somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গাজাঁ (cannabis Indica)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অনেক প্রবাদ আছে গাজাঁ নিয়ে। “গাজাঁর নৌকো পাহাড় দিয়ে যায়”, যে খায় গাজাঁ সে হয় রাজা” গাজাখুরে গল্প ইত্যাদি। আবার গাজাঁর গান ও আছে “ এক টানেতে যেমন তেমন দুই টানেতে মজা তিন টানেতে উজির নাজির চার টানেতে রাজা’।
নেশা জাতীয় দ্রব্য গুলোর মধ্যে গাজাঁর স্থান ৪র্থ। এলকোহল, ক্যাফিন, এবং তামাক এই তিন টির পরেই গাজাঁর স্থান।বৈজ্ঞানিক নাম “Cannabis Indica”। Canabis Sativa ও এক প্রকার গাজাঁ তবে নিম্ন মানের।আমেরিকার ১০ কোটি মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় গাজাঁ খেয়ে দেখেছে এবং গত বছরে প্রায় আড়াই কোটি মানুষ অন্ততঃ একবার গাজাঁ টেনেছে-১, নেদারল্যান্ডের আমস্টারডামে গাজাঁর মিউজিয়াম আছে এবং ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে প্রায় ১০ লক্ষ দর্শনার্থী ইতিমধ্যেই তা ঘুরে এসেছেন -৭ ।
Medical Sublect গুলোর মধ্যে বিষ সম্পর্কিত বিষয় হল Toxicology।তৃতীয় বর্ষে Forensic medicine এর সাথে পড়তে হত Toxicology । আমাদের সময় সবচে’ বেশী প্রচলিত ছিল বকশীর লেখা Forensic medicine এর বই। অনেক ধরনের বিষ সম্পর্কে পড়তে হয় ওখানে। সাপের বিষ, ধুতরা, সায়ানাইড, ডি,ডি,টি বিভিন্ন ধরনের কিটনাশক ইত্যাদি।
সব বিষের সাথে গাজাঁ ও পড়তে হত আর পরীক্ষার সময় গাজাঁর কিছু গাছ থাকতো পরীক্ষার টেবিলে।স্যারেরা কোথা থেকে যে গাজাঁ গাছ যোগাড় করতো কে জানে।ছাত্র থাকা কালীন সময়ে আমাদের বন্ধু বান্ধব অনেককেই দেখেছি গাজাঁ খেতে। হুমায়ুন ছিল আমাদের ক্লাসের ভাল ছাত্র।কিন্তু একটু গাজাঁর দোষ ছিল, রাতে গাজাঁতে টান না দিলে তার ঘুম আসতো না।পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ট্রে থেকে গাজাঁর পাত্র নিয়ে সটকে পড়েছিল হুমায়ুন।সব বিষের Lethal Dose আছে অর্থাৎ কি পরিমান খেলে তা মৃত্যুর কারন হতে পারে।কিন্ত গাজাঁর কোন Lethal Dose জানা নেই অর্থাৎ গাজাঁতে মৃত্য হওয়ার সম্ভাবনা নেই।মজার ব্যাপার হল মৌখিক পরীক্ষায় হুমায়ূনকে গাজাঁ জিজ্ঞেস করা হয়েছিল।
পরীক্ষা প্রসংগে হুমায়ুন পরে বঙ্কিম চন্দ্রের যে কৌতুকটা বলেছিল তা হল
“লেখক বঙ্কিম চন্দ্র ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। চাকুরীতে ঢুকতে তাকে সব বিষয়ের সাথে বাঙ্গলা পরীক্ষা দিতে হয়েছিল।সেই সময়ের মৌখিক পরীক্ষায় ইংরেজ সাহেব বঙ্কিম চন্দ্রকে জিজ্ঞেস করেছিলেন “Tell me the difference between আপদ and বিপদ। বঙ্কিম উদাহরন দিয়ে বুঝাতে চাইলে সাহেব সম্মতি দিলেন। বঙ্কিম শুরু করলেন “ সেবার জাহাজে করে যাচ্ছি, হঠাৎ ঝড় উঠলো, জাহাজ ডোবে ডোবে অবস্থা কান্নাকাটি শুরু করল মেয়েরা- এটা হল বিপদ। আর আমি বাঙ্গালী হয়ে ইংরেজ সাহেবের কাছে বাঙ্গলা পরীক্ষা দিতে হচ্ছে এটা হল আপদ” সাহেব ছিলেন রসিক মানুষ। বঙ্কিমের চাকুরী হয়েছিল।

