বাংলাদেশের দালাল মিডিয়া গুলোর উল্লাস দেখে মনে হচ্ছে পারলে তারাই ফাঁসি দিয়ে দেয়। এজন্য শুধু জুডিশিয়াল কিলিং নয়, আমি এটাকে মিডিয়া ও বিচার বিভাগীয় যৌথ হত্যাকান্ড বলতে চাই। নিজের চোখে দেখেছি তথা কথিত মিডিয়া গুলো বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারে কিভাবে দালালী করছে।
আর এটাকে যদি বিচার বলা হয়, সেটা হবে বিচারের কলঙ্ক। এই বিচারের স্বরুপ উম্মোচন হয়েছে বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম এবং তাঁর বন্ধু ড. আহমদ জিয়াউদ্দিনের স্কাইপ কথোপকথনে।
বিচারে সাক্ষীদের জন্য তৈরি করা সেইফ হাউজে কিভাবে প্রশিক্ষণ দেয়া হতো, সাক্ষীরা মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হলে কিভাবে আদালতে তাদের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দেয়া হতো তাঁর দালালী প্রমানও ফাঁস ।
বিচারের নামে কিছু রাজনৈতিক নেতাকে ফাঁসির মঞ্চে ঠেলে দেয়ার নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। এই ট্রাইব্যুনালের নামের সাথে কাজেরও যথাযথ মিল রয়েছে।
আসলেও তারা আন্তর্জাতিক অপরাধ করছে। দুনিয়ার কোথায়ও বিচারের নামে এরকম নাটক হয়েছে কি না সেটা গবেষনার দাবী রাখে।