somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডায়েরী অফ এ রেসিং গেম ফ্যান - ২০১০

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রেসিং গেম ফ্যানদের জন্য ২০১০ ছিল একটি আসাধারন বছর। এ বছরে বেশ কিছু ভালো গেম গেম বের হয়েছে যা গত কয়েক বছরে দেখা যায় নি। ২০১০ এ ড্রাইভিং গেমগুলো আমার যথেষ্ঠ ভালো লেগেছে। এরকম কয়েকটি ড্রাইভিং গেম নিয়েই আমার এই লেখা। :)

Need For Speed: Hot Pursuit


নিড ফর স্পিড নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে সবাই হতাশ ছিল। মোস্ট ওয়ান্টেড এর পর কোন গেমই যেন গেমারদের মন ভরাতে পারছিল না /:)। এরপর একে একে কার্বন, আন্ডারকভার গেমারদের হতাশ করে (আমার কাছে যদিও খারাপ লাগে নি)। আর প্রো স্ট্রীট তো ট্র্যাডিশনাল নিড ফর স্পিড এর ধারা থেকে অনেক দূরে দিয়ে গিয়েছিল যা গেমারদের ও ক্রিটিকদের অনেক বিরক্ত করেছিল আবার কারও কারও পছন্দও হয়েছিল (আমিও ওই পছন্দ করাদের দলে)। এর ফলে নিড ফর স্পিড দুই ভাগ হয়ে গেল। একটা ট্র্যাডিশনাল আরবান রোডে রেসিং অন্যটা রেস ট্র্যাকে রেসিং (যার দ্বিতীয় পর্ব শিফট এবং তৃতীয় পর্ব শিফট ২ এ বছর বের হবে। উল্লেখ্য শিফট আমার তেমন একটা ভালো লাগেনি। লোডিং টাইম অন্য যেকোন এনএফএস এর চেয়ে অনেক বেশী)। এখানে একটা কথা বলে রাখা প্রয়োজন যে, আন্ডারকভার আর প্রোস্ট্রিট ব্ল্যাক বক্স স্টুডিও এবং শিফট স্লাইটলি ম্যাড স্টুডিও ডেভলপ করেছে।

নিড ফর স্পিড এর পড়তির যুগে যেসব গেম বাজারে ভালো অবস্থান ধরে রেখেছিল তাদের মধ্যে একটি হল Burnout সিরিজ যা এসেছে ইএ এর আরেক স্টুডিও ক্রাইটেরিওন এর হাত ধরে। বার্নআউট এ গেমারকে একটা ভাঙ্গাচোড়া গাড়ি নিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করতে হয় (ভাঙ্গাচোড়া গাড়ি চালানো আমার খুব একটা পছন্দের বিষয় নয়। তাই গেমের সিরিজটা আমার খুব একটা পছন্দ হয় নি।)। অনেকে ভেবেছিল বার্নআউট হাতে থাকার কারনে হয়ত ইএ নিড ফর স্পিড কে আর কন্টিনিউ করবে না :|। কিন্তু ইএ এই সিরিজকে বাঁচিয়ে রাখতে বদ্ধ পরিকর B-)। বরং তারা বার্নআউট এর ফিউচার ডেভলপমেন্ট বন্ধ রেখে ২০০৯ এ ক্রাইটেরিওন কে নিড ফর স্পিড এর নেক্সট ইন্সটলমেন্ট ডেভলপ করার দায়িত্ব দিল। আর সেই গেমটিই হল নিড ফর স্পিডঃ হট পারস্যুট। বার্নআউট এ গ্রাফিক্স এর কাজ মানানসই ছিল। কিন্তু গাড়ির ফিজিক্স ছিল অসাধারন। তাই অন্য যেকোন নিড ফর স্পিডের তুলনায় হট পারস্যুট থেকে সবাই আশা করছিল অনেক বেশী। এবং কাউকে হতাশ হতে হয়নি।


