গরু,মহিষ,ছাগল,ভেড়া
ঔষধ খান আপনারা..
ভাদ্র মাসে নাকি কুকুর পাগল হয়। বাংলাদেশে কি এখন ভাদ্রমাস !? অবৈধ শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আম্মু। বাঁশখালির নিরীহ জনগণের উপর গুলি ছোড়ার সময় তিনি সেখানে ছিলেন না।তিনি কোন তদন্ত কর্মকর্তাও নন। অথচ অবলীলায় তিনি বলে দিলেন বাঁশখালিতে এলাকাবাসীর গুলিতে ৪ জন নিহত হয়েছেন ! বানর বুড়ো হলেও গাছ বাওয়া ভুলেনা !!
Click This Link
আরেকজন জন আছেন সাবেক বনমন্ত্রী বর্তমানে আওয়ামীলীগের পচা স্যরি প্রচার সম্পাদক ড: হাসান মাহমুদ,যার কাছে শার্লক হোমস, এফবিআই,স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড কিছুই না।পৃথিবীর যেকোন স্থানে যেকোন দুর্ঘটনা ঘটার সাথে সাথেই তিনি দায়ী ব্যাক্তিদের নাম বলে দিতে পারেন। ছাগলের কাছে যেমন সব মাসের একই নাম –মে (ম্যা); তার কাছেও সকল দেশের সকল দায়ী ব্যাক্তিদেরও একই নাম-বিএনপি,জামায়াত !!
Click This Link
নৌকা মন্ত্রী শাহজাহান। ইনিও মন্ত্রী। বিতর্কিত কাজ/মন্তব্য করতে ইনিও কারো চেয়ে কম যাননা।সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তমার জন্য তাজমহল বানিয়েছেন।ইনি বানিয়েছেন ট্রাকস্ট্যান্ড।আন্দোলনের সময় ইট,খোয়া,বালু ভর্তি যে ট্রাকগুলো রাস্তার মাঝ বরাবর আড়াআড়িভাবে দাড়িয়ে থাকার জন্য আসে তা এই শ্রমিক নেতার ট্রাকস্ট্যান্ড থেকেই আসে। রাস্তাঘাট,বাসস্ট্যান্ড,ট্রাকস্ট্যান্ড থেকে শুরু করে রমনা বটমূলে কিংবা বর্ষবরণে নারী লাঞ্ছনার ঘটনা যার কাছে বড় কোন বিষয়ই না ! অথচ ইনি এমন এক মন্ত্রীসভার সদস্য যার প্রধান একজন নারী! আর কথাটাও বলেন নারী দিবসে ! কেউ ধর্ষিত হয়ে মরে গেলে কিংবা রাতের আঁধারে পেছন থেকে কাউকে হত্যা করা হলে; তিনি মুজিব কোট গায়ে হাসি হাসি মুখ করে সংবাদ সম্মেলন করতে আসেন! ভাবখানা এমন- এরা ধর্ষিত হয়ে, মরে গিয়ে মহা অন্যায় করেছে! তাই তাকে সংবাদ সম্মেলন করতে হচ্ছে।পদত্যাগ করবেন তো দূরের কথা বরং সামান্য সমালোচনা করলেও তিনি চোখ তুলে ফেলার হুমকি দেন !!
Click This Link
যুব ও ক্রীড়া উগ্রমন্ত্রী স্যরি উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়।এর আগে বেশ কবার নিজ মন্ত্রণালয়ের সচিব থেকে শুরু করে অনেককে লাঞ্ছিত করে সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন ।মন্ত্রী ফুটবল খেলতেন,তো হাত- পা থাকতে মুখে কি ! এবার তা্ই এক পুলিশ কর্মকর্তাকে সরাসরি লাথি মেরেছেন।
Click This Link
এই অসীম বীরত্বের জন্য তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন। এবার আমরা এই বীরবাহাদুর মন্ত্রীকে বলতে চাই, সোনালী ব্যাংক,বেসিক ব্যাংক,বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে নিলো, তাদের একটা লাথি মারেন। তনুকে ভাল্লুকে মেরেছে বলার আগেই খুনিদের রক্ষা করতে চাওয়া তদন্ত কর্মকর্তাদের কষে আরেকটা লাথি মারেন।সেই সাথে জনগণের সাথে মশকরা করা আমু ,হাসান আর শাহজাহান এই তিন মুখপাত্রের/ ক্লাউনের গালে সজোরে তিনটা চড় মারেন তাহলেই প্রমাণিত হবে, আপনি সত্যিকারের বীর। যদি তা না পারেন, তাহলে ঐ পুলিশ কর্মকর্তাকে স্যরি বলেন।সরকারী কর্মচারীকে লাথি মারার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নাই। পারলে দুই একটা রাঘববোয়ালকে জিদানের মত ঢুঁ মারেন। দেখি আপনার শরীরে জোর কত !!
বৃহস্পতিবার ,০৭ এপ্রিল ২০১৬
লণ্ডন, ইংল্যান্ড