somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমেরিকায় প্রথম ড্রাইভিং - সাইপ্রেস ওয়ে, লরেল, মেরীল্যান্ড থেকে আবার নিউ ইয়র্ক সিটির উডসাইডে

৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মেরিল্যান্ডের ‘লরেল’ থেকে নিউ ইয়র্ক সিটি ফেরার পথে একই হাইওয়ে দিয়ে ফিরলেও নিউ জার্সি থেকে নিউ ইয়র্কে ঢুকেছি লিংকন টানেল হয়ে।

বাসার সবাইকে এবং আমার কাজিন রিকার বিড়াল সাফিরকে অনেক ভালোবেসে বিদায় নিয়ে লরেল থেকে হাইওয়ের নাইনটি-ফাইভ ধরে বাল্টিমোর, নিউয়ার্ক, উইলমিংটন, ফিলাডেলফিয়া এবং দীর্ঘ নিউ জার্সির হাইওয়ে ধরে। ম্যাপে রূট ট্র্যাক এঁকে এ্যানিমেশন করে দিযেছি। আমেরিকান হাইওয়ের যতখানি সম্ভব ভিডিও করেছে কান্তা। অসীম ধৈর্যের জন্য কান্তামণিকে অশেষ ধন্যবাদ।

ভিডিওতে প্রথমে দেখা যাবে হাইওয়ে ধরে পার হচ্ছি সাসক্যূহানা নদী, ডেলাওয়্যার টুইন ব্রীজ (নিচে ডেলাওয়্যার নদী), হাইওয়ে নাইনটি-ফাইভের এখানে ওখানে। এই রূটে সবচেয়ে বেশী সময় থাকতে হয় নিউ জার্সি স্টেটে। ফেরার পথে হাইওয়ে থেকে নিউজার্সির নিউয়ার্ক এয়ারপোর্টের ফ্লাইটের ওঠানামা দেখা, দুরে ডান দিকে অনেক্ষন ধরে নিউ ইয়র্ক সিটি স্কাই স্ক্র্যাপারগুলোর মনোরম দৃশ্য, হাইওয়েতে নানান মডেলের গাড়ি দেখতে দেখতে এবং অন্য গাড়িগুলোর সাথে তাল মেলাতে গিয়ে ওভারস্পীড করতে করতে আমেরিকান ড্রাইভিং ভালোই হয়েছে। সবচেয়ে মজা পেয়েছি বিশাল বিশাল আমেরিকান লরিগুলোর পাশ দিয়ে যাবার সময়।
এর মধ্যে শেভ্রোলেট মালিবুর সব টেকনোলজীও রপ্ত হয়ে গেছে। এডাপ্টিভ ক্রুজ কন্ট্রোল ড্রাইভিং টেকনোলজীর জন্য বিশেষ আশীর্বাদ, সেই ব্যাখ্যা পরের লেখায় দেবো।

মেরিল্যান্ড যাবার সময় গেছিলাম জর্জ ওয়াশিংটন ব্রীজের উপর দিয়ে, টোল ফ্রী। আসার পথে লিংকন টানেলের সাইন দেখে মনে গোপন লোভ হল। ওই দিকেই যেতে থাকলাম। অ খোদা, এটা পার হতে অনলাইন ফী পাঁচ ডলার, আর আমাকে দিতে হল আঠারো ডলার কীরন ক্যাশে দিলে বেশী। তাতে কি? আনন্দে আর উত্তেজনায় পেট ফেটে যাচ্ছে। এপারে নিউ জার্সি, ওপারে নিউ ইয়র্ক সিটি। এ্যাপ্রোচ রোড দিয়ে টানেলে ঢোকার আগে সামনে হাডসন নদীর ওপারের নিউ ইয়র্ক সিটি। আমার সাধের লিংকন টানেল চলে গেছে নদীর তল দিয়ে। দুনিয়ার গাড়ী কিন্তু স্পীড খারাপ ছিলোনা।

There's always light at the end of the tunnel.
দেড় কিলোমিটার চওড়া হাডসন নদীর তল দিয়ে বানানো লিংকন টানেলের দৈর্ঘ স্লিপ রোড, লুপ ইত্যাদি মিলিয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা।

