somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাসর রাতে বিড়ালটি যেভাবে মারা গেল !!!

২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিবাহ করার কোন ইচ্ছা ফরিদের এই মুহূর্তে ছিল না । হঠাৎ কি ভাবে কি হয়ে গেল দেখে বাসর রাত । বউ লম্বা ঘোমটা দিয়ে বসে আছে ।ঘোমটা দেয়া কন্যা ফরিদকে দেখে বলল -- 'দরজাটা আটকায় আসেন ।' ফরিদ বলল -- 'আমাকে আপনি বলার দরকার নাই । তুমি করে বললেই হবে ।' বউ বলল -- 'সময় লাগবে ।আমি হঠাৎ করে তুমি বলতে পারি না ।' ফরিদ বিছানায় এসে বসল । তারপর বলল -- 'তাড়াহুড়ার কিছু নাই ।' বউ বলল --'আপনি কি আজকে রাতে কিছু করবেন?' ফরিদ হঠাৎ থতমত খেয়ে বলল -- 'জ্বি?'
বউ বলল -- 'কনডম আছে ?'
ফরিদ তো বিরাট অপ্রস্তুত হয়ে গেল-- 'ইয়ে মানে, হ্যা মানে না ।'
বউ বলল -- 'অসুবিধা নাই । আমি নিয়ে আসছি । ওই হলুদ ব্যাগটা দেন তো ।'
ফরিদ হলুদ ব্যাগটা এগিয়ে দিল । বউ বলল -- 'একটা বিষয় আপনাকে বলা হয় নাই ।'
ফরিদের মনের ভেতর ছ্যাত করে উঠল । বাসর রাতে বউয়ের মুখে একটা বিষয় বলা হয় নাই মানে খুব্ই খারাপ সংকেত । ফরিদ বলল - 'কি বিষয়?'
বউ বলল - 'আপনি দাড়ায় আছেন কেন --- বসেন ।'
ফরিদ বলল -- 'বিষয়টা কি?'
'বিষয় আসলে -- আসলে ঠিক কিভাবে যে বলব ।'
ফরিদ বলল -- 'বুঝতে পেরেছি ।আমি আসলে অতীতে ঘটে যাওয়া কোন বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই না ।'
বউ বলল -- 'এইটা অতীতের কোন বিষয় না ।'
'অতীতের কোন বিষয় না --তাহলে কী?'
কন্যা বলল -- 'বসেন । তারপর বলি ।'
নাটক সিনেমার যেসব রোমান্টিক দৃশ্য ফরিদের কল্পনায় ছিল বাস্তবে তার কিছুই মিলছে না । কল্পনায় ছিল সে এসে খাটে বসব । ঘোমটা তুলে মুখটা দেখবে । চাদের মতো অপরূপ তার সৌন্দর্য । তারপর ছোট করে দু একটা কবিতার লাইন বলবে । কবিতাও রেডি ছিল -- 'আমাদের ছোট নদী চলে বাকে বাকে -- বৈশাখ মাসে তার হাটু জল থাকে ।' এই কবিতাটা নির্বাচন করার পেছনের একটা উদ্দেশ্য আছে । হাটু জল থেকে আসলে হাটুর ওপর কাপড় উঠিয়ে মানুষ কি করে হেটে যায় সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা । সেখান থেকে আরেকটু সামনে অগ্রসর হবে ।
কিন্তু ঘটনা একদমই অন্যরকম হয়ে গেছে । বাসর রাতের নতুন বউ কোন কাহিনী বলতে চায় কে জানে । যে মেয়ে আপনি থেকে তুমি বলতে পারে না সে এত সহজে কনডমের কথা বলছে সেইটাও একটা সন্দেহের বিষয় । হুট হাট করে বিয়ে করে ফেলা ঠিক হয় নাই, বিরাট ভুল হয়েছে ।
বউ বলল --'এই যে আমার একটা একটা অতি সুন্দরী মেয়ে আপনাকে বিয়ে করতে রাজী হয় । কেন রাজী হল এইটা নিয়ে আপনার মনে কোন প্রশ্ন আসে নাই?'
