সন্তান প্রসব করা, আর বইমেলায় একটা উপন্যাসের বই বের করার মাঝে তেমন কোন তফাৎ নাই।
দুটা কাজই অনেক কষ্টের, অনেক আনন্দের!!
আপনাদের কী মনে হয়? ভুল বললাম?
শুধু মহিলারাই নয়, মাঝে মাঝে পুরুষরাও গর্ভবতী হয়। বিশেষকরে লেখকজাতীয় কিছু পুরুষ বইমেলার সময়। এবরশানের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়।
যা হোক, এ যন্ত্রণা হয়ত সবাই বুঝবেন না। বুঝার দরকারও নাই।
সবাই বইমেলায় আমন্ত্রিত।
এটা আমার দ্বিতীয় উপন্যাস। সময় হলে ঘুরে আসতে পারেন। পকেট ভারী থাকলে কিনতেও পারেন। তা না থাকলে অন্তত নেড়ে চেড়ে দেখার জন্য হলেও যাবেন! আশা করছি এখানে হতাশ হ্ওয়ার কিছু নাই।
শ্রাবণ প্রকাশনী;
স্টল: ২৫৫--২৫৭
প্রচ্ছদ: রবীন আহসান
উপন্যাস নিয়ে কভার পেজের কিছু লেখা-
একটু দূর থেকে দেখা, চকচকে জামা জুতা পড়া, হাতে সাহেবি ব্যাগ ধরা অনেক অফিসারের ভিতরেই জাবের হুসেন এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে ফিরেছে- বড় অফিসার আসলে কারা? সন্তোসজনক উত্তর এখনও পায়নি। বড় অফিসার বিষয়টা তার কাছে আজও অপরিষ্কার।
পারভিন মাঝে মাঝে এমন কিছু চায়, যা স্বাভাবিক সামাজিকতার ভিতরে সীমাবদ্ধ নয়। এবং এরপরও সে আরও কিছু চায়।
কাসেম এতদিন ধরে যা কেবল নিজেই জানত, তা আজ সবাইকে জানাতে চায়। মানুষ হিসেবে সে শুধু চোর-ই না, সে একটা জিনিস!
কল্পনা এবার কিছুক্ষণ নিজের জন্য কাঁদে। তার নিজের জন্য কিছুটা আফসোস হয়। সে এমন এক মা, যে নিজের সন্তানের কান্না থামাতে পারে না।
এই শহর সবুজের কোনদিনই ভালো লাগে না। তার ভালো লাগে, এর পিচ ঢালা পথে, তার বাবার পাশে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করতে।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪০