somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সৃষ্টির অমরত্ত্বে স্রষ্টা অমর,ডয়েল ও হোমস। এক অসাধারন রুপগাঁথা যা আজও অমলিন।

০৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পুরো নাম উইলিয়াম শার্লক স্কট হোমস। শার্লক হোমসের জন্ম ১৮৫৪ খ্রিষ্টাব্দের ৬ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেল বেলায়। বাবা সাইগার হোমস আর মা ভায়োলেট শেরিন ফোর্ড। বাবার যদিও ইচ্ছে ছিলো শার্লক বড় হয়ে হবেন ইঞ্জিনিয়ার, কিন্তু শার্লক হয়ে গেলেন বিশ্বের একমাত্র কনসাল্টিং গোয়েন্দা। তাঁর সঙ্গী, যোগ্য সহকারী বন্ধুবর লেখক ডাক্তার ওয়াটসন রহস্যোদঘাটনের চেষ্টা করেছেন কেন তিনি এই পেশায় এলেন। কিন্তু বারবার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। পরে অবশ্য একদিন শার্লক নিজের মুখেই বলেছেন সেকথা।

ছেলেবেলা থেকেই শার্লক শিখে গিয়েছিলেন কী করে দুই চোখে ক্ষমতা দিয়ে চোখে দেখা জিনিসের খুঁটিনাটি বের করে ফেলা যায়। ১৮ বছর বয়সে যখন তিনি অক্সফোর্ড কলেজে আন্ডার গ্র্যাজুয়েটের ছাত্র, তখন তিনি বন্ধুবান্ধবহীন। চেহারা তেমন সুন্দর না হলেও তাঁর দিকে চোখ না ফিরিয়ে থাকা যায় না; একটা অসাধারণ আকর্ষণীয় ক্ষমতা ছিলো তাঁর। তবে দ্বিতীয় বছরে ভিক্টর ট্রেভর নামে এক বন্ধু জুটে গেলো তাঁর। ভিক্টরও শার্লকের মতো নিঃসঙ্গ।

১৮৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুলাই বন্ধু ভিক্টর তাঁর বাবার সাথে শার্লককে পরিচয় করিয়ে দিয়ে শার্লকের বিশ্লেষণী ক্ষমতার কথা বললেন। এতে বৃদ্ধ ভিক্টর শার্লককে পরীক্ষা করতে চেয়ে তাঁর সম্বন্ধে বলতে বললে, শার্লক যা বললেন, তাতে বৃদ্ধের হাসি হাসি চেহারা মলিন হয়ে গেলো। সেই থেকেই শখের কাজটি শার্লক পেশা হিসেবেই নিয়ে নিলেন।

শার্লক হোমস অবিবাহিত। লন্ডনের যে ভাড়া বাড়িটিতে তিনি থাকেন তার ঠিকানা: ২২১/বি বেকার স্ট্রীট, লন্ডন। বাড়ির গৃহকর্ত্রী মিসেস হাডসন। হোমস কদাচিৎ যোগাযোগ করেন বড়ভাই মাইক্রফট হোমসকে।


সৃষ্টি
শার্লক হোমস(Sherlock Holmes) ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ১৮৮৭ সালে প্রথম আবির্ভূত এই চরিত্রের স্রষ্টা স্কটিশ লেখক ও চিকিৎসক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল। হোমস একজন উচ্চমেধাসম্পন্ন লন্ডন-ভিত্তিক "পরামর্শদাতা গোয়েন্দা"। তিনি তাঁর নির্ভুল যুক্তিসঙ্গত কার্যকারণ অনুধাবন, যে কোনো প্রকার ছদ্মবেশ ধারণ এবং ফরেনসিক বিজ্ঞানে দক্ষতাবলে জটিল আইনি মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়ার জন্য তাঁর খ্যাতি ভুবনজোড়া।

আর্থার কোনান ডয়েল ডাক্তারি পাশ করে প্লাইমাউথের সাউথ সী'র ১ নম্বর বুশ ভিলাতে বাড়ি ভাড়া নিয়ে ডাক্তারি করার পাশাপাশি লেখায় হাত দেন শার্লক হোমসের। ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে A Tangled Skin উপন্যাসের মাধ্যমে শার্লকের জন্ম দেন তিনি; যাতে শার্লকের বয়স লেখা হয় ৩৩ বছর। তখন অবশ্য নামকরণ করেছিলেন শেরিনফোর্ড হোমস। পরে সেটা পছন্দ না হওয়ায় রাখলেন শার্লক হোমস। একই সাথে উপন্যাসের নামও বদলে দিয়ে করলেন A Study in Scarlet। একসময় ডাক্তারি ছেড়ে দিয়ে পুরোপুরি মনোনিবেশ করলেন লেখালেখিতে। ডয়েলের শিক্ষক ডাক্তার জোসেফ বেল ছিলেন সত্যিকারের অপরাধবিজ্ঞানী; যাঁর কাজ ডয়েলের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিলো। ডাক্তার ওয়াটসনের জবানীতে কাহিনীগুলো বর্ণিত

