somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রোড টু মোঘল- দিল্লী

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



দিল্লীর মন্ত্রী পাড়ায় ঢুকে চমকে গেলাম, একি এই রাস্তার নাম ও মিন্টো রোড !!! ঘটনা কি , আমাদের ঢাকার মিন্টো আর এই মিন্টো কি একই ব্যক্তি । কনফিউজ হয়ে গেলাম। ঢাকর মিন্টো সাহেবকে আমি ভাবতাম আমাদেরই কেউ হবেন হয়ত, কিন্তু কে সে তা আর খোজ নেয়া হয়নি কখনো । এইবার যে নিতে হয় , কে এই মিন্টো সাহেব । গুগলের দ্বারস্হ হওয়া ছাড়াতো আর উপায় নেই । গুগল জানাল বঙ্গভঙ্গের সময় এই লর্ড মিন্টো সাহেব ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভারতবর্ষের বস ।

আগ্রা থেকে বাস যাত্রা শেষ দিল্লী পৌঁছাতে রাত আট টা বেজে গেল, নেমেই টের পেলাম দিল্লীর কনকনে ঠান্ডা । পুরোনো দিল্লীর আরাকান শাহ রোডে আগে থেকে বুক করা হোটেল খুজে পেতে খুব বেশি কষ্ট হয়নি । রাতের খবার হোটেলে না খেয়ে ভাবলাম আশে পাশে একটু খোজ নিয়ে দেখি কি পাওয়া যায় । খুজে পেতে এক বিরানীর দোকানে গিয়ে হাজির হলাম । আহ , সুগন্ধেই মন ভরে গেল অর্ধেক । প্লেট হিসেবে নয় , তার বিরানী বিক্রি করছে কেজি দরে !!! প্রতি প্লেটে হাফ কেজি করে নিয়ে আমরা খেতে বসে গেলাম। বাসমতি চালের বিরানী , চমতকার ছিল টেস্ট , ফলে আসার দিন আবার সে দোকানে গিয়ে আরেকবার খেয়ে এসেছিলাম ।


দিল্লীর সিংহাসন সব সময়েই যার দাম অপরিসীম , যার ফলে যুগে যুগে সকল যুদ্ধবাজ নেতার পা পড়েছিল এই দিল্লীতে । খোদ তৈমুর লং (শৈশবে পায়ে তীর বিদ্ধ হওয়ায় যে খুড়িয়ে চলত , ফলে ইউরোপীয়ানরা তাকে ডাকত তৈমুর দা লেম , আমরা যাকে বানিয়ে দিয়েছি তৈমুর লং !!!) ও হাত বাড়িয়েছিল এই দিল্লীতে । আর শেষমেষ পাকাপাকি ভাবে এই দিল্লীতে স্হায়ী হয়েছিল তার বংশোদ্ভুত বাবরের প্রতিষ্ঠিত মোঘল সাম্রাজ্য ।

সকালে হোটেল এর লবিতেই টের পেলাম দিল্লীর ঠান্ডা কাকে বলে । সেখান থেকে একটা গাড়ি ঠিক করে নিলাম, যেটা পরবর্তী তিন দিন আমাদের সঙ্গী হয়ে রইল । গাড়ি চালক পান্ডে জি, উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা , সারাক্ষন পান মসলা চিবানে থাকেন আর স্বল্পভাষী । যোগী আদিত্য নাথের ইউপি কেমন চলছে বলাতে স্বগোতক্তি করে উথলেন, মসজিদ মন্দিরে মানুষ পাবেননা , কিন্তু মসজিদ মন্দির নিয়ে মারামারি করার সময় লোকের অভাব হবেনা !!! সমগ্র উপমহাদেশটাকে যেন এক লাইনেই পরিচয় করিয়ে দিলেন তিনি । অফিসিয়াল কাজ শেষে দুপুরের পর থেকে শুরু হল আমাদের দিল্লী পরিক্রমন ।



