(পৃথিবীর সামনে মহাবিপদ!!) ধ্বংস হয়ে যাওয়া নক্ষত্ররা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে!
পৃথিবীর সামনে মহাবিপদ। পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে, তাতে এ গ্রহটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া কোনো আশ্চর্যের বিষয় নয়। না, এখানে কোনো জঙ্গি হানার আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে না। এমনকি পরমাণু শক্তিধর দেশগুলোর যুদ্ধের সম্ভাবনায় পৃথিবী ধ্বংসের কারণও ঘটেনি। তাহলে বিষয়টি কি? বিজ্ঞানীরা একটা মহাজাগতিক প্রলয়ের আশঙ্কায় দিন গুনছেন। অর্থাৎ এই আক্রমণ সংঘটিত হতে পারে পৃথিবীর বাইরে যে কোনো জায়গা থেকে। আর মহাজাগতিক এই প্রলয় যেদিন ঘটবে সেদিন আর রক্ষা নেই কারোর। সবকিছু ধূলিসাৎ হয়ে যাবে মুহূর্তে। নিমেষে নিশ্চিহ্ন হবে মানবসভ্যতার যাবতীয় অহংকার।
আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসার বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন বহিঃশত্রুর এই দলটিকে। দ্রুত এরা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এই শত্রুরা আসলে মরে যাওয়া তারাদের দেহের ছিন্নবিচ্ছিন্ন অংশ। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, লাখ লাখ বছর আগেই এই তারাগুলো মরে গেছে। এখন এদেরই টুকরো টুকরো অংশ মহাকাশের সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়েছে। মৃত তারাদের দেহের কিছু অংশ এবার পৃথিবীর দিকে দ্রুতগতিতে ছুটে আসছে। ভূপৃষ্ঠের মাটিতে একবার আছড়ে পড়লে আর রক্ষা নেই। স্থলভাগে পড়লে মুহূর্তে মাইলের পর মাইল এলাকায় তৈরি হবে গহ্বর। আর জলভাগে অর্থাৎ সমুদ্রপৃষ্ঠে পড়লে ফুলেফেঁপে উঠবে বিশাল জলরাশি। আর এই জলরাশি সুনামির চেয়েও ভয়ঙ্কর উন্মত্ততায় আছড়ে পড়বে স্থলভাগের ওপর। মুহূর্তে সবকিছু চলে যাবে পানির তলায়। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা এসব মৃত তারাকণার একেকটির পরিধি কয়েকশ' কিলোমিটার। তাহলেই একবার এর ধ্বংস করার ক্ষমতার কথা ভাবুন। তবে এত বিপদের মধ্যেও একটা আশার কথা তারা শুনিয়েছেন। ধেয়ে আসা এসব তারার দেহাংশ পৃথিবী থেকে এখনো ৫০ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। ফলে হাতে এখনো দু-এক বছর সময় আছে। তাই বলে হাত গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। বহিঃশত্রুদের গতিবিধি কোনোরকম ঠেকানো না গেলে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এখন কি করে এসব তারাকণার পথ আটকানো যায় তা নিয়ে বিস্তর মাথা ঘামাচ্ছে নাসা। তারা অন্য দেশগুলোকেও আসন্ন বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছে। নাসা পরিকল্পনা করেছে বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এসব তারার টুকরোগুলোকে মহাকাশের পথে ধ্বংস করে ফেলা যায় কিনা। আর তা না সম্ভব হলে ওদের পৃথিবীমুখো গতিপথ একটু অন্যদিকে সরিয়ে দেওয়া যায় কিনা সে ভাবনাও চলছে।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মসজিদ না কী মার্কেট!
চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷
আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
আকুতি
দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন
ক- এর নুডুলস
অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।
ক
একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু
২-১ : আলিফ-লাম-মীম
আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন