সবেমাত্র শুরু। মানে এটা হলো টেস্টের আগের প্রস্তুতি ম্যাচ সমতুল্য।
ইউরোপীয়ানদের জন্য এমন অনেক চমক অপেক্ষা করছে। সুতরাং ধৈর্য্য ধরাই এখন ঐসব বেকুবদের জন্য বুদ্ধিমানী কাজ।
আয়লান কুর্দির নিথর দেহ ওদের চেতনাদন্ডকে খুবই নেড়ে দিয়ে গেছে। তাইতো প্রায় আট লক্ষ শরনার্থীর (যাদের সিংহভাগই আইএস সমর্থক কিংবা আইএস সদস্য) বর্তমান ঠিকানা এখন ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, বিশেষ করে জার্মানী।
আজ থেকে ৫০ বছর পরে হিটলারের মতো এ্যাঙ্গেলা মার্কেলকেও জার্মানীর জনগন কাঠগড়ায় তুলবে ইসলামী জঙ্গিদের হাতে জার্মানীর পতনের জন্য।
আর যদি এমনটি হয় তাতে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবেনা। বরং তখনও আমরা সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের চক্রান্তই খুঁজতে থাকবো।
ঘুনাক্ষরেও যেনো বাসার আল আসাদের মতো ক্ষমতালোভী এবং তাদের মদদদাতাদের নিয়ে কোনো সমালোচনা না করি সেদিকে সজাগ দৃষ্টি থাকাই শ্রেয়।
আইএস কখনোই ইসলামী জঙ্গিগোষ্ঠী হতে পারেনা। আইএস হলো আমেরিকা আর ইসরাইলের সৃষ্টি এবং ফ্রান্সের প্যারিসের হামলা মূলত যুক্তরাষ্ট্রেরই পরোক্ষ মদদ।
সুতরাং মোমিন ভাইয়েরা আসুন এই সুযোগে আমরা যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী মিছিল মিটিং শুরু করে দেই।
জয় হোক ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শরনার্থী হিসেবে আশ্রয় পেয়ে ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠা আইএস এর আন্ডা বাচ্চাদের।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১