| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তাহাসিন
হিমু হবার স্বপ্নে কষ্ট কুড়িয়ে জোছনাপ্রেমী মানুষটি ময়ুরাক্ষীর পাড়ে খোঁজ করে ভালোবাসার নীল প্রজাপতির .....
১.
ধর্ম শুধু মানুষের জন্যে কেন? মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত, ধর্মের কারণে কি মানুষেক আশরাফুল মাখলুকাত বলা যায়?
২.
সৃষ্টিকর্তা যদি সর্বশক্তিমান হতেন তাহলে তা জাহির করার জন্যে তার প্রেরিত ধর্মগ্রন্থের কি প্রয়োজন ছিল? তার প্রেরিত ধর্মগ্রন্থ কি তাকে শক্তিমান জাহিরের প্রতি দুর্বলতা প্রকাশ নয়?
৩০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
তাহাসিন বলেছেন: ??????????
২|
২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
না পারভীন বলেছেন: আপনার প্রশ্ন অবান্তর নয়। নিজে নিজে খুজতে থাকুন, খোজা সন্তোষ জনক হলে উত্তর পেয়ে যাবেন।
৩|
২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০১
ডাবলার বলেছেন: কুরআন রিসার্চ করুন আশা করি পেয়ে যাবেন ভাই
৪|
২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০১
ডাবলার বলেছেন: কুরআন রিসার্চ করুন আশা করি পেয়ে যাবেন ভাই
৫|
২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০১
ডাবলার বলেছেন: কুরআন রিসার্চ করুন আশা করি পেয়ে যাবেন ভাই
৬|
২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
ডাবলার বলেছেন: কুরআন রিসার্চ করুন আশা করি পেয়ে যাবেন ভাই
৭|
২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৪
ফায়ারম্যান বলেছেন: প্রথম প্রশ্নের ঊত্তরঃ প্রাণীদের মধ্যে একমাত্র মানুষের মধ্যেই বিবেক নামক জিনিসটা আছে ।এজন্যই মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত । ধর্মটা স্রেফ মানুষের জন্যে ,এজন্যই যে - অন্য প্রাণীদের মধ্যে তো আর বিবেক নাই । ধর্ম জিনিসটা আসলে হচ্ছে বিধি-বিধান, যা মানুষকে বিবেকের পথ ধরে চলতে পথ দেখায় ।
৮|
২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
ফায়ারম্যান বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা যদি সর্বশক্তিমান হতেন, তাহলে তা জাহির করার জন্যে তার প্রেরিত ধর্মগ্রন্থের কি প্রয়োজন ছিল-
-
-
শব্দটা শ্রেফ "ধর্মগ্রন্থ "হবে না, বরং শব্দটা হবে- "মানুষের প্রতি স্রষ্টার বাণী" ।
-
-
সৃষ্টিকর্তা তাঁর সর্বশক্তিমানত্ব জাহির করার জন্য ধর্মগ্রন্থ প্রেরণ করেন নাই, উনি ধর্মগ্রন্থ প্রেরণ করেছেন, মানুষ যাতে বিবেকের পথ ধরে ন্যায়-অন্যায় বুঝে যাতে সঠিকভাবে চলতে পারে, এজন্য তিনি এই নির্দেশনা সম্বলিত গ্রন্হ প্রেরণ করেছেন ।-
-
-
সৃষ্টিকর্তা তাঁর সর্বশক্তিমানত্ব জাহির করার জন্য এই অস্তিত্বধারী মহাবিশ্বই তো যথেষ্ট, আপনার প্রাণের অস্তিত্বই তো যথেষ্ট , সুতরাং এব্যাপারে বই এখানে খুব একটা ইমপোরটেন্ট ফ্যাক্ট না ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
কষ্টবিলাসী বলেছেন: নতুন পাগল (ছা)।