somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৮৪ ঘন্টা, ৩৭ সেকেন্ট ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি,
আতিক , এই নামে পরিচিত ।
হোষ্টেলে থাকি ।
সময় টা তখন , রাত ৯টা বেজ়ে ৩০ মিনিট । :((
শীত কাল শুরু হওয়ার প্রথম দিকের , যে কোন সন্ধায় ।:-*:-*
তাঃ- বোলতে ইচ্ছে করছে না ।
তবে এতটুকু বলি , , , , আমার তখন ৭তম শ্রেনীর সমাপনী পরীক্ষা শুরু ।
আমার পরণে ছিল কালো টী শার্ট , লোঙ্গী এবং গলায় গামছা ।

আমি আমার পড়ার টেবিলে বসে পড়ছিলাম । প্রকৃতীর নিয়ম মত ,আমার মূত্র চেপেছে । আমাদর হোষ্টেলের পূর্ব পার্শে কাচাঁ মাটির রাস্তা । রাস্তার ১০ ফিট নিচ থেকে ধানি জমি , হাফ কিঃ মিঃ ধানি জমি পার হয়ে ছোট্ট একটা নদী । নাম তার ইছামতি । সেই নদীতে খেয়া পাড়া-পড় আছে , রাত
১১-১২ পর্যন্ত প্রায় । , , , , , , :-/

আমার রুম থেকে বের হয়ে বাম দিকে গেলেই কাচঁ মাটীর রাস্তা । আমাদের হোষ্টেলের বরাবর কাচাঁ মাটীর রাস্তার অপর পাসে , প্রায় ৩০বছর পুরনো একটা বিশাল কৃষ্নচূড়া বৃক্ষ । সেই বৃক্ষের নিচে বাঁশে বেড়া দেওয়া ছোট্ট একটা মূত্র বির্সজনের জায়গা ।
আমি রুম থেকে বের হই মূত্র বির্সজনের জন্য , এবং তা সম্পাদন করতে শুরু করি , এই পর্যন্ত আমার মনে আছে । তার পর আমি আর কিছু বলতে পারবনা , মানে আমার কিছু মনে নেই । |-)

তার পর আমি বুঝতে পারি , আমি আছি কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশনে । ষ্টেশনে ঢুকেই প্রথম যে লবিটা , সে যায়গায় আমি দারানো। আমি তাকিয়ে দেখি ষ্টেশনের ডিজিটাল ঘড়ি টা , তখন বাজে রাত তিনটা বেজে পাচঁ সেকেন্ড । আমার অনুভুতির সুময় টুকু ছিল খুব বেসি করে হলে ৫ - ৭ সেকেন্ড । আমি সুময় টুকু দেখেই নিজের সাথে যুদ্ধ করতে শুরু করি , আমি এখানে কেন , কি করে এলাম । তারপর আর আমার কিছু মনে নেই ।


এর পর আমি যখন বুঝতে পারি যে , আমি আছি , তখন আমি একটা দোকানে খাবার চাচ্ছি আমার তখন প্রচন্ড খিদে । আমি দোকানির কাছে কয়েকবার খাবার চাইলাম , দোকানি কিছুই বল্লনা
আমার দিকে তাকিয়ে রইল । আমি তখন বললাম , ভাই আমার অনেক খিদা লাগসে , আমারে কিছু খাইতে দেন , তখন দোকানি বলল টাকা দে । যখনই আমাকে টাকা দে বলল , তখনি আমি আমার দিকে তাকালাম , এবং বুঝলাম আমাকে তুই করে কেন বলল । আমি দোকানি কে বলতে যাব যে , ভাই আমি কই , তারপর আমি আর কিছু বলতে পারবনা ।

প্রচন্ড বাতাস , আমার চুল গুলো বাতাসে উরছে । যদিও আমার চুল ছিল ছোট ছোট , তারপরও উরছে । প্রচন্ড শব্দে আমি চখ খুলে দেখি আকাস , তারপর দেখি আমি ট্রেনের ছাদে । আমি চিতকার করে কাউকে কিছু বলতে যাব , বলতে পেরেছিলাম কি না জানিনা , আমি তারপর
আর কিছু বলতে পারবনা ।