গাজাঁর ইতিহাসঃ-গাজাঁর ইতিহাস অনেক প্রাচীন।চীনের উইঘুর প্রদেশে ২৭০০ বছরের প্রাচীন সমাধি ক্ষেত্রে গাজাঁ গাছ পাওয়া গেছে। ২০০০-১৪০০ খৃস্ট পুর্বাব্দের অথর্ব্ বেদে “পবিত্র পাচঁটি গাছ” এর মধ্যে একটি হিসেবে উল্যেখ করা আছে-(২,৩)। ২২০০ থেকে ১৭০০ খৃস্ট পুর্বাব্দে রোমানীয়া সংলগ্ন অঞ্চলে গাজাঁর ধর্মীয় ব্যবহারের প্রমান পাওয়া যায়। গ্রীক ঐতিহাসিক “হেরোডেটাস”এর লেখাতে ২-৫ খৃঃ পুঃ শতাব্দীতে মধ্য এশিয়াতে “শিথিয়া” দের মধ্যে গাজাঁস্নান (Canabis Steam bath) ব্যবহারের উল্যেখ পাওয়া যায়-৪, যেরুজালেমের হিব্রু ইনস্টিটিউট এর গবেষনায় প্রমানিত হয়েছে যে হিব্রু ধর্ম যাজক, রাজা বাদশারা যে পবিত্র তেল (কানে বোসম) গায়ে মাখতেন তাতে গাজাঁ ব্যবহার করা হত।-৫

গাজাঁ এবং ধর্ম।
পোলিশ নৃতত্ববিজ্ঞানী শুলা বেনেটের মতে আদিম যুগে প্রায় সমস্ত দেশে সমস্ত ভেষজ ও নেশার উদ্ভিদকে পবিত্র মনে করা হত এবং ধর্মীয় আচার আচরনে তার ব্যবহার হত-৬
আফ্রিকাতে বেদনা নাশক এবং ক্ষুধা বর্ধক হিসেবে গাজাঁর ব্যবহার প্রাচীন।আফ্রিকার বেশিলিঙ্গে উপজাতি নিজেদের “বেনা রিয়াম্বা” (গাজাঁ সন্তান) হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে এবং একে অপরেকে “মোইও”(গাজাঁ) সম্বোধন করে থাকে-৮
চীনঃ
দুই হাজার বছরের ও আগে চীন দেশে গাজার ধর্মীয় এবং ভেষজ ব্যবহার ছিল। তাও এবং “ইয়ু” বা সামান ধর্মালম্বীদের মধ্যে গাজার প্রচলন ছিল-(৯,১০)
প্রাচীন মধ্য এশিয়াঃ
আড়াই হাজার পুর্বে মধ্য এশিয়া তে গাজাঁ ব্যবহারের প্রমান মেলে।চীনের জিং পিয়াং প্রদেশে প্রাপ্ত তারিন মমিদের সাথে গাজাঁপুর্ন থলি পাওয়া গেছে।“সামান” ধর্মালম্বীরা তাদের মৃতদের সাথে গাজাঁ সমাধিস্থ করত যাত পরকালে তারা তা ব্যবহার করতে পারে-১১।
ইউরোপ
জার্মান পোত্তলিকদের মাঝে গাজাঁর ব্যবহার ছিল-১২।
হিন্দু ধর্ম
ভারত বর্ষে গাজাঁর ব্যবহার অত্যন্ত প্রাচীন।সাধু সামন্তদের জীবনের অঙ্গ গাজাঁ। হিন্দু দেবতা শিব কে গাজাঁ উৎসর্গ করা হয়ে থাকে। একই সাথে শিব ভক্ত যোগীরা গাজাঁ সেবন করে থাকেন।গাজাঁ হোলি উতসবের অবিছেদ্য অংগ।
শিখ
শিখ ধর্মে “ সুখনিধন” পর্বে গাজাঁ খাওয়ার প্রচলন আছে।
ইসলাম
কোরানে গাজাঁর উল্ল্যেখ নেই।তবে ইসলামী চিন্তাবিদেরা গাজাঁকে “খামর” বা নেশা জাতীয় পদার্থ হিসেবে “হারাম” উল্ল্যেখ করে থাকেন-১৩।“সুফী” রা গাজাঁর ব্যবহার সম্পর্কে অবগত ছিলেন।-১৪
রাস্তাফারিয়া
১৯৩০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ধর্মের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ গাজাঁ। সঙ্গীত শিল্পী বব মারলি একজন রাস্তাফারিয়ান।

