somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আদৃতা

০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



১)

বোবায় ধরা বোঝেন? ঘুমের মধ্যে মাঝে মাঝে হয়। হটাত করে ঘুম ভেঙ্গে যায়, নিশ্বাস নেয়া যায়না ঠিক ভাবে, বুকের উপর মনে হয় চেপে বসেছে কেউ, গলা দিয়ে একটুও শব্দ বের হয়না। অসহ্য একটা অবস্থা। এক সময় চিৎকার করে পুরোপুরি সজাগ হয়ে যাওয়া। আমার প্রায়ই হতো ছোটবেলায়। এবারও তাই ভেবেছিলাম।

গরমের ছুটিতে বাসায় এসেছি, কয়েকটা দিন পেট পুরে খেয়ে আরাম করে ঘুমানো যাবে। হোস্টেলে থাকার মূল কষ্টইতো খাওয়া দাওয়া। আর সকালে ক্লাস, দুপুরে ক্লাস, বিকেলে ল্যাব - যাচ্ছেতাই অবস্থা। সেদিনও তাই মা'র হাতের মজাদার রান্না খেয়ে আয়েশ করে ঘুমিয়েছিলাম দুপুরে। হটাত ঘুম ভেঙ্গে গেল বুকের উপর কিছু একটা চেপে বসার অনুভবে। বোবায় ধরেছে ভাবতে ভাবতেই শুনি কে যেন হাসছে খিলখিল করে আর ছোট্ট দুই হাতে টেনে খোলার চেষ্টা করছে আমার চোখ। পুরোপুরি সজাগ হয়ে যাই এবার, এটা নিশ্চই আদৃতা দুষ্টুটার কাজ। ততক্ষণে সে টেনে আমার চোখ খুলে ফেলেছে। শুনি ওর মা বকাবকি করছে - "মামা ঘুমাচ্ছে, জ্বালাচ্ছো কেন? এদিকে আসো"। কে শোনে কার কথা? বুড়িটা গুটি গুটি পায়ে হেঁটে এসে হাচড়ে পাঁচরে উঠেছে বিছানায়, আমাকে ঘুমাতে দেখে সেই সুযোগে উঠে বসেছে আমার বুকের উপর। ওকে থামায় কার সাধ্য?

চোখ খুলে কঠিন চোখে তাকালাম ওর দিকে, একটু থমকে গেল যেন আদৃতা। আমার চোখের উপর থেকে হাত সরিয়ে নিয়ে হাসি হাসি মুখে তাকিয়ে আছে। দিলাম এক ধমক - "এই, ঘুম ভাঙ্গালি কেন?"। দপ করে ওর চোখের হাসিটা মিলিয়ে গেল, শূন্য দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলো আমার দিকে, বুঝতে চেষ্টা করছে সত্যি সত্যি রাগ করেছি কি না। তারপর ঠোঁট ফোলাতে শুরু করলো, বড় অভিমানী আমার মামনিটা। ওর এই ঠোট ফোলানোটা আমার খুব পছন্দ, এটা দেখতেই মাঝে মাঝে ধমক দেই আমি। কিন্তু এখন না থামালে চেঁচিয়ে বাড়ি মাথায় করবে। কাজেই বত্রিশ দাঁত বের করে হাসি দেই। কান্না ভুলে সাথে সাথে খিলখিল হাসিতে আমার ঘর ভরিয়ে দেয় জানের টুকরাটা।

সে বার বৃষ্টি হচ্ছিল কয়েকদিন থেকে। পুরো ঢাকা ডুবে আছে জলাবদ্ধতায়। বাসার বাইরে পা দেবার উপায় নেই। এদিকে মামনিটার অসুখ, জ্বরে পড়ে আছে ছোট্ট পাখীটা। কোমর সমান পানিতে নেমেও বিকেলে গিয়ে একবার দেখে এসেছি, ওষুধ কিনে দিয়ে এসেছি। রাত তখন দেড়টার মত বাজে। মোবাইলের রিং শুনে জেগে উঠি, দেখি ছোট বোনটার ফোন, ধ্বক করে ওঠে বুকের ভেতর। ওপাশ থেকে বোনটা বলে - "তোমার ভাগ্নি তো কান্না করছে, মামার কাছে যাবে, থামাতেই পারছি না, জ্বরও বেড়েছে। কিন্তু বাইরে যা অবস্থা, আসবে কিভাবে এখন?"। শুধু বললাম - "আসছি আমি"।

নীচে নেমে দেখি প্রচণ্ড বৃষ্টি আর বাসার সামনে রাস্তায় আমার প্রায় বুক সমান পানি। ঘরে ফিরে গিয়ে একটা ট্রাউজার আর শার্ট পলিথিনের ব্যাগে ভরে নিয়ে রাস্তায় নামলাম। এত রাতে এই পানির মধ্যে রিক্সা পাবার সম্ভাবনা নেই, হেটে হেটেই রওনা দিলাম। যতই এগুচ্ছি, পানি বাড়তে লাগলো। একটা সময় আমার গলা ছুঁই ছুঁই নোংরা পানি। অসুস্থ মামনিটা ডেকেছে আমাকে, এখন এসব দেখার সময় আছে? মাথার উপর পলিথিনের ব্যাগটা ধরে এক সময় পৌঁছে গেলাম ওদের বাসায়। নীচতলার গেস্ট রুমে শাওয়ার নিয়ে কাপড় বদলে দ্রুত আদৃতার ঘরে গেলাম। জ্বরে মাথা তুলতে পারছেনা মামনিটা। তবুও আমাকে দেখে ফিক করে একটা হাসি দিলো। ওর খাটের পাশে মেঝেতে গিয়ে বসলাম, ছোট বোনটাকে বললাম কড়া করে কফি বানিয়ে আনতে। তারপর গল্প শুরু করলাম ওর সাথে -

- কেমন আছে আমার লক্ষ্ণী পাখীটা?
- আতে আতে (ভাল আছে কে বলে আতে আতে)
- এত রাতে মামাকে ডেকে আনলি কেন? পিট্টি দেই এখন?
- পিত্তি দিবে (পিট্টি দিবো বলেনা কখনই)
- এহ্‌ ... শখ কতো, তোর হাড্ডি গুড়া করে দিবো
- গুলা কলে দিবে
- আয় দেখি কে জিতে মারামারিতে
- আদ্দি জিব্বে (আদৃতাকে আদ্দি বলে)
- তুই আমার কে রে?
- মা লেএএ

ছোট বোনটা কফি নিয়ে আসে, বলে - "এবার শান্তি হয়েছে? মামাকে পেয়েছো?"। পৃথিবী আলো করে দিয়ে একটা হাসি দেয় মামনি। মগটা হাতে নিতেই পিচ্চির চিৎকার -

- আমি তা খাবে মামা সাতে
- ইশ ... বুড়ি আবার চা খায়
- বুই তা কায়
- চা যে খাবি, তোর দাঁত আছে?

ইইইই করে সদ্য গজানো কয়েকটা দাঁত দেখায়। ওর মা ফিডারে করে হরলিক্স এনে দেয়, দুহাতে ফিডার ধরে খেতে থাকে আদৃতা। জ্বরটা একটু কমেছে। আমি উঠে বসি ওর বিছানায়। আমার কোলের উপর শুয়ে ফিডার খেতে খেতে ঘুমিয়ে যায় সে। সারা রাত বসে থাকি ওকে কোলে নিয়ে।

২)

আমাকে জড়িয়ে ধরে আকুল হয়ে কাঁদছে আদৃতা। আমি স্তব্ধ হয়ে বসে আছি। বুঝতে পারছি খারাপ কিছু ঘটেছে ওর জীবনে। এখনও যদিও কিছু বলছেনা সে, তবুও কিছুটা আন্দাজ তো করা যায়। সদ্য কলেজে ওঠা একটা মেয়ের এভাবে আকুল হয়ে কাঁদার পেছনে হয়তো কোন বান্ধবীর হাত আছে। কেউ হয়তো কিছু বলেছে অথবা পরীক্ষা খারাপ হয়েছে। এত বড় হয়েছে মামনিটা, অথচ এখনও ওর আচরণ সেই ছোট্টটির মতই। আমাকেই বলবে সব, আমার কাছেই ওর যত অভাব, অভিযোগ, আবদার। আজও অফিস থেকে বেরুবার সময় ফোন দিলো, "মামা কি করো? বাসায় আসো এখুনি"। আমার একটা জরুরী কাজ ছিল, বললামও সেটা। জবাবে ঠাণ্ডা গলায় বললো - "আমাকে শেষ দেখা দেখে যাও"। কাজ মাথায় উঠলো আমার, ছুটে এলাম ওদের বাসায়। ওর ঘরে ঢুকতেই দরজা লাগিয়ে কান্না আরম্ভ করেছে আদৃতা।