কথাটা সে খারাপ বলে নাই । মেয়ে কঠিন সুন্দর । এই ধরনের মেয়েদের সাধারণত অতীতের কোন ঘটনা থাকে । এ্ই যেমন ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় প্রেমিকের সাথে পালিয়ে গিয়েছিল । তিনদির পর ভুল বুঝতে পেরে বাড়িতে ফিরে এসেছে -- এই ধরনের কোন ঘটনা । ফরিদের প্রথমেই সন্দেহ হয়েছে । আপত্তি করে অবশ্য কোন লাভ হয় নাই । সবাই মেয়ে একবার দেখেই কাত হয়ে গেছে । ফরিদের ধারণ তার বাবা কাত হয়েছে কন্যার আব্বাজানের শান শওকত দেখে ।এই মেয়ের রূপের প্রশংসা করা যাবে না । ভাব দেখাতে হবে কোন ব্যাপার না । ফরিদ উদাস কন্ঠে বলল -- 'আমার কাছে সৌন্দর্য বড় বিষয় না । মনটা হলো প্রধান ।'
'তাই ।' তারপর হঠাৎ করে এক ঝটকায় শাড়ি হাটু পর্যন্ত উঠিয়ে এনে বলল -- 'আচ্ছা আমার পা কি দুটো কি সুন্দর ?'
ধবধবে সুন্দর ফর্সা দুটো পা ।হঠাৎ দুলাভাইয়ের কথা মনে পড়ল । 'শালাবাবু, বিড়াল কিন্তু বাসর রাতে মারতে হয় । তা না হলে কিন্তু আমার অবস্থা হবে । দেখ না আমি তোমার আপার কথায় উঠি আর বসি । কারণ একটাই বাসর রাতে বেশি সফট হয়ে গেছিলাম । বুঝলা রূপ দেখে ভুলে গেছে হবে না । পুরুষ মানুষকে হতে হবে ইস্পাত কঠিন ।'
বউ বলল -- 'ছুয়ে দেখতে ইচ্ছে করছে না ?'ফরিদের মাথা ঝিম ঝিম করতে লাগল ।
ঘোমটা কন্যা বলল -- 'ইচ্ছা করলে ছুয়ে দেখতে পারেন । গতকালই্ আমি ওয়েক্সিং করেছি । ওয়েক্সিং কি জানেন তো ?'
'জ্বি না ।'
'জানেন না ! কি জানেন আপনি ?'
ফরিদ হঠাৎ বলল -- 'হাটু বিষয়ক একট কবিতা জানি । আমাদের ছোট নদী চলে বাকে বাকে -- বৈশাখ মাসে তার হাটু জল থাকে।পাড় হয়ে যায় গরু পাড় হয় গাড়ি ।' ঘোমটা কন্যা বলল -- 'জ্বি !' ফরিদ নিজের আচরণে নিজেই বিস্মিত হয়ে গেল । এই সময় হঠাৎ কবিতা আবৃত্তি করা ঠিক হলো না । বিশাল ঝামেলা লেগে গেছে ।
ফরিদ পরিস্তিতি সামাল দেয়ার জন্য তাড়াতাড়ি করে বলল -- 'না মানে বেশ গরম লাগছে জানালাটা খুলে দেই ।' বউ বলল -- 'দরজা জানলা খুলে আমি ওসব করতে পারব না ।ছি: ।' ঘোমটা কন্যা হঠাৎ করে হাসতে শুরু করল ।ফরিদ অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে বসে রইল । একটু পর হাসি থামিয়ে গম্ভীর গলায় বলল -- 'ও আচ্ছা আপনাকে যে কথা বলতে চেয়েছিলাম ।আমাদের বংশের নিয়ম হলো বিবাহের পর প্রথম এক মাস কিছু করা যাবে না ।'
'কি করা যাবে না?'
'বুঝেন না । ন্যাকা ।'
'ও আচ্ছা । ও আচ্ছা । বুঝতে পেরেছি ।আমাদের বংশ মতে অবশ্য কোন বাধা নাই ।'
'আমার জানানোর দরকার ছিল আমি জানালাম । এখন আপনি কি করবেন সেটা আপনার বিষয় । এরকম ঘটনা হয়েছে যে আমার খালু খালার নিষেধ মানে নাই । তারপর --'
ফরিদ বলল --'তারপর কি?'
'আর কি -- খালাকে প্রথম মাসেই বিধবা হতে হলো । এখন দ্বিতীয় খালুর সাথে আছে ।'
'বলেন কি ! তিনি এই নিষেধ মেনে নিয়েছেন?'
'দেখছেনই তো দ্বিতীয় খালু এখনও জীবিত আছেন । আমি জানি আপনি বিশ্বাস করবেন না । নেন আমি ফোন লাগাচ্ছি খালার সাথে কথা বলেন ।'
'আরে আরে কর কি ?'
