somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত গো বন্ধু; পথিক নবী ও তাঁর গান; আমার ছেলেমেয়েদের ছড়া

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার নিজস্ব কোনো পড়ার বা লেখার টেবিল নেই, কারণ আমার ছাত্রজীবন শেষ হয়েছে অনেক আগেই; এখন এগুলোর বিশেষ কোনো দরকারও পড়ে না। অবশ্য ছাত্রজীবনেও তেমন দরকার পড়তো না, কারণ, শুয়ে শুয়ে পড়ার মধ্যেই আমার যত শান্তি ও তৃপ্তি। ছেলেমেয়েদের পড়া ও লেখার টেবিল, ডাইনিং টেবিল, ফ্রিজের ‘ছাদ’, বুকশেল্‌ফ, শো-কেস, ট্রাংক, আলমিরা, টিপয়, এমনকি ড্রইং রুম ও বেডরুমের মেঝেভর্তি প্রচণ্ড অগোছালো চিঠিপত্র, পাণ্ডুলিপি দেখে আমার দুই ছেলেমেয়ে এমনিতেই অতিষ্ঠ। স্ত্রীও অতিষ্ঠ কম নয়। আমার কাজ হলো ঘর এলোমেলো করা, তার কাজ হলো কাজের ছেলে নিয়ে ওগুলো গোছানোর প্রাণপণ চেষ্টা করা, যদিও জীবনেও গোছানো হয়ে ওঠে না, কারণ, গোছানোর আগেই ঘর আগের মতো আবার অগোছালো হয়ে যায়।

‘সবুজ অঙ্গন’ লিটল ম্যাগাজিন নিয়ে কাজ করার সময় কম্পিউটার কি-বোর্ডে আমার হাতের আঙ্গুলগুলো যথাসম্ভব দ্রুত ছুটতে থাকে, তখন নিজের অজান্তে, কখনো-বা মনের ‘অকারণ’ আনন্দে একদম প্রাণের ভেতর থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ‘পাঁচ-বা-ততোধিক মিশালি’ অতি উচ্চাঙ্গীয় সঙ্গীত নন-স্টপ বের হতে থাকে। বাসায় মেহমান থাকলে স্ত্রী মাঝেমধ্যে এসে নীচু স্বরে বলে যায়, আমি যেন এরূপ ‘অশ্রুতপূর্ব’ সুললিত সুরের গান বন্ধ রাখি। কখনো-বা মৃদু ভর্ৎসনা করে বলে, ‘তোমার গান শুইন্যা ওরা লজ্জা পাইতেছে, পরে গাইয়ো, ওরা যাওনের পর, নাইলে বাথরুমে যাও।’ কিন্তু আমি থামি না। কারণ, মেহমান লজ্জা পাচ্ছে এটা স্ত্রীর ধারণা মাত্র, বাস্তবে দেখি মেহমানরাও প্রথমে গুনগুন সুরে আমার সাথে তাল মেলায়, পরে তারা নিজেরাই প্রধান গায়কে পরিণত হয়।

বাসায় শালাশালি ও তাদের বউজামাইরা থাকলে খুব জমে, ওরা গানের এতই পাগল যে ওদের গলার অত্যাচারে আমার তখন ঘর ছেড়ে পালাবার দশা হয়। তবে ওরা যেভাবে সবগুলো গানের কথা আর সুরকে একত্র করে গায় তাতে যে কেউ বলবেন যে ওরা ওদেরই স্বরচিত সুর ও কথায় গান পরিবেশন করছে। আমার এক ছোটো ভাই জানে যে আমি খুব গানের ভক্ত। সামনাসামনি গান গাইতে সে খুব লজ্জা পায়, ছাদে গিয়ে উঁচু গলায় তার ভাবীকে (আমার স্ত্রীকে) গান শোনায়, যাতে আমি সেই গান শুনে বলি, ‘ছাদে গেছস ক্যা? ঘরে আয়, আমরা দুইজনে কোরাস গাই।’

একবার আমাদের ক্লাসমেট ইমরান টেলিফোনে আমার গাওয়া একটা মরমী সঙ্গীত শুনে অভিভূত হয়ে বলে, দোস্‌, তোর তো দেখি চমৎকার গলা। আমি উদ্বুদ্ধ হয়ে ওকে আরো কয়েকটা গানের কিছু কিছু চরণ গেয়ে শোনাই। ও আমাকে অজস্র ধন্যবাদ জানিয়ে বলে, ‘আজকাল তো গানই শোনা হয় না। সময় নাই। অনেকদিন পর তোর গান শুইন্যা বুকটা ভইরা গেলো।’

আরেক ক্লাসমেট শাহনাজের কাছ থেকে টেলিফোনে একটা বইয়ের সমালোচনা লিখে নিচ্ছিলাম, যেটি ‘সবুজ অঙ্গনে’ ছাপা হবে। লেখা শেষে সে বলে, ‘এবার পইড়া শোনা।’ আমি পড়ে শোনাই। ও বলে, ‘আমি আবার গোড়া থেকে বলি, এবার অতো ভুল করিস না।’ দ্বিতীয়বার ভুল হয় নি। শেষমেষ সে বলে, ‘তোর গলা কিন্তু সত্যিই ‘অপূর্ব’।’ আমি বলি, ‘এবার তাইলে ঐ গানটা শোন্‌.... নিশি রাইতে যাইও ফুলবনে গো বন্ধুয়া।’ দরদ দিয়ে গাইছি, (আমি সব গানই খুব দরদ দিয়ে গেয়ে থাকি) ও মাঝখানে থামিয়ে দিয়ে বলে, ‘গানের কলির তো বারোটা বাজাইয়া দিলি।’ আমি হেসে বলি, ‘স্যরি, আমি বোধ হয় বিজ্ঞাপনের কথাগুলি দিয়া মাখাইয়া ফালাইছি, তাই না?’ (এ গানটার উপর ঐ সময়ে একটা বিজ্ঞাপন প্রচারিত হতো) ও বলে, ‘এইডা কোনো বিজ্ঞাপনের ভাষাও না, অরিজিন্যল গানের কথাও না, তুই সবগুলো একদম গুলাইয়া ফেলছিস।’ ওকে থামিয়ে আমি বলি, ‘আমার কাছে গানের কথার চেয়ে গানের সুরটাই প্রধান।’ ও কিটকিট করে হেসে বলে, ‘আমার বড়োবোনের মতন।’ আমি বলি, ‘তাইলে তোর বোনকে নিয়া একদিন আমাদের বাসায় আয়। করিম, ইমরান, আর শাহজাহানকেও ওর বউ-বাচ্চাসহ আসতে বলি। আমি আর তোর বোন যুগল গান গাইব।’ শাহনাজ বলে, ‘সেইটা একটা ভালো প্রস্তাব, তবে তোর বাথরুমের সামনে কি বসার সুব্যবস্থা আছে?’ আমি বলি, ‘কেন?’ ও বলে, ‘এসব হইলো বাথরুমের গান। আমার বোন কিন্তু স্টেজেও ওঠে। তুই বাথরুমে ঢুকে গান গাইবি, আমরা বাইরে বইসা গালে হাত দিয়া একমনে সেই গান শুনুম।’ বলেই হেসে ফেলে বলে, ‘কী, মাইন্ড করলি?’ আমি মাইন্ড করি না। বলি, ‘তুই তো ঠাট্টা করলি, কিন্তু তুই জানোস না, বাথরুমেই শিল্পীদের আসল গানটা বাইর হয়। গোসল করতে বাথরুমে ঢোকার দশ-পনর মিনিট আগে থেকে আমার গানের রেওয়াজ চলতে থাকে। মনের ভিতরে ভাব জমতে শুরু হয় আর কী। বাথরুমে ঢুকলে আমি ভাবের পাগল আর গানের পাগল হইয়া যাই, দিনদুনিয়ার কথা আমার তখন কিচ্ছু মনে পড়ে না রে, শাওয়ারের পানি ঝরার শব্দরে মনে হয় বাদ্যযন্ত্রের বাজনা, আমি সেই বাজনার সাথে একাত্ম হইয়া যাই। বাথরুম থেকে বাইরে আসার পরও আমার শরীর মনে সেই ভাব বহুক্ষণ ধইরা চলতে থাকে।’

