somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডিফেন্ডিং তারেক রহমান

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"শেখ মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশ চান নি” - তারেক রহমান।
বরং মুজিব ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অবৈধ প্রধানমন্ত্রী, যিনি আইন ও কনভেনশন ভঙ্গ করে একজন পাকিস্তানী নাগরিক হয়েও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির আসন দখল করেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরেও পাকিস্তানের নতুন পাসপোর্ট বানিয়ে ঢাকায় আসলেন ১০ জানুয়ারী ১৯৭২। চাইলে জাতিসংঘের ট্রাভেল ডকুমেনেন্ট আসতে পারতেন। কিন্তু ঢাকায় এসে পাকিস্তানেরর নাগরিকত্ব না ছেড়েই বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির চেয়ার দখল করেন। শেখ মুজিব যে রকম অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিলেন, একইভাবে তার মেয়েও অবৈধভাবে ক্ষমতা আঁকড়ে আছেন।
তিনি আরো বলেন, যার ওপর দায়িত্ব ছিল দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করার এবং দেশের মানুষকে রক্ষার, তিনি আপোষ করে চলে গেলে নিরাপদ হেফাজতে, আর বাংলার মানুষ তখন হানাদার আক্রান্ত। দেশ রক্ষায় এগিয়ে এলেন মেজর জিয়া। তিনি দেশকে স্বাধীন ঘোষণা করলেন বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসাবে, দেশবাসীকে ডাক দিনের স্বাধীনতা যুদ্ধে সামিল হতে। তখনকার ইষ্ট বেঙ্গল, ইপিআর, ও পুলিশের বাঙ্গালী সৈনিক ও অফিসার জিয়ার ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে। এরপরে দেশের আপামর ছাত্র জনতা যুদ্ধ করে দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনে।
২৬ মার্চ ১৯৭১ তারিখে এনবিসি/ফ্রান্স টিভিতে প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজ দেখান, যাতে মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে অস্বীকৃতি জানান।
এরপরে আবুল মাল মুহিতের বই, কেএম সফিউল্লাহ বই, মুজিবের সনদপ্রাপ্ত 'বাংলা নামের দেশ' পুস্তকের রেকর্ড, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড, ভারত রক্ষক সাইটের রেকর্ড প্রদর্শন করেন।
এছাড়া তাজউদ্দিন আহমদও শেখ মুজিবুর রহমানকে ৭ মার্চের আগে স্বাধীনতার একটি ঘোষণাপত্র পাঠের কথা বলেছিলেন কিন্তু তিনি তা ঘোষণায় অস্বীকৃতি জানান। শেখ মুজিব তাজউদ্দিনকে বলেন এটা করা হলে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হতে পারে।


তারেক রহমানের বক্তব্য আমরা তিনটা বিষয় পাই
১. স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে মুজিবের অস্বীকৃতি/শেখ মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশ চান নি
২. শহীদ জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা
৩.মুজিব পাকিস্থানী নাগরিক হিসাবে পাকিস্থানী পাসপোর্টে দেশে আসেন এবং পাকিস্তানী নাগরিক হয়েও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির আসন দখল করেন।


আসেন দেখে নিই তারেক রহমানের বক্তব্যের তথ্য গুলা কতটা সত্য

১.স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে মুজিবের অস্বীকৃতি/শেখ মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশ চান নি




http://www.youtube.com/watch?v=KJAD-HnKVM8

উপরের লিংকের ভিডিওতে ২মিনিট ২৯ সেকেন্ড থেকে ২ মিনিট ৩১ সেকেন্ডের সময় মুজিবের বক্তব্য দেখুন
মুজিব স্বাধীনতা ঘোষণা করতে অস্বীকার করছে


