সাংবাদিক হৃদয়কে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন
সংবাদ কর্মীই এখন একটি মানবিক আবেদনের মূল তথ্য উপাত্ত। জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে তরুন এক সাংবাদিক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন। মানুষের প্রতি মানুষের মমত্ববোধ, সহায়তা আর ভালোবাসা ফিরিয়ে দিতে পারে তরুন, টগবগে ও দুরন- সাংবাদিকের জীবন। হদয়বান মানুষেরা এগিয়ে আসুন সাংবাদি হৃদয়কে বাঁচাতে।
সাগরপাড়ের জেলা পটুয়াখালীতে সাংবাদিক জাকারিয়া হৃদয় “বৈশাখী টিভি” ও আমারদেশ প্রত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে। সংবাদ সংগ্রহে তরুন সাংবাদিক হৃদয় এর আন্তরিকতা আর ক্ষিপ্রতা সবার কাছে অত্যান্ত পরিস্কার। বন্ধু সভায় চটপটে হৃদয় সবার কাছে প্রিয়ভাজন। আর ম্যারাথন আড্ডায় প্রিয় হৃদয় যেন অপরিহার্য। কারো বিপদ আর বিপর্যয়ে অত্যান্ত আন্তরিকতায় পাশে দাঁড়াতে হৃদয়ের তুলনা সে নিজেই।
কিন্তু আজ সেই দুরন্ত সাংবাদিক জাকারিয়া হৃদয় এখন অনেকটাই নিষ্প্রভ। হাসির ঝিলিক নেই হাসিমাখা মুখে। অড্ডায় তার উপস্থিতি এখন হাসির ফোয়ারা ফোটায়না। প্রতিক্ষণ যেন মৃত্যুর দুয়ারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে অভিমানী এই তরুন। কারো কাছে খুলে বলেনা মরন ব্যাধি বাসা বেঁধেছে তার শরীরে। সে আক্রান্ত হয়েছে “এপ্লাস্টিক এনামিয়া” নামের ঘাতক ব্যাধিতে। স্ত্রী ফারহানা ফেরদৌসীর সুখের ঘরে এখন বিশাদের সুর। এক সাগর হতাশা ছেয়ে ফেলেছে তার আনন্দময় সংসার। পটুয়াখালী জেলা শহরের সর্বকনিষ্ঠ সাংবাদিক জাকারিয়া হৃদয় ২০০১ সালে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় কাজ শুরু করে। বর্তমানে বৈশাখী টিভি ও আমারদেশ প্রত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছে।
বর্তমানে জাকারিয়ার লাইফ সাপোর্ট হিসেবে প্রতি ৩ মাসে ২০/২৫ ব্যাগ রক্ত দিতে হয়। চিকিতসকের ব্যবস্থাপত্রে প্রতিদিন তিনটি করে ক্যাপস্যুল দেয়া হয়েছে যার মুল্য প্রায় ১২০০ টাকা। অর্থাভাবে ঔষধ খাওয়াও বন্ধ হয়ে গেছে। চিকিতসকরা জানিয়েছে এ রোগের চিকিতসা এ দেশে নেই। কারন তার রক্তের সেল ধ্বংস হলেও তৈরী হচ্ছে না। বর্তমানে তার সমস- শরীরে পানি জমে গেছে। খাওয়া-দাওয়া এক রকমের বন্ধ। এমন অবসস্থয় রক্ত দিয়ে তার লাইফ সাপোর্ট করা হচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব ভারতে অথবা অন্য কোথাও নিয়ে তার “বোন-ম্যারো সংযোজন করা দরকার। আর এ জন্য দরকার ১০ লাখ টাকা।
জাকারিয়া হৃদয়ের স্ত্রী ফারহানা ফেরদৌস জানান, এ পর্যনন্ত চিকিতসা চালাতে হাতে জমানো যে টাকাকড়ি ছিলো তাও শেষ। বিদেশ পাঠানো দূরের কথা এখন ঔষধ খাওয়াও বন্ধ রয়েছে তার। সে দেশবাসীর কাছে জাকারিয়া হৃদয়কে বাঁচাতে বিত্তবানদের সহায়তা কামনা করেছে।
প্রিয় পাঠক এগিয়ে আসুন সাংবাদিক জাকারিয়া হৃদয়কে বাঁচাতে। আপনার সহায়তা ফিরিয়ে দেবে একটি ফুটফুটে জীবন। সুন্দর এ পুথিবীতে বেঁচে থাকতে পাথেয় হয়ে থাকবে আপনার ভালোবাসা। এক বৃদ্ধা মা’র কোলে ফিরিয়ে দিন তার আদরের ধন। এক নববধুর প্রিয়তম স্বামীকে পাশে থাকতে সহায়তার হাত বাড়ান।
সাহায্য পাঠাবার ঠিকানা
জাকারিয়া হৃদয়
সঞ্চয়ী হিসাব নং-১৪১১৮, অগ্রণী ব্যাংক
নতুন বাজার শাখা, পটুয়াখালী
ইসলামে পর্দা মানে মার্জিত ও নম্রতা: ভুল বোঝাবুঝি ও বিতর্ক
বোরকা পরা বা পর্দা প্রথা শুধুমাত্র ইসলামে আছে এবং এদেরকে একঘরে করে দেওয়া উচিত বিবেচনা করা যাবে না। কারণ পর্দা বা হিজাব, নেকাব ও বোরকা পরার প্রথা শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন