somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

২য় বিশ্বযুদ্ধের না বলা এক জেনারেলের কথা(পর্ব ২)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



২য় বিশ্ব যুদ্ধঃ
২য় বিশ্বযুদ্ধে গুদেরিয়ান ১৯তম কর্পসের অধিনায়ক হিসাবে পোল্যান্ড অভিযানে অংশ নেন। তিনি তার যুদ্ধ থিওরি অনুসারে ইউনযের যুদ্ধ ও কোবরানের যুদ্ধে তার থিওরি প্রয়োগ করেন। পোল্যান্ড আভিযান শেষে তিনি বেশ কিছু সম্পদ হাতিয়ে নেন পোল্যান্ড থেকে। তিনি জমির মালিকদের নিকট থেকে জমি দখল করে নেন। তিনি তার কমান্ডিং অফিসার ফিল্ড মার্শাল মানস্টেইনকে জমির একটি তালিকা দিয়ে বলেন যে এই জমি গুলো নিয়ে তিনি পড়াশোনা করেছেন এবং এই জমিগুলো তিনি নিজের নামে দখল করবেন। যুদ্ধের পরে তিনি এই জমিগুলো দখল করবেন এবং সেই সময়ে তারিখ বসিয়ে সরকারের কাছ থেকে উপহার স্বরুপ এই জমিগুলো তিনি অবসর গ্রহনের পর গ্রহন করবেন।


ব্যাটল অব ফ্রান্সের যুদ্ধক্ষেত্র পরিদর্শনের সময় হুড খোলা জিপের উপরে গুদেরিয়ান
ফ্রান্স আক্রমনের সময় গুদেরিয়ান তার সৈন্য নিয়ে আক্রমন পরিচালনা করেন আর্দেন বনের ভিতর দিয়ে। ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে আর্দেনই ছিল সবচেয়ে ভংঙ্গুর অবস্থানে। ফ্রান্সের জেনারেলরা মনে করেছিল আর্দেন বন পেরিয়ে জার্মানরা আক্রমন করতে পারবে না। কিন্তু গুদেরিয়ান আর্দেনের ভিতর দিয়ে আক্রমন করে ফ্রান্সের ডিফেন্স লাইন ভেঙ্গে ফেলেন। এই ফ্রান্স অভিযানে তার দ্রুত শত্রুর প্রতিরক্ষা ভেদ করে ফেলার দক্ষতার জন্য তার সৈন্যরা তাকে ডার সেনেল হ্যানজ(ফার্স্ট হ্যানজ) নামে পরিচিত হয়ে উঠেন। গুদেরিয়ানের সৈন্যরা মিত্র বাহিনীর সৈন্যদের পিছু ধাওয়া করে সাগরের দিকে হটিয়ে নিয়ে যায়। এবং ডানকানের সাগর পারে মিত্র বাহিনীকে পুরোপুরিভাবে পরাস্ত করতে। এবং তৎকালীন ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের সামরিক বাহিনীর সাপ্লাই ক্বজ্বা করার চেষ্টা করেছেন। গুদেরিয়ানের বাহিনী সে দিনই মিত্র বাহিনীর কোমর ২০ বছরের জন্য ভেঙ্গে দিতে পারতেন। কিন্তু হিটলারের রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্তের কারনে গুদেরিয়ান মিত্র বাহিনীকে সেদিন ডানকানের সাগর তীরে জার্মানীর পরাজয়ের বীজ রোপিত হয়েছিল। সেসময় ইংল্যান্ডের সাথে হিটলার আপস আলোচনার জন্য হিটলার এই সৈন্যদের পার হয়ে যাবার সুযোগ দেন। সেদিন জার্মান ফিল্ড মার্শাল ভন ব্লমবার্গ বলেছিলেন, আমি দেখলাম আমার সামনে থেকে আমার শত্রুরা নিরাপদে চলে যাচ্ছে।
