somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিভাবে আইসিস ওবামার শত্রুতে পরিণত হল?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যুক্তরাষ্ট্রের পলিটিকাল নিউজলেটার counterpunch.org তে গত আগস্ট মাসের ১১ তারিখে How ISIS Finally Became Obama’s Enemy নামে সামুস কুকির প্রবন্ধটি প্রকাশিত হয়। প্রবন্ধটিতে বিশ্লেষণ সহকারে তুলে ধরা হয়েছে ওবামা কেন আইসিসকে এতদিন সহ্য করেছে, ছাড় দিয়েছে। আবার কেনইবা এখন হামলার পথ বেছে নিচ্ছে। সর্বপরি যুক্তরাস্ট্রের স্বার্থের দিকগুলো নিয়ে আলোচনা রয়েছে যা চিন্তাশীল পাঠকের জন্য গুরুত্বপুর্ন বলে মনে হয়েছে। আইসিসকে বেড়ে উঠতে দেওয়া ও দমনের কৌশলগত দিকগুলো উদাহরনসহ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। পাঠকের জন্য উক্ত প্রবন্ধটির সম্পুর্ন অনুবাদ নিচে দেওয়া হলঃ

কঠোর হিসাব-নিকাশ
কিভাবে আইসিস ওবামার শত্রুতে পরিণত হল?
সামুস কুকি


হঠাৎ করেই ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড সিরিয়া (আইসিস) আমেরিকান ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকির মধ্যে পড়েছে। প্রায় দুই বছর ধরে প্রেসিডেন্ট ওবামা মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় ও সর্বাপেক্ষা নৃশংস এই সন্ত্রাসী দলটিকে উপেক্ষা করে আসছে এবং একে একটি আঞ্চলিক শক্তিতে পরিণত হওয়ার সুযোগ দিয়েছে। এটা কোন বিষয় না তারা কত মাথা নিয়েছে অথবা কতটুকু অঞ্চল দখল করেছে; তবে আইসিস ওবামার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেনি।

আইসিসের বিস্তৃত অঞ্চল দখলের সময় ওবামা প্রায় সারা বিশ্বে ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে’ লিপ্ত ছিল পাকিস্তান, ইয়েমেন, সোমালিয়া, আফগানিস্তানে অশুভশক্তির উপর ড্রোণ হামলা করে। কিন্তু যখন সত্যিকারের অশুভশক্তি আবির্ভূত হল ওবামা একে অগ্রাহ্য করলেন এবং মার্কিন গণমাধ্যমও একই কাজ করল। গনমাধ্যম ইউক্রেনের প্রতি যুদ্ধপ্ররোচনা নিয়ে ওবামাকে অনুসরণ করল, একইসময়ে গাজায় ইসরায়েলের গনহত্যার জন্য রাষ্ট্রপতির নিরন্তর অজুহাত প্রচারিত হচ্ছিল।

বিগত দুই বছরের বেশি সময় ধরে সিরিয়ার যুদ্ধে আইসিস ও অন্যান্য আল-কায়েদাপন্থী দলগুলো প্রধান চালিকাশক্তি ছিল যেখানে ১৭০,০০০ এর বেশি জীবন কেড়ে নেওয়ার দাবি করা হয়েছে ও লক্ষ লক্ষ মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছে। বর্তমানে হঠাৎ করেই ওবামা হস্তক্ষেপের জন্য মানবিক কারণ দেখিয়ে আইসিসের উপর হামলা করতে চাইছে। কিন্তু আইসিস ওবামার ক্ষেপণাস্ত্রের টার্গেটে পরিণত হওয়ার আসল কারণ হল, এই সন্ত্রাসী দলটি এমনকিছু করেছে যা ক্ষমার অযোগ্য। এটা চূড়ান্তভাবে মার্কিন স্বার্থকে হুমকির মুখে ফেলেছে, যেখানে পূর্বে আইসিস ও ওবামার স্বার্থ সম্পুর্নরূপে এক ছিল।

