somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুখোশ

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হৃদয় দুধটুকু খেয়ে নে বাবা। দুধ খেতে পারবো না। প্রতিদিন এই অখাদ্য খেতে ভাল্লাগেনা। দুধ দেখলেই এখন আমার বমি আসে বিরক্ত কন্ঠে আপত্তি জানায় হৃদয়। কিন্তু দুধ খেলে তো শরীর ভাল থাকবে। কত পড়াশোনা করিস। শরীরের প্রতি যত্ন নিতে হবে না? যাও তো আম্মু ঘ্যান ঘ্যান করো না আমি এখন ব্যাস্ত আছি। কি করছিস বাবা ? কম্পিউটার নিয়ে শুধু শুধু বসে আছিস পড়ছিস নাতো কিছু।একটু কথা বলি না হয় তোর সাথে। দেখ আম্মু এরকম ন্যাকামি আমার সাথে করবে না। আমার এখন কথা বলতে ইচ্ছে করছে না। তুমি এখান থেকে যাও তো, ডিস্টার্ব করো না। হৃদয় বিরক্ত হ্য় আম্মুর উপর। ফরিদা বেগমের বুকের ভেতর থেকে দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে আসে। কিছু বলতে পারেন না তিনি তার একমাত্র ছেলেকে। হৃদয় কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে দিন দিন। কিছু বললেই রেগে যায়। ফরিদা বেগম উদাস হয়ে যায় কত স্মৃতিই না ভীর করে মনের পাতায়। এইতো সেদিন হৃদয় জন্ম নিল কত ছোট ছিল, কচি কচি হাত পা শুন্যে ছুড়তো নিজেকে বড় সুখী মনে হতো ফরিদা বেগমের। কত কষ্টই না সহ্য করেছে সে তার ছেলেকে বড় করতে গিয়ে। কত রাত জেগে কাটিয়েছে তার ছেলের জন্য । হৃদয়ের এরকম রুক্ষ আচরনে তাই ফরিদা বেগমের বুকটা কষ্টে ফেটে যায়। কেন এমন হয়ে যাচ্ছে হৃদয়? তাদের আদর ভালবাসার কি কোন কমতি ছিল? কই তেমন মনে হয় নাতো তার। হৃদয় যখন যা চেয়েছে তখনি তা দিতে চেষ্টা করেছে তারা। তাহলে কেন এমন হলো? হিসেব মেলে না ফরিদা বেগমের। হয়তো এটা প্রকৃতির বিধান সন্তান বড় হলে বাবা মাকে আর প্রয়োজন পরে না ? দীর্ঘশ্বাস ফেলে ঘর থেকে বেড়িয়ে যায় ফরিদা বেগম। হৃদয় আড় চোখে তাকিয়ে মায়ের চলে যাওয়া দেখে। হাফ ছাড়ে হৃদয়, ধেত্তরি আম্মুটা শুধু শুধু বিরক্ত করে। হৃদয় এখন আর সেই ছোটটি নেই সেটা যেন আম্মু ভুলেই যায়, বিরক্তিকর ! মোবাইলে রিং হচ্ছে কে আবার কল করলো। ওহ্‌ শারমিন কল করেছে। ইষৎ উজ্জল হয় হৃদয়ের মুখ। হ্যালো কেমন আছো জান? এই মাত্রই তোমার কথা ভাবছিলাম, আর কি আশ্চর্য সঙ্গে সঙ্গে তোমার কল ! রাতে খেয়েছো ঠিক মতো, আমার সোনা পাখি? হু তুমি আমার সোনা পাখি ময়না পাখি টিয়া পাখি । আই লভ ইউ সো মাচ। হ্যা তোমাকে অনেক ভাল বাসি জান। কি বলছো কত টুকু ভালোবাসি? আমি তোমাকে সব কিছু থেকে সবার থেকে বেশি ভালোবাসি। কি বলছো আমার বাবা মা? হ্যা তাদের থেকেও বেশি ভালোবাসি, হুম। হৃদয়ের গলা এক বারো কেঁপে উঠে না।