somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এলিট শ্রেণীর 'মেঘমল্লার' সর্ব সাধারণের নয়

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এক বন্ধুর কল্যাণে জাহিদুর রহিম অঞ্জন এর পরিচালনায় নির্মিত চলচ্চিত্র ‘মেঘমল্লার’ এর প্রিমিয়ার শো দেখা হয়ে গেল। বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সে আয়োজিত এই বিশেষ প্রদর্শনীতে তথ্য মন্ত্রী, অর্থ মন্ত্রীর পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন দেশের বরেণ্য অনেক গুণীজন। হাউসফুল শো শেষে উপস্থিত দর্শকদের জোর করতালি সিনেমাটিকে সাধুবাদ জানিয়েছে। সাধারণ দর্শক মূলত সিনেমা দেখে ভাল লাগাটুকুই বোঝে। আবার বিশেষ প্রদর্শনীতে আমন্ত্রিত বন্ধুরাও করতালির মাধ্যমে শুভকামনা জানায় তাদের বন্ধু আপনজন নির্মাতাকে। যদিও তথ্য মন্ত্রী মহোদয় একদম শুরুতেই চলে যান। তবে মাননীয় অর্থমন্ত্রী ছিলেন শেষ সময় পর্যন্ত। অবশ্য আমি যখন সিনেমা দেখতে ঢুকলাম, ততক্ষণে মিনিট ১০/১৫ পার হয়ে গেছে (পাশের দর্শকের তথ্যমতে)। তাই আপাতত আমার বয়ানটা সেই মিনিট কয়েক পর থেকে নিবেদন করছি।


ইতিমধ্যে পত্রিকার কল্যাণে দেশের অনেক গুণীজনের কিছু মতামত নজরে এসেছে। সবাই প্রসংশায় ভাসিয়েছেন চলচ্চিত্রটিকে। তার উপর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রপ্রেমী অনেকের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল, অঞ্জন সিনেমা বানাবেন। অন্ত:ত সিনেমা শেষে লিফটের সামনে দাঁড়িয়ে একটি জটলায় একজন বলেই বসলো কথাটি: “কতদিনের স্বপ্ন ছিল অঞ্জন দা একটি সিনেমা বানাবে! সেই স্বপ্ন সফল হলো এবং সিনেমাটিও সফল”।


ব্যক্তিগতভাবে ছিদ্রান্বেষী হিসেবে আমার একটু বদনাম আছে। এখানেও হয়ত সেই বদনামের সুনাম একটুও কমবে না। তবে সেই বদনামের ঘরে যাবার আগে কিছু প্রশংসা করতেই হয়। সিনেমাটির ক্যামেরার কাজ দূর্দান্ত। বহুদিন পর এত সুন্দর কাজ দেখলাম। কালারকে বলবো বাংলাদেশের দেখা সিনেমার মাঝে শ্রেষ্ঠ ২/১ টির একটি। শব্দের কারুকাজ অসাধারণ। তবে এগুলো মুম্বাই আর কলকাতার যাদু। বৃষ্টি কতটা প্রাকৃতিকভাবে তুলে ধরা যায়, বৃষ্টি কতটা নস্টালজিক হতে পারে, বৃষ্টির শব্দ একজন মানুষকে কতটা আবেগে ভাসাতে পারে, তার অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন মেঘমল্লার। শেষ মূহুর্ত্বে শহীদুজ্জামান সেলিমের অভিনয় মনে দাগ কেটেছে। ভাল লেগেছে অপর্ণাকে। শিশু জারার চমৎকার অভিব্যক্তি ভাল লেগেছে। মুড়ির টিন বাস, সামনে কাঁচ বসানো ট্রাক এগুলো ছোটবেলার স্মৃতিকে জাগিয়েছে। রাগ সঙ্গীতের ব্যবহার খুব ভাল লেগেছে। মেকআপ চমৎকার। এরচেয়ে ভাল মেকআপ আর হয় না। বিশেষ করে নাক-মুখ ফেটে যখন রক্ত বেরোয়, এমন তরতাজা রক্ত বাংলাদেশের সিনেমায় এর আগে কেউ দেখাতে পারেনি বলে ধারণা করছি।