টানেল থেকে বের হতেই চোখ ঝলসে সামনে ভূশ্‌ করে ভেসে উঠলো নিউ ইয়র্ক স্কাইলাইনস। আমরা এখন ম্যাহাটান ফাইনান্সিয়াল ডিস্ট্রিক্টের পেটের ভেতর। নিউ ইয়র্ক সিটির ব্যস্ত ট্রাফিক, আমরা তখন টানেল থেকে বেরিয়ে ইস্ট থার্টি-ফোর স্ট্রীটে। সামনে এ্যাম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং, এক কালের পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভবন। বর্তমানে নিউ ইয়র্ক সিটির চতূর্থ উচ্চতম, আমেরিকার ষষ্ঠ উচ্চতম এবং বিশ্বের ৪৩তম উচ্চতম ভবন।

হাজার হাজার গাড়ি, বেশীরভাগ হলুদ। বিশ্ব বিখ্যাত নিউ ইয়র্ক সিটি ট্যাক্সী ক্যাব। এখানে ওখানে প্রচুর ট্রাফিক ওয়ার্ডেন (পুলিশ নয়), হাতের ইশারায় ট্রাফিক কন্ট্রোল করছে। জিপিএস-এ এখান থেকে বাসার দুরত্ব দেখাচ্ছে মাত্র ছয় মাইল (দশ কিমি), এবার আর তার সইছে না। কিন্তু ট্রাফিকের যে অবস্থা কতক্ষনে বাসায় পৌঁছবো কে জানে? রোববার হওয়াতে জায়গায় জায়গায় রাস্তা বন্ধ করে ডিট্যূর কররা হচ্ছে। জিপিএস দেখাচ্ছে সোজা কিন্তু সামনের রাস্তা বন্ধ তাই এ্যাম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং ডানে রেখে বাঁয়ে টার্ন নিয়ে ফিফথ এভিনিউতে ঢুকলাম। এর মধ্যে জিপিএস দ্রুত রিক্যালকুলেট করে সামনে বাঁয়ে ঢুকতে বললো। গাড়ি নিয়ে ঢুকলাম ইস্ট-থার্টি-সেকেণ্ড স্ট্রীটে।
সামান্য এগুতে দেখি হলুদ হাই-ভিজ ভেস্ট পরা দেশী ওয়ার্ডেন হাতের ইশারায় বাঁয়ে যে পথে যেতে বলছে সেটা 'নো লেফ্ট টার্ণ'। বুঝলাম ট্রাফিকের চাপ কমাতে আপাততঃ এই ব্যবস্থা। টার্ন নেবার সময় গতি কমিয়ে প্রায় জিরো, উইন্ডো নামিয়ে সালাম দিলাম,
"বাড়ী কন্ডে কাগা?" (আমরা ফেনীর মানুষ কাকাকে কাগা বলি)

হঠাৎ চমকে তাকায়, মাঝ বয়েসী ভদ্রলেকের পিঠ পর্যন্ত লম্বা চুল, ঝুটি বাঁধা।
"চানপুর-এনা", বলছেন আর হাতের ইশারায় দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন।
মোলায়েম একটা হাসি দিয়ে বললাম, "ওরে, আঁর হোর বাড়ীর লগেদিএনা।"
"হোর বাড়ী কন্ডে?" দুরত্ব বাড়ছে, তাই সামান্য উঁচু গলায় শুধালেন কাগা।
উচ্চা স্বরে আমার গর্বিত জবাব, "শরীয়তপুউউউউর!"
জবাব শুনে হাসিতে উদ্ভিসত হল মুখ কাগার, দু-হাতের ইশারায় কিছু একটা বোঝালেন, আমি ঠিকমত বুঝলাম। তিনি বলছিলেন,
"ওরে! নদীর হেইকুলে-এনা।"
কাগার হাসিমাখা সুন্দর মুখখানা অন্যসব গাড়ীর ট্রেইলের আড়ালে হারিয়ে গেল।

