somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

“সাগর কলা”

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আমার নাম ‘সাগর’, ক্ষ্যাপানোর জন্য নামের সাথে ‘কলা’ জুড়ে দেয়। ছেলেবেলা থেকে শুনে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। তাই রাগ হয় না, কক্ষনো না। রাগের কি আছে? ‘সাগর কলা’ কি গালি?

কেমনে কেমনে জানি হাই স্কুল, কলেজ ইত্যাদি পার করে ফেললাম। ইন্টারমিডিয়েটে সায়েন্স গ্রুপ থাকায় পাশ করার পর ট্রেনিং ফেনিং শেষে জাহাজে জয়েন করি।

চিটাগাং পোর্ট থেকে ওশেন গোয়িং শিপ বা সমুদ্রগামী জাহাজে করে আন্দামান, নিকোবর, মালাক্কা স্ট্রেইট, সিঙ্গাপুর তারপর সাউথ চায়না সী ধরে উপর দিকে উঠতে উঠতে গাল্ফ অফ টনকিন হয়ে সোজা নর্থ ভিয়েতনাম। চিটাগাং থেকে ইউরিয়া সার নিয়ে ভিয়েতনামে ডিসচার্জ। সেখান থেকে আবার নীচের দিকে নেমে সাউথ ভিয়েতনামের সাইগন থেকে স্পেশাল চাল লোড করে জর্ডানের দিকে যাত্রা। উপর দিকে উঠা মানে উত্তরে যাওয়া, নীচের দিকে নামা মানে দক্ষিনে যাওয়া। ভিয়েতনাম গিয়েতো শরমে শেষ। এটা নাকি সী-ম্যানস্ প্যারাডাইস। চারিদিকে কেবল সুন্দর সুন্দর মাইয়া। সব কথা কি বলা যায়? তখন বয়সও কম, মাত্র উনিশ।
এরপর কুড়ি দিন অথৈ সাগরে। ও আল্লাহ্! আবার সিঙ্গাপুর, মালাক্কা স্ট্রেইট, আন্দামানস্, ইন্ডিয়ান ওশেনের সাউথ বে-অফ-বেঙ্গল, তারপর শ্রী লংকা মালদ্বীপ উপকুল পেরিয়ে আরব সাগর, গাল্ফ অফ এ্যাডেন, রেড সী, আকাবা বে হয়ে জর্ডানের আকাবা পোর্ট। পথে আপন সমুদ্র বঙ্গোপসাগরে এমন আছাড়-পিছাড় খাইলাম, বমি করতে করতে জান শেষ। সবাই হাসে, নয়া অফিসার প্রেগন্যান্ট।

মধ্যপ্রাচ্য মানেই পবিত্র ভূমি। আহারে মরুভূমি, আহারে বালু, আহারে ‘খাজুর’। চারিদিকে বালু আর ‘খোরমা খাজুর’। ভিয়েতনামের পচিশ হাজার টন চাল জর্ডানে খালাস হলে সেখান থেকে সোজা চলে যাবে যুদ্ধ বিধ্বস্থ ইরাকে। জর্ডানের আকাবা সী-বিচ দিয়ে পায়ে হেঁটে বীচের উপর রোল করা কাঁটাতার দেওয়া সীমানার তোয়াক্কা না করে ইসায়েলের এইলাটে ঢুকে গেছিলাম ইহুদী মেয়ে দেখতে। কোথায় যেন শুনেছি ইহুদী মেয়েরা পৃথিবীর সেরা সুন্দরী। ইউনিফর্ম পরা স্বশস্ত্র ইসরায়েলী সোলজার্সদের আসতে দেখে পালিয়ে ফিরে এসেছি। সুন্দরীর চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশী।

জর্ডানে চাল আনলোড করে আকাবা পোর্টেই খানিক এগিয়ে আরেক জেটিতে জাহাজ ভিড়িয়ে সেখানকার পাহাড় থেকে ‘খাবলাইয়া খাবলাইয়া’ হলুদ পাথরের মত মাটি লোড করে জাহাজ ভরে ফেললো। রক ফসফেট। ও খোদা, আকাশে বাতাসে ফসফেটের গন্ধ। এই জিনিষ যাবে মালয়শিয়ায়।

তারপর আবার প্রায় বিশ দিনের ধাক্কা। আকাবা থেকে ফের রেড সী, ইন্ডিয়ান ওশেন পার হয়ে মালয়শীয়ার পোর্ট ক্লাং, সবাই বলে ‘পোর্ট কেলাং’। সেখানে রক ফসফেট ডিসচার্জ করে আরামে হেলতে দুলতে চারদিন পর পৌঁছলাম থাইল্যান্ডের ব্যাংককে। ওরে সর্বনাশ, ব্যাংকক পোর্ট মানে ডাবল শরমের কথা। ডাবল সী-ম্যানস্ প্যারাডাইস।

