মুশফিক আর তামিম বাদ তাই েতা? এ উইকেটে িকছু েনই। পদ িবভ্য্রাট (!) এ দু উইকেট পাওয়া হয়নি। শটর্ লেগে একটা বল উঠলেও তা ধরা যায়নি। না হলে পাঁচ উইকেটে ৩২৩ রান দিন শেষে খুব দৃষ্টি কটু লাগার কথা নয়। িকন্তু একটা েটস্টে নয় েবালারকে বল করােনা েচােখ লাগার মত িবষয়। অধিনায়ক ও সহ অধিনায়ক কাল েসটা করলে আরেক রকম রেকডর্ হয়ে যােব। নয় েবালার দিয়ে নিয়মিত েবালার না েনয়ার অক্ষমতা ঢাকার আপ্রাণ চেষ্টা অন্তত: প্রথম দিন কােজ আসেনি। িকন্তু েটস্ট িক্রকেটের মত বড় পরিসরে এই নয় (প্রকৃত অথর্েই "নয়") ছয় করে সময় কাটােনা েবাধহয় আঙুল দিয়ে রক্ষণাত্মক হওয়াটােক েদখিয়ে দিল। অবস্থা দৃষ্টিতে মনে হয় শুধু খালি হােতই মােন পাকিস্তানকে ড্র করে বিদায় করতে পারলে কাজটা পূণর্তা পােব। কিন্তু আধুনিক ক্রিকেটে নতুন বিতকর্ের বিষয় হতে পারে এটি যে, টেস্ট ক্রিকেটে ড্র-য়ের দিকে তাকিয়ে েকউ খেলে না!
পাশাপাশি আরেকটা মতও আছে। বাংলাদেশের যে শক্তি তাতে ড্র- করাটাই অনেক। ঠিক আছে। কিন্তু মাত্র েতা একদিন গেেলা। চারদিনে অনেক কিছু ঘটতে পারে। পাকিস্তান ধ্বসে যেতে পাের কাল সকালের সেশনেই। বাংলাদেশ অনেক রান করে উল্টো পাকিস্তানকে বিপদে ফেলতে পারে। কিন্তু এই যদি, কিন্তু কলম দিয়ে লিখতে যতটা সহজ, মাঠে করাটা কঠিন। আর এই মহাতত্ত্বের মাঝ দিয়ে ক্রিকেট হওয়াটা মহা কঠিন। তবে এই কঠিনরে ভালবাসার কাজটা গত েটস্টে বাংলােদশ করে দেখিয়েছে। এবার যে হবে না তা কে বলতে পারে? এই যে আবার তত্ত্বে আটকে যাওয়া ক্রিকেট। মাঠ, বাইশ গজ, গরম, পরিস্থিতি কলমে মলম হয় না। ওখােন যাঁরা খেলেন তাঁরা নি:সন্দেহে বেশি েবােঝন। কিন্তু এই নয় েবালার তত্ত্বটােক িকভাবে মনকে েবাঝােনা যায় েসটা েবাঝা অসম্ভবের কাছাকাছি। প্রথমদিনে স্পিন অনেক হবে না। তাই সাকিব আর তাইজুলের কিছুটা নি:শব্দ থাকা মানা যায়। শাহাদাতের ইনজুরি বড় বেকায়দায় ফেলেছে। শহীদ শুরুতে ভাল করেছেন। দ্বিতীয় নতুন বলেও তাই। এরপর েবালিং অপশন িক? শুভাগতরা? এটা মহাতত্ত্বও সমথর্ন করে না। তবে ক্রিকেটে অনেক অসম্ভব ঘটে। কাল একটু উইকেটে বল ঘুরলে যে কেউ সামনে চলে আসবেন। কিন্তু তারপরও নয় নিয়ে আমার আপত্তি আছে। এটা টেস্টে কাযর্কর মনে হচ্ছে না েমাটেও।