* ক্ষমতা হস্তান্তরের লক্ষ্যে মার্চের ১৭ থেকে ২৫ তারিখ পর্যন্ত দফায় দফায় মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক চলে। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব শেখ মুজিব জানান, ফলপ্রসু না হলে তিনি আলোচনা করতেন না। এ সমঝোতা প্রসঙ্গে জানা যায়, "দুই পক্ষ অন্তবর্তী সরকার নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখলেন। বৈঠক শেষে শেখ মুজিব একজন সিনিয়র সামরিক অফিসারকে জানালেন যে, তিনি এবং ইয়াহিয়া এগারজন মন্ত্রীর সমন্বয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠনের ব্যাপারে একমত হয়েছেন। এদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীসহ ছয় জন আসবে পূর্ব পাকিস্তান থেকে, এবং বাকী পাঁচজন আসবে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে" (সুত্রঃ Richard Sisson and Leo E. Rose,1990. 'War and Secession Pakistan, India, and the Creation of Bangladesh', University of California Press)
অত‍ঃপর ২৪ মার্চ ইয়াহিয়া ও আওয়ামীলীগের প্রতিনিধিদের খুটিনাটি আলোচনা শেষে চারটি বিষয়ে ঐক্যমত হয়‍ঃ

ক) ১৯৪৭ সালের ভারতীয় স্বাধীনতা আইনের অনুসরনে প্রেসিডেন্টের আদেশের বলে সামরিক শাসন প্রত্যাহার করে বেসামরিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে।

খ) কেন্দ্রে ইয়াহিয়া প্রেসিডেন্ট থাকবেন।

গ) প্রদেশসমুহের ক্ষমতা সংখ্যাগরিষ্ট দলের হাতে হস্তান্তরিত করা হবে।

ঘ) জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যরা প্রথমে আলাদাভাবে বৈঠকে বসবেন, পরে পরিষদের যুক্ত অধিবেশনে সংবিধান চুড়ান্ত করা হবে (সাইদুর রহমান, ২০০৪। '১৯৭২-৭৫ কয়েকটি দলিল' পৃষ্ঠা ৬৪)।

*এ কে ব্রোহীর, যিনি ছিলেন ১৯৭১ সালে বিচারকালে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ মুজিবের আইনজীবি। ব্রোহী তার জীবন সায়াহ্নে ১৯৮৭ সালে চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় লন্ডনের ইমপ্যাক্ট ইন্টারন্যশনাল পত্রিকার সম্পাদক মি. ফারুককে প্রদত্ত সাক্ষাৎকারে দু'টি সত্য প্রকাশ করেছেন। তা হলো - যুদ্ধ চলাকালে ১. মুজিব অখন্ড পাকিস্তানে বিশ্বাস করতেন এবং কখনই পাকিস্তান ভাঙ্গার মত কোনো কাজ করেন নি, ২. পূর্ব পাকিস্তানে ভারতীয় বাহিনীর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রেডিও টিভিতে নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য দিতে ইয়াহিয়াকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন মুজিব। (সূত্র:Impact International, 25th September, 1987, Page.19).

*পাকিস্তান থেকে দেশে ফেরার পথে মুজিব লন্ডনে "দি টাইমস" এর প্রখ্যাত সাংবাদিক এ্যান্থনি ম্যাসক্যারেনহাসকে একটি সুখবর দিয়েছিলেন। আর তা হলো, "Going to keep some link with Pakistan" (Anthony Mascarenhas, Bangladesh: A legacy of Blood, Chapter 5)


২. শহীদ জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা

*স্বাধীনতা যুদ্ধের এক অনন্য দলিল হিসাবে মুজিবের স্বীকার করা 'বাংলা নামের দেশ' বই কি বলছে


Click This Link


Click This Link

*১১ এপ্রিল ১৯৭১ প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কে বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশ্যে ভাষণে তিনি বলেন, the brilliant success of our fighting force and the duty additions to their strength in manpower and captured weapons has enabled the govt.of peoples Republic of Bangladesh first announced thorough major ziaur Rahman to set upfull fledged operations base from which it is administering the liberated areas”(Bangladesh Documents ,1st vol. page no.284, External Affairs of India Govt. 1971)

* ১৯৭৭ সালে ২৭ ডিসেম্বও রাষ্ট্রপতি জিযাউর রহমান ভারত সফরে গেলে তৎকালিন ভারতীয় রাষ্ট্রপতি নিলম সঞ্জিব রেড্ডি তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন , your position already assured in the annals of the history of your country as brave fighter who was declared independence of Bangladesh” (Bangladesh in International Politics By M. Shamsul Haq P.96 published 1993)

