ছামু বোলগে লগইন করা ছাইড়াই দিছিলাম। গত কয়দিনের কাঠিবাজিতে বাধ্য হৈলাম।
কাহিনি হৈল অমি রহমান পিয়াল।
তিনি যৌবনযাত্রা (সাবেক যৌবনজ্বালা) নামের একটা ওয়েব সাইটে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে ক্যাম্পেইন করতেছেন। সেইখানে তারে স্যলুট!
এখন ঐ সাইট কি কারণে বিখ্যাত ঐখানে কী কী ধুনফুন প্রকাশিত হয় এসব লইয়া অনেক মায়াস্ট্রো ব্লগার দেখলাম কাইন্দা ভাসাইয়া ফালাইতাছেন। অনেকে দেখলাম কাঠিবাজীর নতুন একটা লাইন খুঁইজা পাইয়া সেই লাইন ধইরা বহু যতনে ত্যানা প্যাঁচাইয়া যাইতেছেন। তা প্যাচাক। ফ্যাচাইতে পারেন বৈলাই তারা ছাগু। ছাগুরা আছেন বৈলাই মাঝেসাঝে এই পুরানা বৃন্দাবনে আসা পড়ে।
কথা হৈল আল বাঁদরগো বিচারের দাবী কোথায় প্রচারিত হৈবো কোথায় হৈবোনা এর কোন মানদন্ড আছে কী? যদি থাকে তাইলে সেইটা কোন চুদির পো নির্ধারণ করছে?
পুরা কাহিনির সব কয়টা বিরক্তিকর পোস্টু পড়ার দুর্ভাগ্য হৈছে। সেই দুর্ভাগ্যই আবার টাইনা আণ্ছে সামু বোলগে। কথা হৈল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবী এক্টা যাস্টিফায়েড দাবী। এইটা এখন যেকোন ফোরাম যেইখানে ইউজারের সংখ্যাবেশী সেইখানে উত্থাপিত হৈতারে। এইখানে শেষ বিচারে শেষ পয়ন্ত কয়জনের সাথে যোগাযোগ করা গেলো বা ন্যুনপক্ষে সম্ভাবনা তৈরী করা গেলো সেই টাই শেষ কথা। নৈতিকতার মতো প্রতি সেকেন্ডের ভেরিয়েবল সেইখানে কোন প্রসঙ্গ না।
সুতরাং যে কোন বিরোধ বা সমর্থনের স্বরূপ বিচারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হৈল, কে বিরোধীতা করতেছে, কী বিরোধীতা করতেছে। বিরোধীতাকারীদের প্রায় সবাই নৈতিকতার জায়গা থিকা পর্নওয়েবের বিরোধীতার দিকে মন দিছেন। আমার ঐ বিষয়ে আসলেই কিছু বলার নাই। যৌবনযাত্রা নামের সেই ওয়েব সাইটে ক্যাম্পেইন কইরা যদি আরো দশটা বেশী সমর্থন পাওয়া যায় তাইলে মৌস্ট ওয়েল কাম।
তবে যতটুকু বলার আছে সেইটা ব্যক্তি পিয়াল ভাইয়ের সম্পর্কে ব্যক্তি লাল মিয়ার বক্তব্য। অনেক দিন তো হইল। প্রায় তিন বছর। জন্মযুদ্ধ নামের সাইটটা শেষ পর্যন্ত প্রাণ পাইলো না। কষ্টটা সেইখানেই।
জন্মযুদ্ধের মতো একটা সাইট থাকা সত্বেও আপনারে কষ্ট কৈরা আশ্রম নিক লৈয়া যৌবন থাবড়ানো সাইটে কামলা দেওন লাগে........
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৩৩