সেবন প্রনালী এবং প্রকার ভেদ।
গাজাঁ ওশধি গাছ অর্থাৎ বছরে একবার জন্মায় এবং নির্দিস্ট সময় পরে মারা যায়। পুরুষ এবং স্ত্রী গাজাঁ গাছ ভিন্ন ভাবে জন্মে এবং বায়ু বাহিত প্রগায়ন হয়ে থাকে। অনেক সময় একই গাছে স্ত্রী এবং পুরুষ ফুল দেখা যায়। স্ত্রী গাজাঁগাছে গাজাঁর পরিমান বেশী থাকে, গাজাঁ গ্রীস্ম জলবায়ুতে ভাল জন্মে।ভারত পাকিস্তান আফগানিস্তান নেপাল আফ্রিকা, ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে উচু পার্বত্য এলাকার গাজাঁতে উৎকৃস্টমানের।তবে সর্বোতকৃস্ট গাজাঁ জন্মে আফ্রিকার মালাওয়ি দেশে যাকে বলা হয়ে থাকে “ ছাম্বা” বা মালাওয়ি গোল্ড।-১৫ পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে উৎপাদিত “কুশ” উন্নতমানের গাজাঁ।
গাজাঁ গাছের পাতা এবং ফুল বিচি সহ উপরের অংশ হল গাজা বা মারিজুয়ানা । সাধারনতঃ তামাকের সাথে মিশিয়ে তা সিগারেট বা কল্কীতে ভরে টানা হয়ে থাকে।
চরস বা হ্যাশিস হল গাজাঁগাছের নির্য্যাস।গাড় বাদামী রঙের গাজাঁ গাছের এই রেসিন তাপ প্রয়োগে গুড়াতে পরিনত হয় যা তামাকের সাথে মিশিয়ে ধুমপান করা হয়ে থাকে।
ভাং- গাজাঁ গাছ চুর্ন বিচুর্ন করে তা পানীয়ের সাথে মিশিয়ে ভাং প্রস্তুত করা হয়ে থাকে।ভাং একটি পানীয়। ভাং পান হিন্দু ধর্মে অনেক পুজা পার্বনের অংশ।
হ্যাস অয়েলঃ- তরল এই নির্য্যাস তামাকের সাথে মিশিয়ে ধুমপান করা হয়।
ঔষধ হিসেবে গাজাঁ।
গাজাঁ ঔষধ হিসেবে ব্যাবহৃত হয়ে থাকে যদিও তা সর্ব স্বীকৃত নয়।গাজাঁ গাছে প্রায় ৩০০ রকমের রাসায়নিক পদার্থ আছে যার মধ্যে ৬৬ রকমের পদার্থতে গাজাঁর রাসায়নিক ধর্ম পাওয়া যায়।-১৬ গাজাঁর সক্রিয় উপাদান বেদনা নাশক, বমি নিরোধক এবং মাংশ পেশী শিথিল করে।-১৭
গাজাঁর সক্রিয় উপাদানঃ- গাজার সক্রিয় উপাদান গুলো হল টেট্রা হাইড্রোক্যানাবিনল Tetrahydrocannabinol) ক্যানাবিডিয়ল(Cannabidiol) ক্যানাবিনল(Cannabinol) এবং ক্যারিওফাইলিন( Caryophyllene),ক্যানাবিজেরল( cannabigerol.)
টেট্রা হাইড্রোক্যানাবিনলঃ- এটি গাজাঁর প্রধান উপাদান এবং বেদনা নাশক। আমাদের মস্তিস্কে স্বাভাবিকভাবে অবস্থিত টেট্রা হাইড্রোক্যানাবিনল এর মত রাসায়নিক পদার্থ anandamide। Anandamide ঘুম, স্মৃতিশক্তি, ব্যাথা অনুভবে ভুমিকা রাখে।-১৮
ক্যানাবিডিয়ল গাজাঁর প্রধান ভেষজ উপাদান।

