somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইতিহাসে সেরা কয়েকজন নারী যোদ্ধা

২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ইতিহাসে সেইন্ট জোয়ান অব আর্কের আবির্ভাব ঘটে এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মধ্য দিয়ে।মিউজ নদীর তীরে দঁরেমি গ্রামের এক সাধারণ
কৃষক পরিবারে ১৪১২ সালে তার জন্মগ্রহণ । ফ্রান্স তখন ইংরেজদের শাসনাধীন ছিল।জোন লেখাপড়া জানতেন না। ইংল্যান্ডের রাজা পঞ্চম হেনরির পুত্র ষষ্ঠ হেনরি ফ্রান্সের সিংহাসনে আরোহণ করলে ফ্রান্সের রাজা সপ্তম চার্লস পালিয়ে যান। জোয়ান অব আর্ক মাত্র তের
বছর বয়সে মাঠে ভেড়ার পাল চরাবার সময়, দৈববাণী শুনতে পান যে তাকে মাতৃভূমির স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার এবং ফ্রান্সের প্রকৃত রাজাকে ক্ষমতায় পূনর্বহাল করার জন্য প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে। সেই দৈববানী তার জীবনকে আমূল পালটে দেয়।তার পর জোন অনেক চেষ্টা করে ফ্রান্সের পলাতক রাজা সপ্তম চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন এবং দেশের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের জন্য তার কাছে সৈন্য প্রার্থনা করেন। রাজা প্রথমে অবজ্ঞা প্রদর্শন করলেও যাজক সম্প্রদায়ের পরামর্শে জোনকে সৈন্যসাহায্য দিতে সম্মত হন। তিনি ফ্রান্সের যুবরাজের সামনে হাজির হয়ে দাবি করেন, স্বয়ং ঈশ্বরের প্রেরিত বার্তায় তাকে ফ্রান্সকে মুক্ত করতে ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে করার সংকেত দেয়া হয়েছে। সে সময় ফ্রান্স এবং ইংরেজদের মাঝে প্রায় শতবর্ষের যুদ্ধ চলছে। মুকুটহীন রাজা সপ্তম চার্লস তাকে অরলিয়েন্স (Orléans) এর অবরোধ ক্ষেত্রে পাঠান। মাত্র ৯ দিনে অবরোধ উত্তোলন করতে পেরে তিনি বিরাট স্বীকৃতি লাভ করেন। পরপর বেশ দ্রুত কয়েকটি জয়ের পর তিনি সপ্তম চার্লসকে নিয়ে রাজ্যাভিষেকের উদ্দেশ্যে রেইমসে (Rheims) যাত্রা করেন। মাত্র সতের বছর বয়সে একটি জাতির গোটা সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দান করার কৃতিত্ব ইতিহাসে একমাত্র তারই আছে। দীর্ঘদিন গলা ও মাথায় আঘাতের ক্ষত নিয়েও তিনি দেশকে বারবার জয়ী করেন।


কিন্তু তৎকালীন ধর্মযাজকেরা তার এই ক্রমবর্ধমান প্রভাব মেনে নিতে পারেনি। তাকে অধর্ম তথা খ্রিস্টধর্মের বিরুদ্ধে যাওয়ার অপরাধে দায়ী করে ভুয়া বিচারের সম্মুখীন করা হয় এবং শাস্তিস্বরূপ তাকে শূলে চড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার বহু বছর পর, পোপ সেই বিচার কার্জ অবৈধ ঘোষণা করেন এবং তাকে ‘সন্ত’ হিসেবে ঘোষণা করেন।