এবার কিছু প্রশ্ন তুলতে যাচ্ছি। কারণ অঞ্জন দা’র মতো ব্যক্তির নির্মাণে ভুল ধরার যোগ্যতা আমার নেই। তাই নিজের মনে মাথাচাড়া দেয়া কিছু প্রশ্নের জবাব খুঁজতে এই প্রশ্নগুলো। সেইসাথে কিছু ভাবনাও জানাতে চাই:
১. ১৯৭১ সালে মফস্বলের একটি কলেজের শিক্ষক নাম্বারখচিত কোয়ার্টারে থাকেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনকার কোয়ার্টারের মতোই দেখতে রাস্তা সেই ঘরের সামনে। আসলেই সে সময় একটা মফস্বলে এমন হবার সুযোগ ছিল কি?
২. রেইনকোট পড়ে বাড়ি থেকে বের হবার সময় পিঠ ভেজা। অথচ সেটা ঘরে কয়েকদিন ধরে ঝুলে আছে। না দেখা সেই দশ মিনিটে কি তবে রেইনকোটটি বৃষ্টিতে ভিজেছিল?
৩. মুষলধারা বৃষ্টিতে ভিজে কলেজে পৌঁছার পর রেইনকোট শুকনো। বৃষ্টি কি মাঝে থেমেছিল, যা আমি হয়ত অখেয়ালে দেখিনি?
৪. ১৯৭১ সালে মফস্বলের একজন সিনিয়র লেকচারার যে কোয়ার্টারে থাকে, সে বাসে চড়ে কলেজ গেলেন এবং রাস্তায় টিনের যাত্রী ছাউনী আছে। আসলেই কি সে সময় এমন ছিল? বাসে যাতায়াতের মতো দূরত্বে কোয়ার্টার ছিল?


৫. টর্চার সেলটিকে দেখে মনে হলো হয়ত সেখানকার কোন রাইসমিল। এমন একটি জায়গায় টর্চারসেল হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। তবে প্রশ্ন জাগলো তখনই, যখন তার সামনে বিরাট জায়গা জুড়ে সিমেন্টের ঢালাই করা মাঠ। সাধারণত বর্তমানে বিভিন্ন রাইসমিলে এমন জায়গায় ধান শুকায়। কিন্তু ৭১ এ কি রাইস মিলের সামনের জায়গা সিমেন্টের ঢালাই করা ছিল?
৬. টর্চার সেলের সামনের পথে বিদ্যুতের খুঁটি দেখা গেল। সে খুঁটি দিয়ে ৪/৫ টি বিদ্যুতের তার টানা। আমি ঠিক জানি না, সে সময় মফস্বলের পথে এমনটা ছিল কিনা!
৭. পিচঢালাই রাস্তার চেয়ে কংক্রিটের রাস্তাই বোধহয় বেশী দেখলাম। আসলেই কি! নাকি একদম সামনে বসেছি বলে দেখার ভুল! ঠিক দেখে থাকলে প্রশ্ন উঠছে, কংক্রিটের রাস্তা কি সে সময় প্রচলিত ছিল?
৮. আসমা চরিত্রটি তার ভাই’র জন্য চিঠি নিয়ে চলে গেলেন নদীর পাড়ে, সেখানে মাঝিকে চিঠি দিলেন। যোগাযোগ কিভাবে? মাঝি কিভাবে সেখানে অপেক্ষায় ছিল? কোন লিঙ্কআপ কোনভাবে কি এসেছিল, যা আমি খেয়াল করিনি?
৯. মুক্তিযুদ্ধের সাথে সেভাবে মানসিকভাবে সংযুক্ত নয় নুরুল হুদা, টর্চারসেলের নির্যাতনটা আমাদের জানা নির্যাতনের কাছাকাছিও না। অথচ সে হঠাৎ বদলে গেল। মানসিক এই পরিবর্তন বা উপলব্ধিটা কিভাবে আসলো? টর্চারসেলটাকে চরমভাবে অবহেলা করা হয়েছে বলে ধারণা করছি। গল্পেই তো বলা ছিল, ঠিক কিভাবে তার মাঝে এই পরিবর্তনটা আসে। পর্দায় নেই কেন?
১০. নদীর পাশে ফসলী জমি কিংবা ধইঞ্চা ক্ষেত এ হঠাৎ আগুন জ্বলছে! আগুনটা বাড়িতেও হতে পারতো। যেখানে টানা তিনদিনের (আনুমানিক) মুষলধারে বৃষ্টি, সেখানে শুকনো জমি কিভাবে আসে? না হয় ধরে নিলাম ভারতীয় বিমান ঢুকে গেছে ততদিনে। তারা বোম্বিং করতে গিয়ে ভুল করেছে। তাহলে সেই বিমান কোথায়?


১১. যেহেতু সিনেমাটি অস্ত্রহাতে মুক্তিযুদ্ধ করার কোন গল্প নয় বরং একজন শিক্ষকের মানসিক দ্বন্দ এবং দেশপ্রেমে জাগ্রত হবার গল্প এটি! তাই মুক্তিযোদ্ধাদের তেমন কোন ভূমিকা না থাকাটাও গ্রহণযোগ্য।
১২. পাকিস্তানী সেনাদের আচরণ, কথাবার্তা বাংলাদেশের অন্যান্য সিনেমার মতো ভিলেন পুলিশের মতো। তবে কখনো কখনো দৃঢ়তাও দেখা গেছে। বিশেষ করে টেবিলে বাড়ি দিয়ে নূরুল হুদার নাক ফাটিয়ে দেবার সময়।
১৩. প্রিন্সিপালের কথায় কলেজের আলমারী বুঝে নেবার দায়ে নুরুল হুদাকে আটক করা হলো। সেই আলমারীর ভূমিকা কি? তাকে কেন আটক করা হলো?
১৪. চলচ্চিত্রটি বড় শর্টফিল্মের জন্য দূর্দান্ত ছিল। আবার ছোট আকৃতির ফিচার ফিল্ম হিসেবেও খারাপ হয়নি। কারণ কাহিনী ঝুলে যায়নি। তবে কাহিনীর সংযোগে কোথাও কোথাও হয়ত বিচ্যুতি ঘটেছে। তবে এটা মনোযোগী দর্শকদের জন্য নয়। ত্রুটি ধরতে যারা বসে থাকে, তাদের মনে হতে পারে।
১৫. সিনেমাটি দেখে কেন যেন এলিট শ্রেণীর জন্য নির্মিত বলে মনে হয়েছে। সর্বসাধারণের সিনেমা বলে মনে হয়নি। জানি না সিনেমা ব্যক্তিজীবনের দর্শন কিনা। যেমন হুমায়ুন আহমেদের ‘আগুনের পরশমনি’ সবদিক থেকেই সর্বসাধারণের সিনেমাই মনে হয়েছিল।


১৬. আমার সর্বশেষ বক্তব্যটি মূলত চলচ্চিত্রটির সাথে জড়িত সকলকে একটি গর্হিত অপরাধে দোষী করা। আপনারা প্রায় কোটি টাকা খরচ করে মুক্তিযুদ্ধের একটি ভিন্ন দর্শনের উপর চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। আজকের বিশেষ আয়োজনে আপনাদের আমন্ত্রণে দেশের বিশিষ্ট, বরেণ্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। হাজির ছিলেন সিনেমাপ্রেমী, দেশপ্রেমী, মুক্তিযুদ্ধপ্রেমী অনেকে। উপস্থিত ছিলেন আপনাদের ভক্ত, বন্ধু ইত্যাদি নানা শ্রেণীর লোক। আবার আমার মতো বিনা দাওয়াতী হঠাৎ কোন বন্ধুর মাধ্যমে সেখানে হাজির হয়েছে। এগুলোর কোনটাই পাপ নয়। সবই ভালবাসা। এবার আমার প্রশ্ন, কোন ভালাবাস টানে আপনারা ‘ফরহাদ মাজহার’ নামক স্বাধীনতা বিরোধী, সাম্প্রদায়িক বিষবাস্প ছড়ানো কীটটাকে আজকের আয়োজনে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন? যে লোকটা বোমাবাজ জঙ্গীদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের তুলনা করে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্ত্রাসী বলেছিলেন, যে লোকটা বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের বর্তমান চক্রান্তের অন্যতম মদতদাতা এবং পরামর্শক সে আপনাদের কোন ক্যটাগরীর অতিথি? নাকি মুক্তিযুদ্ধটা পণ্য বই আর কিছুই না আপনাদের কাছে? ঘৃণাভরা ধিক্কার জানাই তাদের, যাদের মনে হয়েছিল আজকের আয়োজনে ফরহাদ মজহার হতে পারে তাদের সম ভাবনার বন্ধুপ্রতিম।