স্রষ্টা
স্যার আর্থার কোনান ডয়েল (২২শে মে ১৮৫৯ - ৭ই জুলাই ১৯৩০, এডিনবারা, স্কটল্যান্ড) তার শার্লক হোম্‌সের গল্পসমূহের জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। এই অসামান্য প্রতিভাধর লেখকের অন্যান্য রচনার মধ্যে আছে কল্পবিজ্ঞান গল্প, নাটক, প্রেমের উপন্যাস, কবিতা, ননফিকশন, ঐতিহাসিক উপন্যাস এবং রম্যরচনা।
আর্থার কোনান ডয়েলের জীবন ছিল বহুমাত্রিক এবং রোমাঞ্চপূর্ণ। তিনি একাধারে ছিলেন একজন ইতিহাসজ্ঞ, তিমি শিকারী, ক্রীড়াবিদ, যুদ্ধ-সাংবাদিক এবং আত্মিকবাদী।

জীবনের প্রথমভাগে, তিনি এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভেষজবিদ্যা বিষয়ে পড়াশোনা করেন এবং শেষতক লন্ডনে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করেন। ভেষজ-ব্যবসায় গা-ছাড়া ভাবের কারণে তাঁর হাতে থাকত বিস্তর অবসর। এবং এমনি একসময়ে তিনি সুবিখ্যাত শার্লক হোম্‌স সিরিজের গল্পগুলি লিখতে শুরু করেন। তাঁর প্রথম সাফল্য ছিল 'রক্তসমীক্ষা'(A Study in Scarlet)'। এটি সর্বপ্রথম ১৮৮৭ সালে বীটনের বড়দিনের বার্ষিকী(Beeton’s Christmas Annual)তে প্রকাশিত হয়। ১৮৯০ সালে 'চিহ্নচতুষ্টয়'(The Sign of Four) প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি ভেষজ-ব্যবসা ছেড়ে দেন এবং লেখা-লেখিতে পুরোমাত্রায় আত্মনিয়োগ করেন। তিনি অনেক গল্প, কল্প-কাহিনী এবং ইতিহাস-কেন্দ্রিক রোমাঞ্চ কাহিনী লিখলেও বিখ্যাত চরিত্র শার্লক হোম্‌স-কে নিয়ে লেখা গোয়েন্দা-কাহিনীগুলিই তাকে বিশ্বজোড়া খ্যাতি এনে দিয়েছে। সত্য বলতে কি, এই হোমস্ চরিত্রটির উপর একঘেয়েমিজনিত বিরক্তির কারণে ডয়েল যখন 'তার শেষ অভিবাদন'(His Last Bow)-এ হোম্‌স-কে মেরে ফেলেন, তখন জনতার দাবির মুখে হোমস চরিত্রটিকে অলৌকিকভাবে পুনরুজ্জীবিত করতে বাধ্য হন।

বাস্তব জীবনেও তিনি দু-দুবার গোয়েন্দাগিরি করে অন্যায়ভাবে দোষী-সাব্যস্ত ব্যক্তিদের নির্দোষ প্রমাণ করতে সফল হন। ডয়েলকে বোয়ের যুদ্ধের সময় দক্ষিণ আফ্রিকান এক মাঠ-চিকিৎসাকেন্দ্রে অবদান রাখার জন্য ১৯০২ সালে নাইট উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

কোনান ডয়েল হোমসকে নিয়ে চারটি উপন্যাস ও ছাপ্পান্নটি ছোটোগল্প লিখেছেন। প্রথম কাহিনি আ স্টাডি ইন স্কারলেট ১৮৮৭ সালের বিটন’স ক্রিসমাস অ্যানাল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় কাহিনী দ্য সাইন অফ দ্য ফোর ১৮৯০ সালে লিপিনকোট’স মান্থলি ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯১ সালে দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রথম ছোটোগল্পের সিরিজটি প্রকাশিত হওয়ার পরই শার্লক হোমস চরিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯২৭ সাল পর্যন্ত হোমসকে নিয়ে একগুচ্ছ ছোটোগল্পের সিরিজ ও আরও দুটি ধারাবাহিক উপন্যাস প্রকাশিত হয়। হোমস কাহিনির পটভূমির সময়কাল ১৮৮০ থেকে ১৯০৭ সাল; শেষ ঘটনাটির সময়কাল অবশ্য ১৯১৪।

