somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিন্স সুলতান পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. শফিকুল (গুণীজন; একের ভিতর পাঁচ)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন -পর্ব - ১৫১,১৫২,১৫৩,১৫৪,১৫৫।

১৫১/ আমেরিকায় গ্লোবাল ভিডিও কম্পিটিশনে বিজয়ী বাংলাদেশি তানজিনা




আমেরিকায় গ্লোবাল ভিডিও কম্পিটিশনে বিভিন্ন দেশের প্রায় ৪০০ প্রতিযোগীকে পরাজিত করে বিজয়ের মুকুট ছিনিয়ে নিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কিশোরী তানজিনা নওশিন (১৯)। প্রতিযোগিতায় ৬০ টিরও বেশি দেশ থেকে প্রতিযোগিরা অংশগ্রহণ করে।

তানজিনার সঙ্গে যৌথভাবে 'এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ' পুরষ্কার বিজয়ী হয়েছেন কানাডিয়ান মেয়ে রুথ অরুনাচলম।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশ ২০১৬ এর ফাঁকে এই পুরষ্কার বিতরণের আয়োজন করা হয়। বিশ্ব নেতৃবৃন্দর উপস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুন আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী তানজিনা ও রুথের নাম ঘোষণা করেন।

যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন ফাইন্যান্সিং গ্লোবাল এডুকেশন অপরচুনিটি এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

গ্লোবাল এডুকেশন বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ও আয়োজক সংস্থার চেয়ারম্যান গর্ডন ব্রাউন বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

আয়োজকদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- তরুণ প্রজন্ম ভবিষ্যত শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কী ভাবছে, সে বিষয়ে তাদের মতামত ভিত্তিক ৩০ সেকেন্ডের ভিডিওর মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতা হয়।

কানাডা অভিবাসী সিলেটের নুরুল মোস্তফা রায়হানের মেয়ে তানজিনা এখন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছেন। তানজিনার বাবা নুরুল মোস্তফা রায়হান জানান, 'আমার মেয়ের জন্ম ও বড় হওয়া কানাডায় হলেও সে উত্তরাধিকার সূত্রে বাংলাদেশের সংস্কৃতি পেয়েছে। '


সূত্র: বাসস ও -


১৫২/ চীনে সেরা বাংলাদেশের আলোকচিত্রী



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করার আগেই ফটোগ্রাফির সাথে যুক্ত হয়েছিলেন সিরাজগঞ্জের সন্তান শরীফুল ইসলাম। অনেকটা শখ থেকেই ক্যামেরা হাতে তুলে নেওয়া তার। এরপর দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি সংবাদপত্রে ফটোজার্নালিস্ট হিসেবে কাজও করেন। লক্ষ্য যার উঁচু, সে থাকে না খাঁচায় বন্দি। মেধাবী এই আলোকচিত্রীর জায়গা হয়ে যায় চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়াতে। সেখানেই স্টাফ ফটোজার্নালিস্ট হিসেবে কাজ করছেন তিনি। সম্প্রতি শরীফুলের ডানায় যুক্ত হয়েছে আরেকটি সাফল্যের পালক।

চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর উপলক্ষে তাকে সম্মানা দেওয়া হয়েছে সেরা ফটোগ্রাফার হিসাবে। প্রায় আঁড়াই হাজার প্রতিযোগির কয়েক হাজার ফট্রোগ্রাফি থেকে চূড়ান্তভাবে একশ ছবি নির্বাচন করা হয় প্রদর্শনীর জন্য। সেখান থেকে ল্যান্ডস্কেপ, পোট্রেট ও মানবিক আবেদন- এই তিনটি বিভাগে ২টি বিশেষ পুরস্কারসহ মোট ২০টি পুরস্কার দেওয়া হয়। ২টি বিশেষ বিভাগ সহ সেরা পুরস্কারটি হাতে তুলে নেন শরীফুল ইসলাম। এ ছাড়া পোট্রেট বিভাগে দ্বিতীয় সেরার পুরস্কারটিও পান তিনি।

শরীফুল বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউট থেকে পেশাদার সাংবাদিকতার ওপর পোস্টগ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা করেন। এ ছাড়া সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফটোগ্রাফি পাঠশালা থেকে ফটোজার্নালিজমের ওপর ডিপ্লোমা করেন।

শরীফুল ইসলাম এর আগেও ফটোগ্রাফির ওপর বেশ কিছু পুরস্কার অর্জন করেছেন। এর মধ্যে আছে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব মাস কমিউনিকেশন (নিমকো), ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফিক সোসাইটি (ডিইউপিএস) আয়োজিত ফটো কনটেস্টের সেরা ফটোগ্রাফারের পুরস্কার।

সুত্র-


১৫৩/ প্রিন্স সুলতান পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. শফিকুল