মিশরের নতুন রাজত্ব্ প্রতিষ্ঠাকালে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি প্রথম আহহোতেপ
প্রথম আহহোতেপ মিশরের নতুন রাজত্ব্ প্রতিষ্ঠাকালে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন।বিশেষজ্ঞদের ধারণা অষ্টাদশ রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে তিনি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেন। তার বাবার মৃত্যুর পর রাজপ্রতিভূ হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তিনি অত্যন্ত প্রভাবশালী জীবনযাপন করেছেন। মিশরে হিসকোস বাহিনীর আগ্রাসনের পর তিনি তার দুই ছেলে কামোসে এবং আহমোসের মাধ্যমে সমগ্র মিশরকে একত্রিত করেন। হিসকোস হানাদারদের মিসর থেকে বিতাড়িত করতে তিনিই ছিলেন মূল চালিকাশক্তি।মিসরীয় ঐতিহাসিকেরা সেই সময়ে প্রথম আহহোতেপের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বলা হয় তিনিই মিসরের রীতিনীতি, নিয়ম-কানুন বাস্তবায়িত করেছেন এবং মিশরের যত্ন নিয়েছেন। তিনি সৈন্যদের দেখভাল করেছেন, প্রহরী হয়ে দেশের রক্ষা করেছেন, পলাতকদের মাতৃভূমিতে ফিরিয়ে এনেছেন। যারা দেশ পরিত্যাগ করেছে তাদেরকেও পুনরায় একত্র করেছেন। মিসরের উত্তরাংশে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং তার বিদ্রোহীদের বহিষ্কার করেছেন।

মৃত্যুর পর তাকে ‘যোদ্ধা রানী’ হিসেবে সম্মানিত করা হয়। হিসকোসদের বিতাড়িত করতে তার ভূমিকার স্বীকৃতি স্বরূপ তার পুত্র তাকে ‘অর্ডার অব ভেলর’ প্রদান করেন। মাছি আকৃতির এই নেকলেস তার সমাধিক্ষেত্র থেকে পাওয়া গেছে। এছাড়া অন্যান্য অস্ত্রের সাথে একটি খোদাই করা কুঠার পাওয়া গেছে, যেখানে দেখানো হয়েছে প্রথম আহমোসে এর আঘাতে এক হিসকোস সৈন্য লুটিয়ে পড়ছে। আমুনরার মন্দিরে প্রথম আহমোসে তার সম্মানে একটি স্টিলা যা কাঠের বা পাথরের খোদাই করা স্ল্যাব স্থাপন করেন, যেখানে তার সামরিক অর্জনের প্রশংসা করা হয়।


ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীন এবং সফল নারী সেনাপতি ফুহাও
ফু হাও ছিলেন চীনের সাং রাজবংশের রাজা উ ডিং এর স্ত্রী, যিনি ১২৫০ থেকে ১১৯০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেন। ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীন এবং সফল নারী সেনাপতি সম্ভবত তিনিই। তিনি একইসাথে সর্বোচ্চ পূজারী এবং সেনাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, সে সময়ের জন্যে যা ছিল এক অভিনব ব্যাপার। ইয়িনঝুতে তার সমাধি সব সম্পদসহ সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় আবিষ্কৃত হয়েছে। সমাধিতে পাওয়া গেছে নানা রকম অস্ত্র ও সমরসজ্জা। আধুনিক পন্ডিতেরা মূলত সাং রাজবংশের ওরাকল অর্থাৎ হাড়ের তৈরি শিল্প নিদর্শনে পাওয়া লেখা প্রাচীন লিপি থেকে তার কথা জানতে পারেন।প্রাচীন চিত্রে তাকে বহু সামরিক অভিযানে নেতৃত্ব দিতে দেখানো হয়েছে। তিনি ছিলেন সেনাবাহিনীর প্রধান অধিনায়ক। বহু প্রজন্ম ধরে টু-ফ্যাং গোত্র সাং সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে গেছে। ফু হাও অবশেষে তাদেরকে একক যুদ্ধে এমনভাবে পরাজিত করেন যে, আর কখনোই তারা সাং সাম্রাজ্যের জন্যে হুমকি হয়ে উঠতে পারেনি। এরপর তিনি প্রতিবেশী ইয়ি, কিয়াং এবং বা-ফ্যাং এর বিরুদ্ধে আরো বড় অভিযান চালান এবং বিশাল সাফল্য অর্জন করেন। বিশেষ করে ‘বা’ এর যুদ্ধ ছিল চীনের ইতিহাসে পাওয়া প্রাচীনতম বড় মাপের গেরিলা হামলা। এই যুদ্ধের বর্ণনায় বা-ফ্যাং বাহিনীকে মরণফাঁদে ডেকে আনতে ফু হাও’র বিশেষ সমরকৌশলের পরিচয় পাওয়া যায়। প্রায় ১৩,০০০ সৈন্য নিয়ে তিনি তার সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর নেতা ছিলেন। এই বিজয়ের কিছুকাল পরেই শারীরিক ক্লান্তি ও দুর্বলতায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন এবং অত্যন্ত সম্মানের সাথে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।