এসব মন ভুলানো কথা সে বহুবার বহু মেয়েকেই বলেছে, এসব বলতে হয়। হ্যালো জানু তোমার কি মনে আছে কাল আমরা লিটুদের ফ্ল্যাটে যাচ্ছি ? কাল লিটুর আব্বু আম্মু কেউ বাসায় থাকবে না শুধু তুমি আর আমি। অনেক মজা হবে। আর শোন কাল তোমাকে একটা মজার জিনিস খাওয়াবো যেটা খেলে দেখবে কি ফিলিংস আসে। মনে হবে স্বর্গে চলে গেছ। হৃদয় তার এক বন্ধুর মাধ্যমে দুটো ইয়াবা ট্যাবলেট সংগ্রহ করেছে আজ। এর আগেও সে ইয়াবা খেয়েছে জিনিসটার মজাই আলাদা। ওহ্‌ জান, হ্যা শুনছি ওকে তাহলে কাল সকাল এগারটা সময় তোমার সাথে দেখা হচ্ছে। ওকে, লভ ইউ সুইটি, টেক কেয়ার, গাড নাইট, বাই..। হৃদয় পুলকিত অনুভব করে আগামি কালের কথা চিন্তা করে। যাক এক মাসের পরিশ্রম সার্থক হচ্ছে কাল। অবশ্য কিছু টাকা খরচ হয়েছে শারমিনের মন পাওয়ার জন্য। মেয়েটা বড্ড খাই খাই স্বভাবের। সমস্যা নেই, এবার শুধে আসলে উসুল করবে সব। কালকের সব ঘটনা ভিডিও করে রাখবে হৃদয়। এর পর পাখি তোমাকে যা বলবো তাই করবে তুমি আমার হাতের পুতুল হতে বাধ্য হবে হা হা হা হাসে হৃদয়। এরকম কিছু পুতুল হৃদয়ের হাতে অলরেডি আছে আহা ভাবতেই হৃদয়ের মজা লাগে। হৃদয় দেখতে শুনতে ভালো, অনেকেই বলে হিরোদের মতো নাকি। তাই পাখিদের অভাব হয়নি কখনো তার। কম্পিউটারের গোপন ফাইলে রাখা মহামুল্যবান ভিডিও গুলো দেখেতে থাকে হৃদয়। শকুনের চোখের মত চকচক করতে থাকে তার চোখ। দেখতে দেখতে একসময় ক্লান্ত হয়ে আসে হৃদয়ের চোখ আর শরীর। কম্পিউটার বন্ধ করে শুয়ে পড়ে হৃদয় আগামী কালের অ্যাডভেঞ্চারের কথা ভাবতে ভাবতে একসময় ঘুমিয়ে পরে হৃদয়। হৃদয় চোখ মেলে তাকায় মাঝরাতে তার ঘুম ভেঙ্গে গেছে কোন এক অজানা কারনে। বুকের ভেতরটা ধ্বক ধ্বক করছে। কোন এক অজানা অপ্রাকৃতিক কন্ঠ যেন নাম ধরে তাকে ডাকছিল। হয়তো স্বপ্ন দেখেছে, মনে মনে ভাবে হৃদয়। চোখ বন্ধ করে আবার ঘুমানোর চেষ্টা করে হৃদয়। আচমকা কারো দীর্ঘ শ্বাস ফেলার শব্দে চমকে উঠে হৃদয় ঘুরে তাকায় তার কম্পিউটার রাখা টেবিলের দিকে। কে কে কে ওখানে বসে আছে? হৃদয়ের গলা জড়িয়ে আসে। চেয়ারে কেউ একজন বসে আছে চুপ করে। মুখটা দেখা যাচ্ছে না লোকটার। হৃদয়ের দিক থেকে মুখ ঘুরিয়ে বসে আছে সে। সেই দীর্ঘ শ্বাস ফেলেছে মনে হয়। কে আপনি আমার রুমে ঢুকলেন কিভাবে? কি চান আপনি? হৃদয় ভয় পাওয়া গলায় জিগ্যেস করে। শান্ত হও হৃদয় আমাকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই কারন আমি হলাম তুমি। মা..