চিন্তা করলাম জমিদার বাড়িটা একবার ঘুরে আসব।গেল পূজার ছুটিতে আমি দেখতে গেলাম জমিদার বাড়ি।সকাল সাড়ে ১০ টায় রওনা দিলাম।
জমিদার বাড়ি আসলে বেশ বড়।প্রায় ৫.৮ একর জমির উপর অবস্থিত।
চারিদিকে উঁচু প্রাচির ।সিংহদরজায় দুইটি সিংহ মূর্তি আছে।
সামনে বেশ দৃষ্টিনন্দন বাগান রয়েছে।
চারটি রাজবাড়ি পাশাপাশি রয়ছে।পাশাপাশি দুইটি শ্বেত আর দুইটি পাশাপাশি হালকা বাদামি এবং অপেক্ষাকৃত প্রাচীন।
বাড়ির পিছনে একটি পুকুর ও রয়ছে।পুকুরটি বেশ interesting.
চারটি বাড়ির মত পুকুরে চারটি ঘাট রয়ছে।
এতক্ষণ ত আমি জমিদার বাড়ির বণনা দিলাম।
এবার জমিদার বাড়ির ইতিহাস তা বলি।
জমিদার বাড়ির প্রতিষ্ঠিত করছেন গোবিন্দ রাম সাহা।আরও শুনে আশ্চয হবেন পূর্বে তিনি একজন সামন্য লবন ব্যবসায়ি ছিলেন।
সেই ব্যবসাকে বড় করতে করতে একসময় ডাকসাইটে বড়লোক হয়ে গেলেন।
তার পূরবতী বংশধর দাধি রাম,পন্ডিত রাম,আনন্দ রাম ও গোলাপ রাম উল্লেখযোগ্য।
কিশোর রাম সাহা বাংলাদেশের বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্টান নির্মাণ করেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় তাদের মধ্যে অন্যতম।
সন্ধ্যা হয়ে এল।আমি বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।
ফিরে আসার সময় আবার ফিরে তাকালাম ।প্রানহীন ভবন গুলো একদিন প্রাণ ছিল,
কত হাসিকান্নার সাক্ষী বাড়ি গুলো ।
সেইসবের স্মৃতি হইে নিশ্চুপ দাড়িয়ে আছে
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