কাজু বাদাম দিয়ে রান্না করা রুই মাছ ভুনা খেয়ে বের হয়ে পরলাম পুরান দিল্লীর পথে । সেখানেও ব্যাটারি চালিত রিক্সার জয়জয়কার, দিল্লীর বিখ্যাত মসলা মার্কেট । পাইকারি মসলা মার্কেট , আমাদের পুরান ঢাকার চকবাজার কিংবা চট্রগ্রামের খাতুন গঞ্জ ও আসলে কোন অংশে এর থেকে কম নয় ,কেবল প্রচারনার কারনেই মনে হয় এটার এত নাম ডাক , মসলার ব্যাপক কালেকশন থাকলেও দাম খুব একটা কম মনে হলোনা । কাশ্মিরী জাফরান আর কাজু বাদাম দেখে কেনার লোভ সামলানো আসলে দায় । মানুষ গিজগিজ করছে চারপাশে, হাঁটা দায় । হাঁটতে হাঁটতে আমরা পেয়ে গেলাম ফতেহপুরী মসজিদ, সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রী ফতেহপুরী এই মসজিদ বানিয়ে দিয়েছিলেন ।



চাঁদনী চক , আমি ভেবেছিলাম না জানি কি , ভাগ্যভাল পুরোটা ব্যাটারি রিক্সায় বসে ঘুরে দেখছি, হেঁটে দেখতে গেলে পরে নিজের উপর ই মেজাজ খারাপ হত । প্রিয়তমা কন্যা জাহানারার ডিজাইনে সম্রাট শাহজাহান এটা বানিয়েছিলেন ১৬৫০ সালে । তখনকার আমল থেকেই পাইকারি মার্কেট হিসেবে এটার নামডাক । মোঘলদের সকল রক্তাক্ত কর্মাকান্ডের সাক্ষীও এই চাঁদনীচক । ক্ষমতা দখল আর বিদ্রোহ কেন্দ্রীক মোঘল আমলে পরাজিতদের খন্ডিত মস্তক ঝুলিয়ে রাখা হত এই চাঁদনী চকে আবার একই সাথে নতুন বাদশাহের অভিষহেক যাত্রাও যেত এই চাঁদনী চকের উপর দিয়ে ।

চাঁদনীচকের উপর দিয়ে যাবার সময় আসলে আমি অপেক্ষায় ছিলাম কখন গিয়ে করিমসে পৌঁছাব । এত নামডাক যার শুনেছে আর তর সইছেনা । দিল্লী জামে মসজিদের এক নং গেটের উল্টাপাশেই ভারতের অন্যতম নামকরা এই রেস্তোরার অবস্হান । করিমসে না গেলে নিশ্চিত থাকতে পারেন আপনার দিল্লী ভ্রমন অসম্পূর্ণ থেকে গেল । এমন রুমালী রুটি আমি আর কোথাও খুজে পেলামনা এখনও , সেই সাথে কাবাব আর মোঘল ঘরানার রেসিপিতে রান্না করা নানা আইটেম । ভরপেট না বলে বলা চলে ভর গলা পর্যন্ত খেলাম ।

এমন খানা দানার পর নবাবী স্বাদের একটা পান মুখে দিয়ে ভাবলাম হেলেদুলে এই রাতেই ইন্ডিয়া গেট টা দেখে আসা যাক । বহু নাম ডাক শোনা এই ইন্ডিয়া গেট তো আসলে আমাদের শিখা অনির্বানের মতনই , ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল শহীদের স্মরনে বানানো এই তোড়ন । বহু নাম ডাক শোনা এই জিনিস খুব একটা আকর্ষনীয় কিছু লাগলোনা, তবে ভরপেট খবার পর ঠান্ডা হাওয়ার দিল্লীতে ঘুরে বেড়াতে খারাপ ও লাগেনি ।



দিল্লীতে বসে বোম্বে টোস্ট দিয়ে শুরু হল আমাদের সকাল । এরপর পান্ডেজির চার চাকায় ভর করে বেড়িয়ে পড়লাম বাদশাদের স্মৃতিধন্য শহরে । ফিরোজ শাহ কোটলা স্টেডিয়াম কে পাশ কাটিয়ে আমাদের গন্তব্য মন্ত্রীপাড়ায় সফদরজং রোডের ইন্দিরা গান্ধী মিউজিয়ামে । এই পাড়া ও আশে পাশের সব রাস্তা এখন ও মোঘল বাদশাহদের নামে নামাঙ্কিত । প্রধানমন্ত্রী হবার পরেও ইন্দিরা প্রধানমন্ত্রী ভবনে না থেকে নিজে মন্ত্রী থাকাকালীন যে বাড়িতে থাকতেন সেখানেই রয়ে গিয়েছিলেন । নিষেধ সত্ত্বেও প্রতিদিন সকালে হাঁটতে বের হতেন, অফিসেও যেতেন হেঁটে , আর সেটাই কাল হল তার, নিজ বাড়ির ফটকেই জীবন প্রদীপ নিভে গিয়েছিল । তার ব্যবহৃত জিনিসপত্তর আর ছবি দিয়ে সাজানো এই মিউজিয়াম । নেহেরু জেলে থাকাকলীন যে শাড়ি বুনেছিলেন সেটা পড়েই ইন্দিরা বিয়ের পিঁড়িতে বসে ছিলেন , আছে রাজীবের বোমায় ক্ষতবিক্ষত পোশাক । নিহত হবার স্হানটি কাঁচ দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে , রক্তের ছিটা এখন দৃশ্যমান, সেখানে দাঁড়িয়ে ইতিহাসের পরতে না হারিয়ে আসলে উপায় নেই ।



২৪০ ফিটের কুতুব মিনার দেখে কিছুক্ষন বিষ্ময়াভূত না হয়ে উপায় নেই , ১১৯৯ সালে যার নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল । ভারতের সভচেয়ে প্রাচীন সংরক্ষিত স্তম্ভ এটা , কুতুব উদ্দীন আইবেক দিল্লী সালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা যা স্হাপনের কাজ শুরু করেছিলেন , পরবর্তীতে তার জামাতা শামসুদ্দীন ইলতুতমিশ এটা সমাপ্ত করেছিলেন । হাজার বছর আগে কি করে সম্ভব হয়েছিল এমন জিনিস বানানো ভাবলেই অবাক লাগবে , পরো মিনার জুড়ে কুরআনের ক্যালিগ্রাফি আর এর বানানোর ইতিহাস খোদায় করা আছে । একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে বের হবার পথে পাবেন লাইব্রেরি , চাইলে কিনে নিতে পারেন দিল্লীর নানা ইতিহাস- সংঘাত, বিদ্রোহ , রাজ্য জয়, বিলাস বেসন, প্রেম , রক্ত বন্যা কি নেই তাতে !!! দিল্লী শহরের পরতে পরতে ইতিহাসের নিপূন ছাপ , চোখ মেলে কান পাতলেই শোনা যেতে পারে দরবারের ঘোষনা - আসিতেছেন শাহানশাহ................।



শীতকাল ঘোরাঘুরির জন্য আমার খুব একটা পছন্দ না, দিনের দৈর্ঘ্য খুবই কম বলে , তাড়াহুড়ো করে তাই পরের গন্তব্য লোটাস টেম্পলের পানে ছুটলাম ,গাড়িতে বসেই লাঞ্চ তাও পড়ন্ত বিকেলে বলা চলে । লোটাস টেম্পল, বাহাই সম্প্রদায়ের উপাসনালয়, যেখানে সকলেরই প্রবেশ উন্মুক্ত । দৃষ্টিনন্দন এই স্হাপনা বাইরে থেকে চমতকার ভিউ , যদিও রাতের বেলার ভিউটা দেখার ইচ্ছাপূরন হলোনা ! সেখান থেকে কোনাট প্লেসে এসে ভাবলাম এবার কিছুক্ষন হেঁটে হেঁটে দিল্লী ঘুরা যেতে পারে । নানারকম ব্র্যান্ডের শোরুম আর কফি শপে ভর্তি , চোখের সামনে স্টার বাকস পরে যাওয়ায় না ঢুকলে কেমন লাগে ভেবে ঢুকে পড়লাম । অফিস ফেরত লোকজন কফি নিয়ে ল্যাপটপ খুলে নানারকম আলাপ জমিয়েছে , শুনে মনে হচ্ছে তার বেশিরভাগই অফিস রিলেটেডই । বেসরকারি কামলাদের স্বর্গ প্রাপ্তি যে সহজ হবে , তা নিয়ে কৌতুকটা আসলে সব দেশের জন্যই সত্যি :)



