বাংলাদেশ ব্যাংক একটি স্পর্শকাতর স্থাপনা ।।
বাংলাদেশ ব্যাংক এ পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা আছে। প্রতিটি বিভাগে একজন প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছেন । নিয়মিত ভিত্তিতে মহড়াও হয়ে থাকে ।
কিসের মহড়া ? রিজার্ভ ? নাকি আগুন ?
যে ছবি গুলো ভেসে ওঠে আমার মানস পটে …
ব্যাংক মানেই এমন একটি নিরাপদ স্থান। যেখানে মানুষ তিল তিল করে ফোঁটা ফোঁটা রক্ত দিয়ে তৈরি স্বপ্ন গচ্ছিত রাখে। চাহিবা মাত্র যে স্বপ্ন ফেরত দিতে বাধ্য থাকে।
ব্যাংকার মানেই একজন সাধারন অথচ বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ। যিনি অংকের হিসাব নিকাশ খুব ভাল বোঝেন। দেশ ও বিদেশের অর্থনীতির, বাণিজ্য নীতির খোঁজ খবর রাখেন। জানেন বিভিন্ন সুচক কেন ও কিভাবে এদের উঠা নামা হয়। উনি একজন সৎ, নির্ভীক ও দায়িত্ববান মানুষ। উনি করেন না কোন স্বজনপ্রীতি, দলীয় সক্রিয় রাজনীতি। উনি জানেন না কিভাবে তেল দিয়ে পদোন্নতি নিতে হয়। উনি ঘুমের ঘোরের স্বপ্নেও কারো স্বপ্ন চুরি করেন না ! সেখানে টাকা চুরি তা তো উনি ভাবতেই পারেন না। উনি যে সততার প্রতীক !! কি বলেন ??
বাংলাদেশ ব্যাংক মানেই রাষ্ট্র যার কাছে দেশের অর্থনীতির পুরো শরীর জিম্মায় রেখেছেন। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও মুদ্রা নিয়ন্ত্রণের প্রধান কর্তৃপক্ষ। যার অনুমিতি ছাড়া একটি টাকা এক স্থান থেকে আর এক স্থানে যাবার ক্ষমতা রাখে না। একটি দেশের সংরক্ষিত ক্ষমতাধর স্থান।
যা একটি আধুনিক, গতিশীল, কার্যকর ও দূরদর্শী কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে দেশের অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটানোর জন্য লক্ষ্যে দেশের মুদ্রা ও আর্থিক বাজার ব্যবস্থাপনার কাজ করে।
আর তাই প্রধানত (১) মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে; এবং (২) সুষ্ঠু আর্থিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ব্যাংক এবং নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ নিয়ন্ত্রণ করে।
এখন প্রশ্ন নিজেরাই যদি রিজার্ভ চুরির সাথে জড়িত থাকে সেখানে অন্যান্য দের কি মনিটরিং করবে ?
নিয়ন্ত্রক আর নিয়ন্ত্রিত দের এই কলুষিত অধ্যায় কি রাষ্ট্র যন্ত্র কে যন্ত্রনা দিচ্ছে না ??
কোনো হৃদয়বান হয়তো বলবেন অ্যাকসিডেন্ট হতেই পারে! কিন্তু না , রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর জায়গায় যেমন চুরি হতে পারে না তেমন রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগতে পারে না।
এখন এই আগুন ঢাকতে আরও কত আগুন জ্বলবে কে জানে ?? কেউ কেউ জানে ... ...
বাংলাদেশ ব্যাংক একটি স্পর্শকাতর স্থাপনা ।।
বাংলাদেশ ব্যাংক এ পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা আছে। প্রতিটি বিভাগে একজন প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছেন । নিয়মিত ভিত্তিতে মহড়াও হয়ে থাকে ।
কিসের মহড়া ? রিজার্ভ ? নাকি আগুন ?
যে ছবি গুলো ভেসে ওঠে আমার মানস পটে …
ব্যাংক মানেই এমন একটি নিরাপদ স্থান। যেখানে মানুষ তিল তিল করে ফোঁটা ফোঁটা রক্ত দিয়ে তৈরি স্বপ্ন গচ্ছিত রাখে। চাহিবা মাত্র যে স্বপ্ন ফেরত দিতে বাধ্য থাকে।
ব্যাংকার মানেই একজন সাধারন অথচ বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ। যিনি অংকের হিসাব নিকাশ খুব ভাল বোঝেন। দেশ ও বিদেশের অর্থনীতির, বাণিজ্য নীতির খোঁজ খবর রাখেন। জানেন বিভিন্ন সুচক কেন ও কিভাবে এদের উঠা নামা হয়। উনি একজন সৎ, নির্ভীক ও দায়িত্ববান মানুষ। উনি করেন না কোন স্বজনপ্রীতি, দলীয় সক্রিয় রাজনীতি। উনি জানেন না কিভাবে তেল দিয়ে পদোন্নতি নিতে হয়। উনি ঘুমের ঘোরের স্বপ্নেও কারো স্বপ্ন চুরি করেন না ! সেখানে টাকা চুরি তা তো উনি ভাবতেই পারেন না। উনি যে সততার প্রতীক !! কি বলেন ??
বাংলাদেশ ব্যাংক মানেই রাষ্ট্র যার কাছে দেশের অর্থনীতির পুরো শরীর জিম্মায় রেখেছেন। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও মুদ্রা নিয়ন্ত্রণের প্রধান কর্তৃপক্ষ। যার অনুমিতি ছাড়া একটি টাকা এক স্থান থেকে আর এক স্থানে যাবার ক্ষমতা রাখে না। একটি দেশের সংরক্ষিত ক্ষমতাধর স্থান।
যা একটি আধুনিক, গতিশীল, কার্যকর ও দূরদর্শী কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে দেশের অর্থনীতির দ্রুত প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটানোর জন্য লক্ষ্যে দেশের মুদ্রা ও আর্থিক বাজার ব্যবস্থাপনার কাজ করে।
আর তাই প্রধানত (১) মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে; এবং (২) সুষ্ঠু আর্থিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ব্যাংক এবং নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ নিয়ন্ত্রণ করে।
এখন প্রশ্ন নিজেরাই যদি রিজার্ভ চুরির সাথে জড়িত থাকে সেখানে অন্যান্য দের কি মনিটরিং করবে ?
নিয়ন্ত্রক আর নিয়ন্ত্রিত দের এই কলুষিত অধ্যায় কি রাষ্ট্র যন্ত্র কে যন্ত্রনা দিচ্ছে না ??
কোনো হৃদয়বান হয়তো বলবেন অ্যাকসিডেন্ট হতেই পারে! কিন্তু না , রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর জায়গায় যেমন চুরি হতে পারে না তেমন রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগতে পারে না।
এখন এই আগুন ঢাকতে আরও কত আগুন জ্বলবে কে জানে ?? কেউ কেউ জানে ... ...
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