somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নূরে মোহাম্মদীর [ﷺ] সৃষ্টি রহস্য ও প্রকৃতি

১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পর্ব= এক...
প্রথম অধ্যায়ঃ সৃষ্টির শুরু প্রসঙ্গঃ নূরে মোহাম্মদীর [ﷺ] সৃষ্টি রহস্য ও প্রকৃতি


অনাদি ও অনন্ত সত্ত্বা আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীন যখন একা ও অপ্রকাশিত ছিলেন, তখন তাঁর আত্মপ্রকাশের সাধ ও ইচ্ছা জাগরিত হলো। তখন তিনি একক সৃষ্টি হিসেবে নবী করিম [ﷺ]-এঁর নূর মোবারক পয়দা করলেন এবং নাম রাখলেন মোহাম্মদ [ﷺ] (কানজুদ্দাকায়েক -ইমাম গাজ্জালী)। সেই নূরে মোহাম্মদীর সৃষ্টি রহস্য ও প্রকৃতি সম্পর্কে স্বয়ং নবী করিম [ﷺ] মারফু মুত্তাসিল হাদীসের মাধ্যমে পরিষ্কার ব্যাখ্যা করে গেছেন। উক্ত হাদিসটি বর্ণিত হয়েছে রাসূলে পাক [ﷺ]-এঁর একনিষ্ঠ খাদেম ও মদিনার ৬নং সাহাবী হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (رضي الله عنه) কর্তৃক। উক্ত হাদিসটি প্রথম সংকলিত হয়েছে "মোসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক" নামক হাদীস গ্রন্থে। মোহাদ্দেস আব্দুর রাজ্জাক ছিলেন ইমাম বোখারী (রাহঃ)-এঁর দাদা ওস্তাদ এবং ইমাম মালেক (رحمة الله عليه)-এঁর শাগরিদ। পরবর্তীতে উক্ত গ্রন্থ হতে অনেক হাদীস বিশারদগণ নিজ নিজ গ্রন্থে হাদীসখানা সংকলিত করেছেন। যেমনঃ ইমাম কাস্তুলানী (رحمة الله عليه) তাঁর রচিত নবী করিম [ﷺ]-এঁর জীবনী গ্রন্থ 'মাওয়াহেবে লাদুন্নিয়ায়' উক্ত হাদিসখানা সংকলন করেছেন। মিশরের আল্লামা ইউসূফ নাবহানী তাঁর রচিত 'আনওয়ারে মোহাম্মদীয়া' নামক আরবী গ্রন্থেও উক্ত হাদিসখানা উল্লেখ করেছেন। কিতাবখানা নবী করিম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি সম্পর্কে স্ববিখ্যাত এবং বিস্তারিত। তাই বিজ্ঞ পাঠকের সামনে আমরা উক্ত হাদীসখানা অনুবাদসহ তুলে ধরছি। এ রেওয়ায়েত ছাড়া অন্যান্য রেওয়ায়েত অসম্পূর্ণ, অস্পষ্ট ও খন্ডিত এবং উসূলে হাদীসের মাপকাঠিতে অনির্ভরযোগ্য বা মারজুহ্।

হাদীসখানা নিন্মরুপঃ روى عبد الرزاق عن معمر عن ابن المنكدر عن جابر بن عبد الله رضي الله عنه قال قلت يارسول الله بأبي انت وامي أخبرني عن اول شيئ خلقه الله تعالى قبل الاشياء قال ياجابر ان الله تعالى خلق قبل الاشياء نور نبيك من نوره فجعل ذلك النور يلدور بالقدرة حيث شاء الله تعالى ولم يكن في ذلك الوقت لوح ولا قلم ولا جنة ولا نار ولا ملك ولا سمماء ولا ارض ولا شمس ولا قمر ولا جني ولا انسي. فلما اراد الله تعالى ان يخلق الخلق قسم ذلك النور اربعة اجزاء فخلق من الجزء الاول القلم ومن الثاني اللوح ومن الثالث العرش ثم قسم الجزء الرابع أربعة اجزاء فخلق من الجزء الاول حملة العرش ومن الثاني الكرسي ومن الثالث باقي الملائكة ثم قسم الجزء الرابع اربعة اجزاء فخلق من الاول السموات ومن الثاني الارضين ومن الثالث الجنة والنار ثم قسم القسم الرابع اربعة اجزاء فخلق من الاول نور ابصار المؤمنين ومن الثاني نور قلوبهم وهى المعربفة بالله تعالى ومن الثالث نور انسفهم وهو التوحيد لا اله الا الله محمد رسول الله. (الجزء المفقود من المنصنف).