আমি ফেলে এসেছিলাম আমার ৭ম শ্রেনির সমাপনী পরিক্ষা , আমার হোষ্টেল ,আমার বন্ধুদের , আমার বাবা - মা কে , ভাই - বোন কে ।
আমি চলে এসেছিলাম , নাকি আমাকে কেউই নিয়ে এসেছিল । আমি আজও তা বের করতে পারলাম না।জানি না কনো দিন পারবকিনা ।

জানি না এইরকম জাইগা পৃথীবিতে আছে কি না । আমি জানি চির সবুজের দেশ লাটা , সপ্নের শহর সিঙ্গাপুর , সপ্নের দেশ আমেরিকা । আমার তথ্য ভুল ও হতে পারে , কিন্তু আমি তাই জানি । আমি কখনো ঐ জাইগা গুলো দেখিনি , আজ অব্দি ।
আমি আমার হারিয়ে যাওয়া সপ্নের ভ্রমনে , এমন এক জাইগাই গিয়েছি যা এই পৃথীবিতে আছে বলে আমার মনে হয় না । যা দেখি সব মনে হয় সোনা দিয়ে বানানু , আর চারদিক এত সবুজ যে তাকালে চোখ যাপ্সা হয়ে যাই । আর এমন সব ফল, গাছে ধরে আছে যা আমি আগে কখনু দেখিনি। আমার মনে হয় কেও কখনু দেখেনি ।
আমরা কল্পনা করলে যেরকম কিছু রঙ আসে এবং আমরা বুঝি যে , বাস্তবে তা সম্ভব নয় , , , ঠিক সে রকম কিছু রঙ এর মত ছিল ,আমার হারিয়ে যাওয়া সপ্নের জাইগাটা । :-/



আমি অনুভব করছি যে আমার চারপাসে অনেক মানুষ আছে , কিন্তু আমি আমার চোখ দিয়ে কাওকে দেখছি না । মানুষ ছারা অন্য কিছু হতে পারে , কিন্তু মানুষ ছারা অন্য কিছু আছে কি না আমি জানি না । তাই আমি মানুষের কথাই বললাম, যদিও আমি কাওকে চোখে দেখিনি ।
তারা সবাই আমাকে কিছু বলছে , মানে অনুরুধ করছে , , , আমি তা বুঝতে পারছি কিন্তু তাদের ভাসা টা আমি বুঝতে পারছিলাম না ।
একটা সময় আমি তাদের ভাসা ও বুঝতে শুরু করলাম , দেখি তারা আমাদের বাংলা ভাসাই কথা বলছে । হয়ত আমি প্রথমে ভয় পাছিলাম তাই , বাংলা ভাসা টাই বুঝি নাই । ওরা সবাই আমাকে কিছু খাওয়ার জন্য অনুরুধ করছিল । এমন সব খাবার আমাকে খেতে দিল যা আমি কেন, পৃথিবীর কেও হয়ত দেখেনি । ওরা যে ফল গুলো খেতে দিল তা দেখে আমার মনে হল , এই ফল গুলো গাছে নয় ওরা নিজের হাতে সোণা দিয়ে বানিয়েছে ।
আমি সব কিছু দেখতে পারছি কিন্তু যারা আমাকে ধরে এনেছে সুধু তাদের কে আমি দেখতে পারছি না । তাদের ছায়া ওনুভব করছি , তাদের কথা শুনতে পারছি । আমার মনে হল , রাজনৈতিক সমাবেস হলে যে রকম মানুষ হয় এবং একজন প্রধান অতিথি থাকে , আমি ও আমার হারিয়ে যাওয়া সপ্নের যাইগাটাই , হাজার জনের মাঝে প্রধান দৃষ্টি আকরশিত একমাত্র মানুষ ছিলাম ।
একটা সুময় সবাই আমাকে আনুরুধ করতে শুরু করল । অনুরুধ গুলো প্রথমে আমি একদম বুঝিনি , পরবরতিতে আমি বুঝতে পারলাম যে তারা আমাকে তাদের সাথে থেকে যেতে বলছে ।
তারা আমাকে অনেক কিছু দেবে ,অনেক খমতা হবে আমার , আমি অনেক কিছু করতে পারব , অনেক আদর করবে সবাই আমাকে লাভ, লাভ , লাভ , লাভ আর অনেক কিছু বলতে লাগলো ।
আর তখনি আমি কান্না করতে শুরু করলাম , আর বলতে লাগলাম আমি যাব , আমি যাব :(( :((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((