গান গাওয়া-গাওয়ি নিয়ে মাঝে মাঝে বেশ তিক্ততারও সৃষ্টি হয়। একদিন গাইছিলাম ‘নদীর জল ছিল না কূল ছিল না, ছিল শুধু ঢেউ, আমার একটা নদী ছিল জানলো না তো কেউ।’ খুব আবেগ দিয়ে গাইছিলাম, আমার নিজের চোখেই পানি এসে যাচ্ছিল (অথচ পথিক নবীর গলায় শোনার সময় আমার কোনো ভাব আসে নি)। ওমা, স্ত্রী বলে কী, ‘এমন গান শুনলে পাগলা কুকুর কিন্তু দরজা ভাইঙ্গা বাসার ভিতরে ঢুইক্যা পড়বো।’ আমি কিছুটা রেগে গিয়ে বলি, ‘আমি গান গাওয়া শুরু করলেই তুমি তাতে বাধা দাও। জানো না এতে আমার রক্তচাপ বেড়ে যায়?’ সে মুচকি হেসে বলে, ‘আমি কি গান গাইতে তোমাকে কখনো মানা করছি? তোমার গান শুনতে তো আমার ভালোই লাগে। তুমি আমার প্রিয় শিল্পী না?’ সত্যিই এ কথায় আমার শরীরে আগুন জ্বলতে থাকে। সে কাছে বসে বলে, ‘বিয়ার প্রথম দিনগুলোতে আমরা যখন রাতদুপুরে হাঁইট্ট্যা হাঁইট্ট্যা আমাদের বাড়িতে গনে তোমাদের বাড়িতে যাইতাম, তখন তুমি কত গান গাইতা, আমি কি তখন মানা করতাম? বরং কান খাড়া কইরা শুনতাম তুমি কীভাবে জানা সুরে না-জানা গান নিজের কথা দিয়া বানাইয়া বানাইয়া গাইতা। আমার কিন্তু খুব ভালো লাগতো যে তুমি শুধু গায়কই না, গীতিকারও।’

স্ত্রীর এ কথা শুনে সেদিন আমি বাসার সবচাইতে সুন্দর প্লেট, যেটিতে আমি খাই, ভাঙতে চেয়েছিলাম, কিন্তু ভাঙি নি, ভাবলাম, যারা গান বোঝে না, গান নিয়ে যারা রসিকতা আর উপহাস করে তাদের সাথে আবার অভিমান কীসের?

একদিন বিকেলে বারান্দায় বসে আমার কনিষ্ঠতমা ও সুন্দরীতমা শ্যালিকা গুনগুন করে নীচু সুরে গাইছে, ‘নদীর জল ছিল না.....’।
স্ত্রী হেসে হেসে বলে, ‘ব্যাপার কী রে, তোর দুলাভাইয়ের বানাইন্ন্যা গান তুই কই পাইলি?’
শ্যালিকা অবাক হয়ে বলে, ‘এটা কি দুলাভাইয়ের লেখা?’
স্ত্রী বলে, ‘এমন আজগুবি গান আর কে বানাইব?’
‘নাহ্‌,’ শ্যালিকা বলে, ‘এই গানের সিডি বাইর হইছে কত আগে! আমার প্রিয় গান এটা, রোজই শুনি।’
‘সতিই?’ স্ত্রী অবাক হয়ে বলে, ‘তাইলে এই গানের অর্থ কী? নদীতে পানি নাই, অথচ ঢেউ আছে। মাতাল না হইলে এই অর্থছাড়া গান কেউই শোনে?’
শ্যালিকা হাসতে হাসতে বলে, ‘আপারে আপা, মাতাল না হইলে কেউ গান লিখবার পারে? গান শোনেও ওইরকম মাতালরাই।’
আমি স্ত্রীকে বলি, ‘আমার গাওয়া সব গানকেই আমার নিজের বানাইন্ন্যা গান মনে কইরো না। আমি ভালো গানও জানি।’
শ্যালিকা উৎসাহী হয়ে বলে, ‘দুলাভাই, আপনার একটা ভালো গান শোনান তো আজ, শুনি।’
আমি বলি, ‘আব্দুল আলীমের গাওয়া একটা পল্লীগীতি একটা মেয়ে নতুন কইরা গাইছে, সুর আর কথায় অবশ্য একটু চেঞ্জ আছে। শোন্...’ বলে আমি গেয়ে উঠি... ‘বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু, একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না।’
আমি বরাবরের মতোই খুব দরদ দিয়ে গাইলাম, স্ত্রী আর শ্যালিকা খুব মগ্ন হয়ে শুনলো। গাওয়া শেষে বলি, ‘এমন গান কি আর দ্বিতীয়টি হয়?’ শ্যালিকা বলে, ‘গানটা খুবই চমৎকার। ভালো গলায় গাইতে পারলে এক গানেই সুপারস্টার হওন যায়।’ আমি বলি, ‘তাইলে এবার বোঝো।’ শ্যালিকারত্ন বলে, ‘দুলাভাই, আপনি মাইন্ড কইরেন না কিন্তু, এইগুলি ভালো গান হইলেও ব্যাকডেটেড। আপনিও কিন্তু আগের দিনের গান আর পল্লীগীতি ছাড়া কিছু জানেন না। ব্যান্ডের গান কত সুন্দর তা জানেন? হিন্দি গানও তো আপনার কাছে ভালো লাগে না।’ থরথর করে আমার শরীর কাঁপতে থাকলো। নিজেকে বলি, ‘মন, শান্ত হ, শান্ত হ, রাগিস না, রাগ ভালো না, রাগ গান নষ্ট কইরা দেয়।’ জরুরি একটা কাজ ছিল বাইরে। শ্যালিকার কথার জবাব না দিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যাই। মেয়েরা সুন্দরী হলেই যে চরম বেয়াদপ হয়, এ শ্যালিকা তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ।

