পুরো একটা পরিবার ধ্বংস হওয়ার জন্য সে পরিবারের একজন নেশাখোর হওয়ায় যথেষ্ট। অথচ এখন অলিতে, গলিতে, ক্লাবে, পার্টিতে, আশ্রমে এমনকি কবরন্থানে নেশার রাজত্ব। এমন কোন পরিবার পাওয়া যাবে কিনা বলা মুস্কিল যে যাদের নিকট বা অদূর কোন সদস্য নেশাখোর নন। তবে নেশার ট্রাজেডি নিয়ে নয়, নেশার কমেডি নিয়ে আজ এই পোস্ট। প্রথম আলোতে একটি রিপোর্ট ছাপা হয়ছে যে খবরটি দু:খের মধ্যও হাসির খোরাক জোগাবে বলে মনে হয়। তাই নিচের খবরটি শেয়ার করলাম-
নিচের অংশটুকু প্রথম আলো পত্রিকা থেকে কপি পেস্ট-
ডোপ টেস্টের ভয়ে পালিয়ে গেছেন অ্যাথলেটরা, আসেননি পুরস্কার নিতেও
জমজমাট জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়াম। দিল্লি স্টেট অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপের শেষ দিন। সেদিন পুরুষদের ১০০ মিটার স্টিপলচেজ দৌড়ে প্রতিযোগীদের নাম ঘোষণার পর মাঠে হাজির হন শুধু একজন প্রতিযোগী। অন্যরা লাপাত্তা। আরেক ইভেন্টে মাত্র একজন প্রতিযোগী দৌড়ান। শেষ ধাপ শেষ করার পরও তিনি থামছিলেন না, দৌড়েই যাচ্ছিলেন। এমনকি অন্যান্য ইভেন্টে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করার পর অনেকেই পুরস্কার নিতে আসেননি।
কারণটি হলো ডোপ টেস্ট বা শরীরে মাদকের অস্তিত্ব। সেদিন আচমকাই মাঠে হাজির হয়েছিল ডোপিং নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তারা। এরপরই শুরু হয় ইঁদুর–বিড়াল খেলা। এসব ঘটনা গত ২৬ সেপ্টেম্বরের।
ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির কর্মকর্তারা মাঠে এসেছেন—এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রতিযোগীদের সংখ্যা প্রায় অর্ধেক কমে যায়। স্টেডিয়ামের শৌচাগারে সিরিঞ্জের স্তূপ পড়ে আছে—এমন এক ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার এক দিন পরই ডোপিং কর্মকর্তারা মাঠে হানা দেন।
..........................
পুরো খবরের লিংক এখানে
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:১২