(২) অর্থঃ ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (ইমাম বোখারীর দাদা ওস্তাদ) মোয়াম্মার হতে, তিনি ইবনে মুনকাদার হতে, তিনি হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনসারী (رضي الله عنه) হতে বর্ণনা করেছেনঃ "হযরত জাবের (رضي الله عنه) বলেন- আমি আরয করলাম, হে আল্লাহ’র রাসূল [ﷺ]! আপনার উপর আমার পিতা-মাতা উৎসর্গীত হোক, আল্লাহ তা'আলা সর্বপ্রথম কোন বস্তু সৃষ্টি করেছেন? তদুত্তরে নবী করিম [ﷺ] বললেন- "হে জাবের, আল্লাহ তা'আলা সর্বপ্রথম সমস্ত বস্তুর পূর্বে তাঁর 'নিজ নূর হতে' তোমার নবীর নূর পয়দা করেছেন। তারপর আল্লাহ তা'আলার ইচ্ছানুযায়ী ঐ নূর (লা-মকানে) পরিভ্রমণ করতে থাকে। কেননা ঐ সময় না ছিল লাওহে-মাহফুয, না ছিল কলম, না ছিল বেহেস্ত, না ছিল দোযখ, না ছিল ফেরেশতা, না ছিল আকাশ, না ছিল পৃথিবী, না ছিল সূর্য, না ছিল চন্দ্র, না ছিল জ্বীন জাতি, না ছিল মানবজাতি। অতঃপর যখন আল্লাহ তা'আলা অন্যান্য বস্তু সৃষ্টি করার মনস্থ করলেন, তখন আমার ঐ নূরকে চারভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে কলম, দ্বিতীয়ভাগ দিয়ে লাওহে-মাহফুয এবং তৃতীয়ভাগ দিয়ে আরশ সৃষ্টি করলেন। অবশিষ্ট এক ভাগকে আবার চার ভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে আরশ বহনকারী ফেরেশতা, দ্বিতীয় অংশ দিয়ে কুরসি এবং তৃতীয় অংশ দিয়ে অন্যান্য ফেরেশতা সৃষ্টি করলেন। দ্বিতীয় চার ভাগের এক ভাগকে আবার চার ভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে আকাশ, দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে জমিন (পৃথিবী) এবং তৃতীয় ভাগ দিয়ে বেহেস্ত ও দোযখ সৃষ্টি করলেন। তৃতীয়বার অবশিষ্ট এক ভাগকে পুনরায় চার ভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে মো’মেনদের নয়নের নূর - (অন্তর্দৃষ্টি), দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে মুমিনদের কলবের নূর - তথা আল্লাহর মা'রেফাত এবং তৃতীয় ভাগ দিয়ে মু'মিনদের মহব্বতের নূর - তথা তাওহীদী কলেমা 'লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর্ রাসুলুল্লাহ' সৃষ্টি করেছেন।" (২৫৬ ভাগের এক ভাগ থেকে অন্যান্য সৃষ্টিজগত পয়দা করলেন)। - মাওয়াহেবে লাদুন্নিয়া ও মুসান্নাফ আব্দুর রাযযাক - (আল জুয্উল মাফকুদ অংশ)। ব্যাখ্যাঃ উক্ত হাদীসে বর্ণিত (من نوره) বা তাঁর 'নিজ নূর' হতে শব্দটির ব্যাখ্যায় মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله عليه) মিশকাত শরীফে লিখেছেন - "আয়-মিন লামআতে নূরিহী' - অর্থাৎঃ আল্লাহ তা'আলা আপন যাতি নূরের জ্যোতি দিয়ে নবীজীর নূর পয়দা করেছেন। মুজাদ্দেদ আলফেসানী (رحمة الله عليه) মাকতুবাত শরীফের ৩য় খন্ডে ১০০ নম্বর মকতুবে বলেছেন, "আল্লাহ তা'আলা তাঁকে স্বীয় খাস নূর দ্বারা সৃষ্টি করেছেন।" যারকানী (رحمة الله عليه) (من نوره) ব্যাখ্যায় বলেছেন- "মিন নূরিন হুয়া যাতুহু" অর্থাৎ- "আল্লাহর যাত বা সত্ত্বা হলো নূর - সেই যাতী নূরের জ্যোতি হতেই নূরে মোহাম্মদী পয়দা" (যারকানী)। দেওবন্দী মৌঃ আশরাফ আলী থানবীও একই ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার 'নশরুত ত্বীব' গ্রন্থের পঞ্চম পৃষ্ঠায়। অন্য এক হাদীসে, হযরত আলী ইবনে হুসাইন ইবনে আলী (رضي الله