রাতে বাসায় ফিরলে দেখি দ্বিতীয় শ্যালক তার স্ত্রীকে নিয়ে হাজির। ডাইনিং টেবিলে সবাই চিন্তিত মুখে আমার জন্য অপেক্ষা করছে। শ্যালক হেসে দিয়ে বলে, ‘কী মিয়া, আমরা তো ভাবছিলাম দিওয়ানা হইয়া বনে চইল্যা গেছেন বুঝি। যাক ভালোই হইলো।’
খাওয়া দাওয়া একসঙ্গে শেষ করার পর ডাইনিং টেবিলে বসেই শ্যালক গান ধরলো। তার সাথে তার বউও। দেখি দুজনে প্রতিযোগিতা করছে, কে কত বেশি গান জানে তার প্রতিযোগিতা। আমার ভেতরের রাগ চলে গেছে। ওদের সাথে আমি কখন যোগ দিয়েছি টের পাই নি। আমি শুধু পুরোনো দিনের গান জানি এটা ঠিক, এবং এ ব্যাপারে আমার খুব গর্বও ছিল যে পুরোনো দিনের গান হলো স্বর্ণ-সঙ্গীত, সেগুলোতে আমি ভরপুর। কিন্তু দেখি ওরা শুধু পুরোনো দিনেরই না, কী যে ওরা জানে না আমি তাজ্জব হয়ে তা ভাবতে থাকি। অনেক আগেই শ্যালিকা আর স্ত্রী ঘুমের ঘরে চলে গেছে। আমিও বার তিনেক উঠতে চেয়েছি, কিন্তু এ দুজন টেনে ধরেছে, ‘বসেন, গান শেষ হয় নাই।’ গান শেষ হলো সাড়ে চারটার দিকে। মাত্র ঘণ্টা দুয়েক ঘুমানোর পর সাড়ে ছয়টায় আমাকে অতি প্রয়োজনে উঠে বাইরে যেতে হলো।

বিকেল তিনটায় বাসায় ফিরে কোনোমতে নাকেমুখে কিছু গুঁজে শুতে যাবার সময়ই শ্যালক হাত ধরে টান দিল, ‘গান তো আরো আছে।’ ওর মুখে দুষ্টু হাসির ঝিলিক। আমি বলি, ‘স্টুপিড, তোরা ভাবছিস আমি কিছু টের পাই নাই? আমি সবই বুঝছি। কাইল রাইত্রে ঘুমাইতে দেস নাই। তোদের সাথে আমি আর গান-ফানে নাই। যা, সর।’

দেখুন, যা বলতে চেয়েছিলাম এখনো সেটাই বলা হয় নি। যখন নন-স্টপ সঙ্গীত চলতে থাকে, আমার ছেলেমেয়ে দুটো প্রায়ই ধমকে ওঠে বলে, ‘আব্বু, প্লিজ, এসব গান খুব পঁচা।’ শ্যালিকা যেমন সরাসরি না বলে একটু কূটনৈতিক ভাষায় আমাকে ব্যাকডেটেড বলেছে, বাচ্চারা তো আর কূটনীতি বোঝে না, ওরা মুখের ওপর একেবারে ডাইরেক্ট শুনিয়ে দেয় আমার গাওয়া গানগুলো দারুণ অশ্রাব্য। কিন্তু ওদের কথা কে শোনে? আমার অবিরাম গান চলতে থাকে, ত্যক্তবিরক্ত হয়ে ওরা ঘরে দরজা দিয়ে বসে থাকে, বা পড়তে যায়, বা বাইরে বেড়াতে যায় (বিকেলে)।

একদিন বিকেলে ঘরে ঢুকতেই স্ত্রী একটা কাগজ আমার সামনে এগিয়ে দিয়ে বলে, ‘এই যে দেখো, কবির মেয়ে কবি হইয়া গেছে (আমি গান মুখস্থ রাখতে পারি না, কিন্তু গানের সুরগুলো সারাক্ষণ আমার কানে বাজতে থাকে। গানের চরণ ভুলে গেলে ফিলার হিসাবে নিজের শব্দ বসাই, তাই আমি স্ত্রীর কাছে কবি বটে)। আমি হাতে নিয়ে দেখি পেন্সিলে লেখা তিনটি ছড়া। কোনো বানান ভুল নেই, তবে এলোমেলো করে লেখা। আমি পড়ি আর মনে মনে হাসি, ‘সবুজ অঙ্গনে’র কোথাও সে এ-রকম ছড়া পড়েছে, কিংবা তার পাঠ্যবইয়ে ‘কাজের লোক’ ছড়াটি হয়ত সে পড়েছে, ঘরভর্তি এত লেখালেখি দেখে ওর মনেও কিছু ‘ভাব’ জেগেছে বোধ হয়। তবে সবগুলো ছড়াই একই ঢংয়ে লেখা। আমি তাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য পরদিন কম্পিউটারে টাইপ করে লেজার প্রিন্টারে প্রিন্ট করে দিলাম। সে মহাখুশি। ওর মা বলে, ‘‘সবুজ অঙ্গনে’ ছাপাইয়া দেওন যায় না?’ আমি বলি, ‘অবশ্যই সবুজ অঙ্গনে ছাপানো হইব।’ এ শুনে মেয়ে (ওর নাম ঐশী) আরো অনুপ্রাণিত হয়। তার দেখাদেখি তার জ্যেষ্ঠ সহোদরও (ওর নাম সাইফ) কবিতা লিখে ফেলে। দু’দিনে দুজনের গোটা পাঁচেক ছড়া আমার কাছে জমা পড়ে।