ব্যাংকক থেকে লোড করা হল ট্যাপিওকা। এটা দিয়ে নাকি কর্ন-ফ্লেক্স বানায়। সাউথ চায়না সী, তাইওয়ান স্ট্রেইট, ইয়েলো সী এগুলো সব প্যাসিফিক ওশেনে। প্রায় আট/নয় দিন পর পৌঁছলাম সাউথ কোরিয়ার ইনচোন পোর্টে। ও মা গো! এত উন্নত? যেন আমেরিকা। সেখান থেকে চায়না। আলহামদুলিল্লাহ্, চীনের প্রাচীর দ্য গ্রেট ওয়ালও দেখে ফেললাম।

এর মধ্যে খবর হল আমাদের শীপ এক বছরের চুক্তি করেছে চায়না-কোরিয়া ট্রেড করবে। চায়না থেকে ভুট্টা লোড, সাউথ কোরিয়ায় আনলোড। চায়না প্যারাডাইস, সাউথ করিয়া আরেক প্যারাডাইস, এক্সপেন্সিভ প্যারাডাইস। তাছাড়াড়া রোলিং পিচিং না থাকায় সময়টা দারুন কেটেছে।

সাগরে ভাসা হল। সঞ্চয় হল দুনিয়ার সব অভিজ্ঞতা। তেরো মাস পর মাথা ভর্তি গল্প আর স্যূটকেস ভর্তি গিফট নিয়ে কোরিয়া থেকে হংকং হয়ে ঢাকা এলাম। তখনও আমার পাসপোর্ট হয়নি, সে আমলে সিডিসি (সীম্যান্স পাসপোর্ট বিশেষ) নিয়ে ফ্লাই করা যেতো। সেদিনই সোজা ফেনী বাসায়।
দেশে গিয়ে দেখি আমি বড় হয়ে গেছি। সবাই অন্য চোখে দেখে, চ্যাংড়া পোলা জাহাজের অফিসার। এক ভয়েজ কম্প্লিট করে ফিরে এসেছে, ক্যামনে? বন্ধুরা বলে,
“তুই ত ব্যাকের আগে এশটাবলিশ্ ওই গেলি। এবার বিয়া করিআলা।” (তুই তো সবার আগে স্টাবলিশড্ হয়ে গেছিস, এবার বিয়ে করে ফ্যাল্)। বন্ধুরা তখনও ফুলটাইম স্ট্যূডেন্টস। কেউ বিএ, বিকম, বিএসসি বা অনার্সে। কলেজে গিয়ে বন্ধুদের সাথে বান্ধবীদের দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলি। দুনিয়ার এত যায়গায় গেলাম, কতগুলো সী-ম্যানস্ প্যারাডাইসও দেখলাম কিন্তু নিজের দেশের মেয়েদের মত সুন্দর কাউকে লাগেনা।

পাড়ার বড় ভাইয়েরাও খুব এ্যাপ্রেশিয়েট করে, উনারা এখনও ছাত্রজীবনে আছেন রাজনীতিও করছেন আর আমি জাহাজে জয়েন করে যেন কিছু একটা করে ফেলেছি। প্রশংসায় পঞ্চমুখ, অবশ্য বেতন অনেক সেটা অস্বীকার করবো না। বন্ধু, বড়ভাইদের সমানে মার্লবোরো সিগারেটের প্যাকেট গিফ্ট করছি। গভীর বন্ধুদের সাথে লুকিয়ে হুইস্কি, ওয়াইন কিংবা শ্যাম্পেন পর্বও চললো। একদিন পাড়ার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছি, বড় ভাই একজন এসে খোঁজ খবর শুরু করলেন। প্রথমে জানতে চাইলেন ফাইন্না জাহাজের চাকরী কেমন? যখন বললাম উনার কথা বুঝতে পারিনি, সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে ডেফিনিশন বুঝিয়ে দিলেন এভাবে,
“ফাইন্না জাহাজ হইচ্ছে যেই জাহাজ ফানির মইদ্যে চলে, উড়া জাহাজ হইচ্ছে যেই জাহাজ আকাশে উড়ে।”
তারপর বললেন,
“তুঁই যেহেতু ফাইন্না জাহাজে চাকরি কর সেইজইন্য জিংগাইলাম। আইচ্ছা, দরিয়ার মাইঝখানে তোঁয়াদের জাহাজকে আষ্টোঠ্যাংগায় বেড়াই ধরে নাই?”
“আষ্টোঠ্যাংগা কি?”
আমার মূর্খতায় বড়ভাই হতাশ, “বাংলাও বুঝোনা? আরে অক্টোফাস্, অক্টোফাস্!”
“ভাইয়া, এত বড় জাহাজ অক্টোপাস বেড়াই ধরবে কিভাবে?”
“বল কি? তোমার জাহাজ এত বড়? অক্টোপাসে বেড় পায় না?” অবাক হয়ে যায় বড়ভাই। “কত লম্ফা? কত চ্যাফ্টা?”
“দুই শ মিটার লম্বা, ছাব্বিশ মিটার প্রশস্থ।”
পকেট থেকে ক্যালকুলেট বের করে ভাইয়ের চক্ষু চড়কগাছ, “ছয় শ ছাপ্পান্ন ফুট লম্ফা?, ফঁচাশি ফুট চ্যাফ্টা? ওঁচে-নীচে কত?”
“ডেক থেকে উপরদিকে ছয় তলা, নীচের দিকে চারতলা”
“বল কি? ওঁচেরমুই বুইঝলাম। নীচেরমুইও এত? ফানিত্তলে নি?”
“জ্বী, পানির নীচে হলেও সেখানে পানি ঢুকার সুযোগ নেই।”
বড়ভাই অবাক, এবং ইমপ্রেসড্।