এবার দেখা যাক এই গেম এর কি কি দিক ভালো লেগেছে আর কি ভালো লাগেনি। গেমটির গেমপ্লে খুবই ভালো। আর এই গেম এর মাধ্যমে নিড ফর স্পিড ক্যারিয়ার মুডে "কিন্ডারগার্টেন ভাবধারা" থেকে বের হয়ে এসেছে। অর্থাৎ গেমটি কার্বন, আন্ডারকভার এর মত এত সোজা ছিল না। গোল্ড পেতে হলে মোটামুটি ভালো স্কিল এর দরকার। আর আগের হট পারস্যুট এর তুলনায় এবারের হট পারস্যুটে কপ মুডে খেলতে যে কেউ অনেক বেশী মজা পাবে। তবে আমি সবচেয়ে বেশী মজা পেয়েছি টাইম ট্রায়াল গুলোতে। গেমটির কন্ট্রোল আগের মত ইরেস্পন্সিভও নয় সাথে অনেক বেশী একশন সবমিলিয়ে খুবই ভালো।

এবার আসা যাক গাড়ির কথায়। গাড়ির সংখ্যা অনেক বেশী হলেও ঘুরেফিরে কয়েকটি ব্র্যান্ডের মধ্যেই গাড়ি আটকে থেকেছে। ল্যাম্বরঘিনি, কনিগসেগ এর গাড়িগুলো দেখতে প্রায় একই রকম, এমনকি স্পিড/এক্সেলারেশন এরও খুব একটা ডিফেরেন্স নেই। তবে দুঃখের বিষয়গুলো হল, এসব গাড়ির বেশিরভাগেরই ১০০এর বেশী কপি দুনিয়াতে নেই (কয়েকটার মাত্র ৭-৮, আর রেভেন্টন রোডস্টার মাত্র ১০ কপি)। তাই পিসিতে চালিয়েই দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাতে হয়। আর এই গেমের মাধ্যমে অনেক বছর পর নিড ফর স্পিডের ক্যারিয়ারে বিভিন্ন রেসে বিভিন্ন গাড়ি নিয়ে খেলার সুযোগ পাওয়া গেল। এর আগে গ্যারেজে শুধু ৪-৫টা গাড়ির বেড়ায় আটকে থাকতাম X((
গেমটির গ্রাফিক্স ও ফিজিক্স এক কথায় অসাধারন। ড্রাইভিং এর সময় রোডসাইড ভিউ দেখলে তো মনে হয় ছবি তুলে রাখি। আর রাতের এনভায়রনমেন্টটাও ভালো লেগেছে।

আর গেমটির খারাপদিক বলতে গেলে নাইই। শুধু যে জিনিশটার কথা বলা যায় তা হল "ওয়ান্টেড লেভেল" আর "এসপিসিডি কপ র‍্যাঙ্ক"। এতে ২০টি করে র‍্যাঙ্ক রয়েছে। ২০টি র‍্যাঙ্ক এ আমার কোন সমস্যা নেই। আমার কথে হল, "Petrolman", Petrolman III", "Petrolman III" এভাবে ২০টা করার কি দরকার ছিল /:)? বাউন্টির রেঞ্জ বাড়িয়ে শুধু Petrolman নামে একটা র‍্যাঙ্ক রাখলেই হত। এতে র‍্যাঙ্ক এর সংখ্যা কমলেও, গেমটা আরো ভালো লাগতো।
আর এই গেমটি যে এত ভালো, তার সম্মানও গেমটি পেয়েছে। ভিডিও গেম এওয়ার্ডস ২০১০ এ বেস্ট ড্রাইভিং গেম এর পুরস্কার ছিনিয়ে নিয়েছে এই গেমটি। B-)B-)


BLUR


২০১০ এ যে রেসিং গেমটার জন্য বসে ছিলাম সেটা ছিল ব্লার :D। গেমটি নিয়ে এসেছে এক্টিভিশন এর স্টুডিও Bizarre Creations। প্রিভিউ দেখার পর থেকেই গেমটি নিয়ে আমার অনেক আগ্রহ ছিল।