*মেজর জেনারেল কে.এম. সফিউল্লাহ, বীর উত্তম, মুক্তি বাহিনীর ৩নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সেনাবাহিনী প্রধান, যিনি পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ দলীয় নির্বাচিত সংসদ সদস্য। তিনি ১৯৮৯ সালে তাঁর রচিত Bangladesh at war গ্রন্থে লিখেছিলেন, “All the troops then took an oath of allegiance to Bangladesh. The oath was administered by Zia at 1600 hrs on March 26. Thereafter, he distributed 350 soldiers of East Bengal Regiment and about 200 troops of East Pakistan Rifles to various task forces under command of an officer each. These task forces were meant for the city. The whole city of Chittagong was divided into various sectors and each sector was given to a task force. After having made these arrangements, Zia made his first announcement on the radio on March 26. In this announcement apart from saying that they were fighting against Pakistan army he also declared himself as the head of the state. This, of course, could have been the result of tension and confusion of the moment. As the battalion began to gather strength, in the afternoon of March 27, Zia made another announcement from the Shawadhin Bangla Betar Kendra established at Kalurghat. (Ref: Maj.Gen.K.M. Safiullah psc, Bir Uttam: Bangladesh at war, Academic Publisher, Dhaka 1989, page 44-45).

*মঈদুল হাসান (মুক্তিযুদ্ধকালে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও মূলধারা৭১ গ্রন্থের প্রণেতা) রচিত প্রথমা (প্রথম আলো) প্রকাশিত ‘মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপর কথপোকথন’ বইয়ে উল্লেখ করেছেন, মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে ২৫ মার্চ পর্যন্ত যুদ্ধের জন্য কারো কাছ থেকে কোনো নির্দেশ আসেনি। জহুর আহমেদ চৌধুরী নিজে তাজউদ্দিনকে বলেছিলেন, স্বাধীনতার ঘোষনার ব্যাপরে তাকে কিছুই বলা হয়নি। এমনকি স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য তাজউদ্দিন আহমেদ শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে একটি চিরকুট লিখে এবং টেপরেকর্ডার নিয়ে গিয়েছিলেন কিন্তু তাতে শেখ মুজিব স্বাক্ষর করেননি এবং রেকর্ড করতে রাজী হননি। তাজউদ্দীন আহমদের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি যখন তাঁকে বললেন, “মুজিব ভাই, এটা আপনাকে বলে যেতেই হবে, কেননা কালকে কী হবে, আমাদের সবাইকে যদি গ্রেফতার করে নিয়ে যায়, তাহলে কেউ জানবে না কী তাদের করতে হবে।’ এই ঘোষণা কোনো না কোনো জায়গা থেকে কপি করে আমরা জানাব। যদি বেতার মারফত কিছু করা যায়, তাহলে সেটাই করা হবে। শেখ সাহেব তখন উত্তর দিয়েছিলেন, ‘এটা আমার বিরুদ্ধে দলিল হয়ে থাকবে। এর জন্য পাকিস্তানিরা আমাকে দেশদ্রোহের জন্য বিচার করতে পারবে।

*মার্চ ২৮, ২০১১ পর্যন্ত ইন্ডিয়ান আর্মির ওয়েব সাইটে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনা নিয়ে লেখা ছিলো "Yahya Khan left Daca abruptly on 25 March 1971 and Tikka Khan let loose his reign of terror the same night. The next day, while the whereabouts of Mujib remained unknown, Major Ziaur Rahman announced the formation of the Provisional Government of Bangladesh over Radio Chittagong."



"Defenders of the dawn" বইয়ে এ Brigadier Gurmeet Kanwal (Ret'd.) পৃ:৯০ এ একই কথা লিখেছেন



৩.মুজিব পাকিস্তানী নাগরিক হয়েও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির আসন দখল করেন।

**মুজিব ছিলেন পাকিস্তানের ফ্রন্টইয়ার প্রদেশের মিয়াওয়ালি জেলে। একই কারাগারে বন্দী ছিলেন ডঃ কামাল হোসেন। কারাগারে প্রায়শই তাদের দেখা সাক্ষাৎ ঘটতো । ডঃ কামাল হোসেন এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, "দেশে ফেরার জন্য মুজিব ও কামাল হেসেন পাকিস্তানী পাসপোর্ট তৈরী করিয়েছিলেন ১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসে !" (সূত্রঃ সাপ্তাহিক, ২৮ অক্টোবর ২০১০)

By- নিরন্তন শূন্যতায়
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
১৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×