কিন্তু আমাকে হতবাক করে দিলেন পাড়ার বড়ভাইয়ের সাথের লোকটি। সিগারেট টানতে টানতে একতক্ষন চুপচাপ আমাদের কথা শুনছিলেন। মুরুব্বী মানুষ। বয়সে আমাদের সবার চেয়ে বেশ বড়, চল্লিশের কোঠায়। আগে কখনো দেখিনি। মাথায় ঝাঁকড়া কাঁচাপাকা চুল। গোঁফ, ক্লীন শেভড্, এ্যাশ কালারের ফুলশার্ট কালো প্যান্টে ইন করা। কালো জুতো পায়ে।
“তা, কলার ব্যাবসা কেমন চলে আপনাদের।” মুরুব্বী আমাকে আপনি বলে সম্মোধন করছেন, জাহাজের অফিসার হয়ে বিরাট কাম কইরালাইছি।
কিন্তু কেতাদুরস্ত ভদ্রলোকের প্রশ্নে ছোটবেলার সেই ক্ষ্যাপানোর কথা মনে এলো। মুরুব্বী মানুষ, চিনি না, জানি না। উনিও কোন কারন ছাড়া আমাকে সাগর কলা বলে ক্ষ্যাপচ্ছেন? আমার নাম জানলেন কিভাবে?
“কলার ব্যাবসা মানে?” যতখানি সম্ভ স্বাভাবিক ভাবে জানতে চাইলাম।
“কেন? সমুদ্রের মাঝখানে আপনারা কলার চাষ করেন না?” ভদ্রলোকের চাহনী বা এ্যাটিচিউডে কৌতুকের লেষমাত্র নেই। সবাই অবাক হয়ে উনার দিকে চেয়ে আছে। আমার মাথা গরম হচ্ছে আস্তে আস্তে। বাপের সমান বয়স, আমার সাথে ফাজলামো করছে, তা-ও আমাদের পাড়ায় এসে?
“ফাজলামো করেন আপনি?” বলতেই বড়ভাই থামানোর জন্য আমাদের মাঝে দাঁড়ালেন। মুরুব্বী মরিয়া হয়ে বললেন,
“কিরে ভাই, আপনি জাহাজে চাকরী করেন অথচ সাগর কলা সম্পর্কে জানেন না?” এবার পাড়ার বড়ভাই আর বন্ধুরা মিলে উনাকে হেভী ঝাড়ি দিলো আমার নাম নিয়ে এমন ফালতু রসিকতা করার জন্য।
ভদ্রলোক এবার হতাশ হয়ে কাঁদো কাঁদো হয়ে বললেন, “রসিকতা করতে যাবো কোন সুখে? উনার নাম সাগর সেটাইতো আমি জানতাম না!”
গলা উঁচিয়ে বললাম, “জাহাজের মধ্যে কলার চাষ করে?”
“অবশ্যই করে, সেজন্যইতো এর নাম সাগর কলা। সমুদ্রে ফলন হয় সেজন্য নাম রাখা হয়েছে ‘সাগর কলা’।” ভদ্রলোকের দৃঢ় প্রত্যয় দেখে আমরা সবাই অবাক। এই জাতীয় কথাবার্তা বাপের জন্মেও আমরা কেউ শুনিনি।