১৯৪১ সালে জার্মান সেনাবাহিনী রাশিয়া অভিযানের জন্য প্রস্তুতি নেয়। সেই সময় জেনারেল গুদেরিয়ান প্যানজার গ্রুপ-২ এর অধিনায়ক। গুদেরিয়ানের অধিনে জার্মান প্যানজার গ্রুপ-২ রাশিয়াতে অসাধারন সাফল্য লাভ করে। এই রাশিয়া অভিযানের ফল স্বরুপ তিনি তৎকালীন ২৪তম ওকস লেইভস পদক পান। ১৭ জুলাই ১৯৪১ সালে তিনি এই পদক পান। ৫ অক্টোবর ১৯৪১ সালে তিনি তার আর্মি গ্রুপকে সুসজ্বিত করেন এবং মস্কোর আগে শেষ বড় শহর সোমলেন্সক অতি অলপ সময়ে জার্মান সেনাবাহিনীর আওতায় নিয়ে আসেন। এবং মস্কো আক্রমনের সব্বাত্তক প্রস্তুতি গ্রহন করেন। কিন্তু সেই সময় তার প্রস্তুতিতে বাধ সাধেন হিটরার। তার বাহিনী নিয়ে তাকে কিয়েভে ফেরত আসতে বলেন। তিনি সেদিনই রাশিয়াতে জার্মান বাহিনীর ভবিষ্যৎ দেখতে পেয়েছিলেন। এর ফরে হিটলারের সাথে গুদেরিয়ানের একটা দুরত্ব তৈরী হয়।


ব্যাটল অব পোল্যান্ড এর যুদ্ধে ওয়ারশ এর কাছাকাছি কমান্ডিং অফিসার গুদেরিয়ান
হিটলারের সাথে মস্কোর কাছে সৈন্য প্রত্যাহার নিয়ে গুদেরিয়ানের সাথে যে দুরুত্ব তৈরী হয় তার ফলে হিটলার তার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেন। এর ফলে প্যানজার গ্রুপ-২ এর কমান্ডার পদ থেকে ২৫ ডিসেম্বর ১৯৪১ সালে সরিয়ে দেয়া হয় জেনারেল গুদেরিয়ানকে। অপারেশন বার্বারোসার অধিনায়ক ফিল্ড মার্শাল গুন্থার ফন ক্লুগও হিটলারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করেন। গুদেরিয়ানকে আর্মি হাই কমান্ডের রির্জাভ ফোর্সে অর্ন্তভুক্ত করা হয়। প্রায় নিশ্চিত ফিল্ড মার্শাল উপাধিটা তার কাছ থেকে অনেক দুরে সরে যায়। কারন ফিল্ড মার্শাল শুধু মাত্র হিটলারই অনুমোদন করতেন। এবং ভন ক্লুগকে আর্মি থেকে অবসর দেয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৪১ সালের শীতে জার্মান সেনাবাহিনী মস্কো আক্রমনের উদ্দেশ্য অভিযান শুরু করে। কিন্তু ততোদিনে অগোছাল মস্কোকে এক দূভ্যেদ্দ্য নগরীতে পরিনত করেছে রাশিয়ানরা।


রাশিয়া থেকে জার্মানির পথে বিমানে(১৯৪৩)
রির্জাভ ফোর্সে সংযুক্ত করা আর অকালিন অবসর প্রদান করা গুদেরিয়ানের কাছে একই মনে হয়েছিল। এই ঘটনার পর গুদেরিয়ান ও তার স্ত্রী ডিফেনু শহরে তার ২০০০ একরের বাগানবাডিতে চলে যান।
১৯৪২ সালের সেপ্টেম্বরে অসুস্থতার জন্য রোমেল জযখন জার্মানীতে ফিরে আসেন তখন জার্মান সেনাবাহিনী আফ্রিকা কোরের জন্য একমাত্র গুদেরিয়ানকে যোগ্য মনে করেছিল। তাই গুদেরিয়ানকে আফ্রিকা কোর এর কমান্ড গ্রহনের জন্য অনুরোধ করা হয়। তখন গুদেরিয়ান সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। কিন্তু স্ট্যালিনগ্রাদে ফিল্ড মার্শাল পাওলাসের পরাজয়ের পরই গুদেরিয়ানকে সেনাবাহিনীতে নতুন পদে ফিরিয়ে আনা হয়। ১৯৪৩ সালের ১ মার্চ তিনি জার্মান সেনাবাহিনীর আর্মাড ট্রুপসের ইন্সেপেক্টর জেনারেল হিসাবে যোগ দেন। এই পদে তার প্রধান কাজ হয়ে দাড়ায় আর্মাড ফোর্সের জন্য স্ট্রাটিজি তৈরী করা, ট্যাঙ্ক যুদ্ধে আরো সক্ষমতা বাড়ানো এবং মিত্র বাহিনীর ত্রাস প্যানজার ফোর্সের জন্য ট্রেইনিংএর ব্যবস্থা করা। তিনি হিটলারের কাছে নাৎসি আমলাতন্ত্র নিয়ে সরাসরি অভিযোগ জানান। কিন্তু গুদেরিয়ান অসহায় বোধ করেন যখন তিনি বুঝতে পারেন নাৎসি সরকারের কাছে তার ক্ষমতা খুবই সীমিত। তার বিভিন্ন মতামত হিটলার নিজে দেখতেন এবং স্বাক্ষর করতেন।