- কি হয়েছে রে মা, আমাকে বল।
- আমার অনেক কষ্ট হচ্ছে, অনেক কষ্ট।
- কেন? আমার মামনিটাকে কে কি বলেছে?
- তোমার মামনিটা খুব খারাপ হয়ে গিয়েছে মামা। খুব খারাপ হয়ে গিয়েছে।
- না, তুই কখনই খারাপ হয়ে যাসনি, আমাকে খুলে বল কি হয়েছে।
- ফেসবুকে একটা ছেলের সাথে প্রায়ই কথা বলতাম। আমাদের চেয়ে বড়, কিন্তু বন্ধুর মতই ছিল। একটা সময় আমি বুঝতে পারলাম ছেলেটা আমাকে পছন্দ করে। স্বাভাবিক ভাবে এড়িয়ে গেছি। কথা বলা কমিয়ে দিলাম। অথচ ছেলেটা ইনবক্সে ম্যাসেজের সংখ্যা বাড়িয়ে দিল। আমি জবাব না দিলেও সে লাইনের পর লাইন লিখে যেত। ও খুব ভাল লেখে, ওর কথা গুলো পড়তে বেশ ভাল লাগতো। একদিন ওকে বুঝিয়ে রিপ্লাই দিলাম, যে আমার পক্ষে ওকে ভালবাসা সম্ভব না, আমি এখনও অনেক ছোট। তাছাড়া মা বাবা জানতে পারলে খুব মারবে। আমি ওদের মনে কষ্ট দিতে পারবো না কিছুতেই। ছেলেটা লিখলো - আমি ভাল না বাসলেও সে আমাকে সারা জীবন ভালবাসবে। আমি ভাবছিলাম ওকে ব্লক করে দেবো। কিন্তু আমার খুব ভাল লাগতো ওর লেখা গুলো পড়তে। সেদিন ওর জন্মদিন ছিল। আমাকে খুব করে রিকোয়েস্ট করলো ওর সাথে চ্যাট করতে। সারা রাত কথা বললাম সেদিন। এর পর কি যে হলো, আমি আর সামলাতে পারছিলাম না নিজেকে। মনে হলো - এত ভালবাসে ছেলেটা আমাকে, আর আমি কিনা বার বার ফিরিয়ে দিচ্ছি ওকে। সারাদিন ওর কথাই শুধু মনে পড়ে, রাতে ঘুম আসেনা, জেগে জেগে অপেক্ষা করি ওর ম্যাসেজের। একদিন বসুন্ধরায় গিয়েছি আমরা কয়েকটা বান্ধবী মিলে। এমন সময় একটা স্মার্ট ছেলে এগিয়ে এলো, আমি বুঝলাম এটা সেই ছেলেটাই। ফেসবুকে ছবি দেখেছিলাম আগে। ও এসে পরিচয় দিলো। আমার বান্ধবীরা কি করে যেন বুঝে গেল ওর কথা শুনে। সবাই মিলে ওকে ধরলো খাওয়ানোর জন্য। সবাইকে সেদিন কফি খাওয়ালো সে। তারপর আমাকে একটা তুলতুলে টেডি বিয়ার কিনে দিলো। এরপর আমাকে নাওয়া খাওয়া, ঘুম সব মাথায় উঠল। কলেজে গেলে বান্ধবীরা আমার কাছেও খেতে চায়, আমাকে খোঁচায়, বলে এত হ্যান্ডসাম ছেলে আমাকে ভালবাসে, এটা আমার সৌভাগ্য। আমি আর পারলাম না, এক দিন বলে দিলাম আমিও ভালবাসি ওকে। ও যে কি খুশী হলো সেদিন। আমাকে ফোন দিলো অনেক রাতে, কতবার যে আই লাভ ইউ বললো, যেন সত্যি পাগল হয়ে গেছে খুশীতে।

এরপর দুই তিনটা দিন চলে গেল চোখের পলকে। সকালে ঘুম থেকে আমাকে জাগিয়ে দিত ভালবাসার কথা বলে, সারা দিন ম্যাসেজ করতো আমার ফোনে। আমিও জবাব দিতাম। বাসায় এলেই ওকে নেটে দেখতাম, আমার অপেক্ষায় বসে আছে। কথা হতো সারাক্ষন। তিন চার দিন চলে যাবার পর ওর দেয়া ম্যাসেজের সংখ্যা কমতে লাগলো। নেটেও আসতে লাগলো কম। জিজ্ঞেস করলাম, বললো খুব বিজি আছে। ওর কথায় কয়েকদিন আগের সেই আবেগটা আর পেলাম না। সপ্তাহ খানেক পর একদিন ফোন করে দেখি ওর ফোন বন্ধ। সারা দিন চেষ্টা করলাম, ও ফোন অন করলো না। সন্ধ্যায় বাসায় এসে দেখি ওর ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভেট করা। সে রাতে অনেক কাঁদলাম। বার বার ফোন করলাম আর ফেসবুকে ওকে খুঁজলাম, পেলাম না।

পরদিন বান্ধবীদের কয়েকজনকে গিয়ে বললাম। ওরা বললো অনেক ছেলেই এমন করে। একটা মেয়েকে পটানো হয়ে গেলে আর তার ওপর আগ্রহ থাকেনা ওদের। ফোনের সিমটা বদলে ফেলে, ফেসবুকে নতুন আইডি খোলে। আবার একটা মেয়েকে টার্গেট করে।

৩)

আমি স্তব্ধ হয়ে বসে আছি মামনিটাকে জড়িয়ে ধরে। আবারও আকুল হয়ে কাঁদছে আদৃতা। আমি কি করে, কি দিয়ে সান্ত্বনা দেবো ওকে? কি দিয়ে মুছে দেবো ওর চোখের পানি? ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে গেলে ভালবাসাবাসির ব্যাপারগুলো ঘটবেই। এভাবেই মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা কেউ এর বাইরে নই। পারিবারিক শাসন কিংবা বুঝিয়ে শুনিয়ে কাউকেই প্রেম থেকে দূরে রাখা সম্ভব নয়। এটা নিজের অজান্তেই মনের ভেতর ঘটে। কিছু একটা ঘটে যাবার পর বুঝতে পারা যায় যে এই আমি আর সেই আমি নেই। স্বাভাবিক বোধ বুদ্ধি কাজ করেনা তখন। সমস্ত মনঃপ্রাণ উন্মুখ হয়ে থাকে কেবল সেই নির্দিষ্ট মানুষটার দিকেই। ছোট্ট ছোট্ট সুখ স্মৃতি আকাশ কাঁপানো আনন্দ এনে দেয়, অল্প একটু আপাত অবহেলা চোখে আনে শ্রাবণের মেঘ। মানবীয় আবেগ গুলো এভাবেই কাজ করে।

আদৃতার ডুকরে ওঠা কান্না বুকের মাঝে রক্ত ঝরাচ্ছে আমার। আমি কিছুই করতে পারছিনা ওর জন্য। একটা অসম্ভব যন্ত্রনা গ্রাস করছে আমাকে। জন্ম থেকে এতটা দিন যে মামনিটাকে তিল তিল করে কোলে পিঠে করে মানুষ করেছি, যে চাইবার আগেই হাজির করেছি ওর ভাল থাকার হাজারটা উপাদান, আজ সেই সব কিছু মিথ্যে করে দিয়ে আকাশ সমান কষ্টে ডুবে গেছে আমার মামনিটা। ওর জীবনটা থেমে গেছে হটাতই। ওর চোখ মুখ ফ্যাকাসে হয়ে আছে। কিভাবে আমি ফিরিয়ে আনবো আমার সেই ছোট্ট আদৃতাকে?

ভালবাসা জোর করে আদায় করে নেয়া যায় না। সম্পর্ক একবার ভেঙ্গে গেলে আর জোড়া লাগেনা কখনই। ভাঙ্গা কাঁচের মত পাশাপাশি হয়তো দাড় করিয়ে রাখা যায় দুজন মানুষকে, কিন্তু ক্ষত চিহ্নটা থেকেই যায় মাঝে, কোন দিনই মুছে যায় না। যে ছেলেটির জন্য আদৃতার এই কান্না, সে হয়তো কখনই বুঝতে পারবে না, খেলাচ্ছলে কত বড় একটা ক্ষতি করে দিয়ে গেল সে আমাদের। হ্যাঁ, এটা হয়তো ওর জন্য একটা খেলাই ছিল। কিন্তু এটাই ছিল আদৃতার প্রথম বিশুদ্ধ আবেগ, প্রথম ভালবাসা।

আদৃতাকে নিয়ে আমরা হয়তো অনেক দূরে কোথাও বেড়াতে যাব। এটা সেটা দিয়ে ব্যস্ত করে রাখবো ওকে। সময়ের সাথে সাথে আদৃতা সামলে উঠবে সব কিছুই। আর হয়তো এভাবে কাঁদবে না। হয়তো আমাদের দেখানোর জন্য ভাল থাকবার অভিনয় করে যাবে সব সময়। কিন্তু ওর একা থাকার সময় গুলোতে ওকে সামলাবে কে? অদম্য আবেগে মামনিটা ফুলে ফুলে কাঁদবে গভীর কোন রাতে।

---------------------------------- O ---------------------------------

পুনশ্চ: ভালবাসাটা কোন ছেলেখেলা নয়, মানুষের মন নিয়ে খেলতে নেই। তবুও এসব কাহিনী আমাদের চারপাশে ঘটছে প্রতি নিয়ত। যারা এসব কাহিনীর কেন্দ্রে থাকে, তাদের বোধোদয় হোক।
২২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×