'ধরেন কোন অসুবিধা নাই । খালার সাথে আমরা খুবই ফ্রি ।'
'আজব যন্ত্রণায় পড়লাম ।'
'হ্যালো জামাইবাবু ?'
'জ্বি খালা ভাল আছেন?'
'শোন বাবা একটু ধৈর্য ধর । সবুরে মেওয়া ফলে । তোমার প্রথম খালু মেওয়া ফলার সময় দেয় নাই । এখন কে জানে উপরে বসে কি ফল খাচ্ছে ।'
বউ বলল -- 'কি এবার বিশ্বাস হলো ?'
ফরিদ বলল -- 'আমি আসলে এইসব কুসংস্কার বিশ্বাস করি না ।'
বউ বলল -- 'ও আচ্ছা । তাহলে শাড়িটা খুলে ফেলব ?'
'না না -- কিছু খোলার দরকার নেই । বাঙালি ছেলে মেয়েদের একটা ধারণা বিয়ে মানেই শুধু সেক্স । আসলে বিয়ে অনেক বড় একটা বিষয় । সেক্স ইজ এ স্মল পার্ট ।'
'ও তাই । তাহলে শাড়ি খুলব ? '
ফরিদ বলল -- 'না না কিছু খোলার দরকার ন্ই । খালা বুজুর্গ ব্যক্তি । তিনি যখন একটা কথা বলেছেন । আমার মনে হয় বিষয়টা গুরুত্বের সাথে নেয়া দরকার । তাছাড়া একটা মাসেরই তো বিষয় ।দেখতে দেখতে পার হয়ে যাবে ।'
বউ বলল -- 'আপনার ফোন বাজছে ।'
ফরিদ বলল -- 'আবার খালা করল নাকি ! বিরাট মুসিপদে পড়লাম । হ্যলো -'
'হ্যালো মামু -- কোপাকোপি শ্যাষ?'
'কে আপনি কি বলছেন এইসব উল্টা পাল্টা ।'
'আরে আমি মামু বলতাছিলাম । মোড়ের মুদির দোকানের কালা মামু ।'
'কালা মামু !'
'বিয়া কইরা কি সব ভুইলা গেলা নাকি মামু । মনে নাই ওই যে তোমারে আর তোমার বন্ধুরে বক্সীবাজারের ফান্টু চা খাওয়াই ছিলাম ।'
'ও আচ্ছা আচ্ছা কি ব্যাপার ।'
'মামু রাইতে খানার পরে বাথরুমে ব্ইসা একটা কোত মারছি ।'
'কি মারছেন?'
'কোত মারছি ।'
'এইটা আবার কোন প্রাণী । এই নামে কোন প্রানীর কথা তো কখনও শুনি নাই ।'
'আরে মামু । বিয়া কইরা তোমার মাথা আউলাইয়া গেছে নাকি । কোত মারছি মানে ভদ্র ভাষায় যারে বলে পায়খানায় বসছি ।'
'কি বস আবোল তাবোল কথা বলছেন । আপনি কালকে ফোন করেন ।'
'সরি মামু । এক মিনিট । ঘড়ি ধইরা এক মিনিটের বেশি সময় নিমু না । আমি খুবই উত্তেজিত অবস্থায় আছি ।'
'যা বলার তাড়াতাড়ি বলেন ।'
'মামু বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের একটা গ্রহণযোগ্য সমাধান আমি বাহির করছি ।'
'খু্বই আনন্দের বিষয় । তো আমাকের ফোন করেছেন কেন ? আমি তো জাতিসংঘের মহাসচিব না ।'
'আরে মামু শুনই না । খালেদা জিয়া তো কইছিল পাগল আর শিশু ছাড়া আর কেহ নিরপেক্ষ নাই । কি কইছিল কিনা ? আবার হাইকোর্টে রায় দিছে হাসিনায় রং হেড মানে পাগল । তাইলে সমাধান তো হইয়াই গেল । হাসিনা হইব পাগল হিসাবে অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান ।প্রস্তাবটা কেমন?'