অশান্ত মধ্যপ্রাচ্য সংবাদদাতা পাট্ট্রিক ককবার্ন বিস্ময়াবিভূত হয়েছিল আইসিসের প্রতি সরকার ও গনমাধ্যমগুলোর মনোযোগের অভাবের কারনে, যখন এই দলটি তাদের ক্ষমতাকে সিরিয়া ও ইরাকের বিস্তৃত অঞ্চলে সম্প্রসারিত করেছিল এবং এখন লেবাননকে হুমকি দিয়েছে। ককবার্ন আক্রোশের সাথে লেখেনঃ
“ সারাবিশ্বের মনোযোগের কেন্দ্র যখন ইউক্রেন ও গাজা, আইসিস তখন সিরিয়ার এক-তৃতীয়াংশ সাথে সাথে জুন মাস পর্যন্ত ইরাকের এক-চতুর্থাংশ দখল করে নেয় ......... প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ফলাফলে সাইকেস-পিকট চুক্তির(এশিয়া মাইনর চুক্তি) প্রয়োগ পরবর্তি সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক ভূগোলে নতুন রাষ্ট্রের জন্ম সর্বাধিক মৌলিক পরিবর্তন সূচিত করেছে। তবু এই বিস্ফোরিত রূপান্তর আশ্চর্যজনকভাবে বিশ্বময় কম গুরুত্বই পেয়েছে......।”

আন্তর্জাতিক সংকট দলের সিরিয়া বিশেষজ্ঞ নোয়াহ বোনসি একইভাবে আশ্চর্য হয়েছেন। তিনি ওবামার আইসিসকে মুক্তভাবে ছেড়ে দেওয়ার অর্থ বুঝতে পারছিলেন নাঃ
“ আইসিসের অর্জনকে উল্টে দেওয়ার মত অংশীদারিত্ব তৈরির সামর্থ্য ও ক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের আছে কিন্তু এই লক্ষ্য ও ইচ্ছাকে কম প্রয়োজনীয় বলে মনে হচ্ছে।”

এবং চূড়ান্তভাবে নিউইয়র্ক টাইমস প্রকাশ করেঃ

“ যদিও আইসিস বছরের শুরুতে ইরাকের ফালুজা ও পশ্চিমের অন্যান্য অঞ্চল দখল করেছে এবং গ্রীষ্মে মসুল ও বাগদাদের উদ্দেশ্যে অগ্রসর হয়েছে, রাষ্ট্রপতি আমেরিকান সামরিক হস্তক্ষেপের কোন আকাঙ্ক্ষাই প্রকাশ করেননি।”
অথবা এই বিষয়ে কোন পদক্ষেপ।

যখন সিরিয়া ও ইরাকে আইসিসের ধ্বংসযজ্ঞকে অগ্রাহ্য করা হচ্ছিল, তখন মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোট ইউক্রেনে রাশিয়ার সম্ভাব্য আক্রমণের বিরুদ্ধে অবিরাম সতর্কতা জারী করছিল। কিন্তু ইসরায়েলের গাজা আক্রমণের বিরুদ্ধে এই ধরনের কোন মনোযোগ ও সতর্কতা জারী করা হয় নি। এবং যেখানে ওবামা ইস্রায়েলী আগ্রাসন বন্ধে একটা আঙ্গুলও উঁচু করেনি, সম্প্রতি সে ঘোষণা করেছে ইরাকে আইসিসের হত্যাযজ্ঞ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের স্বতন্ত্র সুবিধা রয়েছে; হাজারের বেশি গাজাবাসীকে অবশ্যই ঠেলে দেওয়া হবে তাদের সদ্য খোড়া কবরে।

বৈদেশিক নীতিতে ওবামার অসংগতিপূর্ন পদক্ষেপ অনেক বিশ্লেষককে হতাশ করেছে। রাষ্ট্রপতির সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়ে তারা কোন যুক্তি খুঁজে পাননি। এমনকি সম্প্রতি ওবামার সাবেক সহকারী সেক্রেটারি এ বিষয়ে মন্তব্য করেনঃ
“ কারো এ সম্বন্ধে ধারণা নেই যে কেন আমরা কিছু বিষয়ে হস্তক্ষেপ করি এবং অন্যগুলোতে করি না...... তার (ওবামার) সর্বশেষ সংবাদসম্মেলন আপনাদের মাথায় আঁচরকাটা বন্ধ করবে। হ্যাঁ, আমরা সবকিছু করতে পারি না। কিন্তু এখানে আমাদের স্বার্থ কি?”