আর তারা সবাই আমাকে বুঝাতে শুরু করল যে , আমি নাকি আর এখান থেকে যেতে পারবনা এই কথা গুলো শুনে আমি তো হাও মাও করে কাঁধতে লাগলাম । তারা সবাই আমার কান্না দেখে চোপ মেরে গেল । ওরা সবাই নিজেদের মধে কিছু কথা বলল , যার একটা কথা ও আমি বুঝতে পারলাম না । আর তখনিই হল ভয়ংকর এক কান্ড , যা আমার চোখের সামনে আজ ভাশে । আমার আজও সেই দৃশ্য মনে হলে ভয় হয় , B:-)

তারা সবাই আমার উপর ঝুকে আসে , এবং সবাই একসাথে আমাকে থুতু মারতে শুরু করে ।
আচ্ছা কেও কি কখনো সুই এর গুতো খেয়েছ হঠাৎ করে , কেমন লাগে ? তারা সবাই যখন আমাকে থুতু মারছিল , আমার মনে হচ্ছিল আমাকে হাজার হাজার সুই দিয়ে পুরু শরীর ফুটূ করে দিচ্ছে । তার পর আমি আর কিছু বলতে পারবনা । আমার মনে হয় এই সুময় টা ছিল ( আমি আমাকে ভুলে থাকার ) অতিতের ভুলে থাকার সুময়েরচে বেসি সুময় । এখন প্রায় মনে হয় তাদের সাথে থেকে গেলে ভাল হত ।

