নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারিদিকে নাগিণীরা ফেলিছে নিঃশ্বাস.......

সত্য সমাগত, মিথ্যা অপসৃত...............।

তায়েফ আহমাদ

ঘুমাতে অত্যন্ত ভালোবাসি। আর ভালোবাসি পড়তে। স্বপ্ন দেখি একটি স্বপ্নীল পৃথিবীর। সত্যকে ভালোবাসি, হোক তা নিজের মতের বিপরীত।

তায়েফ আহমাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাজ্জাজ বিন ইউসুফ- যে অত্যাচারীর হাতে ফুটল সাহারার ফুল!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১১

“দুনিয়ার সকল জাতি যদি তাদের সমস্ত কুকীর্তি নিয়ে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়, তাহলে আমরা কেবল হাজ্জাজ বিন ইউসুফের কুকীর্তি হাজির করেই সকলকে টেক্কা দিতে পারি।”- কথাগুলো বলেছিলেন হযরত ওমর বিন আব্দুল আজিজ (র)।

...........................................................................................

সিংহল হতে দামেশক যাচ্ছিল জাহাজটা। যাত্রীরা কয়েকজন আরব বনিকের এতিম পরিবার-পরিজন। সাথে সিংহলের রাজার পক্ষ হতে কিছু মূল্যবান উপহার সামগ্রীও ছিল, যা শুভেচ্ছার নিদর্শন হিসেবে যাচ্ছে দামেশক; খলিফা ওয়ালিদ বিন আবদুল মালিকের দরবারে। রসদ নিতে জাহাজটাকে পথে থামতে হল দেবল (করাচী) বন্দরে।



দেবল সিন্ধুর একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। সিন্ধু অববাহিকার অসহায় মানুষ সে সময় শাসিত এবং শোষিত হচ্ছিল অত্যাচারী রাজা দাহিরের হাতে। উপহারসামগ্রীতে পূর্ণ ঐ জাহাজ দাহিরের লোভী চোখ এড়াতে পারল না। গিয়ে পড়ল কেমন করে যেন। আর যায় কোথায়? জাহাজের মালামাল লুট করে অসহায় যাত্রীদের বন্দী করা হল।



পার্শ্ববর্তী মাকরান তখন মুসলমানদের অধীনে। মাকরানের শাসনকর্তার দূত সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে গিয়ে দাহিরের দরবার হতে অপমানিত হয়ে ফিরে এল। এমনি সময় দাহিরের বন্দীশালা হতে কেমন করে যেন এক যুবক পালাতে সক্ষম হল। সাথে নিয়ে গেল এক চিঠি। অন্য এক বন্দিনী নিজের রক্ত দিয়ে লিখেছে সেটি আর প্রাপক ইরাকের প্রবল প্রতাপশালী শাসনকর্তা হাজ্জাজ বিন ইউসুফ!



কী ছিল সেই চিঠিতে? অসহায়ত্বের বর্ণনা আর আহাজারি? সাহায্যের আকূল আহবান? জানার আগে একটু হাজ্জাজ বিন ইউসুফের অতীতের খোঁজ নিই?



আরব উপদ্বীপের তায়েফ উপত্যকা; বনু সাকাফ গোত্রে জন্মেছিলেন ইউসুফের পূত্র হাজ্জাজ (৬৬১-৭১৪ খৃ.)। শিশুদের কুরআন শিক্ষা দেবার মাধ্যমে তাঁর কর্মজীবনের শুরু। সে সময়ে এ পেশায় অনেক সম্মান থাকলেও পারিশ্রমিক ছিল নামমাত্র। উচ্চাভিলাষী হাজ্জাজের এত মন বসল না। উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক বিন মারওয়ানের বাহিনীতে ছোট্ট পদে যোগ দিয়ে চলে গেলেন দামেশক। অল্প দিনেই উমাইয়া পরিবারের প্রতি আনুগত্য এবং এ পরিবারের বিরোধীদের প্রতি নিষ্ঠুরতা তাঁকে খলিফার কাছাকাছি নিয়ে এল।