'অতি উত্তম প্রস্তাব । আপনি এক কাজ করেন কাল সকালে উঠে সোজা প্রেস ক্লাবে চলে যান । টিভি ক্যামেরার সামনে প্রস্তাবটা দেন ।'
'তয় একটা সমস্যা আছে মামু । মগা আলমগীর না আবার প্রধান হইয়া যায় । হ্যায় তো সবচেয়ে বড় দাবিদার । হালায় কয় বিরুদি দলের জেলেরা সাগরের পানি নিয়া লাড়া-চাড়া করাতে নাকি মহাসেন হইছে । কত বড় আহাম্মক !'
'মামু । আমি এখন একটু ব্যস্ত আছি । অন্যসময় কথা বলব ।' ফরিদ বউয়ের দিকে তাকিয়ে বলল -- 'সরি । পাড়ার মানুষ । কথা না বলে রেখে দিলে মনে কষ্ট পাবে ।'
বউ বলল -- 'ফান্টু চা কি ?'
ফরিদ আকাশ থেকে পড়ল । ছোটবেলায় বায়োনিক ওম্যান নামে একটা সিরিয়াল হতো । সেখানে বায়োনিক ওম্যান দূর থেকেই সবার সব কথাবার্তা শুনতে পেত ।এই মেয়ে তো বায়োনিক ওম্যান হওয়ার কথা না । সে ফোনের কথা শুলে কি করে ।
'আপনি ফোনের স্পিকার ওন রেখে কথা বললেন হঠাৎ কানে এল । আমি বিভিন্ন ধরনের চা খেতে খুব ভালবাসি ।'
কথার বলার সময় ফোনের স্পিকার ওন ছিল ! যেদিন ঝামেলা বাধে একটার পর একটা বাধতেই থাকে । ফান্টু চায়ের বিষয়টাও আলোচনা করার মতো কিছু না । হঠাৎ একদিন মামু বলে --'মামু নতুন জিনিস খাইবা । ফান্টু চা ।' ফরিদ খেয়ে দেখে জিনিস খারাপ না । খাইলেই বেশ একটা আলগা ফূর্তির ভাব চলে আসে । দুইদিন পর ফরিদের বন্ধু তরফদার বলল আসল ঘটনা --'আরে ছাগল চায়ের সাথে ফেন্সিডিল মিশাইলে তারে কয় ফান্টু চা । কয়বার খাইছস?'
'দুই তিন বার ।'
'আর খাইছ না ।'
'কেন? ভালই তো লাগে ।'
'এই সব খাইলে কিন্তু পড়ে আর দাড়ায় না ।'
'কি দাড়ায় না ?'
'তোর বডিতে কি এমন জিনিস আছে যেইটা দাড়াইতে পারে ।'
ফরিদ চিন্তা করে বলল --'কস কি দোস্ত?'
তরফদার বলল -- 'এইসব ছাইড়া দে । বিয়ার পরে বউয়ের কাছে শরম পাবি ।'
ফরিদ ফান্টু চা আর খায়নি । কিন্তু এই বিষয়টা বউয়ের কাছে কিভাবে উপস্থাপন করা যায় । ফরিদ বলল -- 'ফান্টু চা বিশেষ ধরনের একটা চা ।'
'নামটা এমন অদ্ভুত কেন ? ফান্টু ?'
'ও আচ্ছা ।চায়ের পাতাটা ফ্রান্স থেকে আসে তো তাই সবাই আদর করে ডাকে ফান্টু ।'
'ফ্রান্সের চা । ওয়াও । আমিও খাব ।'
'অবশ্যই ।'
বউ বলল -- 'ঠিক আছে । আমার না খুব ঘুম পাচ্ছে । আমি একটু ঘুমাব ।'
বউ বিছানায় একপাশে জায়গা করে শুয়ে পড়ল ।

গভীর রাত । ফরিদ বারান্দায় এসে বসেছে । বাইরে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি হচ্ছে । 'বাসর রাতে বৃষ্টি হলে সেই দম্পতি নাকি খুব সুখী হয় ।' কখন বউ বারান্দায় এসে দাড়িয়েছে । ফরিদের দিকে তাকিয়ে বলল -- 'আপনি এত বোকা কেন ? ফোনে ওটা আমার বান্ধবী রুনা । আপনার সাথে একটু দুষ্টুমি করেছে । আমার খালা কি কখনও ফোন করবে ?'
ফরিদ একটু হাসল । তারপর বাইরে বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে রইল ।
বউ ফরিদের হাত ধরল । তারপর বলল -- 'আর বৃষ্টি না । এবার আমাকে দেখবে । এসো ।'
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
৪৯টি মন্তব্য ৪৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×