সবুজ অঙ্গন ৫ম সংখ্যা বের হওয়ার পর হঠাৎ মনে পড়ে সবুজ অঙ্গনে ওদের ছড়া ছাপানো হয় নি, অত্যধিক ব্যস্ততার কারণে ভুলে গিয়েছিলাম। ওদের কিন্তু এতদ্‌সংক্রান্ত কোনো আবেগ কিংবা উৎসাহ নেই, কারণ ওরা সে ছড়া লেখার কথা দু’দিন পরই ভুলে গিয়েছিল। রাতদিন কার্টুন ছবি, এইচবিও চ্যানেল, পোকোমন গেইম, টার্মিনেটর, স্পাইডারম্যান, সুপারম্যান ডুপারম্যান যা কিছু আছে সেগুলোর জন্য ওরা পাগল। কিন্তু আমার খারাপ লেগেছিল। ঐশী ওর প্রিন্ট করা কাগজটি আঁঠা দিয়ে দেয়ালে লাগিয়ে রেখেছে, সেটা এখনো আছে। আমার ইচ্ছে হলো, এবার এটা ছাপাবোই।

ঐশীকে খুব আদর করে কোলে বসিয়ে বললাম, এবার সবুজ অঙ্গনে তোমাদের ছড়া ছেপে দেব। মুহূর্তে ভুলে যাওয়া আবেগ ফিরে পেয়ে সে খুশিতে ঝলমল করে ওঠে। আমি বলি, ‘একটা শর্ত আছে।’
‘কী শর্ত?’
‘আমার গাওয়া একটা গান তোমাকে আজ শুনতে হবে, মাত্র চার লাইন।’
সে শান্ত হয়ে বসে বলে, ‘ঠিক আছে।’
আমি বলি, ‘কোনটা গাইব?’ টিভিতে কে যেন গান গাইছিল। সে বলে, ‘আসিফের ঐ গানটা....’। আমি বলি, ‘ঐ গান তো আমি জানি না। জীবনে প্রথম শুনছি। আমি আমার পছন্দের একটা গান গাই?’ সে অনুমতি দেয়। তাকে আমার কোলে বসিয়ে শক্ত করে ধরে রাখি, যাতে ছুটে না যেতে পারে। তারপর যেইমাত্র শুরু করেছি.... ‘বহুদিনের পিরিতগো...’ অমনি সে আমার হাত ছাড়িয়ে কোল থেকে এক লাফে নেমে গিয়ে বেডরুমে গিয়ে টিভি দেখতে শুরু করে। আমি ঐশী আর সাইফের ছড়াগুলো টাইপ করতে করতে গাইতে থাকি :

বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভেঙ্গো না
বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভেঙ্গো না
একই দিনে ভেঙ্গো না গো
ও হারে একই দিনে ভেঙ্গো না গো
একই দিনে ভেঙ্গো না
বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু

ঐশী দ্বিতীয় এবং সাইফ চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ে (২০০৫ সনে)। ওরা অনেক বড়ো হলে ওদের বাবার গলার গান শুনতে একদিন খুব ইচ্ছে হতে পারে, সেদিন আমি হয়ত না-ও থাকতে পারি, আমার গান গাওয়া-গাওয়ি নিয়ে এবং ওদের ছড়া লেখালেখি নিয়ে এরূপ একটা ফুটনোট লেখা হয়ে গেলো, এটা যদি ওদের মনে পড়ে, ওরা খুব আনন্দ পাবে।


পুনশ্চ

এটা পড়ে আমার স্ত্রী বলে, ‘ঘরের কথা এইভাবে লেখা ঠিক না। আর তুমি কিন্তু একটু বাড়াইয়াও লিখছাও।’ আমি বলি, ‘কোনটুকু বাড়াইয়া লিখছি?’ সে বলে, ‘সবটুকুই। বানাইয়া বানাইয়া যেমন গান গাও, এইডাও ওইরকম গল্প বানাইছ।’


ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত গো বন্ধু

গানের সুরে ও কথায় কীরূপ রূপান্তর ও পরিমার্জন ঘটেছে, নীচের গানদুটি শুনে ও কথাগুলো পড়ে আপনারা তা বিশ্লেষণ করতে পারেন। যাঁরা গান নিয়ে গবেষণা করেন, কথা ও সুরের এ বিবর্তন, রূপান্তর ও পরিমার্জন তাঁদেরকে আকৃষ্ট করবে বলে আমার মনে হয়।

বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভেঙ্গো না
বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভেঙ্গো না
একই দিনে ভেঙ্গো না গো
ও হারে একই দিনে ভেঙ্গো না গো
একই দিনে ভেঙ্গো না
বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু

এই যে রে ভাই বংশীঅলা
বাজাও বাঁশি দুপুরবেলা
আরও একেলা
তোমার বাঁশির সুরে মনও হরে গো
ও তোমার বাঁশির সুরে মনও হরে গো
ঘরে রইতে দিল না
বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু

মাতা মইল পিতা রে মইল
গুণের ভাই ছাড়িয়া রে গেলো
সঙ্গে নিল না
আমি কী দোষ দিব পরের পুতের গো
আরে আমি কী দোষ দিব পরের পুতের গো
আপন কর্ম ভালো না
বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু

বন্ধু আমার আলারে ভোলা
না জানে পিরিতের জ্বালা
আরও একেলা
সে যে আসি বলে গেলো চইলে গো
ও সে যে
সে যে আসি বলে গেলো চইলে গো
আর তো ফিরা আইলো না
বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভেঙ্গো না


কে এই গানের শিল্পী?

প্রায় অভিন্ন সুরে ও পরিমার্জিত কথায় এ গানটিও শুনুন। আব্দুল আলীমের কণ্ঠে উপরের গানটি শুনে এতই অভ্যস্ত ছিলাম যে এ নারীকণ্ঠের গানটি শুনে প্রথমেই ধাক্কা খাই ও চমকে উঠি। কিন্তু বার কয়েক শোনার পর এ গানটাও আমার কাছে একসময় অনবদ্য মনে হয়; কিন্তু প্রথমে শিল্পীর নাম জানতে পারি নি। শুরুতে আমার কাছে ডলি সায়ন্তনীর কণ্ঠের মতো মনে হয়েছিল। পরে সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগার স্বাধীকার আমার জন্য অনেক কষ্ট স্বীকার করে শিল্পীর নাম জানতে পেরেছেন; শিল্পীর নাম অন্তরা চৌধুরী। তিনি উপমহাদেশের প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী, সঙ্গীতজ্ঞ ও কবি সলিল চৌধুরীর মেয়ে। অন্তরা চৌধুরী শিশুদের গান গেয়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু - অন্তরা চৌধুরী





বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না
বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না
তুমি একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না গো
তুমি একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না গো
তুমি একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না গো
বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না

বন্ধু আমার চিকন কালা
বাজায় বাঁশি দুপুরবেলা
বসি একেলা
বন্ধু আমার চিকন কালা
বাজায় বাঁশি দুপুরবেলা
বসি একেলা
আমার বাঁশির সুরে পাগল করে গো
আমার বাঁশির সুরে পাগল করে গো
আমার গৃহেতে মন রহে না গো
বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না

মাতা মলো পিতা মলো
গুণের ভাই ছাড়িয়া গেলো
সঙ্গে নিল না
মাতা মলো পিতা মলো
গুণের ভাই ছাড়িয়া গেলো
সঙ্গে নিল না
আমি পরের পুতের কী দোষ দিব গো
আমি পরের পুতের কী দোষ দিব গো
আমার আপন কর্ম ভালা না
বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না
বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না

তুমি একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না গো
তুমি একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না গো
তুমি একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না গো
বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না

বহুদিনকার পিরিত গো বন্ধু
একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না

একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না

একই দিনে ভাঙ্গিয়ো না


বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু - নীনা হামিদ





বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু - ফাতেমা তুজ জোহরা





বহুদিনের পিরিত গো বন্ধু - আব্দুল আলীম





পথিক নবীর গান

পথিক নবীর ‘জল ছিল না’ গান আগে কবে কোথায় শুনেছিলাম তা মনে নেই, তবে গানটা আমার খুব ভালো লেগেছিল, এবং তাঁর কণ্ঠ, সন্ন্যাস-অবয়বও আমাকে আকৃষ্ট করেছিল। কিশোরগঞ্জ শহরের বাসিন্দাদের হয়ত মনে আছে, ২০০৬ সালের জুলাই মাসে কিশোরগঞ্জ স্টেডিয়ামে একটা মাদকবিরোধী কনসার্ট করা হয়েছিল, যেখানে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের শিল্লীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। পথিক নবীকেও সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আবিদা সুলতানা, রফিকুল আলম, ক্লোজআপ তারকাদের ছাড়িয়ে গিয়ে পথিক নবী হয়ে উঠলেন সেখানে তারকাদের তারকা, তাঁর গানের ঝংকারে স্টেডিয়াম ভর্তি ছাত্রছাত্রীরা উন্মাদনায় মেতে উঠেছিল। পথিক নবীর সাথে সেখান থেকে পরিচয়।

শাহনাজের বাসা আগে ধানমন্ডিতে ছিল। ও থাকে ৪র্থ তলায়, ওর উপরের তলায় থাকেন পথিক নবী। সিঁড়িতেই তাঁদের মধ্যে সালাম বিনিময় হয় বেশি, ওঠানামার সময়ে। একদিন সিঁড়িতে সালাম বিনিময় কালেই কথা প্রসঙ্গে পথিক নবী জানতে পারেন শাহনাজ আমার স্কুলের ক্লাসমেট। এবং ওদের বাসায় আমাদের প্রায়ই যাওয়া-আসা হয় শুনে তিনি ওর কাছে দাওয়াত পাঠালেন একবার তাঁর বাসায় অবশ্যই যেতে হবে।

একদিন পথিক নবীর বাসায় গেলাম। আমি, আমার বউ, ছোটো ছেলে, শাহনাজ। অত্যন্ত অমায়িক স্বভাবের পথিক নবী তাঁর বাসায় যাওয়ার আগে আমাকে দু’বার মোবাইলে কল করেছিলেন, আমরা যেন তাঁর বাসায় না বেড়িয়ে ওখান থেকে না আসি। ভাবীও খুব মিষ্টভাষী ও মিতভাষী, মার্জিত ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন, এবং সুশ্রী।

অনেকক্ষণ গল্প হলো। বলেন তিনিই। আমরা মুগ্ধ হয়ে শুনছি। এক ফাঁকে ভাবী নাস্তা নিয়ে এলেন। চা খাওয়া হলো। শেষমেষ তিনি গিটার হাতে তুলে নিয়ে শুরু করলেন গান। একজন কুশলী শিল্পীর কণ্ঠে ঠিক সামনে বসে গান শোনায় কী যে মূর্ছনার সৃষ্টি হয়, আমি সেদিন তা বুঝেছিলাম। তিনি তিনটি আনরিলিজ্‌ড গান গাওয়ার পর গাইলেন ‘নদীর জল ছিল না, ওওওওওওও।’ আমার কাছে মনে হতে লাগলো, এত আবেগ ও দরদ দিয়ে বোধ হয় তিনি অন্য কোথাও গান গাইতে পারেন না।


নদীর জল ছিল না কুল ছিল না




গান শোনার পর আমার স্ত্রীই সেই গল্পটা পাড়লো- আমার মুখে এ গানটা শুনে সে যা যা বলেছিল।

পথিক নবী জানেন না ‘নদী’ গানের চরণগুলো কীভাবে তাঁর মনের ভেতর ঢুকেছিল। প্রথম ৪টি পঙ্‌ক্তির পর দীর্ঘ ৮ বছর (বা ৪ বছর, ঠিক মনে করতে পারছি না) পার হয়ে গিয়েছিল, তারপর গানটি শেষ হয়। তিনি মাঠের বুকে শুয়ে পড়ে আকাশের দিকে চোখ তুলে গাইতেন – ‘আমার একটা নদী ছিল, জানলো না তো কেউ।’ উদাস, উন্মনে হেঁটে বেড়াতেন, আপন মনে গাইতেন – ‘নদীর জল ছিল না... ওওওও’

এরপর আরো একদিন পথিক নবীর বাসায় গানের আসর হয়েছিল শুধু আমাদের সম্মানে, যেখানে আমি, আমার বউ আর শাহনাজ শ্রোতা, একনিষ্ঠ গায়ক পথিক নবী নিজে।