عنه) তাঁর পিতা ও দাদার সূত্রে নবী করিম [ﷺ] থেকে বর্ণনা করেছেন। নবী করিম [ﷺ] এরশাদ করেছেন- كنت نورا بين يدي ربي قبل خلق أدم بأربعة عشر ألف عام অর্থঃ "আমি ( নবী) আদম সৃষ্টির চৌদ্দ হাজার বৎসর পূর্বে আমার প্রতিপালকের নিকট নূর হিসেবে বিদ্যমান ছিলাম।" (ঐ জগতের এক দিন পৃথিবীর এক হাজার বৎসরের সমান। অংকের হিসাবে ৫১১, ০০, ০০০০০ (পাঁচ শত এগার কোটি) বৎসর হয়। (বেদায়া ও নেহায়া এবং আনওয়ারে মোহাম্মদীয়া গ্রন্থসূত্রে এই হাদীসখানা উদ্ধৃত করা হয়েছে। তাফসীরে রুহুল বয়ানে সূরা তাওবার আয়াত لقد جاءكم رسول من انفسكم অর্থঃ "তোমাদের নিকট এক মহান রাসূলের আগমন হয়েছে।" এই আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে নবী করিম [ﷺ] কোথা হতে আসলেন- সে সম্পর্কে হযরত আবু হোরায়রা (رضي الله عنه) থেকে নিন্মোক্ত হাদীস বর্ণনা করা হয়েছে। عن أبي هريرة أنه عليه السلام سأل جبريل عليه السلام فقال ياجبريل كم عمرك من السنين-فقال يارسول الله لست أعلم غير أن في الحجاب الرابع نجما يطلع في كل سبعين ألف سنة مرة-رأيته إثنين وسبعين ألف مرة فقال يا جبريل وعزة ربي أنا ذلك الكوكب অর্থঃ "একদিন নবী করিম [ﷺ] কথা প্রসঙ্গে হযরত জিব্রাইল (عليه السلام) কে তাঁর বয়স সম্পর্কে এভাবে জিজ্ঞেস করলেন, হে জিব্রাঈল! তোমার বয়স কত? তদুত্তরে হযরত জিব্রাঈল (عليه السلام) বললেন- আমি শুধু এতটুকু জানি যে, নূরের চতুর্থ হিজাবে একটি উজ্জ্বল তারকা ৭০ হাজার বছর পর পর একবার উদিত হত। (অর্থাৎ- সত্তর হাজার বৎসর উদিত অবস্থায় এবং সত্তর হাজার বৎসর অস্তমিত অবস্থায় ঐ তারকাটি বিরাজমান ছিল) আমি ঐ তারকাটিকে ৭২ হাজার বার উদিত অবস্থায় দেখেছি। তখন নবী করিম [ﷺ] বললেন- "খোদার শপথ আমিই ছিলাম ঐ তারকা।" (তাফসীরে রুহুল বয়ান ৩য় খন্ড ৫৪৩ পৃঃ সূরা তাওবা এবং সীরাতে হালবিয়া ১ম খন্ড ৩০ পৃষ্ঠা) নবী করিম [ﷺ]-এঁর এই অবস্থানের সময় ছিল ঐ জগতের হিসাবে এক হাজার আট কোটি বৎসর। পাঁচ শত চার কোটি বৎসর ছিলেন উদীয়মান অবস্থায় এবং পাঁচ শত চার কোটি বৎসর গায়েবী অবস্থায়। দুনিয়ার হিসাবে কত হাজার কোটি বৎসর হবে - আল্লাহই জানেন। হযরত জিব্রাইল (عليه السلام) শুধু দেখেছেন হুযূরের বাহ্যিক রূপ। বাতেনী দিকটি ছিল তাঁর অজানা। রাসূলে করীম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি রহস্য এত গভীর যে, আল্লাহ ছাড়া আর কেহই প্রকৃত স্বরূপ জানে না। দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা কাশেম নানুতবী সাহেব নবী করিম [ﷺ]-এঁর বাহ্যিক আবরণের ভিতরে যে প্রকৃত নূরানী রূপটি লুক্কায়িত ও রহস্যাবৃত রয়েছে, তা মুক্ত কন্ঠে স্বীকার করেছেন এভাবে- رہا جمال پہ تیرے حجاب بشریت، اورنہ نہ جانا کسے نے تجہے بجز ستار- অর্থঃ "হে প্রিয় নবী [ﷺ]! আপনার প্রকৃত রূপটি তো বাশারিয়তের আবরণে ঢাকা পড়ে আছে। আপনাকে আপনার প্রভূ (ছাত্তার) ছাড়া অন্য কেহই চিনতে পারেনি।" এখানে স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, রাসূলে করীম [ﷺ]-এঁর রূপ বা অবস্থা তিনটি যথা - ছুরতে বাশারী, ছুরতে মালাকী ও ছুরতে হক্কী। (তাফসীরে রুহুল বয়ান ও তাফসীরে কাদেরী)। সাধারণ মানুষ শুধু দেখতে পায় বশরী ছুরতটি। অন্য দুটি ছুরত বা অবস্থা খাস লোক ছাড়া দেখা ও অনুধাবন করা সম্ভব নয়।