সিনেমাটির শুরুতে নাম ছিল ‘রেইনকোট’। পরবর্তীতে ঋতুপর্ণ ঘোষ এর একই নামে চলচ্চিত্র থাকায় কেউ যেন কনফিউশনে না পড়েন বা প্রশ্ন তুলতে না পারেন তাই নামটি পরিবর্তন করে ‘মেঘমল্লার’ রাখা। এখানে পরিচালককে প্রকৃতি অনেকগুলো প্রশ্নের হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছে। কারণ স্কুল জীবনে বাংলায় নামকরণের স্বার্থকতা বলে একটা বড় প্রশ্নের উত্তর দিতে হতো। সেই মানদন্ডে গল্পটির নাম রেইনকোট হিসেবে ঠিক থাকলেও, সিনেমায় শরীরে রেইনকোট ছিল শুধুমাত্র এই কারণে এই নামটি রাখার কোন যৌক্তিকতা ছিল না। বরং বর্তমান নামটিই দূর্দান্তভাবে নামকরণের স্বার্থকতাকে পূরণ করেছে। তবে শুধুমাত্র শেষ নুরুল হুদার মৃত্যু দৃশ্যের জন্যই সিনেমাটির নাম ‘জয় বাংলা’ দিলে এতটুকু ক্ষতি হতো না। জানিনা কেন এই ভাবনাটি আসেনি। অবশ্য ফরহাদ মজহার যেখানে বন্ধু, সেখানে ‘জয় বাংলা’...

বাংলাদেশের গত প্রায় দু দশকের বিকৃত সিনেমা দেখে যে প্রজন্ম বেড়ে উঠেছে, তাদের একটা কথাই বলতে পারি, জাহিদুর রহিম অঞ্জন সিনেমার নামে নাটক বানাননি। তিনি সিনেমাই বানিয়েছেন। সিনেমাটি আপনারা দেখবেন সাউন্ড, মিউজিক, কালার, ক্যামেরাওয়ার্ক দেখার জন্য। আপনার মন ভরবে শহিদুজ্জামান সেলিম, অর্পণা আর মিষ্টিমুখ জারার এক্সপ্রেশন দেখে।


চলচ্চিত্রটির গল্প আপনাকে কিছু হলেও যদি দেশের প্রতি ভাললাগা এবং শ্রদ্ধা বাড়ায়, তাতে আমাদের সবার লাভ। আসুন দেশকে ভালবাসি, বাংলাদেশের গল্প এবং বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে ভালবাসি, আমাদের ভালবাসাই আমাদের স্বাধীনতা, আমাদের সমাজ, আমাদের চলচ্চিত্রকে জয়ী করবে বারবার।

বি.দ্র.:
১. চলচ্চিত্র এবং সিনেমা শব্দগুলো পাশাপাশি ব্যবহার করা হয়েছে ব্যবহারিক দিক লক্ষ রেখে।
২. আমি কোন পেশাদার চলচ্চিত্র সমালোচক নই। অত জ্ঞানও আমার নেই। আমি শুধুমাত্র আমার ভাল লাগা, মন্দ লাগা, উঁকি দেয়া প্রশ্ন এবং কিছু ভাবনা শেয়ার করলাম। সেখানে অনেক ভুল থাকতে পারে। যা হয়ত অভিজ্ঞতা এবং বয়সগত দূর্বলতা।

লেখক: গণমাধ্যম কর্মী
প্রকাশিত:
১. mediakhabor.com এর লিঙ্ক
২. www.dhallywood24.com এর লিঙ্ক
৩. cinemanews24.com এর লিঙ্ক
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×