পথিক নবী হঠাৎ হঠাৎ শাহনাজের বাসায় ঢুকে বলতেন, আপা, খিদে লাগছে, খাবার দিন। একদিন আমি, আমার বউ, আমার ছেলেমেয়েরা শাহনাজের বাসায় কেবল লাঞ্চে বসেছি, অমনি হঠাৎ করে পথিক নবী গিয়ে হাজির। আমরা সবাই খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠলাম। ভাবী বাপের বাড়ি গেছেন, ঐদিন রাতে ফেরার কথা। তিনি শাহনাজের বাসায় এলেন লাঞ্চ করতে। খুব মজা করে আড্ডা দিতে দিতে আমরা একসাথে লাঞ্চ করলাম। আমাদের তাড়া ছিল, পথিক নবীও শীঘ্র বের হবেন অ্যাবামের কাজে, অতএব ঐদিন আর কোনো গান হলো না। উপরের ছবিটা শাহনাজের বাসায় ঐদিন তোলা হয়েছিল।


*********

ওদের ছড়াগুলো এখানে দিয়ে দিলাম


ঐশীর ছড়া


মৌমাছি মৌমাছি

মৌমাছি মৌমাছি
মধু নিয়ে কোথায় যাস?
আমাকে দিয়ে যাস।

না না না
দিব না দিব না

একটু তো দিস।

না, না না।


প্রজাপতি প্রজাপতি

প্রজাপতি প্রজাপতি
একটু কাছে আয়

না না না

যেখানে যাস
আমাকে নিয়ে যাস।


ছোটো পাখি ছোটো পাখি

ছোটো পাখি ছোটো পাখি
একটু কাছে আয়
আয় আয় আয়।

না না,
কাছে এলে ধরে ফেলবে

না না, ধরবো না।

না না,
আমি কাছে আসবো না।

*********

সাইফের ছড়া


কত রকমের রং যে আছে
কোনটা ছেড়ে কোনটা আঁকি?
আমি যে ছবি আঁকি
লাল, বেগুনি।
নীল আকাশে পাখি
কত রং দিয়ে আঁকি।


স্বাধীনতার জন্য কত মানুষ
শহীদ হলো
সবাই যুদ্ধ করেছে
পাকিস্তানিদের সাথে।
সবুজ পাতার ভিতর
লাল রঙের ফোঁটা
বাংলাদেশের পতাকা।


সেপ্টেম্বর ২০০৪



গান, সিডি, ভিডিও'র উপর আমার সবগুলো পোস্টের লিংক নীচে দিলাম


ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত গো বন্ধু; পথিক নবী ও তাঁর গান; আমার ছেলেমেয়েদের ছড়া
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

'সালাম সালাম হাজার সালাম'-এর অমর কণ্ঠশিল্পী আব্দুল জব্বার আর নেই
৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

দুখুমিয়া নামের এক বিপ্লবী কবি এবং তাঁর একগুচ্ছ কবিতা ও গান
২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

অহনাকে যে গানটি অহরহ শোনাতাম
১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

মান্না দে’র কয়েকটি চিরসবুজ গান - ফেইসবুক ফ্রেন্ডদের পিকচার নিয়ে মিউজিক ভিডিও
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২

Be the One I’ve been Waiting for My Whole Life...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৩

তোমার ভাঁজ খোলো আনন্দ দেখাও :: দুশো'রও বেশি ব্লগারের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে একটি ভিডিও গান

আমার নজরুলগীতি সংগ্রহ
মার্চ ২০১২

সিঁথির সাহার 'বৈঠা'র খোঁজে; অতঃপর আরো কিছু গান
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৩৪

ইদানীংকালে কেনা সিডি সমূহ এবং ভয়াবহ দুঃসংবাদ - আমার ১ টেরাবাইটের মোবাইল হার্ড ডিস্ক কাজ করছে না, যাতে অনেক মূল্যবান...
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৮

ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত; পথিক নবী ও তাঁর গান
১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৭

এ গানের কোন শিরোনাম পেলাম না মনের মত, শিরোনামহীন - মেহবুবা
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৩

পপির দুটি চমৎকার গান : তুমি আছো বলে এবং চোখের আড়াল
১১ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:১৬

আজ যে ডিভিডি/সিডিগুলো কিনলাম
০৮ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

স্বর্ণযুগের বাংলাদেশি ছায়াছবির গান; একটি তালিকা যা আপনাকে আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে নিয়ে যাবে
২৫ শে জুন, ২০১১ ভোর ৪:৪৮

স্বর্ণসঙ্গীত ফেইসবুক
২৫ জুন ২০১১

সিরাজ সাঁইয়ের চোখে নারী ও প্রেমসাধন : 'মনের মানুষ' ফেইসবুক
২৪ মে ২০১১

শরীর জাগে শরীরের নিয়মে : 'মনের মানুষ' ফেইসবুক
২৪ মে ২০১১

যেখানে সাঁইর বারামখানা : 'মনের মানুষ' ফেইসবুক
২৩ মে ২০১১

মনের মানুষ : গৌতম গোষের ছবি ফেইসবুক
২৩ মে ২০১১

লালন : তানভীর মোকাম্মেলের ছবি ফেইসবুক
১ জুন ২০১১

তানভীর মোকাম্মেল ও গৌতম ঘোষের ছবিতে লালন : কিছু খণ্ডচিত্র
০২ রা জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩

মুজিব পরদেশীর গান : একজন ফেইসবুক ফ্রেন্ডের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে ভিডিও গান। এটি প্রাইভেট করা আছে, অর্থাৎ সবাই গানটা দেখতে পাবেন না। যিনি দেখতে আগ্রহী, মেইল করলে লিংক পাঠাবো। ফেইসবুক
১৯ মে ২০১১

মাগো তোর কান্না আমি সইতে পারি না ফেইসবুক
১৯ মার্চ ২০১১

এক নিমিষে : সায়েরা রেজা। ফেইসবুক ফ্রেন্ডদের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে ভিডিও। ফেইসবুক
১ মার্চ ২০১১

সায়েরা রেজার কণ্ঠে শাহ আব্দুল করিমের গান : কেন পিরীতি বাড়াইলারে বন্ধু ছেড়ে যাইবা যদি সামহোয়্যারইন ব্লগের কয়েকজনের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে ভিডিও
০১ লা মার্চ, ২০১১ রাত ১১:০৮

আপনাদের প্রোফাইক পিকচার ও কণার গান : একটি ফান মিউজিক ভিডিও :):):)
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৬

লাফ দিয়ে স্বপ্নটা ধরতে : কণার গান। ফেইসবুক ফ্রেন্ডদের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে বানানো ভিডিও। ফেইসবুক
৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১

আমার মনের মানুষ কে রে !!!
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৬

টেকনিক্যাল হেল্‌প চাই। পোস্টে ভিডিও যোগ করবো কীভাবে?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৮

মিলার গানে শাকিরা মডেল !!! ফেইসবুক
১৪ নভেম্বর ২০১০

La Isla Bonita by Alizee ফেইসবুক
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১০