'নো লেফ্ট টার্ণ' হয়ে যে বড় রাস্তায় উঠলাম সেটা নিউ ইয়র্ক সিটির বিখ্যাত ম্যাডিসন এভিনিউ। এখানে আছে দুনিয়ার সব ব্র্যান্ড শপস, ব্যাংক, ইন্স্যূরেন্স কোম্পানী, জুয়েলারী, ড্রেস, গিফটস, ফাইভ স্টার হোটেল আর রেষ্ট্যুরেন্টস। মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনের টাইম স্কয়ারের নাম কে না জানে? সেটা পেছনে ফেলে এসেছি। প্রচুর গাড়ী কিন্তু কেউ থমকে নেই। একটু পর পর ক্রসরোডস আর প্রতিটা ক্রসরোডে ফোর-ওয়ে ট্রাফিক কন্ট্রোল লাইটস। লালবাতি জ্বললে থামছি, আবার যাচ্ছি সামনে। গাড়ী আর গাড়ী, কিন্তু কেউ গুতোগুতি করছেনা বরং কেউ চাইলে তাকে জায়গা করে দিচ্ছে। ধীরে ধীরে সাবধানে গাড়ী চালাচ্ছি আর ডানে বাঁয়ে দেখছি নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যানহাটান ডিস্ট্রিক্ট। এক জায়গায় দেখি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস লেখা, হুমম তার মানে এটা ব্রিটিশ অক্সফোর্ডওয়ালাদের নিউ ইয়র্ক অফিস। মর্গান স্ট্যানলি বিল্ডিং দেখা যাচ্ছে ডানে, আরেকটু সামনে পোলিশ কনস্যূলেট অফিস। আরেকটু সামনে এগুতে চোখের সামনে ঝকঝক করছে 'ওয়ান ভ্যানডারবিল্ট' বিল্ডিং। ম্যানহাটান ফাইনান্সিয়াল ডিস্ট্রিক্টের অন্যতম দৃষ্টিনন্দণ কাঁচঘেরা এই স্কাই স্ক্র্যাপার নিউ ইয়র্ক সিটির উচ্চতম ভবনগুলোর মধ্যে চতূর্থ। ফর্টি-সেকেণ্ড স্ট্রীটের পাশে ভ্যান্ডারবিল্ট এভিনউর প্রথম ভবন হওয়ায় এর নাম One Vanderbilt. ৯২ এবং ৯৩ তলার চতুর্দিক এবং ফ্লোর সম্পূর্ণ কাঁচের। সেখানে দর্শনার্থীদের টিকেট কেটে পরিদর্শনের ব্যাবস্থা রয়েছে। এত উপর থেকে সমগ্র নিউ ইয়র্ক সিটি দেবার আনন্দ নিঃসন্দেহে দারুন উপভোগ্য (সেই বিবরণ অন্য লেখায় দেওয়া হবে, হয়তোবা)।

জিপিএস-এ একটু পর পর ইস্ট থার্টি ফোর্থ স্ট্রিট, ফিফ্‌থ এভিনিউ, ইস্ট থার্টি সেকেণ্ড স্ট্রিট, ম্যাডিসন এভিনিউ, ইস্ট থার্টি সিক্সথ স্ট্রিট শুনতে শুনতে ম্যানহাটান ফাইনান্সিয়াল ডিস্ট্রক্টের এই রাস্তা গুলোর নাম মুখস্থ হয়ে গেছে। ট্রাফিক অতি ধীর কিন্তু বিরক্ত লাগছেনা মোটেই। আমরা ট্যূরিষ্ট, দুনিয়াদারি দেখতে এসেছি। গতি যত কম তত বেশী মন ভরে চারপাশটা দেখতে পারবো। ডানে, বাঁয়ে প্রচুর পশ্‌ রেষ্ট্যূরেন্ট, লিক্যূয়ার শপ, ক্লথিং/ড্রেস শপ, স্পেশালাইজড লেডীস টেইলর্স, পুরুষ টেইলর্স, ব্রিটেনের নামকরা Charles Tyrwhitt (ওরা বলে চার্লস ঠিরিট্‌) মেনস্‌ ড্রেস শপ, ইটালীয়ান ড্রেস শপ, জাপানীজ ব্র্যান্ডেড ওয়েষ্টার্ণ ড্রেস শপ। আর আছে চোখ ধাঁধানো ঘড়ির শো রুমস, ফ্রান্সের কাহ্‌রতিয়ে(Cartier), ব্রেগে(Breguet); জার্মানীর ওয়েমপে(Wempe), সুইস ওমেগা, রোলেক্স, চেল্লিনি, শাফহাউযেন(IWC Schaffhausen), তাগ হোয়েয়া(TAG Heuer) এবং সুপরিচিত জাপানীজ সেইকো (Seiko)। এছাড়াও রয়েছে বেশ কিছু ফাইন আর্টস শপ, গিফট শপস, ইংলিশ/ইটালীয়ান জুতার দোকান, পারফিউম আর প্রচুর ট্যূরিষ্টস স্যূভেনির শপ। ট্রাফিকের ধীর গতির কারনে এত সব দেখতে পারছি তাই ভাগ্যকে ধন্যবাদ। আমেরিকান গ্রীষ্মের এই তাপদাহ একেবারেই গায়ে লাগছেনা কারন গাড়ীর এসি ফুল। দুপাশে গাছের সবুজ পাতাগুলো দেখে চোখ জুড়ায়, শান্তি শান্তি অনুভূতি হয় যদিও বাইরে ভয়ংকর গরম পড়ছে।