বাস্তবতা হলো, ওবামার বৈদেশিক নীতিতে সুনির্দিষ্ট যুক্তি রয়েছে, যেখানে তার সমস্ত প্রেসিডেন্সী তার জন্য মর্যাদাহানিকর সামঞ্জস্য এনেছে। উদাহরণস্বরূপ, সর্বসমক্ষে সিরিয়া সরকারকে ধ্বংস করতে প্রক্সিযুদ্ধে আইসিস ও অন্যান্য আল-কায়েদা সংযুক্ত দলগুলোকে ব্যবহার করতে ওবামার কোন সংশয় ছিল না। এই সন্ত্রাসী দলগুলোকে আল আসাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়েছিল। ওবামা ভাল করেই জানতেন যে সৌদি আরব ও অন্যান্য উপসাগরীয় মার্কিন মিত্র দেশগুলো জিহাদিদের জন্য পাহাড়সম অর্থ, অস্ত্র ও যোদ্ধা পাঠাচ্ছে। সেখানে আসাদের সাথে কার্যকরভাবে যুদ্ধ করার কেউ ছিল না। একটি গতিশীলতা কৃত্তিমভাবে যুদ্ধকে দির্ঘায়িত করে বছরখানেক আগে শেষ হয়, ঠিক যখন আইসিসের জন্য সুবিধাজনক পরিবেশ সৃষ্টি সম্পন্ন হয়। ওবামা জাহাজে করে বিপুল পরিমাণ অর্থ ও অস্ত্র মধ্যপন্থী ইসলামী বিদ্রোহীদের জন্য পাঠালে তা জিহাদিদের হাতে যাওয়ার পথ পায় যখন হাজারেরও বেশি মধ্যপন্থী পরবর্তিতে আইসিসে যোগদান করে।

সিরিয়াতে আইসিস যুক্তরাষ্ট্রের জন্য যত বেশি করেছে, ওবামা এদের প্রতি তত কম মনোযোগ দিয়েছে যা একটি শক্তিশালী অপ্রতিরোধী রাজনৈতিক সমর্থন। যখন আইসিস ইরাক হতে সিরিয়া দখল করে নিল, আর ওবামা সবে মাত্র চোখ তুলে তাকালেন এবং যুক্তরাষ্ট্র আইসিসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইরাকি সরকারকে কেন সামরিক সাজসরঞ্জাম পাঠায়নি সে সম্বদ্ধে একটার পর একটা অজুহাত দাঁড় করালেন। মনে করুন, যে কোন ভাবে, যদি সৌদি আরব কিংবা ইসরায়েল কোন সন্ত্রাসী সংগঠন দ্বারা আক্রান্ত হোতো ? ওবামা মিনিটের মধ্যে এফ-১৬ জঙ্গি বিমানকে বোমা হামলার জন্য সবুজ সংকেত দিতো।

আইসিসের ইরাক দখলের বিরুদ্ধে ওবামার সংশ্লিষ্ট না হওয়া আদর্শিকভাবে সিরিয়াতে তার নিস্ক্রিয়তার সাথে সম্পর্কযুক্ত। ওবামা উভয় দেশেই শাসনকাঠামোয় পরিবর্তন চায় এবং উভয়ক্ষেত্রেই আইসিস কার্যত মিত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটা দ্রুত স্পষ্ট হয় আইসিসের ইরাক দখল নিয়ে ব্যক্ত করা ওবামার প্রতিক্রিয়ায়। সে সব মতের মানুষকে অন্তর্ভুক্ত না করার জন্য ইরাকি সরকারের সমালোচনা করে, ঠিক একইসময়ে আইসিস ইরাকের বড় অঞ্চলগুলোতে নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালায় এবং বেঁচে যাওয়াদের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে মার্কিন মিত্র সৌদি আরবের একনায়কতন্ত্রের চেয়েও অধিক পাশবিক স্বৈরতন্ত্র চালু করে।

মার্কিন রাজনীতিকরা এর বাইরেও আইসিসকে রাজনৈতিক সমর্থন দেন। মূলত তারা ইরাকের নতুন দখলকৃত অঞ্চলগুলোতে আইসিসকে শাসক হিসেবে মেনে নিয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে এই রাজনীতিকরা বলেছে ইরাক ‘কার্যত বিভক্ত’, যার অর্থ দাড়ায় আইসিস একটি পৃথক সুন্নি অঞ্চল গঠন করেছে যা শিয়া ও কুর্দি অঞ্চল দ্বারা সম্পুর্ন হবে।

কাকতালীয়ভাবে, এই বিভাজনের নকশা উপরাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের সরকারী পরিকল্পনা হিসেবে গৃহীত হয়, যিনি একচোখা পারমাণবিক হামলার মত হাস্যকর ধারণা ব্যক্ত করে ইরাকে মৃদু বিভক্তিকরণের পক্ষে ওকালতি করেন। কার্যত, যতক্ষণ পর্যন্ত আইসিস বাইডেনের বিভক্তিকরন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সাহায্য করেছে, ওবামা আইসিস খুনিদের তাণ্ডবে সদয় ছিল। এবং এখন গনমাধ্যম প্রত্যাশিতভাবেই আমাদের অবহিত করল যে, বাইডেনের পরিকল্পনাটি অফিশিয়ালি ওয়াশিংটন ডিসিতে সাদরে গৃহীত হয়েছে।

কিন্তু ততক্ষণে আইসিস অনেক দূর এগিয়েছে। মার্কিন মিত্র ইরাকি কুর্দিদের উপর হামলার মধ্য দিয়ে আইসিস চূড়ান্তভাবে ‘রেড লাইন’ অতিক্রম করে। ইরাকে্র স্বায়ত্তশাসিত কুর্দিরা তেলসমৃদ্ধ অঞ্চল নিজেরাই নিয়ন্ত্রন করে এবং তারা মার্কিনিদের দৃঢ় সমর্থক। নিউইয়র্ক টাইমস আইসিসের উপর ওবামার হামলার অমানবিক উদ্দেশ্য নিয়ে খোলাখুলিভাবে সত্য প্রকাশ করেছেঃ
“ মিঃ ওবামা ইরাকে (আইসিসের বিরুদ্ধে) সরাসরি সামরিক হস্তক্ষেপের আদেশ দিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে। ঠিক সেই সময়ে প্রধানমন্ত্রী নুরি আল-মালিকি অফিসে থাকেন, কিন্তু সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে আইসিস জঙ্গিদের উত্তর-পশ্চিম ইরাকে দ্রুত অগ্রসর হওয়ার কারনে কুর্দি অফিসিয়ালদের কাছ থেকে বারবার অস্ত্র ও সাহায্যের আবেদন আসতে থাকে।”

টাইমস ওয়াশিংটন রাজ্যের প্রতিনিধি আড্যাম স্মিথের মনোভাব নিয়ে কথা বলে এই দৃষ্টিভঙ্গি পুনরায় জারি করেঃ
“... সে (স্মিথ) অজনপ্রিয় বাগদাদ সরকারের বিরোধিতা করলেও কুর্দিদের পক্ষে হস্তক্ষেপকে সমর্থন করেছে। স্মিথ বলেন, কুর্দিদের সাহায্য ও রক্ষা করার গুরুত্ব রয়েছে।”

সেখানে তুমি এটা পাবে। সিরিয়া ও ইরাকের অন্যান্য অংশে আইসিস হাজারেরও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটলেও তাদের রক্ষা করা দরকারি ছিল না। কিন্তু কুর্দিদের কথা আলাদা, কারণ তাদের নেতারা মার্কিনিদের মিত্র। সংক্ষেপে এটাই যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতির সারাংশ যেখানে মানবতাবাদ উপেক্ষিত থাকে। গাজার অধিবাসিদের উপর হত্যাকাণ্ড, সিরিয়ান্দের উপর ধ্বংসযজ্ঞ এবং অর্ধেক ইরাককে ছিন্ন করে ফেলা সমর্থিত হয়ে যায়, ঠিক সেই সময় ওবামা রাশিয়াকে হুমকি দিতে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছে।

বৈধ মার্কিন সামরিক হস্তক্ষেপ সম্পূর্নরূপে কঠোর হিসাব-নিকাশের উপর প্রতিষ্ঠিত যার অর্থ হল প্রয়োজনে যে কোন উপায়ে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী ও কর্পোরেট শক্তিকে বিদেশে ঢুকিয়ে দেওয়া।

কাউন্টার পাঞ্চের লিঙ্কঃ Click This Link

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চরফ্যাশন

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯



নয়নে তোমারি কিছু দেখিবার চায়,
চলে আসো ভাই এই ঠিকানায়।
ফুলে ফুলে মাঠ সবুজ শ্যামলে বন
চারদিকে নদী আর চরের জীবন।

প্রকৃতির খেলা ফসলের মেলা ভারে
মুগ্ধ হয়েই তুমি ভুলিবে না তারে,
নীল আকাশের প্রজাতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×