কয়েকটা গান খুঁজছি
২২ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:২৯

এক বৈশাখে দেখা হয়েছিল
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ঢাকা ভ্রমণ ও বইমেলা প্রদক্ষিণ (সিডি ক্রয়)
০১ লা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০৯

এক গান অন্য গানের সুরে গাইলে কেমন লাগে!
২৮ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৯

ভিডিও সম্পাদনা - কীভাবে ঘরে বসে এ্যামেচার এডিটর হবেন, আর হোম ভিডিও বানাবেন-২
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৫৪

ভিডিও সম্পাদনা - কীভাবে ঘরে বসে এ্যামেচার এডিটর হবেন, আর হোম ভিডিও বানাবেন-১
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৩১

সিঁথি সাহার গাওয়া একটি গান - বৈঠা নে তোর মনমাঝি নাইয়া
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

সিঁথি ও আনানের গান
১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

সিঁথি সাহার কণ্ঠে নূরী পাগলার গান : মনমাঝি নাইয়া ফেইসবুক
16 September 2010 at 02:11

সিঁথি সাহার কণ্ঠে নূরী পাগলার গান : মনমাঝি নাইয়া
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩২

আজ ৫টি সিডি কিনলাম
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৪৩

ভার্চুয়াল সুন্দরীরা
০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:৩৯

ভার্চুয়াল সুন্দরীরা
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪০

বেঁধেছি বীণা গান শোনাবো
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫১

বাউল সম্রাটের উপর তথ্যসমৃদ্ধ লেখা স্টিকি করার অনুরোধ জানাচ্ছি
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫১

একটা ভিডিও গান
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৩

Esnips থেকে গান ডাউনলোড করা যাচ্ছে না। প্লিজ হেল্প মি
১৪ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৮

এই গানগুলো খুঁজছি, কেউ লিংক দেবেন প্লিজ?
১৩ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪০

সুন্দর এই পৃথিবী ছেড়ে একদিন চলে যেতে হবে
১২ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৮

আমার সোনার ময়না পাখি
০৯ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪৩

সাত ভাই চম্পা জাগোরে
০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০

কে এই সুন্দরী ব্লগার? :):):):):):)
০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৫

তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি :):):):):)
০৫ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:১৩

দুটি গানের ভিডিও, যেখানে ৫০০-৭০০ জন ব্লগার সুপার মডেল হয়েছেন :):):)
২৪ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫

গান নিয়ে হযবরল
১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৩

তোমার ভাঁজ খোলো, আনন্দ দেখাও - ভিডিও গান
১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৯

একটা গানের ভিডিও, যেখানে সামহোয়ারইনব্লগের ৫০০'রও বেশি ব্লগার সুপার মডেল হয়েছেন :):):)
২৪ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৪৪

মুজিব পরদেশীর গান
১৫ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪

কিছু গানের লিংক চাই
১৫ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২৯

যাঁরা 'পথের পাঁচালী' ছবির কথা ভুলতে পারছেন না
১৩ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২১

যাঁরা 'পথের পাঁচালী' ছবির কথা ভুলতে পারছেন না ফেইসবুক
12 September 2010 at 05:42

স্বর্ণসঙ্গীত
১১ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯

কী হবে, জীবনে তোমায় যদি পেলাম না
১০ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৮

ঐশী আর সাইফের ছড়া এবং ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পীরিত
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৪৫

অহনাকে যে গানটি অহরহ শোনাতাম
০৭ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৩০

অহনাকে যে গানটি অহরহ শোনাতাম ফেইসবুক
10 December 2010 at 03:31

তুমি শুনিতে চেয়ো না
২৩ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:৪১

আমাদের প্রিয় গান
২২ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:১৯

এক পায়ে নূপুর আমার অন্য পা খালি
২০ শে জুন, ২০০৯ রাত ১:৫৮

বিচ্ছেদের অনলে
২০ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:৪৫

যে দুটি গান পুরোটা জীবন জুড়ে
১৮ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:১৬

ঝিলমিল ঝিলমিল ঝিলের জলে ঢেউ খেলিয়া যায়
১৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:০৬

সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া একটা গানের গীতিকার ও সুরকারের নাম জানতে চাই
৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০৯

জীবনে সর্বপ্রথম যে গানটি শুনেছিলাম
০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

জীবনে সর্বপ্রথম যে গানটি শুনেছিলাম ফেইসবুক
01 December 2010 at 01:28

ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত
০১ লা মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪৩

একটি ভাবের গান - দয়াল তোমারও লাগিয়া : কে এর সুরকার, শিল্পী ও লেখক?
০১ লা মে, ২০০৯ রাত ৯:২২

তুমি কোন্‌বা দেশে রইলারে দয়াল চান
২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৪৭তোমার ভাঁজ খোলো আনন্দ দেখাও :: দুশো'রও বেশি ব্লগারের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে একটি ভিডিও গান

আমার নজরুলগীতি সংগ্রহ
মার্চ ২০১২

সিঁথির সাহার 'বৈঠা'র খোঁজে; অতঃপর আরো কিছু গান
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৩৪

ইদানীংকালে কেনা সিডি সমূহ এবং ভয়াবহ দুঃসংবাদ - আমার ১ টেরাবাইটের মোবাইল হার্ড ডিস্ক কাজ করছে না, যাতে অনেক মূল্যবান...
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৮

ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত; পথিক নবী ও তাঁর গান
১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৭

এ গানের কোন শিরোনাম পেলাম না মনের মত, শিরোনামহীন - মেহবুবা
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৩

পপির দুটি চমৎকার গান : তুমি আছো বলে এবং চোখের আড়াল
১১ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:১৬

আজ যে ডিভিডি/সিডিগুলো কিনলাম
০৮ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

স্বর্ণযুগের বাংলাদেশি ছায়াছবির গান; একটি তালিকা যা আপনাকে আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে নিয়ে যাবে
২৫ শে জুন, ২০১১ ভোর ৪:৪৮

স্বর্ণসঙ্গীত ফেইসবুক
২৫ জুন ২০১১

সিরাজ সাঁইয়ের চোখে নারী ও প্রেমসাধন : 'মনের মানুষ' ফেইসবুক
২৪ মে ২০১১

শরীর জাগে শরীরের নিয়মে : 'মনের মানুষ' ফেইসবুক
২৪ মে ২০১১

যেখানে সাঁইর বারামখানা : 'মনের মানুষ' ফেইসবুক
২৩ মে ২০১১

মনের মানুষ : গৌতম গোষের ছবি ফেইসবুক
২৩ মে ২০১১

লালন : তানভীর মোকাম্মেলের ছবি ফেইসবুক
১ জুন ২০১১

তানভীর মোকাম্মেল ও গৌতম ঘোষের ছবিতে লালন : কিছু খণ্ডচিত্র
০২ রা জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩

মুজিব পরদেশীর গান : একজন ফেইসবুক ফ্রেন্ডের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে ভিডিও গান। এটি প্রাইভেট করা আছে, অর্থাৎ সবাই গানটা দেখতে পাবেন না। যিনি দেখতে আগ্রহী, মেইল করলে লিংক পাঠাবো। ফেইসবুক
১৯ মে ২০১১

মাগো তোর কান্না আমি সইতে পারি না ফেইসবুক
১৯ মার্চ ২০১১

এক নিমিষে : সায়েরা রেজা। ফেইসবুক ফ্রেন্ডদের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে ভিডিও। ফেইসবুক
১ মার্চ ২০১১

সায়েরা রেজার কণ্ঠে শাহ আব্দুল করিমের গান : কেন পিরীতি বাড়াইলারে বন্ধু ছেড়ে যাইবা যদি সামহোয়্যারইন ব্লগের কয়েকজনের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে ভিডিও
০১ লা মার্চ, ২০১১ রাত ১১:০৮

আপনাদের প্রোফাইক পিকচার ও কণার গান : একটি ফান মিউজিক ভিডিও :):):)
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৬

লাফ দিয়ে স্বপ্নটা ধরতে : কণার গান। ফেইসবুক ফ্রেন্ডদের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে বানানো ভিডিও। ফেইসবুক
৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১

আমার মনের মানুষ কে রে !!!
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৬

টেকনিক্যাল হেল্‌প চাই। পোস্টে ভিডিও যোগ করবো কীভাবে?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৮

মিলার গানে শাকিরা মডেল !!! ফেইসবুক
১৪ নভেম্বর ২০১০

La Isla Bonita by Alizee ফেইসবুক
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১০

কয়েকটা গান খুঁজছি
২২ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:২৯

এক বৈশাখে দেখা হয়েছিল
১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ঢাকা ভ্রমণ ও বইমেলা প্রদক্ষিণ (সিডি ক্রয়)
০১ লা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০৯

এক গান অন্য গানের সুরে গাইলে কেমন লাগে!
২৮ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৯

ভিডিও সম্পাদনা - কীভাবে ঘরে বসে এ্যামেচার এডিটর হবেন, আর হোম ভিডিও বানাবেন-২
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৫৪

ভিডিও সম্পাদনা - কীভাবে ঘরে বসে এ্যামেচার এডিটর হবেন, আর হোম ভিডিও বানাবেন-১
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৩১

সিঁথি সাহার গাওয়া একটি গান - বৈঠা নে তোর মনমাঝি নাইয়া
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

সিঁথি ও আনানের গান
১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

সিঁথি সাহার কণ্ঠে নূরী পাগলার গান : মনমাঝি নাইয়া ফেইসবুক
16 September 2010 at 02:11

সিঁথি সাহার কণ্ঠে নূরী পাগলার গান : মনমাঝি নাইয়া
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩২

আজ ৫টি সিডি কিনলাম
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৪৩

ভার্চুয়াল সুন্দরীরা
০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:৩৯

ভার্চুয়াল সুন্দরীরা
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪০

বেঁধেছি বীণা গান শোনাবো
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫১

বাউল সম্রাটের উপর তথ্যসমৃদ্ধ লেখা স্টিকি করার অনুরোধ জানাচ্ছি
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫১

একটা ভিডিও গান
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৩

Esnips থেকে গান ডাউনলোড করা যাচ্ছে না। প্লিজ হেল্প মি
১৪ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৮

এই গানগুলো খুঁজছি, কেউ লিংক দেবেন প্লিজ?
১৩ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪০

সুন্দর এই পৃথিবী ছেড়ে একদিন চলে যেতে হবে
১২ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৮

আমার সোনার ময়না পাখি
০৯ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪৩

সাত ভাই চম্পা জাগোরে
০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০

কে এই সুন্দরী ব্লগার? :):):):):):)
০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৫

তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি :):):):):)
০৫ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:১৩

দুটি গানের ভিডিও, যেখানে ৫০০-৭০০ জন ব্লগার সুপার মডেল হয়েছেন :):):)
২৪ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫

গান নিয়ে হযবরল
১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৩

তোমার ভাঁজ খোলো, আনন্দ দেখাও - ভিডিও গান
১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৯

একটা গানের ভিডিও, যেখানে সামহোয়ারইনব্লগের ৫০০'রও বেশি ব্লগার সুপার মডেল হয়েছেন :):):)
২৪ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৪৪

মুজিব পরদেশীর গান
১৫ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪

কিছু গানের লিংক চাই
১৫ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২৯

যাঁরা 'পথের পাঁচালী' ছবির কথা ভুলতে পারছেন না
১৩ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২১

যাঁরা 'পথের পাঁচালী' ছবির কথা ভুলতে পারছেন না ফেইসবুক
12 September 2010 at 05:42

স্বর্ণসঙ্গীত
১১ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯

কী হবে, জীবনে তোমায় যদি পেলাম না
১০ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৮

ঐশী আর সাইফের ছড়া এবং ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পীরিত
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৪৫

অহনাকে যে গানটি অহরহ শোনাতাম
০৭ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৩০

অহনাকে যে গানটি অহরহ শোনাতাম ফেইসবুক
10 December 2010 at 03:31

তুমি শুনিতে চেয়ো না
২৩ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:৪১

আমাদের প্রিয় গান
২২ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:১৯

এক পায়ে নূপুর আমার অন্য পা খালি
২০ শে জুন, ২০০৯ রাত ১:৫৮

বিচ্ছেদের অনলে
২০ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:৪৫

যে দুটি গান পুরোটা জীবন জুড়ে
১৮ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:১৬

ঝিলমিল ঝিলমিল ঝিলের জলে ঢেউ খেলিয়া যায়
১৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:০৬

সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া একটা গানের গীতিকার ও সুরকারের নাম জানতে চাই
৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০৯

জীবনে সর্বপ্রথম যে গানটি শুনেছিলাম
০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

জীবনে সর্বপ্রথম যে গানটি শুনেছিলাম ফেইসবুক
01 December 2010 at 01:28

ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত
০১ লা মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪৩

একটি ভাবের গান - দয়াল তোমারও লাগিয়া : কে এর সুরকার, শিল্পী ও লেখক?
০১ লা মে, ২০০৯ রাত ৯:২২

তুমি কোন্‌বা দেশে রইলারে দয়াল চান
২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৪৭

সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
২৬টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×