যুগে যুগে মানব সমাজের নাস্তিক এবং লোভী মানসিকতার কবি-সাহিত্যিকরা সমাজকে নাস্তিকতা, যৌনতা আর সমকামিতার দিকে ধাবিত করেছে। হুমায়ূনের ঘেটুপুত্র তারই এক উৎকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। মহান প্রয়াত (?)হুমায়ূনের উদ্দেশ্য ছিল সমাজে সমকামিতা পূর্ব থেকেই ছিল, এটা একটা স্বাভাবিক মানবীয় আচরণ এহেন একটা উপলব্ধি মানুষকে দেয়া। যা সে তার ঘেটু মার্কা ছবিতে তুলে ধরেছে।
শয়তানের মুরীদ দক্ষ সংলাপ লেখকের ম্যাসেজটা হচ্ছে আমাদের বর্তমান সমাজের কিছু বোকারা এমন একটা আনন্দঘন বিষয় থেকে তথাকথিত নৈতিকতা আর ধর্মীয় অন্ধত্বের জন্য নিজেকে অন্যায়ভাবে (?) বিরত রাখছে। প্রশ্ন হচ্ছে এই ৬৫ বছর বয়সের হুমায়ূন কেন হঠাৎ করে সমকামী হয়ে উঠলো? আসলে হয়তো বা সে কোনকালেই সমকামী ছিল না কিন্তু সে সব সময়ই নৈতিকতা বিবর্জিত এক লোভী মানুষ ছিল। তার ওই লোভকে কাজে লাগিয়ে হিলারী ওই ‘ঘেটুপুত্র’ সিনেমা হুমায়ূনকে দিয়ে চিত্রায়িত করিয়েছে। বক্তব্য একটা দিলে তো হবে না প্রমাণ প্রয়োজন। (Click This Link)
হিলারীর বক্তব্য হচ্ছে সমকামীদের অধিকার হচ্ছে ‘মানবাধিকার’। এই মানবাধিকার পৃথিবী জুড়ে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমেরিকা তাদের বৈদেশিক সাহায্য এবং বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের সর্বশক্তি নিয়োগ করবে। ওই নীতিমালা এবং অর্থনৈতিক শক্তির প্রয়োগের ফলই হচ্ছে হুমায়ূনের সমকামী ছবি ‘ঘেটুপুত্র’। লোভী হুমায়ূন ওই ইহুদী-নাছারাদের উচ্ছিষ্ট খেয়ে সমকামিতা আমাদের সমাজে অতীতে ছিল, এখনও আছে বিষয়টা নৈতিকতা বিরোধী নয় এমন একটি উপলব্ধি ছড়ানোর জন্য ওই ছবি তৈরি করেছে।
গযবপ্রাপ্ত হুমায়ূন পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে, তবে হিলারীর উচ্ছিষ্ট খাওয়া আরও অনেক লোক এদেশে রয়ে গেছে, ওরা চাইবে কিভাবে ওই ছবি যে করেই হোক দেশের যত বেশি সিনেমা হলে দেখানো সম্ভব তার ব্যবস্থা করা। যে দেশ, সমাজ এবং ধর্মকে ভালোবাসে এবং মূল্যায়ন করে এমন প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব ‘ঘেটুপুত্র’কে সিনেমা হলে চলতে না দেয়া। এ ছবি যদি আমাদের সিনেমা হলগুলিতে চলতে থাকে, তবে সময় আসবে ইচ্ছা-অনিচ্ছায় এই অশ্লীল কাজে এদেশের মানুষরা কাজে জড়িয়ে পড়বে, পরে দেখা যাবে সংসদে সমকামিতার পক্ষে বিল পাস করা হচ্ছে। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের দেশবাসীকে নৈতিকতার অধঃপতন থেকে রক্ষা করুন। (আমীন)