উমাইয়াদের ক্রমবর্ধমান অপশাসন ও ইসলামের মৌলনীতির প্রতি অবজ্ঞা মক্কায় সাহাবী আবদুল্লাহ ইবন যুবাইরকে(রা) বাধ্য করল বিদ্রোহের পতাকা উড্ডীন করতে(৬৯২ খৃ.)। আর সকলে যখন এ সম্মানিত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্রধারনে অক্ষমতা প্রকাশ করল তখন একা হাজ্জাজ এগিয়ে গেলেন। প্রবলবেগে মক্কা অবরোধ আবরোধ করলেন। ভীষনভাবে পাথর নিক্ষিপ্ত হতে লাগল মক্কার লোকালয়ে, ভেঙ্গে পড়ল পবিত্র ক্বাবার একপাশের দেয়াল! অবশেষে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হল, যুবাইর ইবন আওয়াম(রা)ও আসমা বিনতে আবুবকরের(রা) পুত্র আবদুল্লাহ ইবন যুবাইরকে(রা)। কর্তিত মস্তক পাঠানো হল আবদুল মালিকের দরবারে!







উমাইয়া রাজতন্ত্রের পথে একটা বড় বাধা দূর হল আর বিনিময়ে হাজ্জাজ পেলেন সালতানাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং অশান্ত প্রদেশ ইরাকের শাসনভার। এখানেও হাজ্জাজের নির্মমতা জারি থাকল। কথার যাদুকর ছিলেন হাজ্জাজ। অশান্ত ইরাকবাসীকে শান্ত করতে তাঁর কথাগুলো ছিল এমন- “আমি দেখতে পাচ্ছি, চোখের দৃষ্টি উপরের দিকে উঠছে, মাথাগুলো সোজা হয়ে দাঁড়াতে চাইছে, মাথার ফসল যেন পেকে উঠেছে আর কেটে ফেলবার সময়ও উপস্থিত হয়েছে! আমার দৃষ্টি সেই বস্তু দেখছে যা পাগড়ী আর দাঁড়ির মধ্যখান দিয়ে প্রবাহিত হবে!”



কবরস্থানের শান্তি চেয়েছিলেন তিনি! বলা হয়ে থাকে, তাঁর দুই দশকের (৬৯৪-৭১৪ খৃ.)শাসনামলে নূন্যতম সোয়া লক্ষ নিরপরাধের জীবন গিয়েছে আর আশি হাজারের উপরে নিরপরাধ অন্ধকার কারা প্রকোষ্ঠে নির্যাতিত হয়েছে। এভাবে, উমাইয়া শাসনের ভীত মজবুত করতে অসামান্য অবদান রাখেন হাজ্জাজ। মূমুর্ষূ আবদুল মালিক(৬৮৫-৭০৫ খৃ.) তাই স্বীয় পুত্র এবং উত্তরাধিকারী ওয়ালিদকে অন্তিম নসিহতকালে এ অবদান স্মরণে রেখে হাজ্জাজের কদর করতে বলে যান।



ওয়ালিদ (৭০৫-৭১৫ খৃ.) পিতার নসিহত ভোলেন নি। তবে, হাজ্জাজকে তিনি ব্যবহার করলেন পূর্ব-পশ্চিমের বিস্তীর্ণ ভূমিতে ইসলামের বিজয় পথকে নিষ্কন্টক করবার কাজে! দস্যূর হাতে পড়ে যে অস্ত্র এতদিন প্রানহরণের কাজে ব্যবহৃত হয়েছে অবলীলায়, এবার বৈদ্যের হাতে এসে রূপান্তরিত হল অমূল্য প্রানদায়িনী শক্তিতে।



অনারবদের কুরআনের পঠনে সুবিধা করে দিতে হাজ্জাজ আরবীতে স্বরবর্ণের (যের-জবর-পেশ)ব্যবহার আবিষ্কার করলেন। উত্তর আফ্রিকা, স্পেন আর তুর্কিস্তানের জনপদগুলোতে হাজার বছর ধরে নিষ্পেষিত জনতার ফরিয়াদ শুনতে পেয়ে তাদের মুক্তির দিশা দিতে ছুটে যেতে শুরু করল তাঁর সেনাবাহিনী। তাঁরই নিয়োজিত সেনাপতিদের মধ্যে মূসা ইবন নুসাইর উত্তর আফ্রিকায়, তারিক বিন যিয়াদ স্পেনে আর কুতায়বা বিন মুসিলম তুর্কিস্তানে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডীন করলেন।