সেপটিমা জেনোবিয়া
সেপটিমা জেনোবিয়া ২৫০ সাল থেকে প্রায় ২৭৫ সাল পর্যন্ত সিরিয়ার শাসনকর্তা ছিলেন। সমরাস্ত্রে সজ্জিত জেনোবিয়া ঘোড়ার পিঠে চড়ে তার সেনাবাহিনীকে যুদ্ধক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতেন। জেনোবিয়ার স্বামী অডেনথাস ছিলেন রোম নিযুক্ত সিরিয়ার শাসনকর্তা। তার মৃত্যুর পর জেনোবিয়া শাসক পদে অধিষ্ঠিত হন। কিন্তু তিনি রোমান সাম্রাজ্যের দুর্বলতার সুযোগে সিরিয়ার আশেপাশের অঞ্চল এবং মিসরীয় বিদ্রোহ দমন করে মিসর দখল করেন। এ সময় মিসর পুনর্দখলের চেষ্টায় রোমের সম্রাট ক্লডিয়াসের সৈন্যবাহিনী তার কাছে চূড়ান্তভাবে পরাজিত হয়। ফলে এশিয়া মাইনরের একটি বড় অংশ থেকে তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়।আর্মেনিয়া, আরব ও পারস্য তার সাথে মিত্রতা স্থাপন করে এবং তিনি নিজেকে উত্তরাধিকার সূত্রে মিশরের রানী ঘোষণা করেন। ধীরে ধীরে জেনোবিয়া রোমান সাম্রাজ্যের সম্পূর্ণ পূর্বাঞ্চল নিজ শাসনের অধীনে নিয়ে আসেন এবং রোমকে অগ্রাহ্য করে নিজের রাজত্বের সীমানা বৃদ্ধি করেন। ক্লডিয়াসের উত্তরসূরী সম্রাট অরেলিয়ান জেনোবিয়াকে পরাজিত করতে তার সবচেয়ে অভিজ্ঞ সৈন্যবাহিনী প্রেরণ করে। তারপরও দীর্ঘ চার বছরের যুদ্ধ আর অবরোধের পর অবশেষে রাজধানী শহর পালমায়রার পতন ঘটে।জেনোবিয়ার সঙ্গে মিত্র প্রদেশগুলোর আরও ৯ রানীকে শিকল পরিয়ে রোমের রাস্তায় রাস্তায় ঘোরানো হয়েছে। অরেলিয়ান রাজনীতিতে জেনোবিয়ার প্রভাব কমাতে তাকে টাইবুরে বা রোমে নির্বাসিত করে। নির্বাসিত করা হলেও অধিকাংশ ইতিহাসবিদের মতে এক রোমান প্রাসাদে তিনি বাকি জীবন অতিবাহিত করেন। তার কন্যারা রোমান প্রভাবশালী পরিবারে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ফলে আরও প্রায় তিন শতাব্দী ধরে রোমান রাজনীতিতে নির্বাসিত জেনোবিয়ার বংশ গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করেছিল। তারই বংশধর মাভিয়া ৩৭০ সাল থেকে ৩৮০ সাল পর্যন্ত এক আরব বেদুইন গোত্রের রানী ছিলেন। তিনি রোমান বাহিনীকে পরাজিত করে তার গোত্রের অনুকূলে শান্তি চুক্তি করেন এবং রোমান সম্রাট ভ্যালেন্সের সেনাপ্রধানের সাথে তার মেয়েকে বিয়ে দিয়ে একটি মজবুত সম্পর্ক স্থাপন করেন।