সংগ্রহে: জি এম আকবর খাঁন
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঘরে ফেরার টান

লিখেছেন স্প্যানকড, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৩১

ছবি নেট।

তুমি মানে
সমস্ত দিনের ক্লান্তি শেষে
নতুন করে বেঁচে থাকার নাম।

তুমি মানে
আড্ডা,কবিতা,গান
তুমি মানে দুঃখ মুছে
হেসে ওঠে প্রাণ।

তুমি মানে
বুক ভরা ভালোবাসা
পূর্ণ সমস্ত শূন্যস্থান।

তুমি মানে ভেঙ্গে ফেলা
রাতের নিস্তব্ধতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বজলুল হুদাকে জবাই করে হাসিনা : কর্নেল (অব.) এম এ হক

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯

মেজর বজলুল হুদাকে শেখ হাসিনা জবাই করেছিলেন।

(ছবি ডিলিট করা হলো)

শেখ মুজিবকে হত্যার অপরাধে ২৮শে জানুয়ারী ২০১০ এ মেজর (অব.) বজলুল হুদা সহ মোট ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। রাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

মি. চুপ্পুর পক্ষ নিয়েছে বিএনপি-জামাত; কারণ কী?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬


বিএনপি গত ১৬ বছর আম্লিগের এগুচ্ছ কেশও ছিড়তে পারেনি অথচ যখন ছাত্ররা গণহত্যাকারীদের হটিয়েছে তখন কেন বিএনপি চু্প্পুর পক্ষ নিচ্ছে? অনেকেই বলছে সাংবিধানিক শুন্যতা সৃষ্টি হবে তার সংগে বিএনপিও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগারেরা প্রেসিডেন্ট চুপ্পুমিয়াকে চান না, কিন্তু বিএনপি কেন চায়?

লিখেছেন সোনাগাজী, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪



**** এখন থেকে ১৯ মিনিট পরে (বৃহ: রাত ১২'টায় ) আমার সেমিব্যান তুলে নেয়া হবে; সামুটিককে ধন্যবাদ। ****

***** আমাকে সেমিব্যান থেকে "জেনারেল" করা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিকাহের পরিবর্তে আল্লাহর হাদিসও মানা যায় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪




সূরা: ৪ নিসা, ৮৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৭। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। তিনি তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্র করবেন, তাতে কোন সন্দেহ নাই। হাদিসে কে আল্লাহ থেকে বেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×