একদিন সন্ধ্যা বেলা আমার ঘুম ভাংগে । ঘুম থেকে উঠে দেখি আমি খোলা আকাশের নিচে ঘুমাচ্ছিলাম ।মানুষের কোলাহল শুনে এদিক ওদিক তাকাই, হায়, , , , , দেখি আমি ঘুমাচ্ছিলাম স্টেশনে , ট্রেন বা বাস স্টেশনে । তারপর আমি বুঝতে পারলাম আমি একটা উচু যায়গায় ঘুমোচ্ছিলাম । আমি লাফ দিয়ে সেখান থেকে নামি , হায় হায় আমি তো ঘুমাচ্ছালাম ( ট্রেন যে সমান্তরাল লাইন এর উপর দিয়ে চলে , আর সেই লাইন যে কাঠ বা সিমেন্ট এর তৈরি পিলারের উপর বসান থাকে , তাকে স্লিপার বলে ) স্লিপার এর উপর । তার মানে আমি বুঝতে পারলাম আমি কোন রেলওয়ে স্টেশনে আছি । ডানে বামে তাকিয়ে , আমি বামদিকে এগিয়ে যাই । এবং দেখি সিমেন্ট দিয়ে পাকা করা মোটামুটি বড় একটা সাইন বোর্ড এ লিখা ভৈরব বাজার জংশন । আমি তো THANDARD । আমি এখানে এলাম কি করে ??? আমি আবার সেই স্লিপারের স্তুপের কাছে ফিরে আসি ।
এবং বুঝার চেস্টা করি যে আমার কি হয়েছে । আমাকে এখানে কে নিয়ে এল ? বা কি করে আমি এখানে এলাম ।আচ্ছা আমি কি হারিয়ে গেলাম , নাকি আমাকে কেও কিডনেপ করেছে ? কথাটা মনে হতেই আমি তারাতারি ওই জাইগাটা ছেরে একদম ডান দিকের শেস প্রান্তে চলে যাই। হঠাৎ আমি দেখি কিছু ছেলে কাধে বেগ ঝুলিয়ে হেটে যাচ্ছে আমার সামনে দিয়ে । তখনি আমার মনে হল আমার না সমাপনী পরিক্ষা , হায় হায় আমার কি হল, আমি এখন কি করব । আমি অস্থির হয়ে পরি এবং পাগলের মত এদিক ওদিক তাকাতে থাকি তারপর জোরে জোরে বলতে থাকি, আমার কি হবে , আমার কি হবে ।
এমন সুময় দুই জন লোক আমার কাছে এসে বলল , তুমি কি বিপদে পরেছ ভাই । আমি বললাম আমার পরিক্ষা আমি বাড়িতে যাব , আমার বাড়ি রাইপুরা । তখন দুই জন লোকের মদ্ধে একজন আমাকে বলল খিদা লাগসে , আমি বললাম হঅ লাগসে । তখন তাদের মদ্ধে একজন চলে গেল খাবার আনতে আরেকজন আমার কাছে থাকল । সে বলল তোমার বাড়ি রাইপুরা কোই , আমি বললাম থানাহাডি ( তখন মনে হয় সন্ধে ৭টা বেজে ৩০মিনিট ) ।তখন লোক টা আমাকে বোল্লো ভয় পাবার কিসু নাই , একটু পরেই কর্নফুলি আসবে ( একটা ট্রেন এর নাম কর্নফুলি ) , আমারা তো্মারে কর্নফুলি তে তোইলা দিমুনে ।কাইন্দনা । অনেক্ষন কান্না করার পর মা এর কোলে উঠে যখন শিশু একদম চুপ হয়ে যাই , আমিঅ সেই রকম চুপ হয়ে যাই ।
অন্য লোক টি আমার জন্য কলা, কেক, আর একটা জোস নিয়ে আসে । আমি খাবার দেখেই পাগলের মত খেতে শুরু করি আর লোক গুলো আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে রইল , মনে হয় আমি একটা হিংস্রু বাঘ, হরিণি কে ছিরে বিরে খাচ্ছি। সেই দৃশ্য গুলো এখনো আমার চোখে ভাসে ।

আমার খাওয়া প্রায় শেষ , ঠিক এমন সুময় ট্রেন এর বাঁশির আওয়াজ শুন্তে পেলাম , তখন লোক দুটি আমাকে বোল্ল, তোমার ট্রেন আইছে চল । আমি বল্লাম পানি খামু , লোক দুটি বল্ল পানি খাইতে গেলে ট্রেন চইলা যাইব বাড়িতে গিয়া খাইও এখন জুস খাও । একজন আমাকে বল্ল তুমি যেন কই নাম্বা , আমি বল্লাম "মেথিকান্দা" ( আমার বাড়ি যেতে হলে মেথিকান্দা ষ্টেসনে নামতে হয় ) নাম্মু । তাদের একজন বল্ল যদি না চিন , তাহলে কোন মানুষরে জিগায়ো কয়াদিব ।

ট্রেন টা যখন ছেরে দিল আমার হঠাৎ করে মনে হল আচ্ছা এই লোক দুইটা কে ? আমারে কেন খাওয়াইলো ? আমারে কি ওরা চিনে ? নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করছিলাম । আমি ট্রেনের দরজা দিয়ে তাদের দিকে তাকালাম তারা আমাকে টাটা দিল । আমি ট্রেনের ভিতরে চলে গেলাম ।আমি ওই মুখ দুটি এখনো খোজি ।