বিকেলে ফিরতে হবে তাই অল্প সময়ে দিল্লী জামে মসজিদ আর লালকেল্লা দেখার জন্য সাত সকালেই বেড়িয়ে পরলাম । অনেক কিছুই আছে, কিন্তু এ দুটো না দেখলে আসলে পুরোটাই অসম্পূর্ণ থেকে যাবে । স্হাপত্যপ্রেমী শাহজাহানের বানানো জামে মসজিদ, মুল মসজিদ খুব বেশি বড় না হলেও সমানের লন সহ এই এলাকায় ২৫০০০ মানুষ একসাথে নামাজ পড়তে পারে । মসজিদের ছাদে উঠার লোভ সমালাতে পারলামনা (শৈশবে জুম আর নামায পড়তাম মসজিদের ছাদে বন্ধুরা সব একসাথে, নামায আর আড্ডা দুটায় চলত ) , সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে গেলাম । দূরে রেডফোর্ড আর চারপাশে পুরাতন দিল্লী , রেডফোর্ড বাদ দিলে আমাদের পুরান ঢাকায় বলা চলে !! কিছুক্ষন পর এক লোক রশিদ বই হাতে নিয়ে হাজির , বলল ছাদে উঠতে হলে টিকেট কেটে উঠতে হয়, আপনাদের টিকেটতো কাটা হয়নি !!! কি আর করা, পড়েছি মোঘলের হাতে- খানা খেতে হবে একসাথে , এইভেবে রশিদ নিয়ে টাকা দিয়ে দিলাম । নামার সময় দেখলাম লেখা আছে উপরে উঠার জন্য টিকেট সংগ্রহ করুন !!!


ইন্ডিয়ার পর্যটন থেকে আয়ের সিংহভাগ আসলে শাহজাহান এর অবদান । তাজমহল থেকে রেড ফোর্ড তথা লাল কেল্লা সবই শাহজাহানের স্হাপত্যপ্রেমের নিদর্শন । তাজমহলের স্হপতি উস্তাদ আহমদ লাহোরির ডিজাইনে এটা বানানো হয় যখন শাহজাহআন তার রাজধানী আগ্রা থেকে শাহজাহানাবাদ তথা দিল্লীতে সরিয়ে আনলেন । যমুনা নদী একসময় পাশ দিয়ে বহমান থাকলেও কালের পরিক্রমায় তা এখন অনেকদূরে সরে গেছে । আর কোন মোঘল সম্রাজ্ঞীর নামে কোন প্রাসাদের অস্তিত্ত্ব না থাকলেও এখানে আছে মমতাজের জন্য বানানো মমতাজ মহল । মমতাজের জন্য শাহজাহানের ভালবাসা সম্ভবত পরিমাপযোগ্য নয় আসলে । আইপিলের মত জন্মনিয়ন্ত্রন সামগ্রী এভেইলএবল থাকলে হয়ত বেচারিকে চৌদ্দতম সন্তান জন্মদান করা লাগতোনা , আর অকালেও দুনিয়া ছেড়ে যাওয়া লাগতোনা । অবশ্য জীবিত মমতাজের উপস্হিতিতে পৃথিবীকে তাজমহলহীন হয়ে থাকতে হত !! প্যালেসগুলো ঘুরে দেখার মজা সম্ভবত এটা যে ক্ষনেক্ষনে আপনাকে শতশত বছর পূর্বে ফিরে যেতে হবে , আর সাথে যদি স্বল্পখরচের গাইড থাকে সে আপানকে চেস্টা করবে রংচঙা এক ঐতিহাসিক ভ্রমন উপহার দেয়ার ।

শব্দহীন ইন্দিরাগান্ধী এয়ারপোর্টে বসে আছি , মোঘলদের স্মৃতিকাতরতা থেকে বের হতে পারছিনা- বাবর, হুমায়ুন, জাহাঙ্গীর , শাহজাহান, আওরঙ্গজেব ........আরো বেশকিছুদিন এরা মাথায় ভর করে থাকবে বুঝে গেলাম ।

আরেকটা জিনিস , দিল্লীকা লাড্ডু বলে কিছু খুজে পেলামনা কোথাও !!!
































































সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×