তিনি বলতে শুরু করলেন,
“বিশাল বিশাল বড় বড় জাহাজে মাটি ভরে সেখানে হাজারে হাজারে, কাতারে কাতারে কলা গাছের চারা রোপন করা হয়। তারপর সেই জাহাজ চলে যায় দরিয়ার মা্ইজখানে । গভীর সমুদ্রে কোন রোগ নাই, জীবানু নাই, আছে শুধু রোদ আর বিশুদ্ধ বাতাস। কলাগাছ তরতর করে বড় হয়, তারপর ‘থোঁড়’ বাইর হয়। তারপর থোঁড় (কলার মোচা) হইতে ছোট্ট ছট্ট কলাগুলি বড় হতে থাকে। সমুদ্রের বাতাস চর্বিযুক্ত বাতাস। বিশুদ্ধ পরিবেশে ছোট্ট ছোট্ট কলাগুলি বড় হয় আর মোটা হয়, সরস হয়। তারপর আরো বড় হয়, আরো মোটা হয়। ধীরে ধীরে ফুল সাইজ হয়ে পাকার সময় হলে জাহাজ কিনারে ফিরত আসে।
হৃষ্টপূষ্ট সাগর কলার কাঁদিগুলো সারা দেশের শহরে গ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয় যা খেয়ে আমরা সাস্থ্য লাভ করি।”

মুখ বন্ধ করে লম্বা একটা নিশ্বাস নিলেন মুরুব্বী। একসাথে এতগুলো কথা বলতে গিয়ে নিশ্বাস নিতে ভুলে গিয়েছিলেন হয়তো। আমরা সবাই চুপ। উনার কথায় মুগ্ধ হয়ে নয়, হাসি গোপন করার জন্য। সরস কলা? সাগর কলা রসালোও হয়? একথাও আগে শুনিনি।
আমার সবচেয়ে বদ বন্ধু নীরবতা ভাঙলো, “একেকটা কলা কত বড় হয়?”
মুরুব্বী ডান হাত উঁচিয়ে কনুইর কাছাকাছি বাঁ হাতরে আঙ্গুলের মাথা ছুঁইয়ে সাইজ দেখালেন। আমরা বন্ধুরা নিঃশব্দে দৃষ্টি বিনিময় করলাম, ওয়াও! এত লম্বা কলা? বন্ধুরা এখন মুরুব্বীকে আইটেম বানাবে। আমি চুপ চাপ।
“কত মোটা?” মুরুব্বী মোটা পাইপ হাতের মুঠিতে ধারার মত করে কত মোটা দেখালেন। বন্ধুরা আবার দৃষ্টি বিনিময় করলাম।
পাড়ার বড়ভাই হঠাৎ কিছু একটা মনে পড়েছে ভান করে লম্বা লম্বা পা ফেলে দ্রুতে চলে গেলেন। বড় ভাই বুঝে গেছেন আমরা কলার সাইসজকে কোন দিকে নিয়ে যাচ্ছি। তাই তিনি মান ইজ্জত বাঁচাতে সরে গেলেন। আমাদের মাঝখানে মুরুব্বী এখন একা। কনফার্ম হবার জন্য আবার জিজ্ঞেস করা হল,
“কত লম্বা কলা?” তিনি দেখালেন।
“কত মোটা?” মুরুব্বী আবারও দেখালেন।
আবারও আরেকজনের একই প্রশ্ন,
“কত লম্বা কলা?” মুরুব্বী সাইজ দেখালেন।
“কত মোটা?” আবারও দেখালেন কত মোটা।
এবার মুরুব্বীও কিছু একটা টের পেলেন। মুখ আর কান লাল করে আমার দিকে তাকালেন, “আমার কথা বিশ্বাস করেন নাই তাই না?”
“না না! কি যে বলেন, বিশ্বাস করবোনা কেন?” মুরুব্বীকে পূর্ণ সম্মান দেখিয়ে বললাম। কিন্তু তিনি আশ্বস্ত হলেন না।
“কিসের ইংগিত করসেন ঠিকই বুঝছি। ” বলে তিনিও এবার দ্রুত সরে গেলেন। যাবার আগে আমাদের কারো দিকে না তাকিয়ে বিড়বিড় করে আবার বললেন,
“এই ভাবেই সাগর কলার চাষ হয়। এই জন্যই এর নাম সাগর কলা।”

তিনি চলে গেলেন আর বন্ধুরা আমার উপর পড়ে গেলো, “হরামী, তাহলে তোরা এই কাজ করিস। কলা বিক্রেতা, আর দেশে এসে চাপা মারিস তোরা জাহাজের অফিসার?” আমি দীর্ঘশ্বাস লুকাই।

বাংলার ঘাটে মাঠে, আলোবাতাসে, প্রত্যেক পরতে পরতে জ্ঞান ছড়িয়ে আছে। সময় মত জ্ঞান ধরতে না পারলে জ্ঞানী হওয়া অসম্ভব। মুরুব্বী সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে আমায় জ্ঞানী বানিয়েছেন।

ধন্যবাদ মুরুব্বী। আপনি না হলে ‘সাগর কলা’ নামের শানে নুযুল কখনোই জানা হত না।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪
৮টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শোকের উচ্চারণ।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?

লিখেছেন রানার ব্লগ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?

মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।

লিখেছেন নয়া পাঠক, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭



আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×