আমি ট্রেনের দরজার পাসে দারিয়ে রইলাম , আমার ষ্টেশন আসলে যেন আমি চিন্তেপারি । ভৈরব বাজার ষ্টেশন থেকে ঢাকা যেতে, ২টা ষ্টেশন পরে আমার ষ্টেশন ( মেথিকান্দা ) যেখানে আমি নাম্ব । প্রথমে দৌলতকান্দি তারপর শ্রীনিধি ষ্টেশন , ২টা ষ্টেশনেই কর্নফুলি ট্রেনের ষ্টপিস আছে । খুব বেশি করে হলে ভৈরব বাজার থেকে মেথিকান্দা ষ্টেশনে পৌছাতে ২০ - ২৫ মিনিট লাগার কথা , বাংলাদেশ তো তাই ঔদিন আমার সুময় লেগেছিল প্রায় ১ঘোণ্টা ৩০মিনিটের উপর ।
আমি মেথিকান্দা ষ্টেশনে দেখে পাগলের মত ট্রেন থেকে নামি , মনে মনে আমি বলতে লাগলাম আমি বাড়ি চলে এসেছি । ষ্টেশন থেকে আমাদের বাড়ি যেতে প্রায় ১০ - ১৫ টাকা ভারা লাগে রিক্সসা করে । আমি কোন কিছু না ভেবেই হাটা শুরু করলাম বাড়ির উদ্দেশে ।

ষ্টেশনে থেকে আমাদের বাড়ি যেতে প্রথমে রেলগেট, তারপর শ্রীরামপুর বাজার পাড় হয়ে চৌধুরী বাড়ির মোড়, এর পরেই একটা ব্রীজ । ব্রীজ পার হয়ে আমাদের বাড়ি থেকে ১মিনিট সুময়ের দুরত্তে যে বাজার সেই বাজার টা । বাজার এর শূরুতেই রাইপুরা বাসষ্টেন্ড, আমি যখন বাসষ্টেন্ডে পৌছাই, প্রথম আমাকে দেখে আমার বড় ভাই এর বন্ধু ইসহাক ভাই । ইসহাক ভাই আমাকে দেখে দৌড়ে আমার কাছে আসে , এবং আমাকে কোলে তুলে আমাদের বাসার দিকে দৌড় দেয় । আমি কিছু বুঝার আগেই আমাকে সে বাসাই নিয়ে যায় , আমি তাকে কিছুই বলতে পারলাম না । আমার প্রতি তার ভালবাসা দেখে, আমি অবাক হয়ে যায় ।
মানুষ হারিয়ে গেলে বা মারা গেলে তার প্রতি মনে হয় আমাদের ভালবাসা বহু গুণে বেড়ে যায় আমার ধারনা ভুল ও হতে পারে । আমার মনে হল তাই বল্লাম ।



সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অনির্বাণ শিখা

লিখেছেন নীলসাধু, ০৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



রাত ন’টার মত বাজে। আমি কি যেন লিখছি হঠাৎ আমার মেজো মেয়ে ছুটতে ছুটতে এসে বলল, বাবা একজন খুব বিখ্যাত মানুষ তোমাকে টেলিফোন করেছেন।

আমি দেখলাম আমার মেয়ের মুখ উত্তেজনায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ইয়াম্মি খুব টেস্ট=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪



©কাজী ফাতেমা ছবি
সবুজ আমের কুচি কুচি
কাঁচা লংকা সাথে
ঝালে ঝুলে, সাথে চিনি
কচলে নরম হাতে....

মিষ্টি ঝালের সংমিশ্রনে
ভর্তা কি কয় তারে!
খেলে পরে একবার, খেতে
ইচ্ছে বারে বারে।

ভর্তার আস্বাদ লাগলো জিভে
ইয়াম্মি খুব টেস্ট
গ্রীষ্মের... ...বাকিটুকু পড়ুন

অণু থ্রিলারঃ পরিচয়

লিখেছেন আমি তুমি আমরা, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭


ছবিঃ Bing AI এর সাহায্যে প্রস্তুতকৃত

১৯৪৬ কিংবা ১৯৪৭ সাল।
দাবানলের মত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে।
যে যেভাবে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। একটাই লক্ষ্য সবার-যদি কোনভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামহীন দুটি গল্প

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

গল্প ১।
এখন আর দুপুরে দামী হোটেলে খাই না, দাম এবং খাদ্যমানের জন্য। মোটামুটি এক/দেড়শ টাকা প্লাস বয়দের কিছু টিপস (এটা আমার জন্য ফিক্সড হয়েছে ১০টাকা, ঈদ চাদে বেশি হয়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×