কত যে বাহানা
এই নাহলে চলবে না
তা নাহলে মন ভরবে না

মানুষ ভুলেও ভাবলা না
একবার ঘুমায় গেলে
আর জাগবা না
ভবে
একবার ঘুমায় গেলে আর জাগবা না।

চাওয়া পাওয়ার হিসেব বড় কড়া
রঙিন পণ্যে বাজার অনেক চড়া
থেকে যায় হাজার বাহানা
হঠাৎ করেই সূর্য ডুবে যায়,জীবনের
মরণ দেয় হানা

মানুষ ভুলেও ভাবলা না
একবার মইরা গেলে
আর আসবা না... বাকিটুকু পড়ুন

কত যে বাহানা
এই নাহলে চলবে না
তা নাহলে মন ভরবে না

মানুষ ভুলেও ভাবলা না
একবার ঘুমায় গেলে
আর জাগবা না
ভবে
একবার ঘুমায় গেলে আর জাগবা না।

চাওয়া পাওয়ার হিসেব বড় কড়া
রঙিন পণ্যে বাজার অনেক চড়া
থেকে যায় হাজার বাহানা
হঠাৎ করেই সূর্য ডুবে যায়,জীবনের
মরণ দেয় হানা

মানুষ ভুলেও ভাবলা না
একবার মইরা গেলে
আর আসবা না... বাকিটুকু পড়ুন

ছেদান্বেষণকারী
ছেদান্বেষণ করো
কার কয়টা কারটা বড়
কারটা মোটা কারটা সরু
নিজের ছেদার খবর নিলি না!!

হায়রে অবুঝ জানলি না তুই
জগৎ জুইড়া ছেদার অভাব নাই
সব ছেদায় কি তোর আঙ্গুলটা যায়
সব ছেদায় কি তোর হাতটা যায়
তোর নিজের ছেদা সাতটায়? বাকিটুকু পড়ুন

বিষয়টি তাদের জন্য যারা পরিবার ও বিবাহ প্রথায় বিশ্বাসী, বিশেষ করে যৌথ পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।।

শর্তঃ বিষয়টি, সমাজ, পরিবার, রাষ্ট্র ইত্যকার প্রতিষ্ঠানের প্রতি বিবেচ্য প্রস্তাব। কোনটার ই বিরুদ্ধাচারণ নয়।

বিস্তরণঃ প্রতিটি মেয়ের বিয়ের বয়স ১৬ এবং ছেলের বিয়ের বয়স ১৮ আঠার করতে হবে। কর্মক্ষম না হওয়া পর্যন্ত উভয় পরিবার... বাকিটুকু পড়ুন

ঘর ভর্তি চামচিকা, তাদের উৎপাত
শরীরে নাকে মুখে সমানে ঝাপটা দেয়
দূর্গন্ধে বমি আসে।
ছড়ানো ছিটানো মাকড়শার জাল
মশাদের প্যানপ্যান
ইঁদুর, বিষ্ঠা,সাপেদের ছলম
বিষাক্ত সাপের ছানা, আর কতক সাপ গর্তে ডিমে তা দিচ্ছে
বেরিয়ে আসছে হিসহিস ধ্বনি।

যে ঘর মানুষের সেখানে দখল শ্বাপদের বাস।
নিস্তব্ধ নিরব মুখ চেপে বন্ধ করে আছি শ্বাস। বাকিটুকু পড়ুন

টকসো

বালটা নির্মূল করতে হবে ।
পারবেন বালটা ছিঁড়তে এমন করে , যাতে আর না গজায় ?

এমনই এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে টক সো । কিভাবে বাল ফেললে বালের আর গজানোর সম্ভাবনা নেই সে বিষয়ে তর্ক । পক্ষ দুইটা । একজন উপস্থাপক । উপস্থাপক মাঝে মাঝে নিজেকে ক্যামেরার সামনে প্রদর্শন করার জন্য... বাকিটুকু পড়ুন

১.
আমাদের মিছিলের
শুরু হবে নরকের দ্বার থেকে
আর শেষ হবে সর্বোৎকৃষ্ট স্বর্গের দ্বারে গিয়ে।
মিছিল যদিও ছোট স্বপ্নটা ছোট ছিল না
নরকে বসে আমরা স্বর্গের সুবাস পেতাম।

সে মিছিল ছিল মৃত্যুর মিছিল
নরক থেকে স্বর্গযাত্রার।


আমাদের পথ ততদূর বিস্তৃত।

আমাদের ভাইয়েরা বিমোহিত
আমাদের বোনেরা শিহরিত ছিল
তাদের চোখে জ্বলতো তেমনি ঝলমলে তারা
আমাদের স্বপ্নদ্রষ্টারা... বাকিটুকু পড়ুন

প্রিয়ব্লগ ব্লকমুক্ত হল। আনন্দ লাগছে না। কষ্ট লাগছে।
ব্যক্তিবিশেষের মর্জির কাছে মানুষ কত অসহায়।