আমাদের আলোচিত সেই চিঠি এমনি সময় হাজ্জাজের হাতে এল। দাহিরের হাতে আরবীয় নারী-শিশুর বন্দীত্বের কথা তিনি শুনেছিলেন আগেই। কিন্তু, পূর্ব আর উত্তরে সমস্ত সৈন্যবাহিনী ব্যতিব্যস্ত থাকায় কিছুই করা সম্ভব হচ্ছিল না। কিন্তু, আক্ষরিক অর্থেই রক্তের অক্ষরে লেখা সে চিঠি আগুন ধরিয়ে দিল তার মনে। চিঠির ভাষ্য ছিল অনেকটা এরকম।



“হাজ্জাজের রক্ত যদি শীতল হয়ে গিয়ে থাকে তবে এ পত্রও বিফল প্রমানিত হবে। যে জাতির যুবকেরা ঝড়-ঝঞ্ঝার বেগে তুর্কিস্তান আর আফ্রিকার উপকূলে ঘা দিয়ে যাচ্ছে, তা কি স্বজাতির অসহায় নারী-শিশুর ক্রন্দনধ্বনি শুনতে পায় না? এ কী করে সম্ভব যে, যে জাতির তলোয়ারের সামনে একদিন কায়সার ও কিসরা মাথা ঝুঁকিয়ে দিয়েছিল, আজ অত্যাচারী সিন্ধু রাজের সামনে তা ভোঁতা প্রমানিত হবে?”



দুই দশক পূর্বে আবুবকরের(রা) নাতির খন্ডিত মস্তক নিয়ে উল্লাস করতে যে হাজ্জাজের হৃদয় কাঁপে নি, সেই হাজ্জাজের চোখে আজ অশ্রুর বন্যা নেমে এল! খোদার খেলা বোঝা ভার!



খলিফা ওয়ালিদের কাছ হতে জিহাদের অনুমতি নিতে দেরী হল না হাজ্জাজের। দলে দলে স্বেচ্ছাসেবকেরা যোগ দিতে লাগল। ভাবতে অবাক লাগে, কী উঁচুমানের আদর্শ আর কর্তব্যবোধের অধিকারী ছিলেন সে সময়ের জনগণ! পরিবার-পরিজনের অনেকেই হয়তো হাজ্জাজের নির্যাতনের শিকার , কেউ কেউ হয়তো তখনো বন্দীশালায় মৃত্যুর প্রহর গুনছে! তা সত্ত্বেও আফ্রিকা-তূর্কিস্তানে যেমনি করে তাঁরা সব ভুলে দলে দলে যোগ দিয়েছেন, তেমনি করে সিন্ধু অভিযানেও পিছ পা হলেন না। হাজ্জাজের ভ্রাতুষ্পুত্র ও একইসাথে জামাতা সতের বছরের মুহাম্মাদ বিন কাসিমের নেতৃত্বে অনুর্ধ্ব দশ হাজারের বাহিনী নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন দাহিরের লক্ষাধিক সৈন্যের মোকাবিলায়। অত্যাচারী রাজার সৈন্যের সংখ্যাধিক্য আর সিন্ধু নদের উত্তাল তরঙ্গ কিছুই রুখতে পারল না তাঁদের। দুই বছরেরও কম সময়ের মধ্যে সিন্দু আর মুলতানে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডীন হল। ঐ ক’জন আরবীয় বন্দীর সাথে সাথে মুক্তি পেল সেই সব অসহায় জনগণ জন্মগত উচ্চ-নীচের বিধান যাদের এতদিন অত্যাচারীর পায়ের নীচে পিষ্ট করে দিচ্ছিল।







আজ তাই, বলতে দ্বিধা নেই, এই অনন্য বিজয়গাঁথা যা হাজ্জাজ বিন ইউসুফের নামের সাথে যুক্ত করা হয়, তা প্রকৃতপক্ষে সেইসব আপামর জনসাধারণের বিজয় যাঁরা নিজেদের ঘৃনা আর ব্যক্তিগত ক্ষোভকে পাশে রেখে জাতির বৃহত্তর প্রয়োজনকে অগ্রাধিকার প্রদান করেছেন। ইসলাম ও মানবতার প্রতি তাঁদের ভালবাসা ও আন্তরিকতাই এইসব বিজয়ের ভীত গড়ে দিয়েছে। হাজ্জাজ সেই পথে ব্যবহৃত হয়েছেন মাত্র।



তথ্যসূত্রঃ

১. হাজ্জাজ বিন ইউসুফ- উইকিপিডিয়া

২. খেলাফত ও রাজতন্ত্র- সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদী

৩. জীবন সায়াহ্নে মানবতার রূপ- মাওলানা আবুল কালাম আজাদ

৪. মুহাম্মাদ বিন কাসিম- নসীম হিজাযী

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৩৪/-২

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩১

রাজসোহান বলেছেন: পুত্তুম প্রেইওতে লইলাম

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২০

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬

মো: ইউসুফ বলেছেন: ++++++++++++++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২১

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৫

মধুখোর বলেছেন: খলিফা মনসুর ছিল হাজ্জাজের চেয়েও বড় জল্লাদ। মুসলমান খলিফাদের ইতিহাস কেবল খুন-খারাবী ও উন্মত্ত ভোগের ইতিহাস। আবু বকরের পর তিনজন খলিফা মুসলমানদের হাতেই নিহত হন। এ ছাড়াও খুন হন হাসান ও হোসেন। এখনো আফ্রিকা থেকে দূর প্রাচ্য পর্যন্ত এ হানাহানি অব্যাহত আছে। মওদূদীর বই থেকে সাবধান। ব্যাটা বড় মতলববাজ। সে ইসলামকে রাজনৈতিক চরিত্রদান করেছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনার মন্তব্যই প্রমান করছে যে, আপনি ইসলামের ইতিহাসের একপেশে পাঠক অথবা শ্রোতা।
মওদূদীর বই নিয়ে সারাজীবনে এত সাবধানবানী শুনেছি যে, এখন হাসি পায়!

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:১৬

অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। মন থেকে একটা কথা বলি, কিছু মনে করবেন না। খেলাফত ও রাজতন্ত্র মওদুদীর চমৎকার পান্ডিত্যের একটা ফসল, কিন্তু এখানে উনার ইসলামকে অতিরাজনৈতিক করার যে প্রবণতা, তার প্রকাশ হয়েছে। যেটা উনার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের সহায়ক কিন্তু ততটা ইসলামের জন্য না বলেই আমার ব্যাক্তিগত অভিমত। আমি সামান্য ছাত্র এবং জ্ঞান অনেক কম, কিন্তু তবুও স্পর্ধা করেই বলছি, এ বইটা একটা রিসার্চওয়ার্ক আগের ঐতিহাসিক সুত্রগুলোকে ম্যানিপুলেট করে। সুতরাং ইসলামের স্বার্থে শাসনব্যবস্থার বিবর্তনের ইতিহাস এ বইটা না পড়ে বরং এর বিবলিওগ্রাফীগলো পড়ে বুঝা বেশি দরকার।
আর নসীম হিজাযীর বইটা তো উপন্যাস, রেফারেন্স হতে পারে না।

পোষ্টের মূল বক্তব্যে একদিকে একমত, আবার কিছুটা সংশয়ও আছে। হাজ্জাজের অবিস্মরণীয় অবদান অনস্বীকার্য, বিশেষ করে কুরআনে তাশকীল। কিন্তু এ সময়েই মুসলিমদের মধ্যে স্বৈরাচারী শাসন ব্যাবস্থা মেনে নেয়ার জাতিগত অভ্যাস পোক্ত হতে আরম্ভ হয়।

ধন্যবাদ আপনাকে কষ্ট করে লিখার জন্য। আরো লিখবেন আশা করি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: খেলাফত ও রাজতন্ত্র বইটা নিয়ে বিতর্কের পুরোটাই আমার জানা রয়েছে। তাই, এখান হতে আমি কেবল ততটুকুই নিয়েছি, যতটুকু অন্য দুইটি হতে সমর্থন পেয়েছি।
নসীম হিজাযীর মুহাম্মাদ বিন কাসিম হতে কেবলমাত্র বন্দিনীর চিঠির ভাষ্যটুকু নিয়েছি।

আর খেলাফত ও রাজতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ইসলামের রাজনীতিকীকরণের প্রবনতা নিয়ে আমার ও নিজস্ব চিন্তাধারা রয়েছে। মনে হচ্ছে, এই বইটা নিয়ে একটা রিভিউ লেখার সময় এসে গিয়েছে! মানুষের জুতা না পড়লেই হয়।:)

এ সময়েই মুসলিমদের মধ্যে স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থা মেনে নেয়ার জাতিগত অভ্যাস পোক্ত হতে আরম্ভ হয়। সহমত।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি যা বলেন, তা মন থেকেই বলে বলে বিশ্বাস করি। অতএব, কিছু মনে করার প্রশ্নই আসে না........

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৪

আবূসামীহা বলেছেন: শেখ ফজলে এলাহী বলেছেন: খলিফা মনসুর ছিল হাজ্জাজের চেয়েও বড় জল্লাদ। মুসলমান খলিফাদের ইতিহাস কেবল খুন-খারাবী ও উন্মত্ত ভোগের ইতিহাস। আবু বকরের পর তিনজন খলিফা মুসলমানদের হাতেই নিহত হন।
==================================
তিন খলীফা মুসলমানদের হাতে নিহত হননি। উমর [রাঃ] নিহত হয়েছিলেন অগ্নিপূজারী আবূ লু'লু ফিরোজ়ের হাতে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৫

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আমি কিন্তু তাঁর কথার উত্তর দিই নি....কারন, তাঁর মন্তব্যই প্রমান করছে যে, তিনি ইসলামের ইতিহাসের একপেশে পাঠক অথবা শ্রোতা।

আপনাকে ধন্যবাদ।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:০৩

গরীবের কথা বলেছেন: ছোট্ট করে একটা প্লাস দিয়ে গেলাম।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: প্লাস-মাইনাসে কিছুই এসে যায় না; পড়াটাই আসল কথা।
:)
তারপরেও ধন্যবাদ।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৭

রাজর্ষী বলেছেন: সাহারার ফুল আবার কি জিনিষ। শিকড়হীন মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০১

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনার ভাল লাগে নি, বুঝলাম।
কিন্তু, কেন ভাল লাগেনি তা একটু বিস্তারিত বলে গেলে ভাল হোত না!

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৬

বিডি আইডল বলেছেন: পোষ্টটা প্রিয়তে নিয়ে রেখেছিলাম আগে..কমেন্ট করা হয়নি..ধন্যবাদ

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ..........

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০০

ইশতিয়াক অাহমেদ বলেছেন: আরেকটি ভালো লেখা...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৫

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৫

ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: +

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩১

ধূসর মানচিত্র বলেছেন: +++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

এমডি লাভ বলেছেন: ভাল লেগেছে,, কেমন আছেন?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল আছি।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২২

জনৈক আরাফাত বলেছেন: ভালো লেখা। খুব অল্পেই যেন শেষ হয়ে গেলো যে!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৫

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: একটু তাড়াহুড়াই হয়ে গেল তো!

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০৪

িসপাহী বলেছেন: অসাধারণ লেখা তার ছেয়ে অসাধারণ আমাদের মুসলিম খলিফারা

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মুসলিম খলিফারা সবাই অসাধারণ ছিলেন এ কথা বললে সত্যের অপলাপ হবে।
:(

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১০

|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:

তায়েফ, আমার জ্ঞান এইদিকে খুবই সামান্য।
খিলাফত থেকে শুরু করে স্পেনপর্ব, এই সিকোয়ান্সে তোমার মত করেই লিখতে পারো। মনোযোগী পাঠক তো আমরা আছি।

লেখা অবশ্যই ভালো। না হলে কি আর ছোট মনে হয়।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: খিলাফত থেকে শুরু করে স্পেনপর্ব প্রায় সাড়ে আটশ' বছরের (৬৩২-১৪৯২খৃ.)ইতিহাস। সহজে এতখানি ইতিহাস তুলে আনা খুবই কষ্টসাধ্য। আমার মত নবীনের জন্য তো আরো কঠিন।
তারপরে ও আমার মত একটু একটু করে জানার চেষ্টা করছি। এই সিরিজের লেখাগুলো তারই অক্ষম বহিঃপ্রকাশ মাত্র।

কোন কোন মনযোগী পাঠক লেখকের জন্য প্রচুর সম্মানের কারন হয়ে থাকেন।
:)

১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪০

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: ভাল।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২

নরাধম বলেছেন:

