নাসা’র বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, বামন গ্রহ ‘প্লুটো’র পাশ দিয়ে সফলভাবে নাসার মহাকাশযান উড়ে গেছে। নয় বছর ধরে প্রায় ৫০০ কোটি কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে শেষ পর্যন্ত সৌরজগতের সবচেয়ে ছোট গ্রহ প্লুটোকে প্রথমবারের মত পরিদর্শন করেছে মহাকাশযান ‘নিউ হরাইজন’। নিউ হরাইজন নাসা’র বিজ্ঞানীদের সাথে যোগাযোগ স্থাপনে সক্ষম হয়েছে। প্রতি সেকেন্ডে ১৪ কিলোমিটার বেগে প্লুটোর পাশ দিয়ে উড়েছে মহাকাশযানটি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, খুব দ্রুত এবং ভালোভাবেই প্লুটোর কাছে পৌঁছায় নিউ হরাইজন। যাত্রা শুরু করার পর বহু দূর থেকেই একের পর এক প্লুটোর ছবি পাঠিয়ে আসছে যানটি। তবে দূর থেকে পাঠানো ছবিগুলো স্পষ্ট ছিল না। মহাকাশযানটি গ্রহের যত কাছে গেছে ততই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ছবিগুলো। আগামীতে আরো বেশি ছবি ও নতুন নতুন তথ্য পাওয়ার আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, এই মহাকাশযান প্লুটো সম্পর্কে এমন সব তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে যাতে সৌরজগতের প্রান্ত সম্পর্কে মানুষের ধারণাই বদলে যাবে।
মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এসব গ্রহ-নক্ষত্র সৃষ্টি করেছেন বলে আজ আমরা এসব নিয়ে গবেষণা করতে পাচ্ছি।
মহান আল্লহ্ তার সৃষ্টি সম্পর্কে বলছেন,
“আমি শপথ করি যেসব নক্ষত্রগুলো পশ্চাতে সরে যায়। চলমান হয় ও অদৃশ্য হয়।”
(সূরা- আত তাকভীর, আয়াত-১৫ ও ১৬)
তিনি আরো বলছেন,
“তিনি হলেন যাঁর রয়েছে নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের রাজত্ব। তিনি কোন সন্তান গ্রহণ করেননি। রাজত্বে তাঁর কোন অংশীদার নেই। তিনি প্রত্যেক বস্তু সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তাকে শোধিত করেছেন পরিমিতভাবে।”
(সূরা- ফুরকান, আয়াত-২)
তাই, আসুন তার সাথে শরীক করা থেকে বিরত থাকি।
তথ্যসূত্র- বিবিসি বাংলা।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৩