চারটি বাদে সব কটি কাহিনীই হোমসের বন্ধু তথা জীবনীকার ডা. জন ওয়াটসনের জবানিতে লেখা। দুটি গল্প ("দ্য ব্লাঞ্চেড সোলজার্স" ও "দ্য লায়ন’স মেন" হোমসের নিজের জবানিতে এবং অন্য দুটি গল্প "দ্য ম্যাজারিন স্টোন" ও "হিজ লাস্ট বো") তৃতীয় পুরুষে লেখা। দুটি গল্প আবার ("দ্য মাসগ্রেভ রিচুয়াল" ও "দ্য "গ্লোরিয়া স্কট"") হোমস ওয়াটসনকে নিজের স্মৃতি থেকে শুনিয়েছেন, এবং ওয়াটসন সেখানে কাহিনির কাঠামোটিই মাত্র বর্ণনা করেছেন। প্রথম উপন্যাস আ স্টাডি ইন স্কারলেট-এর মধ্যবর্তী অংশে হোমস ও ওয়াটসনের অজ্ঞাত ঘটনার দীর্ঘ বর্ণনা করা হয়েছে এক সর্বজ্ঞ বর্ণনাকারীর জবানিতে।
কোনান ডয়েলে বলেছিলেন যে হোমসের চরিত্রটির অনুপ্রেরণা হলেন ডা. জোসেফ বেল, যাঁর অধীনে এডিনবরা রয়্যাল ইনফার্মারিতে করণিক হিসেবে ডয়েল কাজ করতেন। হোমসের মতো বেলও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পর্যবেক্ষণ থেকে বিরাট বিরাট সিদ্ধান্ত বের করতেন।

শার্লক হোমসকে নিয়ে সব মিলিয়ে ৪টি উপন্যাস, আর ৫৬টি ছোট গল্প লিখেন ডয়েল।

***কিছু বই আছে যা বার বার পড়তে মন চাই,আর যতবারই পড়ি মনে হয় প্রথম পড়ছি। সার আর্থার কোনান ডয়েলের লেখা শার্লক হোমস তেমনি একটি বই। যখনই পড়ি একেবারে দম বন্ধ করে এক দমেই পড়ে ফেলতে ইচ্ছা করে। মনে আছে ছোট বেলায় যখন বইটি প্রথম পড়ি তখন নিজেকে হোমস ভাবতে শুরু করলাম।যেটাই দেখি হোমসের মত করে দেখার চেষ্টা করতাম।কত যে স্বপ্ন দেখেছি তার হিসাব নেই। হোমসকে নিয়ে আমি আগেও লিখেছি।এটি আমার দ্বিতীয় লেখা।প্রথমটি হল (অমর সৃষ্টি, শার্লক হোম্স) ।বছর দুয়েক আগে লেখা।শার্লক হোমস আসলেই ডয়েলের অনন্য সৃষ্টি।বইটি আবার নতুন করে পড়ছি তাই লেখার ঝোঁক আর সামলাতে পারলাম না।

যারা হোমস পড়েন নাই বা আবার পড়তে ইচ্ছুক তাদের জন্য মনীন্দ্র দত্তের শার্লক হোমস অমনিবাস ।এখানে শার্লক হোমসের অনেকগুলো গল্পই আছে।

তাছাড়া শার্লক হোমসকে নিয়ে হলিউডের দুটি মুভিও বের হয়েছে।২০০৯ সালে বের হয়েছে শার্লক হোমস এবং এবছর আর একটি শার্লক হোমস এ গেম অব শেডো।মুভি দুটি অনেকবার দেখেছি।এক কথায় অসাধারন লেগেছে।
যারা দেখেন নাই তাদের জন্য টরেন্ট লিংক দিয়ে দিলাম। টরেন্ট নিয়ে যাদের ধারনা নাই তাদের জন্য
মুভি দুটির ডাউনলোড লিংক:

১মপর্ব


২য়পর্ব


শার্লক হোমস ও সার আর্থার কোনান ডয়েলের গল্পের ফটোগ্রাফিক রের্কড একটি বই আছে Sherlock Holmes in London: A Photographic Record of Conan Doyle's Stories


পৃথিবীতে কোন কিছুই পরিপূর্ণ নই। ভুলত্রুটি মার্জনিয়।


আগের পোস্ট:
শিশুদের সঙ্গে কি করবেন এবং কি করবেন না।ফটো পোস্ট

সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:২২
১০টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×