তামারা জর্জিয়ান
তামারা ছিলেন জর্জিয়ান রাজা তৃতীয় জর্জের কন্যা। তামারা'র বাবা তার মৃত্যুর পর যেকোনো মতানৈক্য এবং বিভেদ রোধে জীবদ্দশায় তাকে যুগ্ম শাসক নিয়োজিত করেন এবং সিংহাসনের উত্তরাধিকার ঘোষণা করেন। তার বাবার মৃত্যুর পর তামার অসামান্য শাসক হিসেবে সুনাম অর্জন করেন। নারী হওয়ার কারণে শুরুতে স্বাভাবিকভাবেই অভিজাত মহলে নানারকম চক্রান্ত ও কূটচালের সম্মুখীন হয়েছেন তামার, এমনকি বিদ্রোহের আশঙ্কাও দেখা দেয়। কিন্তু অসামান্য বুদ্ধিমত্তা আর কূটনৈতিক দক্ষতায় কোনোরূপ সহিংসতা ছাড়াই তিনি সব অভিযোগকারীদের মনে স্থান করে নেন। প্রজারা ভালোবেসে তাকে ‘রাজাদের রাজা’ এবং রানীদের রানী উপাধি দিয়েছিলেন।
তামার সামরিক নেতা হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতেন। সেই সাথে সাহিত্য এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতায় তার বিশেষ ভূমিকা ছিল। তার শাসনকালে জর্জিয়া সাম্রাজ্য রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছায়। তার জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা মহাকাব্য দ্য নাইট ইন দ্য প্যানথার’স স্কিন, আজও জর্জিয়ার শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচিত। বর্তমানে জর্জিয়ার সোনালি যুগ হিসেবে ইতিহাসে যে সময়ের বর্ণনা করা হয় রানী তামারা ছিলেন তার সূতিকাগার।১২০১ থেকে ১২০৩ সালের মধ্যে জর্জিয়া আর্মেনিয়ার তৎকালীন রাজধানী আনী এবং দ্বভিন অধিকার করে নেয়। ১২০৪ সালে তামারা তার সেনাবাহিনী নিয়ে ক্বার শহর দখল করেন ।সেই একই সময় তামারা কৃষ্ণ সাগরের দক্ষিণে ত্রেবিজন্ড সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করেন বর্তমানে যার রাজধানী ত্রাবজোন তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। তামারা এতটাই জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী রানী ছিলেন যে তাকে মেপে উপাধিতে সম্বোধন করা হতো যার অর্থ হল রাজা এবং তার স্বামীর উপাধি ছিল রাজসঙ্গী। অত্যন্ত ক্ষমতাশালী এই রানী ১২১৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে জর্জিয়ান অর্থোডক্স চার্চ তাকে হোলি রাইচাস কুইন তামারা নামে সম্মানিত করে।

তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট ।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৪
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আব্বাসীয় কুরাইশ বেশি যোগ্য

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫




সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

লিখেছেন সাব্বির আহমেদ সাকিল, ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

বামিঙ্গিয়ান উপাখ্যান

লিখেছেন যুবায়ের আলিফ, ১০ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০




মাঝ রাতে কড়া একটা ঝাঁকুনি দিয়ে ঘুম ভাঙলো জ্যাকের৷ ঘুমের ঘোরে দেখতে পেল কেউ চোখ ধাঁধানো পোষাক পরে ডাইনিংয়ে একটা চামচ রেখে দরজা গলিয়ে চলে যাচ্ছে৷ গা ও পোষাকের উজ্জ্বলতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। হরিন কিনবেন ??

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৯



শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×