হিটলারের সাথে জার্মান সেনাবাহিনীর উচ্চ পদস্থ অফিসারদের সাথে
তার নিয়োগের সময় হিটলার তার নিয়োগপত্রের শুরুতে লিখেন
“ দ্য ইন্সপেক্টর জেনারেল অব আর্মাড ফোর্স সামরিক বাহিনীর উন্নয়ন, নতুন অভিযান পরিচালনা, অস্ত্র উন্নয়নের জন্য আমার নিকট দায়বদ্ধ। তার এই দায়িত্ব আমাদের যুদ্ধ জয়ে সাহায্য করবে।”
যদিও আর্মাড ট্রুপের চাহিদা অনুসারে এন্টি ট্যাঙ্ক গান ও হেভি এস্যাল্ট গান নির্মান ক্ষেত্রে ৯০ শতাংশই ছিল গুদেরিয়ানী ও আর্মি জেনারেলদের নিয়ন্ত্রনের বাইরে। যখন পৃথিবীর ইতিহাসে সর্ব বৃহৎ ট্যাঙ্ক যুদ্ধ ও জার্মান সেনাবাহিনীর চুড়ান্ত বিপর্যয় কর অপারেশন সিটাডেল(ব্যাটল অব কুরস্ক) শুরু করার আগে গুদেরিয়ান হিটলারকে বলেছিলেন, “মাই ফুয়েরার, আমরা বিগত কয়েক বছর কেন শুধু পূর্বের পিছনেই সময়, শ্রম ও শক্তি খরচ করছি।” হিটলার উত্তরে বলেছিল, “তুমি আসলে সত্য কথাই বলেছ। যখন আমি এই যুদ্ধের কথা চিন্তা করি তখন আমার পেট গুলিয়ে উঠে।”
হিটলার এই আক্রমন পরিচালনা করেন জার্মানীর রাজনৈতিক সীমারেখা রাশিয়ার কাছ থেকে অক্ষুন্ন রাখতে। এই কারনে সেই সময় তিনি গুদেরিয়ানকে সাথে নিয়ে বিভিন্ন যুদ্ধ ক্ষেত্র পরিদর্শন করেন। সেই সময়ে সেনাপ্রধান কেইটল যখন রাজনৈতিক পরিমন্ডলে এই অপারেশনের গুরুত্ব হিটলারকে বোঝাচ্ছিল তখন গুদেরিয়ান কেইটকে প্রশ্ন করেছিলেন, “ আপনি মনে করেন কত জন লোক জানে কুরস্ক কোথায়? কুরস্ক কোথায় এটা এখন গুরুত্বপূর্ন না। গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে আমরা কি কুরস্ক দখলে রাখতে পেরেছি না পারি নাই। কুরস্কের পরাজয় জার্মান সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে দেয় এবং রাশিয়ায় জার্মানীর শেষ আশাটুকু মাটিতে মিলিয়ে যায়।
গুদেরিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী হিটলার রাশিয়ার মাটিতে অনেক ট্যাঙ্ক ব্যবহার করে। তিনি ভারি ট্যাঙ্ক ব্যবহার করেন। কিন্তু এর ফলে রাশিয়ান মাটিতে কারিগরি ও রিপেয়ার সমস্যার কারনে জার্মানীকে তার অনেক ট্যাঙ্ক হারাতে হয়। এই সময় গুদেরিয়ানের তৃতীয় ও চতুর্থ প্যািনজার ডিভিশনের কাছে খুব কম সংখ্যাক টাইগারের মত ভারি ট্যাঙ্ক ছিল। যার ফলে তারা যুদ্ধে পিছিয়ে পরে। তাছাড়া টাইগার ট্যাঙ্ক আকারে বড় হওয়ায় রাস্তা ছাড়া অন্যপথে চলতে পারতো না। রাশিয়ার কাদা এই ট্যাঙ্ককে বিপর্যস্ত করে তোলে।
প্যানজার অধিনায়ক হিসাবে গুদেরিয়ান খুব ভাল ভাবেই ইউক্রেনে জার্মান বাহিনীর অত্যাচারের খবর জানতেন। সেই সাথে জানতেন ইউক্রেনে জার্মান প্রশাসনের দখল মুলক মনোভাবের খবর। তিনি ১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৪ সালে হিটলারের সাথে আলোচনার সময় ইউক্রেনে জার্মান বাহিনীর কর্মকান্ডে তার দায় আছে কিনা সেটা বলতে গিয়ে বলেন, আমি নিশ্পাপ। একজন পেশাদার সৈনিক হিসাবে আমি ইউক্রেনে দায়িত্ব পালন করেছি। এর বাইরে আমার কোন দায় নাই।