বাকিটুকু পড়ুন

এত করে ডাকি তারে
সাড়া মিলে না
পাড়ার লোকে মন্দ বলে
ঘুমাতে পারে না।
ঘরে আমার দিয়ে হানা
তারে ডাকতে করে মানা
বলে
এত করে ডাকিস যারে
সে তো কানেই শোনেনা
রে দিওয়ানা

এই না দেখে
বনের পাখি গুলি
বনের পশুগুলি
নড়ে না চড়ে না
শুধু
আমার পাণের বন্ধুর হৃদয়টা টলে না

তারা ঘরে আমার দিয়ে হানা----

আমি তাদের বুঝাই বলে
আমার বন্ধু খারাপ না
যে নামেতে... বাকিটুকু পড়ুন

রোদের উপর রোদ লাগিলে তাক লেগে যায় বাক । রোদের গলা খামচে ধরে চিল । রোদে রোদে যুদ্ধ লেগে সূর্য বিনাস হলে , নাট্যমঞ্চে অযুত হাতে জোরসে তালি হোক । বেজায় দুপুর খরতাপে ঝরছে আগুণ যেন । কোমল তুমি কেমন তরো দেখি । নগ্ন করো নিজকে তুমি মনন দিয়ে আঁকি... বাকিটুকু পড়ুন

দূর্গাকে মনে পড়ে ? পথের পাঁচালীর ? এক রাতে কাঁদতে কাঁদতে ঘুম থেকে জেগে উঠেছিলাম । দূর্গাকে মনে পড়ে ?

তারপর , ঘুমকে কত করে ডাকি ! ডেকে ডেকে চোখ মাছ হয়ে যায় । তবুও ঘুমের ঘুম ভাঙ্গে না । রাত ঘুমিয়ে পড়ে, বিরাতে । একটা দুটা হাঁকডাক ভেসে আসে... বাকিটুকু পড়ুন

গুরুজী স্নিগ্ধচোখে অতল গভীরতা নিয়ে আমাকে দীক্ষা দেন
তার জ্ঞানগর্ব প্রতিটি কথায় আমি মুগ্ধ হয়ে থাকি
তারপর সস্নেহে পিঠে হাত বুলিয়ে বলেন যাহ!-
-জগৎ ভ্রমিয়া দ্যাখ ।
তারপর কয়েকশত সৌর বছর পর ভ্রমণপথে
গুরুজীর সাথে দেখা , তাঁর অবয়ব ঠিক আগের মত
একটি ছায়াবৃক্ষের নিচে বসে ভক্তজনদের দীক্ষা দিচ্ছেন।
আমি সহাস্যে এগিয়ে প্রণাম জানাতেই তিনি ভ্রু... বাকিটুকু পড়ুন

বাতাসে উড়ছে চুল নাকের নোলক
যুবতীর দুল
বাতাসে উড়ছেে নদ নদীর তিলক
প্রিয়তীর ভুল

উড়ে যায় কালি অফিসের ফাইল
ক্ষমতার মালি
উড়ে যায় চিবুক কিশোরীর স্মাইল
খড়ের বিচালী

বাতাসে উড়ছে ঢেউ তুফান উড়ে
পাহাড়ের কেউ
বাতাসে উড়ছে সে ক্রোশখান দূরে
পাখাহীন সেও

উড়ে যায় চোখ বাসরের ফুল
বন অভিমুখ
সাইক্লোন উড়ে প্রেমের মাসুল
সঙ্গ বিমুখ

এত বাতাস এত বাতাস
এত কিছু উড়ে এত... বাকিটুকু পড়ুন

অমাবস্যার রাত। ঘোর অন্ধকার । ছাড়াবাড়ির দিক থেকে একটা বাঁশির সুর ভেসে আসছে । করুণ সুর । শুকতারা বেগম কেমন আনচান করতে থাকেন । সুফিয়া জানে কে অন্ধকার রাতে বাঁশি বাজায় । কিন্ত্ত মুখে কিছু বলে না । শুকতারা বেগমের বয়স ষাট ছুঁইছুঁই । বাঁশির সুর তাকে কেন উতলা করে... বাকিটুকু পড়ুন

মুকুলের বাগানে আমার নিত্য যাতায়াত
অথচ তার সাথে আমার কোন সখ্যতা নেই
এত রং উপেক্ষা করে সখ্যতা করে নিলো অন্ধকার
আজকাল চোখ বড় বেশি আলোকসংবেদী ।

স্নিগ্ধঅন্ধকারে সব কেমন শান্ত
সব কেমন নিরব অনাবিল প্রশান্তি
ছড়িয়ে যায় এসব তোকে বোঝানো যাবে না
গেলাস গেলাস অন্ধকার গলা জ্বালিয়ে নিচে নেমে যায়
চোখে জল নেমে এসে সেই জ্বালা... বাকিটুকু পড়ুন