মা..মানে ? হ্যা আমি হলাম তোমার প্রতিবিম্ব তোমার ছায়া আমিই হলাম তুমি। তুমি কি নিজেকে ভয় পাও হৃদয়? কি যাতা বলছেন আমি কেন আপনি হতে যাবো এইতো আমি এইতো আমার শরীর। হ্যা ওটা তোমার শরীর কিন্তু আমি তোমার প্রতিবিম্ব। কি সব আবোল তাবোল বকছেন? কি ভাবে রুমে ঢুকলেন আপনি? কি চান আমার কাছে? আমি সব সময় তোমার সাথেই ছিলাম হৃদয় ছায়ামূর্তি বলে উঠে। আমি কিছু জিনিস তোমাকে দেখাতে চাই । কি জিনিস? হৃদয় কাপা কন্ঠে প্রশ্ন করে। তাকাও, দেখ হৃদয়, ভালো করে দেখ। বন্ধ কম্পিউটার সয়ংক্রিয় ভাবে অন হতে দেখে চোখ ছানাবড়া হয়ে উঠে হৃদয়ের। কম্পিউটারের পর্দায় ভেসে উঠেতে থাকে ছবি। হৃদয়ের বুকটা ধ্বক করে উঠে। এ যে তার মায়ের ছবি। সারা শরীর এমন রক্তাক্ত কেন? হৃদয় প্রশ্ন করার আগেই ছায়া মূর্তি বলে হ্যা হৃদয় এটা তোমার মায়ের ছবি যাকে তুমি রক্তাক্ত করেছ বার বার। দেখ তোমার বাবার ছবি কেমন করে রক্ত ঝরছে, দেখ হৃদয়। দেখ হৃদয় দেখ তোমার শিকার করা পাখিদের ছবি দেখ কেমন রক্তাক্ত মাংশ পিন্ড হয়ে গেছে সবাই। দেখ হৃদয় সেই রিক্সা ওয়ালার ছবি যাকে তুমি থাপ্পর মেরে ছিলে দুটাকা বেশি ভারা দাবি করায়, দেখ, দেখ হৃদয়। এই দেখ তোমার ইউনিভার্সিটির সেই চশমা পড়া সহজ সরল ভালো মেয়েটি। যাকে তুমি আর তোমার বন্ধুরা মিলে টিজ করো দেখ কেমন রক্তাক্ত। আরো দেখ হৃদয় এই রক্তাক্ত মানুষের মিছিল যাদের ট্যাক্সের টাকায় তোমার ইউনিভার্সিটি তৈরি, তোমার শিক্ষদের বেতন দেওয়া হয় দেখ ভালো করে দেখ। এই দেখ রক্তাক্ত মানচিত্র......... না না না আমি আর দেখতে চাই না চাই না চাই না চিৎকার করে কেঁদে উঠে হৃদয়। তুমি কে ? তুমি কে? হা হা হা হেসে উঠে ছায়ামূর্তি আমাকে এখনো চিনতে পারোনি হৃদয়? এই দেখ আমার মুখ চিনতে পারো কিনা? ঘুরে তাকায় ছায়ামূর্তি হৃদয়ের দিকে। আতকে উঠে হৃদয় এতো তারই মুখ কিন্তু এমন বিকৃত কেন? চোখ গুলো যেন শকুনের চোখ, পৈশাচিক আগুনে কেমন জ্বলছে। মুখে এত ঘা কেন? দাত গুলো এত বড় হায়েনার মতো? উহ্‌ কি বিভৎষ ! না না না তুমি কখনো আমি হতে পারি না তুমি অন্য কেউ, অন্যজন। না হৃদয় আমি