অবশেষে ধরা দিল স্বপ্নটা!
১৯৯৯ সালের ৩১ মে আপনি কী করছিলেন? ঘরকুনো আপনিও কি নেমে এসেছিলেন জনতার মিছিলে? আবেগে কেঁদে দিয়েছিলেন? মুখে হাসি, অথচ চোখে জল! এমনই এক অদ্ভুত মায়াবী অনুভূতির সামনে সেদিন দাঁড়িয়েছিল বাংলাদেশ ।
নাকি আপনার জন্মই হয়নি। ষো-ল বছর! সেদিনের শিশুটি আজ সদ্য গোঁফ গজানো লাজুক কিংবা দুরন্ত তরুণ। মায়ের কোলের মেয়েটি আজ শাড়ি পরতে শিখে গেছে। সেদিনের চারা গাছটি আজ ডালপালা মেলে কী গর্বিত ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে।
পদ্মায় চর পড়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতেই তিনবার ক্ষমতার পালাবদল হয়েছে। ধীরে ধীরে বিশ্বে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট দেশটি।
আমাদের ক্রিকেটীয় মানচিত্রেও কি কম পরিবর্তন এসেছে? এই তো কদিন আগেই উদ্ধত অহংকারে পুরো বিশ্বকে বাংলাদেশ জানিয়ে দিল, আমরা আর ‘ছোট’ নই। কিন্তু একটা ছবি পাল্টাচ্ছিল না। হব-হচ্ছে করেও হচ্ছিল না। কখনো দুই রানটাই বিশাল ব্যবধান হয়ে বুক ভেঙে দিয়েছে। কখনো ৩২৬-এর মতো বড় স্কোরটাও হয়ে যাচ্ছিল ছোট। বার বার মুঠো ফসকে বেরিয়ে যাওয়া স্বপ্নটা আজ বাংলাদেশ খপ করে মুঠোয় পুরে ফেলল। পোষ মানাতে বাধ্য করল।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭৯ রানের জয় শুধু একটি জয় নয়। সেদিন নর্দাম্পটনের মাঠে সাকলায়েন মুশতাকের রান আউটের সিদ্ধান্ত তৃতীয় আম্পায়ার জানানোর আগেই মাঠে মানুষের ঢল নেমেছিল। স্টাম্প-বেল সব উধাও। আজ চাইলেও মাঠে মানুষের ঢল নামার সুযোগ ছিল না। দর্শকেরা যে লোহার বেষ্টনির আড়ালে।
কিন্তু কী আশ্চর্য জানেন, আজ বেষ্টনী থাকলেও হয়তো কেউ নর্দাম্পটনের মতো মাঠে সেভাবে জনস্রোতের মতো নেমে পড়ত না। শেষ উইকেট হিসেবে সাঈদ আজমল আউট হওয়ার পরও বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা আহামরি তেমন উৎসব করল না।
যেন এটা হওয়ারই ছিল। এই কথা তো সাকিব বলেছেন সেই কবে, ‘আমরাই ফেবারিট।’ এবার অন্য কিছু হবে, বলেছেন মাশরাফি-নাসিররা। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একই ইনিংসে জোড়া সেঞ্চুরি করে, নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটা গড়ে, পাকিস্তানকে ২৫০ রানে গুটিয়ে দিয়েও সাকিবরা আবেগটা পেশাদারির খোলসেই লুকিয়ে রাখলেন। এই বাংলাদেশ যেন অন্যরকম!
প্রথম আলো
আলোচিত ব্লগ
Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।
কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন
হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...
হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন
হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?
হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?
হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।