুমবাজ ও নিপীড়ক ছিলো রবীন্দ্রনাথ। সব জমিদারা খাজনা আদায় করত একবার, কিন্তু রবীন্দ্রনাথ এ এলাকার কৃষকদের থেকে খাজনা আদায় করত দুইবার। একবার জমির খাজনা, দ্বিতীয়বার কালী পূজার সময় চাদার নামে খাজনা। যদিও রবীন্দ্রনাথ নিজেকে ব্রাক্ষ সমাজের অন্তভূক্ত বলে দাবি করত, কিন্তু উগ্রবাদী হিন্দুদের থেকেও তার হিন্দুয়ানী কার্যক্রম কম ছিলো না।


৪) সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো রবীন্দ্রনাথ ছিলো উগ্রভারতীয় জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। ভারতবর্ষব্যাপী শুধুমাত্র এক হিন্দু রাষ্ট্র থাকবে এই নীতিতে বিশ্বাসী ছিলো রীবন্দ্রনাথ। সে ছিলো কট্টর ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী। তার কবিতা-গল্পের স্থানে স্থানে সে কৌশলে মুসলমানদের চরিত্র হনন করতে চেয়েছে (পূর্বের এ লেখাটা পড়ে দেখতে পারেন: Click This Link)।

রবীন্দ্রনাথ ছিলো উগ্র হিন্দু জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী মারাঠা শিবাজীর একান্ত ভক্ত । রবীন্দ্রনাথ তার কবিতা শিবাজী উৎসবে বার বার প্রসংশা করে মারাঠা শিবাজীর। মুসলমানদের চরম শত্রু ডাকাত শিবাজীকে জাতীয় বীর উপাধি দিয়েছিলো রবীন্দ্রনাথ। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথ ভারতের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলাভাষাকে নাকচ করে হিন্দীর পক্ষে মত দেয় সে। যার কারণে কারণে ভারতে জাতীয় কবির মার্যদা পায় রবীন্দ্রনাথ।



ছবি: অখণ্ড হিন্দুরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলো শিবাজি


উপরের আলোচনা দেখে অনেকেই বলতে বলে উঠতে পারে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বানাতে গিয়ে তার অতীত ইতিহাস নিয়ে ঘাটাঘাটি করার কি প্রয়োজন থাকতে পারে?? তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম ১ থেকে ৩ নং পয়েন্টের কোন গুরুত্ব নেই। কিন্তু ৪ নং পয়েন্টটি ফেলে দেবেন কোন যুক্তিতে। কারণ রবীন্দ্রনাথ ছিলো উগ্রভারতীয় জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। আর তার নামে ইউনিভার্সিটি খুলে তার মতাদর্শে ছাত্রদের দিক্ষীত করার মানে হচ্ছে বাংলদেশীদের কানে ধরে কট্টর ভারতপ্রেমী হিসেবে গড়ে তোলা। আর এ জন্যই ভারত সরকারের এত ইনভেস্টমেন্ট ও তাগাদা। তাই রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় মানে হচ্ছে প্রতিবছর হাজার হাজার বাংলাদেশী ছাত্রকে মগজ ধোলাই করে উগ্রভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তোলা, যা ভারতীয় এজেন্ট তৈরীর কারখানার মত।

একটু দেখুন ভারতে মুসলমানদের বিশ্ববিদ্যালয় করতে গেলে কি সমস্যা হয়:
গত কয়েকবছর ধরে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে একটি ইসলামীক ইউনিভার্সিটি তৈরীর চেষ্টা করছে কিছু ধনাঢ্য মুসলমান। এজন্য তারা জমি কিনে ৭ তলা ভবনের নির্মাণ কাজও শুরু করে।

কিন্তু এর মধ্যে বাধ সাথে কট্টর উগ্রবাদী হিন্দুরা। তারা দেশজুড়ে এই ইসলামীক ইউনিভার্সিটির বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। তাদের দাবি হিন্দুদের জন্য পবিত্র(!) জায়গা তীরুপতি থেকে নাকি ঐ বিশ্ববিদ্যালয় ১৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। আর মন্দিরের এত কাছে (!) ইসলামী শরীয়ত নির্ভর একটি প্রতিষ্ঠান বানানো তারা মেনে নেবে না। আরেক দল দাবি করে বসে, ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থানটা নাকি এক সময় কোন এক মন্দিদের পুকুর হিসেবে ব্যবহৃত হতো(গাঁজাখুরি অজুহাতের কোন কমতি নেই)।


ছবি: বামপাশে নির্মানাধিন ‘হিরা ইসলামীক ইউনিভার্সিটি’, ডানপাশে হিন্দুদের অপপ্রচারকারী একটি ছবি, যার মাধ্যমে যেখানো হচ্ছে এ ইউনিভার্সিটি হলে মুসলমানরা রাক্ষস হয়ে তাদের মন্দিরের উপর আক্রমণ চালাবে। (কতটা গাঁজাখুরি এবং হাস্যকর)


বিভিন্ন মিথ্যা অজুহাত তৈরী করে নরখাদক মোদি'র বিজেপি, হিন্দু জাগরণী সমিতি (রবীন্দ্রনাথ যে চরম উগ্রবাদী-সাম্প্রদায়িক শিবাজীর ভক্ত, এরা তারই অনুসারি) সবাই একযোগে সারা দেশে আন্দোলন ও অপপ্রচার চালিয়ে মুসলমানদের বিশ্ববিদ্যালয়টি ভাঙ্গার জন্য সরকারকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। সরকারও তাদের কথায় রাজি হয়ে মুসলমানদের এতকষ্টে বানানো ৭ তলা ভবনটির ৫টি তলা ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেয়। এখনও হিন্দুরা পুরো বিশ্ববিদ্যালয়টি সরিয়ে ফেলার জন্য আন্দোলন জারি রেখেছে।



উল্লেখ্য, ভারতে একটি বিশাল জনগোষ্ঠী হচ্ছে মুসলমান, তারপরও তারা একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বানানো অনুমতি পায় না। এত এত কষ্ট করে নির্মাণ করা এত্ত সুন্দর একটা ইউনিভার্সিটি ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দিল গাজাখুরি অজুহাতে আর সেখানে বাংলাদেশের মত ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে উগ্রবাদি হিন্দু ভারতের দালাল তৈরির পাবলিক কারখানা স্থাপন করে ভারতীয় উগ্রহিন্দুত্ববাদ প্রচার করার সাহস পায় কিভাবে তারা??


