অন্যান্য দেশের নতুন নতুন ইউনিভারসিটিগুলা আরও সুযোগ সুবিধা সম্বলিত, আরও আধুনিক।তাও মানুষ পড়তে চায়না বোধ হয় গবেষণা,লাইব্রেরী অতোটা রিচ হয় না তাই।কিন্তু স্ট্রাকচ্যারাল ফাংশনগুলা দেখে মনে হলো আগের গুলার চাইতে বেশি আধুনিক ২০০০ সালের পরের গুলা।

কিন্তু বাংলাদেশের নতুন পাবলিক ইউনিভারসিটিগুলা বাজে রকমের অবহেলিত।আমার নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালই খালি চোখে যে কেউই... বাকিটুকু পড়ুন

আমার এখানে এভাবে মরেছে কতো লোক
কি দরকার! লোক দেখানো এই শোক
তুমি লোক চক্ষুর আড়ালে বিড়ালের মতো পাথর হওনি
কাকের মতো মাতপ করেছো দল বেধে ঘুরে ঘুরে
.
সব ছিলো ভেক
সব ছিলো শিকল বাধা ধারা
.
ওই একই সেলে এভাবে মরেছে কতো জন
শেষ কান্নায় ভেঙেছে কতো মন
তাও তুমি সাড়া দাও নি
মনে করোনি,কি শব্দ সৃজনে লাগতো... বাকিটুকু পড়ুন

সিনেমাফ্রিক হওয়ায় ভালো কোনো সিনেমা আসলেই আমি হলে দেখতে যাই।সেটা মাসের
শুরু হোক বা শেষে।আমাকে দেখে পরিবারের কোনো এক অল্পবয়সী শখের জ্যোতিষ
মশাই বলেছিলেন,ছেলে চুপচাপ হতে পারে,কিন্তু ছেলে উন্মাদ হবেই।আমি আসলেই
উন্মাদ।তাই মাসের শেষ বা শুরু আপাত দৃষ্টিতে কোনো এডভেঞ্চার থেকেই আমাকে সরাতে
পারে না।আর আমার ছোট্ট জীবনে এই যুগে গরমে সিদ্ধ হয়ে সিনেমা... বাকিটুকু পড়ুন

মহুয়ার মালা অথবা সুরাতে
প্রেম নামে কিছু ছিলো ডালাতে
যদিও তুমি বেশামাল
পরদেহ সামলাতে
.
পরজীবির মতো বেচে আছি
তোমার উপর নির্ভর করে
শরতেও কাদি বটে
সেগুলোও জ্বলমলে
.
ভূলের সীমারেখা থাকে
সেখানে রেখেছিলাম তোমাকে
আমার জায়গা ছিলো না
সস্তা ছিলাম বড্ড তফাতে৪ বাকিটুকু পড়ুন

এক একে করে নদী পেরুলাম বটে
তাও এই সর্বশান্ত ককপিটে
বসে থাকে বলেশ্বর নদী
আহম্মকভেবে কোনো স্বপ্ন ডাকেনি কখনো
.
মাছের আড়তে মরে থাকা মাছের মতো
সর্বশান্ত ধরণের কোনো প্রানী
অথবা চুল-জট পাকানো
মাজারের কোনো জ্ঞানী
.
কে জানে কই চলেছে
আমার মনের ভার
কে জানে কে সেজেছে
ভবিষ্যতের এই অন্ধকার... বাকিটুকু পড়ুন

এভাবেই সময় ক্ষেপন করে
একের পর এক নিভছে জীবন
যখন প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে জানো
এখানে ধরেছে অনল
কি হয়েছিলো প্রথম গরল?
.
সব একে একে পুড়ে
তাও প্রকাশ পেলো না ছোট্ট সরল।
খুব বোকা কোনো রাস্তার
নাক দিয়ে শিন পড়া বাচ্চার মতো
ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে শহর দাপিয়ে
কি চাপ প্রকাশে ব্যাকুল
.
হা হা তাও অদ্ভূত তুমি
দেখোনি বুক ছাপানো দুকূল
শ্রদ্ধা হতো বড় তোমার প্রতি
আর... বাকিটুকু পড়ুন

আর আমাকে আধা পয়সায় কিনো
কারণ এখানে সব ডুবে গেছে
অর্থাভাবে মরেছে মানুষ
হারিয়েছে হুশ...
.
বুক জুড়ে বিশ্বসের অট্টালিকা ছিলো
ভেঙে গিয়ে শূণ্য হয়েছে ঘিলু
অদ্ভূত সময় কেটে গেছে
তিনযুগ হবে বোধ হয়!
.
এখনো এখানে আসেনি কেউ
দেখেনি রমরমা মানুষের ঢেউ
সবকিছুই হয়তো ঠিক
তবুও কি সব সয়!
.
নদীর পাড়ের আমরা অবলা
অবহেলা করে দিয়েছি দেহ
আমাদের শরীরের টানে
কেউ কাটাতে পারেনি মোহ... বাকিটুকু পড়ুন

আর আমাকে ফেলে দিলে দুমুচড়ে
অথচ আমি তোমার সামনে বসে থাকা
চুল এলোমেলো যুবকের
৫ টাকায় করে আনা প্রিন্টকপি
আমাকে ভেবেছে জীবন সে
আমি তার স্বরলিপি
.
আমি সিভি
এক যুবকের সারাজীবনের ঘাটি
যদিও এ জীবন বড়
তাও কয়েক পাতায় আটি
.
আমাকে ফাইলে ফেলে
দিনের পর দিন
পিছু হেটেছে সে
স্বপ্ন দেখেছে রঙিন
.
আমি সিভি
জমি বেচে খাওয়া বাবার ছেলের কাগজ
আমার ভাজে আছে
ছেলেটার... বাকিটুকু পড়ুন