কলেরা রোগের প্রাদুর্ভাব সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার কৌশল উদ্ভাবনের জন্য মর্যাদাপূর্ণ প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইস ফর ওয়াটার (পিএসআইপিডবি্লউ) পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ড. শফিকুল ইসলাম। ২০০২ সাল থেকে সৌদি আরবভিত্তিক এ পুরস্কার দুই বছর পরপর দেওয়া হচ্ছে। এর প্রবর্তন করেন প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। বিশ্বব্যাপী পানিবিষয়ক গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন আবিষ্কারের জন্য বিজ্ঞানী ও গবেষকদের স্বীকৃতি জানায় পিএসআইপিডব্লিউ।

আর ড. শফিকুল ইসলাম উদ্ভাবিত পদ্ধতি ব্যবহার করে সমুদ্র উপকুলবর্তি দেশের সমুদ্রের ক্লোরোফিলের মাত্রার সঙ্গে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাবের যোগাযোগ খুঁজে পান। যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত এই গবেষক ও তার দল নাসার স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত ক্লোরোফিল ডাটা ব্যবহার করে কমপক্ষে তিন থেকে ছয় মাস আগেই কোনো অঞ্চলে কলেরার প্রাদুর্ভাব সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারার একটি মডেল উদ্ভাবন করেছেন। তাদের এ মডেলের পরীক্ষণও সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

এই গবেষক দলের নেতৃত্বে ছিলেন ড. শফিকুল ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির ড. রিটা কলওয়েল। আনুষ্ঠানিকভাবে গত ২ নভেম্বর ২০১৬ নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে ড. রিটা কলওয়েল ও ড. শফিকের হাতে পুরস্কারটি তুলে দেয়া হয়।
বঙ্গোপসাগর অঞ্চলের তথ্য উপাত্ত নিয়েই ড. শফিকের মডেলটির পরীক্ষণ চালানো হয়েছে। এর উপাত্ত নেয়া হয়েছে স্যাটেলাইট থেকে। এখন গবেষক দল ভূপৃষ্ঠ থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করে তাদের মডেলটি পরীক্ষা করতে কাজ করছেন।

গত শতকের আশির দশকে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাসের পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান এবং এমআইটিতে পিএইচডি করেন। ড. শফিকুল বর্তমানে টাফটস ইউনিভার্সিটির সিভিল ও এনভারমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এবং ওয়াটার ডিপ্লোম্যাসি প্রোগ্রামের পরিচালক। ভারত, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি উন্নয়ন পরিকল্পনাতেও পরামর্শক হিসেবে যুক্ত আছেন তিনি।
সুত্র-


১৫৪/ কানাডায় 'প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অ্যাওয়ার্ড' পেলেন মিন্টু



কানাডার সর্বাধিক পঠিত বাংলা সংবাদপত্র সাপ্তাহিক বাংলামেইল ও জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম এর সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিন্টু পেলেন কানাডার সম্মানজনক 'প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অ্যাওয়ার্ড ২০১৫'।

প্রতিবছর ইমিগ্রেশন অ্যান্ড সিটিজেনশিপ মিনিস্ট্রি এবং টিডি ব্যাংকের সহায়তায় ন্যাশনাল এথনিক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অব কানাডা প্রবর্তিত সম্মানজনক এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় অন্টারিও কানাডার প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট ভবনের অডিটোরিয়ামে। গত ৩০ অক্টোবর২০১৫ সন্ধ্যায় রাণী এলিজাবেথের প্রতিনিধি লেফটেন্যান্ট গভর্নর অব ওন্টারিও ডওডেস ওয়েলে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে শহিদুল ইসলাম মিন্টুর হাতে সম্মানজনক এই পুরস্কার তুলে দেন।

এ সময় ন্যাশনাল এথনিক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অব কানাডার প্রেসিডেন্ট থমাস সারাসসহ উচ্চপদস্থরা উপস্থিত ছিলেন।
শহিদুল ইসলাম মিন্টু টরন্টোর বাংলাদেশি কমিউনিটিতে জনপ্রিয় মুখ। একাধারে সাংবাদিক, লেখক, নির্মাতা ও সংগঠক শহিদুল ইসলাম মিন্টু দৈনিক আজকের কাগজ, বাংলাবাজার পত্রিকাসহ বাংলাদেশের প্রথমসারির বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিকে গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন।

ঢাকার বিনোদন সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশন ‘বিসিআর’ এর নির্বাচিত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন একটানা চারবছর। বাংলাদেশের প্রথম বেটাফরমেটের ফিল্ম ‘দেবদাস’ সহ অসংখ্য আলোচিত টিভি নাটক ও টেলিফিল্ম নির্মাণ করেছেন তিনি। ঢাকার জনপ্রিয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান নান্দনিক টেলিফিল্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন ১৯৯৮ সাল থেকে।