নদীগুলোতে বাধ দিয়ে বাংলাদেশকে মরুভূমি বানানো, বাংলাদেশকে করিডোর হিসেবে ব্যবহার করা, বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্পকে ধ্বংস করা, সীমান্তে মানুষ মারাসহ বিভিন্ন অপকর্মের কারণে বাংলাদেশের মানুষ ভারতের উপর চরমভাবে ক্ষেপে আছে। স্বাভাবিকভাবে এ ক্ষোভ সামাল দিতে প্রয়োজন বাংলাদেশের ভেতর প্রচুর ভারতপ্রেমী থাকা আবশ্যক। যে কাজটা করা হবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে। আর বাংলাদেশকে সিকিমের মত দখল করতে হলে এদেশে তাদের প্রচুর মগজ ধোলাইকৃত এজেন্ট থাকার বিকল্প নাই।


মূলত: রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠান আড়ালে ভারতের যে বিশাল এক চক্রান্ত লুকিয়ে আছে তা ভারতীয় ইনভেস্টমেন্ট ও ঘনঘন তাগাদা দেখলেই বোঝা যায়। দেখা যাবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শ্রেণীতে থাকবে প্রচুর ভারতীয়, যারা শিক্ষকতার আড়ালে র’ এজেন্ট তৈরীর কারিগরও হিসেবেও কাজ করতে পারে।


তাই সিরাজগঞ্জসহ বাংলাদেশের প্রত্যেক কোনায় উচিত এ কথিত ‘রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়’র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তোলা, যেন অবিলম্বে রবীন্দ্রবিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ বন্ধ করা হয়। হ্যা! আমরা অবশ্যই ঐ অঞ্চলে স্বাভাবিক সিলেবাসের ভিন্ন নামে বিশ্ববিদ্যালয় চাই, তবে রবীন্দ্রনাথের নামে ভারতীয় এজেন্ট তৈরীর কারখানা চাই না।


আমাদের ব্যাপক মাত্রায় সচেতনতা সৃষ্টিতে মুসলিম চিন্তা-চেতনার কেউ এই ইউনিভার্সিটিতে অ্যাডমিশন নিবে না ইনশাআল্লাহ্‌! তবে, অপ্রিয় সত্য হল- বাংলাদেশে অনেক কট্টর ভারতীয় দালাল আছে, তারা অবশ্যই ওখানে হুমড়ি খেয়ে অ্যাডমিশন নিবে ও দেশকে ভারতের সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার কারিগর হয়ে বের হবে। এক্ষেত্রে এদের ব্যাপারে কিছুই করার দেখছি নাহ! আমাদের যা করতে হবে তা হলো আমাদের বাংলাদেশী মুসলিম ভাই-বোনদের সচেতন করা। এই ইউনিভার্সিটিতে কোন মানসম্মত শিক্ষা দেয়া হবে তা ভাবতেই বমি আসে। ভারতীয় অশালীনতা আর নষ্ট সংস্কৃতি ব্যাপক হারে ইনজেক্ট করা হবে! দেশকে নোংরামি, লুচ্চামি, ধর্ষণের দেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানো কত দরকার তা মগজে ধোলাই দেয়া হবে এখানে। দেশটা তো এমনিতেই লুটে শেষ করছে ভারত তার বাংলাদেশি দালালদের মাধ্যমে!! এখন আমরা দেশের অস্তিত্ব নিয়ে শংকায়!

এদের বিরুদ্ধে লড়তে হবে। যে যেভাবে পারি! আজ থেকেই শুরু করে দিন সচেতনতা ছড়ানোর কাজটি!!

[কোন ভারতীয় দালাল এর মনে কষ্ট লাগলে কিছু করার নাই, কোন সাধারন হিন্দু ধর্মাবলম্বী কারো প্রতি বিদ্বেষ নেই। বিদ্বেষ নির্দিষ্ট উগ্রবাদী শয়তানদের জন্য]

-মূল অংশের লেখকঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৫৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বারবাজারে মাটির নিচ থেকে উঠে আসা মসজিদ

লিখেছেন কামরুল ইসলাম মান্না, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪০

ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার ইউনিয়নে মাটির নিচ থেকে মসজিদ পাওয়া গেছে। এরকম গল্প অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। তারপর মনে হলো একদিন যেয়ে দেখি কি ঘটনা। চলে গেলাম বারবাজার। জানলাম আসল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবর্তন অপরিহার্য গত দেড়যুগের যন্ত্রণা জাতির ঘাড়ে,ব্যবসায়ীরা কোথায় কোথায় অসহায় জানেন কি?

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৭


রমজানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীকে বেপরোয়া হতে দেখা যায়। সবাই গালমন্দ ব্যবসায়ীকেই করেন। আপনি জানেন কি তাতে কোন ব্যবসায়ীই আপনার মুখের দিকেও তাকায় না? বরং মনে মনে একটা চরম গালিই দেয়! আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা বলতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×