তোমারই প্রতিবিম্ব। না না না আমি তোমাকে চাই না, আমি তোমাকে ঘৃনা করি, তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও। হৃদয়ের চিৎকার প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করে রুমের দেয়ালে। হৃদয় তুমি কি সত্যিই চাও আমি আমি চলে যাই? হ্যা হ্যা হ্যা চলে যাও চলে যাও। কিন্তু হৃদয় আমি চলে গেলে তোমার আগামীকালের পাখি শিকারের স্বপ্ন পুরণ হবে না। আমি চাই না স্বপ্ন পুরন করতে চাই না চাই না। আমি চলে গেলে তোমাকে ক্ষমা চাইতে হবে তোমার বন্দী খাঁচার পাখিদের কাছে, সেই চশমা পরা সরল মেয়েটির কাছে, সেই রিক্সা ওয়ালা টির কাছে, তোমার বাবা মায়ের কাছে। আমি চাইবো সবার কাছে ,ক্ষমা চাইবো সবার কাছে । আমি চলে গেলে তোমাকে সেই সব ঋন শোধ করতে হবে হৃদয়। করবো আমি শোধ করবো। তুমি যাও, যাও এবার। আমি সহ্য করতে পারছিনা তোমাকে। ঠিক আছে হৃদয় আমি চলে গেলাম। হ্যা যাও যাও যাও..... ঘুম ভেঙ্গে গেল হৃদয়ের । সারা শরীর ঘামে ভিজে গেছে তার বুকের মধ্যে মনে হচ্ছে কেউ হাতুড়ি পেটাচ্ছে। উফ কি বিভৎস স্বপ্নই না দেখেছে হৃদয়। সকাল প্রায় হয়ে গেছে আর ঘুম আসবে না। দরজা খুলে বারান্দায় গিয়ে দাড়ায় হৃদয়। সূর্য টাও ঘুম ভেঙ্গে পুব আকাশে উকি দিচ্ছে । অপার্থিব এক পবিত্র আলোয় ভরে আছে চার পাশ। আহা কত দিন পর আজ এত সকালে ঘুম থেকে উঠলো হৃদয়। সকালটা এত সুন্দর হ্য় এর আগে কখনো খেয়াল করে দেখনি কেন সে মনে মনে ভাবে হৃদয়। মনে পরে যায় স্বপ্নের কথা ওটা কি আসলেই স্বপ্ন ছিল? স্বপ্ন হলে ছিল না হলে নাই কিন্তু হৃদয় তার কুৎসিৎ প্রতিবিম্বটাকে সত্যিই বিদায় দিয়েছে। আজ তার অনেক কাজ সবাইকে কল করে অথবা দেখা করে ক্ষমা চাইতে হবে। সেই রিক্সা ওয়ালা আর চশমা পড়া মেয়েটিকে খুজে বের করতে হবে। হৃদয় তার আব্বু আম্মু রুমের দিকে হাটা শুরু করে। ফরিদা বেগমের ঘুম ভেঙ্গে গেছে । কি ব্যাপার হৃদয়ের গলা না এত সকালে তো কখনো তার ছেলে ঘুম থেকে উঠে না। কোন সমস্যা হয় নি তো? তাড়াতাড়ি উঠে দরজা খুললেন ফরিদা বেগম। দরজায় হৃদয় দাড়িয়ে তার চোখে জ্বল। কিন্তু মুখে এক অনাবিল পবিত্র আভা। হৃদয় তার মাকে জড়িয়ে ধরে। আম্মু আমাকে ক্ষমা করো ....। ফরিদা বেগম গভীর মমতায় হাত বুলায় তার ছেলের মাথায়। কি হয়েছে আমার পাগল ছেলে .............


ফরিদ আহমেদ হৃদয়
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×