চলুক। হাজ্জাজের অবদান আছে এটা সত্যি, তবে তাঁকে গ্লোরিফাই করার মত লোকও না। মওদুদীর বইগুলোতে ইসলামের সবটাকে রাজনৈতিক চরিত্র দেওয়ার একটা চেষ্টা আছে, এমনকি তার তাহফীমুল কোরানেও। রাজনীতি ইসলামের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ সেটা ঠিক হলেও মওদুদীর একটা চেষ্টা থাকে যে ইসলাম শুধুই রাজনীতির জন্য এটা প্রতিষ্ঠা করা। আমি তাকে ইন্টেলেকচুয়াল ডিসঅনেস্টীর অপবাদ হয়ত দিবনা (অনেকেই দেয়, যেমন ফজলুর রহমান)। তবে এটা তার অবচেতন মনের প্রতিফলন হতে পারে, আমাদের অবচেতন মনে যা আছে আমরা সেভাবেই কোন ইভেন্ট/বইকে ইন্টারপ্রেট করি।

তবে লেখা ভাল লেগেছে। সোর্সগুলোকে একটু ডাইভার্সিফাই করে ওয়েস্টার্ন নিউট্রাল স্কলাররা কি বলে সেটাও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এই লেখায় আমি হাজ্জাজকে গ্লোরিফাই করার চেষ্টা করি নি। শেষ দুই প্যারা পড়লে হয়তো বুঝতে পারবেন।
মাওলানা মওদূদীর নিজস্ব ধ্যান-ধারনা নিয়ে বিকল্প মতামত থাকতেই পারে। আমিও সব ব্যাপারে একমত নয়ি। তবে, ইসলামের ঐ যুগের ইতিহাসের নিবিড় পাঠের জন্য 'খেলাফত আউর মুলুকিয়াত' বইটাকে সিলেবাসে রাখতেই হবে।
আর সোর্সের ব্যাপারে কথা হলো, বিতর্কিত কোন বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলেই কেবল ওয়েস্টার্ন স্কলারদের কথা নিয়ে আসার চেষ্টা করি, যদিও তাঁদের বেশীরভাগেরই নিউট্রালিটি নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে। এখানে যেহেতু একেবারেই সবার জানা ঘটনাকে তুলে ধরেছি, সেজন্যে অন্য কোন রেফারেন্স না টেনে আমাদের হাতের কাছের রেফারেন্সগুলো ব্যবহার করেছি।

পড়ার জন্য এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৩

ভাঙ্গন বলেছেন: তায়েফ ভাই, আপনার গল্পের ফাঁকে ফাঁকে এমন অসাধারণ বিষয়গুলো তুলে আনা অনেক ভাল লাগে।
আমরা আসলে ইসলামের ইতিহাস থেকে অনেক দুরে সরে পড়েছি।
আমাদের উচিত বেশি বেশি পড়া।
ধন্যবাদ

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৫

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আসলে, ইতিহাসের সন-তারিখ আর রাজ-বাদশাদের কচ্‌কচানির চেয়ে আমার গল্প পড়তেই বেশী ভাল লাগে। আর নিজের ভাল লাগাটা অন্যের সাথে শেয়ার করতেই এই ধরনের লেখাগুলোর সুত্রপাত।
ইতিহাসের সঠিক পাঠ সবার জন্যই জরুরী। পশ্চাদ্‌পদ জাতি হিসেবে আমাদের জন্য আরো বেশীই জরুরী।
আপনাকে ধন্যবাদ, পড়ার জন্য।

১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৩

দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম...ভাল লাগলো

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এ পাড়ায় পা দেবার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

২০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪২

দীপান্বিতা বলেছেন: :) অনেক কিছুই বুঝি না......চেষ্টা করি :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৫

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: চেষ্টা চালিয়ে যান........আমরা সাথেই আছি।
:)

২১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫২

addabuzz বলেছেন: হাজ্জাজ খারাপ হতে পারে কিন্তু আমাদের ও আমাদের শাসকদের ঈমান যদি হাজ্জাজের মতও হতো তবুও আমার দৃঢ় বিশ্বাস আমরা এতদিন বিশ্বে সুপার পাওয়ার হয়ে যেতাম

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৪০

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: প্রশ্নসাপেক্ষ ব্যাপার। তারপরেও আপনার আবেগের প্রতি সম্মান রইল।

২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০২

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ওয়েলকাম। :)

২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৭

নাজির বলেছেন: ভাল লাগলো। এরকম আরো লেখা আশা করি। ++++++++++

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এই সিরিজের আরো কয়েকটি লেখা আছে আগে। পড়বেন আশা করি।

২৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪২

আল্লাহর পথের মুজাহিদ বলেছেন: moududi saheb ekjon bitorkito lok. tai ami monee kori tar boi k somorthon korar agae tar jiboni jene nin. sabdhan---
akida nosto tu poth vrosto.

example: rajshahi university'r sibirder kormokando.
example 2:chittagong mniversity'r sibirder torture sadharon satroder upor. shart, pent pora , dari chacha -sibirra imamoti kore .

ex-3:kustia university.

arai moududi'r onusari. kmn kmn lage.......

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মাওলানা মওদুদী বিতর্কিত-এই ব্যাপারে সন্দেহ নেই। তাই বলে, রেফারেন্স হিসেবে তাঁর বই থেকে অবিতর্কিত অংশ ব্যবহার করা যাবে না, আমি এমন মনে করি না।
আর তাঁর রাজনৈতিক দর্শন এই লেখার সাথে সম্পর্কিত নয় মোটেই, তাই সে আলোচনায় যাচ্ছি না।
দুঃখ হচ্ছে, মূল লেখাটার উপর আপনার কোন মন্তব্য পেলাম না।

২৫| ০৮ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:১৮

তারিক রিদওয়ান বলেছেন: অসাধারণ এক লেখা!!!

নসীম হিজাযীর "মুহাম্মদ বিন কাসিম" বইয়ে এই ঘটনা পড়েছিলাম :)

+ এবং প্রিয়তে

০৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অসাধারণ বলার মত নয়। তবে, সঠিক কথাটি লিখার চেষ্টা ছিল।

২৬| ০৮ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪

লালসালু বলেছেন: ফাটাফাটি পোষ্ট

০৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: চার খলিফার পরে তো আর খেলাফত ব্যবস্থা ছিল না। তার উমাইয়া ও আব্বাসিয়দের খলিফা বলা হয় বুঝি না - ওরা তো আসলে রাজা, খলিফা না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনার কথা সত্য। খেলাফতের যে মূল স্পিরিট ছিলো তার এর পরে খুব একটা ধরে রাখা যায় নি। খেলাফত তখন দায়িত্ব না হয়ে, বরং একটি পদে পরিণত হয়েছিল। কিন্তু, এটাও ঠিক যে, ঐ রাজা বা সম্রাটেরা নিজেদের খলিফা বলে পরিচয় দিতেন, লোকেরা তাঁদের সেভাবে চিনত/চিনে। সে কারনেই আমি এখানে খলিফা পদটি ব্যবহার করেছি......

২৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আেনায়ার এইচ ভূইয়া বলেছেন: মারামারি হানাহানি শুরু থেকেই আছে। বলা হয় ইসলাম শান্তির ধর্ম। শান্তিটা কোথায়?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৫৯

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লম্বা আলোচনার বিষয়।

২৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৪৬

উন্মোচক বলেছেন: জাহাজ লুট এবং মোহাম্মদ বিন কাসিমের অভিযানের সন উল্লেখ করা খুব জরুরি ছিল।

৩০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩

অতন্দ্র প্রহরী বলেছেন: হাজ্জাজের বিচারের ভারটা আল্লাহ্‌র উপর ছেড়ে দেওয়া ভাল, কারন সে ভাল - মন্দ দুইটার আছে তার মধ্যে। আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।

৩১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: প্রথমত হাজ্জাজ সাহাবীকে হত্যা করেছে।তাবীঈগনদের ও তৎকালীন অনেক বুজুর্গদেরকে হত্যা করেছে। নির্বিচারে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে।আবু বকর (রা:) এর নাতীকে হত্যা করেছে।

দ্বিতীয়ত হাজ্জাজ পবিত্র কুরআন শরীফে স্বরবর্ণ যুক্ত করে অনারব মানুষদেরক সহী শুদ্ধ করে পড়ার ব্যবস্থা করেছে।

মওদুদী নবী-রাসুলগন ও সাহাবায়ে কেরামদের সমালোচনা করেছে। সাথে সাথে ইসলাম সর্ম্পকে অনেক গবেষনা ধর্মী বই লিখেছে।

তারা দুইজন ইসলামের যতটুকু উপকার করেছে তার চেয়ে লক্ষগুন ক্ষতি করেছে।

৩২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

ঘর জামাই বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম, সময় নিয়ে পড়বো ।

৩৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

ঘর জামাই বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম, সময় নিয়ে পড়বো ।

৩৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

ঘর জামাই বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম, সময় নিয়ে পড়বো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.