মেডিসন এভিনিউ থেকে ডানে মোড় নিয়ে যখন ইস্ট থার্টি সিক্সথ স্ট্রিটে উঠলাম, মনে হল এবার এক টানে জ্যাকসন হাইটস হয়ে বাসায় চলে যেতে পারবো। কিন্তু দুই লেনের এই ওয়ান ওয়ে রোড আমার কেন জানি ঢাকার ওয়ারীর মত লাগলো। সবাই লন্ডনের রাস্তার বদনাম করে, চিপা। এই মডার্ণ দেশের মডার্ণ রাস্তা এত চিপা লাগছে কেন? পরে বুঝলাম রাস্তা আসলে এত চিপা না, রবিবার হওয়ায় রাস্তার দুধারে দুনিয়ার পার্ক করা গাড়ি, তার উপর দুই লেন ভর্তি গাড়ি। যদিও ধীর গতিতে গাড়ি চলছে কিন্তু সান্তনা একটাই, গাড়ী চলছে তো!
এই রোডই সামনে বাঁয়ে টার্ণ নিয়ে i495 টানেল এ্যাপ্রচ রোড হয়ে গেলো যেখান দিয়ে ঢুকলাম কুইন্স-মিডটাউন টানেলে। এই টানেল চলে গেছে ইস্ট রিভারের তল দিয়ে। এই যায়গায় ইস্ট রিভার আধা কিলোমিটার প্রশস্থ হলেও টানেল প্রায় দুই কিলোমিটার লম্বা। যাই হোক টানেলে এই i495 লং আইল্যাণ্ড এ্যাক্সপ্রেসওয়ে হয়ে গেল। আরো খানিক এগিয়ে একটা গিট্টু (Roundabout) পেরিয়ে রাস্তার নাম হল i278 ব্রুকলীন কুইন্স এ্যাক্সপ্রেসওয়ে। সেখান থেকে এক্সিট থার্টি নাইন হয়ে লরেল হিল বুলেভার্ড তারপর সামান্য একটু পথ সিক্সটি ফিফথ প্লেস। সেখান থেকে ডানে মোড় নিয়ে কুইন্স বুলেভার্ড।

এখন আমরা উডসাইডে চলে এসেছি। ট্রাফিক সিগনালে বাঁয়ে টার্ণ নিয়ে ফর্টি ফিফথ এভিনিউ, সোজা এগিয়ে প্রথম বাঁয়ে মোড় নিলে লোকাল রোড সেভেন্টি সেকেণ্ড স্ট্রিট। আবার বাঁয়ে মোড় নিলে ফর্টি থার্ড এভিনিউ।

তারপর?
তারপর বাসা. . .
কিরনমামার সুইট হোম।
এখান থেকে আবার যেতে হবে বহু দুর।

ক্যানাডা. . . নায়াগ্রা, টরন্টো, কুইবেক, মন্ট্রিয়াল। সে গল্প পরে হবে, ধীরে ধীরে।
ভিডিও লিংকভিডিও দেখতে লিংকে ক্লিক করুন।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×