পেয়েছেন বাচসাস পুরস্কার, শেরেবাংলা স্বর্ণপদক, বিসিআরএ অ্যাওয়ার্ড, ট্রাব অ্যাওয়ার্ড, চলচ্চিত্র দর্শক ফোরাম অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য পুরস্কার। লিখেছেন বেশ কিছু গ্রন্থ। তার আলোচিত গ্রন্থ ‘একাত্তর’ এবং ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রতিদিন’। ২০০৪ সালে সপরিবারে কানাডায় অভিবাসী হবার পর টরন্টো ফিল্ম স্কুল থেকে ডিজিটাল ফিল্মমেকিং এর উপর ডিপ্লোমা করেন মিন্টু।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সোশিওলোজিতে মাস্টার্স শহিদুল ইসলাম মিন্টু ২০০৯ সালে টরন্টোর সেনেকা কলেজের প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেনিং ইন জার্নালিজম কোর্স করেন। ২০১৪ তে কানাডিয়ান বিজনেস কলেজ থেকে সিএসডাব্লিউ কোর্স করেন। একই কলেজ থেকে একই বছর হাভার্ড এর কারিকুলাম ও অ্যাফিলিয়েশনে ‘লিডারশীপ ও নেগোসিয়েশন’ কোর্স কৃতিত্বের সঙ্গে শেষ করেন। ২০০৮ সালের ১ জুলাই প্রকাশ করেন নতুন ধারার অনলাইন বাংলা সাপ্তাহিক ‘বেঙ্গলি টাইমস’, যা ’দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম’ নামে সর্বাধিক পরিচিত। মাত্র কয়েক বছরের মাথায় বেঙ্গলি টাইমস প্রবাসের সর্বাধিক পঠিত অনলাইন বাংলা পত্রিকায় পরিণত হয়। বর্তমানে কানাডার সর্বাধিক পঠিত বাংলা পত্রিকা সাপ্তাহিক বাংলামেইলের সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

কানাডায় বসবাসরত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েটদের সংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করেছেন তিনবছর। কানাডার মেগা ইভেন্ট বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালের কনভেনরও তিনি। কানাডিয়ান ইন্টারনেট রেজিস্ট্রেশন অথরিটি ও ন্যাশনাল এথনিক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অব কানাডার সদস্য শহিদুল ইসলাম মিন্টু কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন কানাডার সম্মানজনক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অ্যাওয়ার্ড, হেরিটেজ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডসহ বেশ কয়েকটি পুরস্কার।
সুত্র-

১৫৫/ কুয়েতে বাংলাদেশি কন্যা কেয়া'র কৃতিত্ব



কুয়েতে ইন্ডিয়ান ইংলিশ একাডেমি স্কুলের উদ্যোগে এক্সপ্রেশন ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল ফেস্টিভ্যাল ২০১৫ অনুষ্ঠিত হয়। সালমিয়া ডন বসকো রানা একাডেমি অডিটোরিয়ামে ২১ নভেম্বর আয়োজিত অনুষ্ঠানটিতে এশিয়ার প্রায় ৩০টি স্কুলের ১০০ জন প্রতিযোগি অংশগ্রহণ করে।

বিভিন্ন দেশের ব্যতিক্রমধর্মী বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠানের বহুজাতিক সংস্কৃতিক এর মাঝে গান পরিবেশন করে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশের মেয়ে রুনা আক্তার কেয়া। তার পিতা কুয়েত প্রবাসী ব্যবসায়ী জামাল উদ্দিন, মা গৃহিনী আয়েশা আক্তার। সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে কুয়েত প্রবাসিদের মাঝে ইতোমধ্যে অনেক সুনাম অর্জন করেছে কেয়া।
সুত্র- এখানে

প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন,পর্ব ১ হইতে ১৫৫ এখানে।



সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩০
২৭টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটা গাছ কাঠ হলো, কার কী তাতে আসে গেলো!

লিখেছেন নয়ন বড়ুয়া, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০৬



ছবিঃ একটি ফেসবুক পেইজ থেকে

একটা গাছ আমাকে যতটা আগলে রাখতে চাই, ভালো রাখতে চাই, আমি ততটা সেই গাছের জন্য কিছুই করতে পারিনা...
তাকে কেউ হত্যা করতে চাইলে বাঁধাও দিতে পারিনা...
অথচ... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। কালবৈশাখী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৪



গত পরশু এমনটি ঘটেছিল , আজও ঘটলো । ৩৮ / ৩৯ সে, গরমে পুড়ে বিকেলে হটাৎ কালবৈশাখী রুদ্র বেশে হানা দিল । খুশি হলাম বেদম । রূপনগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×