somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি

১২ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
আমাদের সশ্রদ্ধ সালাম গ্রহন করুন। আপনি কেমন আছেন? গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তি নিয়ে আপনার নিরলস ছুটে চলা এবং সংগ্রামের কথা আমরা সবাই জানি। এও জানি আপনিই সত্যিকারের একজন শাসক। সর্বোপরি আপনি প্রজাতন্ত্রের অধিকর্তা।

আমরা আপনারেই স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রগতিশীল,বাঙালি জাতীয়তাবাদ, মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির জনকের দেখানো পথের কান্ডারি। আমরাই ২০০৮ সালের ভোটের মাধ্যমে আপনাকে ক্ষমতায় নিয়ে আসি। সেদিন আপনি তরুণ প্রজন্মকে আপনার দলের নির্বাচনি ইশতেহার “দিন বদলের সনদ” উৎসর্গ করেছেন। আপনি ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রবক্তা। আপনিই বলেছেন আমাদের জন্য আপনি জীবন বাজি রেখেছেন। আমরা আপনার কথায় বিশ্বাস রেখে এবং জাতির জনকের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে টিউশনির টাকা বাঁচিয়ে আপনার দলের জন্য নির্বাচনে কাজ করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় বাবার কষ্টের টাকা এবং নিজেদের টিউশনির টাকা খরচ করে জাতির জনকের গড়া ছাত্ররাজনীতি করি।বিরুধী দল ও কেয়ারটেকার সরকারের সময় কোনঠাসা ছাত্র সংগঠনের নেতা এবং কর্মীদের অনুপ্রাণিত করতে সবরকম চেষ্টাই আমরা চালিয়ে যাই। এদেশের তরুণদের বড় অংশ সরাসরি না হলেও পরোক্ষ ভাবে প্রগতিশীল রাজনীতি এবং মুক্তবুদ্ধি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী।
গত বছরের আমাদের প্রাণের গণজাগরণ ও ঘোলাটে অবস্থার মধ্যেও আমরা আপনার প্রতি বিশ্বাস রাখি। আপনি আবারো ক্ষমতায় আসেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কখনো কি আপনার জানতে ইচ্ছে হয় যে তরুণ প্রজন্মের ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে আপনারা ক্ষমতায় সেই তরুণরা কেমন আছে এখন।আপনার চারপাশের কেউ কি আপনাকে জানায় কিভাবে তরুণদের স্বপ্ন গলাটিপে হত্যা করা হচ্ছে।আমরা ভালো নেই, সত্যিই আমাদের ভালো থাকার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হচ্ছে। আপনি নিশ্চয়ই জানেন দেশের ৪৭% স্নাতক আজ বেকার।আমাদের মতো নিম্ন বা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের আমরা একজনই একেকটা স্বপ্ন। বাবা-মা,পরিবারের সদস্যদের কাছে আমরা একেকজন একটা বাংলাদেশ। আমরা একজনই উনাদের কাছে একটা পরিবার। স্কুল ও কলেজের প্রথম সারির ছাত্র-ছাত্রী হিসেবে সুখ্যাতি পাওয়ার পর যখন আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি, তখন আমাদের ঘিরেই ওরা স্বপ্ন দেখে। আমরাই যে উনাদের বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছু বাস্তবতা খেয়াল করুন যা আপনি উপলব্ধি করতে পারবেনঃ
বৃদ্ধ বাবা স্বপ্ন দেখেন কবে তাঁর খোকা বলবে বাবা আমি চাকুরী পেয়েছি। তোমার আর কষ্ট করতে হবে না। ছাতক পাখির মতো অপেক্ষায় থাকেন কবে সন্তান বলবে বাবা তোমার আর আমার জন্য চিন্তা করতে হবে না। এখন থেকে আমিই তোমাদের দেখভাল করবো।
মা অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকে কবে ছেলেটা একটা বিয়ে করবে। মার যে গল্প করার একজন সঙ্গী দরকার। সন্তানের কাছে বায়না ধরে আমাকে একটা জায়নামাজ কিনে দিস। তোর বাবাকেও দিস। ছেলে বা মেয়ের হাসি মুখ দেখতে যে বড্ড আশাবাদি। সাথে তো নাতি-নাতনির মুখ দেখার অফুরন্ত ইচ্ছা।
বোনটি পথের দিকে তাকিয়ে আছে এই বুঝি আমার ভাই আসবে, ব্যাগে লাল শাড়ি থাকবে। বোনের বিয়ের খরচটা তো ভাই ভালোভাবেই করবে যাতে শ্বশুড় বাড়ি গিয়ে বোনটি বড় মুখ করে বাঁচতে পারে।
ছোট ভাই-বোনদের বায়নার শেষ নেই। দাদা বা দিদি আসলেই ওরা নতুন জামাকাপড় পাবে। কচকচে কয়টা টাকা পাবে। দৌড়ে যাবে পাড়ার দোকানে এবং খেলার সাথীদের নিয়ে চকলেট খাবে। নতুন জামা একজন আরেকজনকে দেখাবে আর বলবে এটা আমার দাদা/দিদি দিয়েছে। জানিস দাদা/দিদি বলেছে আমি ভালো রেজাল্ট করলে আমাকে ভালো স্কুল/কলেজে পড়াবে।
প্রেমিকার দিন আর রাত যেনো শেষ হয় না। আমাদের একটা মুঠোফোনের অপেক্ষায়। কবে চিৎকার করে বলবো আমি আসছি তোমার বাবা-মার সামনে। মুখ বড় করে বলবো আমি আপনাদের মেয়ের উপযুক্ত বর হতে চাই। আমি ওকে খাওয়াতে পরাতে পারবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের রঙিন স্বপ্ন দুজনে একসাথেইতো দেখতো। কিন্তু বাস্তবতা?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এ কথাগুলো আমাদের অন্তর নিংড়ানো। আমাদের বুকের মধ্যে যে কষ্ট চাপা পড়ে আছে সেটা কারো সাথেই আমরা বিনিময় করতে পারি না। শুধু নিজেদের সাথে কথা বলেই পার করে দিচ্ছি সময়। সবাই আমাদের কাছে ভালো কিছু আশা করে। আমরাতো খুব সাধারন জীবনের স্বপ্ন দেখি। আমাদের স্বপ্ন একটা চাকরি যা দিয়ে মোটামুটিভাবে জীবন কাটিয়ে দিতে পারবো। পরিবারের সদস্যদের সব চাওয়া-পাওয়া মেটাতে না পারলেও অন্তত তাদেরকে নিয়ে বাঁচতে পারবো। আমরাতো স্বপ্ন দেখিনা গাড়ি, বাড়ির। কিন্তু স্বপ্ন দেখি মানুষের সেবা করার, দেশের সেবা করার।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশে হঠাৎ করে কি হলো যে কোন নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে না। বিসিএস থমকে গেলো। ২০১৩-২০১৪ সালে শুধু একটা বিসিএসের মাত্র লিখিত পরীক্ষা শেষ হলো। সরকারি চাকরীর কোন বিজ্ঞপ্তি নেই।
** ৩৩ তম বিসিএস নিয়ে কি খেলাটা হয়েছে আপনার যদি সুমর্জি হয় আপনি তদন্ত করে দেখতে পারেন। ২০১৩ সালে আপনার সরকারের বিদায় ভেবে আপনারই নিয়োগকৃত কর্মকর্তারা কি করেছেন সেটা আপনি খোঁজ নিয়েই দেখতে পারেন। কোন যোগ্যদের হাতে দেশের চাবিকাঠি তুলে দিলেন?ফলাফল হয়েছে গতবছর নভেম্বরের ২১ তারিখ অথচ নিয়োগ আজো হয়নি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার সদয় অবগতির জন্য কিছু চিত্র তুলে ধরলামঃ

১। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে জনতা ব্যাংকের এক্সিকিটিভ অফিসারে নিয়োগ। আমরা লিখিত পরীক্ষায় টিকেও বাদ।সিংহভাগ চলে গেছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকট। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটু নজর দিলেই দেখবেন ওখানে কতজন কিভাবে চাকুরী পেলো। এরপর গতবছর শেষ দিকে আমাদের প্যানেল থেকে নিবে বলে অপশন লেটার দেয় কিন্তু আপনার আমলা এবং ব্যাংকের কিছু কর্তা ব্যক্তিদের যোগসাজসে সেটা বাতিল হয়ে যায়।
২। এ বছর জানুয়ারি মাসে রুপালি ব্যাংকে ভাইভা শেষ হয়। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং আমলা তান্ত্রিক জটিলতায় এখনো রেজাল্ট হয় নি।
৩। আপনার দপ্তরের জাতীয় নিরাপত্তা অধিদপ্তরে সহকারি পরিচালকের নিয়োগ ভাইভা ফেব্রুয়ারিতে শেষ হয়। আজো পর্যন্ত ফলাফল পাওয়া যায় নি।
৪। বিডিবিল এ অফিসারে সামনে ভাইবা হবে অথচ পত্রিকায় চলে আসছে যে ৭৫ জনের মধ্যে ৫০ জন নিয়োগ আগেই ঠিক হয়ে আছে।
৫। বেসিক ব্যাংকের দুর্নিতির কথা কে না যানে।
৬। সোনালি বাংকের পরীক্ষা হয়ত এ বছর হবে আর নিয়োগ হতে কতদিন লাগবে সেটা কে জানে।
৭।আর প্রশ্নপত্র ফাঁসের কথা কে জানে। যত কড়াকড়ি প্রস্তুতিই আমরা নেই না কেন যেখানে বাছাই পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হয় সেখানে কিভাবে আমরা টিকে থাকি।এরপর তো আছে কালো টাকা চালাচালি। মামাদের দৌড়ঝাঁপ। সবকিছুর পরেও যে কয়টাতে আমরা টিকে আছি সেগুলাতে কেনো এত দীর্ঘসুত্রিতা?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এতকথা বলার কারন চাকুরীর পরীক্ষা এবং নিয়োগে দীর্ঘসূত্রিতা,নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিয়ে। কেনো এমন হলো যে, গত দেড় বছর ধরে দেশে কোন নিয়োগ হচ্ছে না। কেনো এত দীর্ঘসূত্রিতা। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া কোন উপায়ে হচ্ছে যে আমরা লিখিত পরীক্ষায় বারবার উত্তীর্ণ হয়েও কোন চাকুরী পাচ্ছি না। অথচ অন্যরা কোন উপায়ে বা কোন দরজা দিয়ে কিভাবে চেয়ারে বসে যাচ্ছেন সেটা সত্যিই আমাদের ভাবায় এবং কাঁদায়।

এবার আসি দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রতি বৈষম্যের কথায়।
মৌলিক অধিকার – গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান এর অনুচ্ছেদ ২৭,২৮,২৯ সুস্পষ্টভাবে বলা আছে আইনের দৃষ্টিতে সকল নাগরিক সমান ও সমান সুযোগ লাভের অধিকারী। রাষ্ট্র সব নাগরিকের সমান সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করবে। তাহলে কেনো স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর এই দেশে ৫৫% কোটা ব্যবস্থা থাকবে। কোটা থাকুক কিন্তু সেটা ৫৫% কেনো? আপনি একবার হিসেব করে দেখুন তো এই ৫৫% কোটা ধারিরা আমাদের কতভাগ জনগণকে প্রতিনিধিত্ব করে?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমাদের এখন ব্যর্থতার বোঝা বইতে হচ্ছে যে একদিকে বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করেও কিছু না করতে পেরে অন্যদিকে চাকুরী জোগাড় করতে যে বড় অংকের অর্থ দিতে হয় সেটি আর পরিবারের সামর্থের মধ্যে নেই। কারন যেটুকু ছিল সেটুকে আমাদের উজাড় করে দিয়েই শিক্ষিত করার চেষ্টা করেছেন।

এরপরেও যে কয়টাতে আমরা ভাইভা দিয়ে রেখেছি সেগুলোর কোন সুরাহা হচ্ছে না কেনো। কেনো সব প্রক্রিয়া স্থবির হয়ে আছে।যেখানে প্রতিদিন সকালে উঠে আমরা চিন্তা করবো কিভাবে ভালো কাজ করা যায়, কিভাবে উদ্ভাবন করা যায় নতুনত্ব, মানুষের সেবা করা যায় কিভাবে। সেখানে প্রতিদিন আমাদের সকাল শুরু হয় কবে চাকরী পাবো, কিভাবে পাবো। ইঁদুর দৌড়ে আজ আমরা বড্ড ক্লান্ত। আমাদের ভিতরে থাকা ভালো মানুষটা আস্তে আস্তে শেষ হয়ে যাচ্ছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, প্রজাতন্ত্র এবং নাগরিকের অভিভাবক হিসেবে এটি আপনার দায়িত্ব আমাদের কর্মের ব্যবস্থা করা। আর আমাদের মমতাময়ী মা হিসেবে এটি আপানার দায়িত্ব আমাদের বাঁচার ব্যবস্থা করা। আমরা আর পারছি না। আপনি কিছু একটা করেন। আমাদের স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখুন। আমাদের স্বপ্নরা মরে গেলে আপনার এবং জাতির পিতার সোনার বাংলার স্বপ্নও মরে যাবে। আমরা মানেই বাংলাদেশ। আমরা মানেই গণতন্ত্র। সুতরাং আমাদের রক্ষা করার দায়িত্বও নিশ্চয়ই আপনার। আমাদের বাঁচতে দিন।
আপনি ভালো থাকবেন। আমরা আপনার সার্বিক সুস্থতা এবং নিরাপত্তা কামনা করছি। সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দীর্ঘজীবী করুণ।

ইতি
সোজা পথের বাঙালি
অজস্র বেকারের পক্ষে

বিঃখেঃ আমরা বিশ্বাস করি মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার। জাতির পিতা আমাদের আদর্শ। আমরাই হবো দেশের অগ্রপথিক এবং দুর্দিনের কান্ডারি।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×