হিটলারকে হত্যার সবচেয়ে বড় চেষ্টা করা হয় ১৯৪৪ সালের ২১ জুলাই। হিটলারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করলেও গুদেরিয়ান এই ষড়যন্ত্রে কোন ভাবেই জড়িত ছিলেন না। এর আগে ১৯৪৪ সালের ১ জুলাই্ গুদেরিয়ান চিফ স্টাফ অব আর্মি পদে নিয়োগ পান। তার আগে এই পদে দায়িত্ব পালন করা কূর্ট জিটলার মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পরার কারনে গুদেরিয়ানকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার মতো একজন অনাৎসি অফিসারের এই পদ্বন্বতী যএ খুব সুখকর হবে না এটি গুদেরিয়ান আগেই বুঝতে পরেছিলেন। তিনি ২০ জুলাই প্লটের সাথে জড়িত সামরিক অফিসারদের বিচারের জন্য গঠিত “কোর্ট অব মিলিটারি অনার” এর ও প্রধান ছিলেন। পরর্বতীতে এই কোর্ট ভেঙ্গে দেয়া হয় এবং অফিসারদের পিপলস কোর্টে বিচারের জন্য পাঠানো হয়।
যাইহোক হিটলারের সাথে দুই ফ্রন্টের যুদ্ধ নিয়ে তীব্র মতবিরোধের ফলে হিটলার ১৯৪৫ সালের ২৮ মার্চ তাকে বরখাস্ত করেন। এর কারন হিসাবে ধরা হয় জেনারেল থিওডর বুশের নবম আর্মিকে ঘেরাও থেকে বের করে না আনতে পারা কে। সেই সময় হিটলার গুদেরিয়ানকে বলেন, তোমার স্বাস্থের উন্নতির জন্য তোমাকে ৬ সপ্তাহের বিশ্রামে পাঠানো হল। থার্ড রাইখ স্বাস্থের উন্নতি বোঝাতে তার অযোগ্যতাকেই বুঝিয়েছিল। যদিও গুদেরিয়ান পরে বলেছিলেন, তার হার্টের সমস্যার কারনে তাকে এই বিশ্রাম দেয়া হয়েছিল।
যুদ্ধ পরবর্তী জীবনঃ
প্যানজার কমান্ডার হিসাবে গুদেরিয়ান তার প্যানজার স্টাফসহ আমেরিকান ট্রুপসের কাছে ১৯৪৫ সালের ১০ মে আত্মসমর্পন করেন। তিনি ১৯৪৭ সালের ১৭ জুন মুক্তি পান। তার বিরুদ্ধে সোভিয়েত ও পোলিশ সরকার কোন যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আনতে পারে নি। বরং যুদ্ধকালিন সময়ে পেশাদার সৈনিক হিসাবে তার ব্যবহারের প্রশংসা করা হয়।
১৯৫০ সালের দিকে তিনি ব্রিটেনের সেনাবাহিনীর একটি গ্রুপের কাছ থেকে আমন্ত্রন পান। সেখানে তিনি তার যুদ্ধের বিভিন্ন তথ্য ও ত্তত্ব তুলে ধরেন। এছাড়া পশ্চিম জার্মানীর জন্য সেনাবাহিনী গড়ে তুলতে তিনি প্রধান পরামর্শক হিসাবে কাজ করেন।
তার কর্মময় জীবনের অবসান হয় ১৪ মে ১৯৫৪ সালে। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি দক্ষিন বাভারিয়ান প্রদেশের ফুসেন শহরে মারা যান।
২০০০ সালে আন্টন ভাসিল গুদেরিয়ান নামে ফরাসী টেলিভিশনের জন্য একটি তথ্য চিত্র তৈরী করেন। এতে কন্ঠ দেন গুদেরিয়ানের পুত্র হ্যানজ গুন্টার গুদেরিয়ান। যিনি পশ্চিম জার্মানী সেনাবাহিনীতে জেনারেল হিসাবে অবসর নেন এবং ন্যাটো কমান্ডার হিসাবে কাজ করেছিলেন তার কর্ম জীবনে। এই সময় সেই তথ্য চি্রআরো স্মৃতি চারন করেন ১২৯ তম ব্রিটিশ ফিল্ড মার্শাল লর্ড র্কাভার। এই সময় গুদেরিয়ান পরিবাবের কাছে থাকা অনেক দূর্লভ ফটোগ্রাফি সকলের সামনে উন্মুক্ত হয়।
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×