আর আমাকে অনুশোচনা করে
আধখেয়ে রেখে দিলে
অথচ আমাকে চায়
আমাকে ভাবে কতো বালিকা
.
তোমার পঙ্কিলতা আমার সৃষ্টির মতো
সুমধুর তো না
তারপরেও কেনো অভাব
তোমার অহমিকায় টেকেনা
.
আমি শ্রদ্ধাবোধ জানিনা
আমার শীর্ষনে দাঁড়িয়ে থাকে অবহেলা
আমার আশ্রয় দেয়া প্লেটে
লেগে থাকে তোমার বিষ্ঠা
.
আমি আধখাওয়া চিকেন উইং
আমার ও ছিলো শেষ উইশ
আমিও ছিলাম ইয়াং
চোখে রোদ চশমা পড়া কোট সুইডিশ
.
আমি আধখাওয়া চিকেন... বাকিটুকু পড়ুন

চিতা জ্বলেছে অনেক দেশজুড়ে
ছুটেছে মানুষ অবান্তর হুড়মুড়ে
গোলযোগে, অভিযোগে
প্রতি মানুষ প্রতিযোগে
.
এক বিদ্বেষ এক স্বদেশে
তাও আহত ভীনদেশে
প্রান্তর ফুড়ে উঠেছে আবন্তর বটে
তাও আহত এই সেমিস্টার জটে
.
লিখে যাচ্ছে সময় ইতিহাস
সেটা নিয়েও সবার হাসফাস
একটু শ্বাস ও যদি না পায়
মানুষ আসলেই নিরুপায়
.
তাও ভাবে প্রকৃতির কথা কয়জন
গাছকে কে ভাবে স্বজন! বাকিটুকু পড়ুন

দেয়াল ঠাসা লোকসাহিত্য
চোখ ভেঙে দেয় আদিত্য
শহর ঢেকেছে শ্যাওলা স্রোতে
নদীর বহতায় আবদ্ধ
.
উল্টো স্রোতে চলেছে ভোর
অভাবের মিষ্টিহাসিতে জোড়
কৃতদাস হেরেছে এখানে
জন্ম হয়েছে রাজার
.
অভাবে অভাবে মিষ্টি হেসেছে
দাদীসুলভ মহিলা ভিক্ষায় বসেছে
কে দেখেছে রাজত্ব, কে দেখেছে ভূমি
কে ছেড়েছে আমার জন্মভূমি?
.
সব ছেড়ে ছুড়ে চলে গেলে বিদেশভূমে
অপেক্ষায় থাকবে কে রাত হলে
এ দেশে যদিও অভাবে মরে
বিদেশভূমে কি সব সময়... বাকিটুকু পড়ুন

সে নিশ্ছিদ্র বড় কেউ
ঘরে এসে ভেঙে ফেলে
আমাকে শেষে
.
তার চুলগুলোও শরতের ঢেউ
লাল পরতের শাড়ীতে
বাড়ি মারে আকাশে
.
এই বই ছেড়ে গ্রাম ছেড়ে
যদি কখনো আসে ধেড়ে
কে সরাবে আমায়
.
তার প্রতি চরণে
শরমে বরণ করে
তার সাদা দেহে
চাঁদা তুলে ভরে ফেলে
.
এতো বিল শুধাবে কিসে?
ঋণ পুরোনো হলেও সুদ আসে... বাকিটুকু পড়ুন

ব্রহ্মাণ্ড চালাও বলে
ঢালাও ভাবে তুমি দোষ দেবে
ফ্ল্যাট আর্থের অজুহাতে
হাতি-কচ্ছপের কাছেই হারবে
.
ভেবে কতোজন ছোঁবে
মহাকাশের পানে ছোঁটে
ভূল ব্যাকরণে, ভূল কুরানে
তোমার চিহ্ন খোটে
.
এভাবেই চিরকাল চলেছে ধর্ম
অনেকের কাছে যা ছিলো বর্ম
একের পর এক লোক মরেছে
মানুষের কাটা মানুষ সরিয়েছে
.
কি দোষ ছিলো কার!
কে নেবে এদের ভার
ভূল ধর্ম, গোড়া কর্ম
না কোনো মাটির পুজো
বা কাসার মূর্তি হারায়নি... বাকিটুকু পড়ুন

আমি গতিশীল
শ্রদ্ধায় অবনত
আমার সাম্রাজ্য
আমি অসীম
ভূলে হয়ে যায়
আমার পুত্র তাজ্য
.
আমার সন্তান আজ
কবিতার মতো ডালে জালে
জড়িয়ে যায়
আমার সম্ভ্রম আজ
শিকলের মতো হালে ছালে
শুকিয়ে যায়
.
শুকনো গাজা ডলে
পথে প্রান্তরে নির্বাস ছড়িয়েছে
আমাকে ভরিয়েছে
দিয়েছে বিশাল স্বান্তনা
আমার মাথার উপর
মায়ের মতোই হাত রেখে
ছুয়েছে অনেক যন্ত্রণা
.
আমি অন্ধকার দেখি
ওই দূরে! সুরে ভূল খুঁজি
আমি চোখ বুজি
তোমার সুখে - দুখে সাজি
.
এতো গ্রথ
পথে পার্বণে
রাস্তা... বাকিটুকু পড়ুন