যে সমস্ত রোগে গাজাঁ ব্যবহৃত হয়ে থাকেঃ-(১৯,২০)
মাসিকের সমস্যা(premenstrual syndrome,)
ওজন হ্রাস(weight loss)
নিদ্রা হীনতা,(insomnia)
ক্ষুদা মন্দা,lack of appetite.
বমি, (Vomiting) বিশেষ করে ক্যানসার চিকিৎসা এবং কিডনী ফেলিওর এ।
নার্ভের কারনে ব্যাথা,neurogenic pain,
ফাইব্রোমায়ালজিয়া,fibromyalgia,
মাইগ্রেন,migraines,
মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস( multiple sclerosis )
মানসিক রোগ(Mental Disorders)





১।^ "Introduction". NORML. Retrieved 2011-02-17.
২।http://www.druglibrary.org/schaffer/hemp/history/first12000/1.htm,
৩।http://books.google.com/books?hl=en&lr=&id=GHqV3elHYvMC&oi=fnd&pg=PP10&dq=Forces+of+Habit&ots=LhzDAe2AiO&sig=WPSqieJLktVihJoofw6D7iE_7m4#v=onepage&q=atharva&f=false
৪।http://classics.mit.edu/Herodotus/history.4.iv.html।
৫। Rowan Robinson, The Great Book of Hemp, Health & Fitness, 1995, pag. 89
৬। Sula Benet, Early Diffusions and Folk Uses of Hemp. (Reprinted in Cannabis and Culture, Vera Rubin, Ed. The Hague: Moutan, 1975.)
৭।^ "'History, present and future of the cannabis plant'". The Hash Marihuana & Hemp Museum. Retrieved July 6, 2009.
৮।^ "History of Marihuana Use: Medical and Intoxicant". Druglibrary.org. Retrieved 2011-04-20.
৯।^ "Before the Christian Era" from Zuardi AW (June 2006). "History of cannabis as a medicine: a review". Rev. Bras. Psiquiatr. vol.28 no.2 São Paulo. Retrieved 2009-12-10.
১০। Li, Hui-Lin. 1974. "An Archaeological and Historical Account of Cannabis in China",Economic Botany 28.4:437-448, p. 446.
১১।^ "Lab work to identify 2,800-year-old mummy of shaman". People's Daily Online. 2006.
১২।^ a b Pilcher, Tim (2005). Spliffs 3: The Last Word in Cannabis Culture?. Collins & Brown Publishers. p. 34. ISBN 9781843403104.
১৩।Abdul-Rahman, Muhammad Saed (2003). Islam: Questions and Answers - Pedagogy Education and Upbringing. MSA Publication Limited. p. 123.ISBN 9781861792969.
১৪।^ Ernest, Abel (1979). A Comprehensive Guide to Cannabis Literature. Greenwood Press. p. 14. ISBN 9780313207211.

১৫। "The Weed Inc. Pt. 1". YouTube. 2010-09-08. Retrieved 2011-04-20.
১৬। Burns TL, Ineck JR (Feb 2006). "Cannabinoid analgesia as a potential new therapeutic option in the treatment of chronic pain". The Annals of Pharmacotherapy40 (2): 251–60. doi:10.1345/aph.1G217. PMID 16449552.
১৭। Kohn, David (5 November 2004). "Researchers buzzing about marijuana-derived medicines". San Francisco Chronicle. Retrieved 26 April 2009.
১৮।^ Devane WA, Hanus L, Breuer A, Pertwee RG, Stevenson LA, Griffin G, Gibson D, Mandelbaum A, Etinger A, Mechoulam R (December 1992). "Isolation and structure of a brain constituent that binds to the cannabinoid receptor". Science 258 (5090): 1946–9. doi:10.1126/science.1470919. PMID 1470919.
^১৯।Grotenhermen, Franjo (2002). "Review of Therapeutic Effects". Cannabis and Cannabinoids: Pharmacology, Toxicology and Therapeutic Potential. New York City:Haworth Press. p. 124. ISBN 978-0-7890-1508-2.
২০। Russo EB (2004). "Clinical endocannabinoid deficiency (CECD): can this concept explain therapeutic benefits of cannabis in migraine, fibromyalgia, irritable bowel syndrome and other treatment-resistant conditions?". Neuro Endocrinology Letters 25 (1–2): 31–9. PMID 15159679.

১২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×