গেমটির গেমপ্লে ভিন্ন ধাঁচের। রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় পড়ে থাকা পাওয়ার আপ নিয়ে রেস খেলতে হয়। এই পাওয়ার আপ গুলো বিভিন্নরকমঃ নাইট্রাস, শিল্ড, সান্ট (যা অপর প্লেয়ার এর দিকে একটা গোলা ছুড়ে মারে) ইত্যাদি। গাড়ির রেস্পন্স খুবই ভালো। এই গেমেরও যে জিনিশটা আমার ভালো লেগেছে তা হল টাইম ট্রায়াল। আর যে ইভেন্টগুলোতে আমার পারফর্মেন্স খুব খারাপ সেগুলো ডিস্ট্রাকশন ইভেন্ট :((। আর প্রতিটি চ্যাপ্টারের বস টাইপের একটা রেস থাকে যা খেলার জন্য কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। শর্ত পূরনের ফিচারটা ইউনিক না হলেও গেমটাতে যেসব শর্ত দিয়েছে সেগুলো পূরন করতে মজাই লাগে।
আর গেমটির গাড়ির কথা বললে রেসিং গেমগুলোতে পরিচিত গাড়ি নিয়েই গেমটি সাজানো হয়েছে। কয়েকটি গাড়ি অবশ্য আছে যা শুধুমাত্র গেমের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। আর হ্যা, নিড ফর স্পিডঃ হট পারস্যুট এর মতই এতে বিভিন্ন ইভেন্টে বিভিন্ন গাড়ি ব্যাবহার করতে পারা যায় :)


গেমটির গ্রাফিক্স ভালোই। ফিজিক্স ও যথেষ্ঠ উনতমানের। আরবান, গ্র্যাভেল, হিলট্র্যাকস সহ বিভিন্ন ধরনের ট্র্যাক থাকায় একেক ইভেন্টে একেক রকম মজা পাওয়া যায়। এরকম নানা দেশের নানা জাতের রোড দিয়ে আতীতের রেসিং গেমগুলো বানানো হলেও বর্তমানে এটা খুব একটা চোখে পড়ে না (র‍্যালি জাতীয় রেসে বিভিন্ন দেশের ট্র্যাক থাকলেও সবগুলো ট্র্যাকই টারমেক ও গ্র্যাভেল এর মিশ্রন এবং রাস্তার আশে পাশের দৃশ্যে তেমন কোন পরিবর্তন চোখে পড়ে না। শুধু বালির কালার চেঞ্জ হয়।)। সেদিক দিয়ে ব্লার একটু ইউনিকই বলে চলে। আর উইকিতে দেখলাম এই রাস্তাগুলো নাকি সত্যিই ওইসব দেশের (কিছু কিছু জায়গায় ক্রসওভার আছে অবশ্য)।

আর খারাপদিক বলতে, এই গেমটার তেমন খারাপ দিক চোখে পড়ছে না।
গেমটির দ্বিতীয় পর্বের ঘোষণা দিয়ে দেয়া হয়েছিল। আমি অনেক আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু দের মাস আগে এক্টিভিশন হঠাৎ Bizarre Creations স্টুডিও বন্ধ করার ঘোষণা দেয়। মনে হয় এই সিরিজটা সিরিজ শুরু হওয়ার আগেই অক্কা পেল।



Split/Second


স্প্লিট/সেকেন্ড আর ব্লার এক সপ্তাহের ব্যাবধানে রিলিজ পায়। আমি ব্লার নিয়ে আগ্রহী ছিলাম আর এই গেমটা ডিজনি এর ব্যানারে বের হচ্ছে বলে তেমন একটা খোজ খবর রাখিনি। আমি ভেবেছিলাম ডিজনি এর গেম হবে একেবারে ছোট বাচ্চাদের জন্য :|। চিবি ফেস, কার্টুনিশ এনভায়রনমেন্ট এর গেম হবে। যেদিন হট পারস্যুট গেমটা বাসায় আনি ওইদিন ই এই গেমটার সাথে পেনড্রাইভে স্প্লিট/সেকেন্ড গেমটাও নিয়ে আসি শুধু ইন্সটল করে দেখার জন্য। কিন্তু গেমটা ইন্সটল করে তো আমি অবেক। আমাদের ডিজনি আর আগের ডিজনি নাই :((। পুরাই একশন রেসিং গেম। আর যারা ডেথ রেস মুভির ফ্যান তাদের কাছে তো এ গেমটা আকাশের চাঁদ :D। গেমটির ডেভলপার হল ব্ল্যাক রক স্টুডিও।

আর গেমটির গেমপ্লের কথা বললে, একটু আগেই বলেছি ডেথ রেসের ফ্যানরা অত্যন্ত মজা পাবেন। গেমটি একটি ফিকশনাল রিয়েলিটি শো। ড্রিফট ও ড্র্যাফট এর মাধ্যমে পাওয়ার বার ফিল করা যায়। এরপর এই পাওয়ার বার দিয়ে রাস্তার সাইডে থাকা বাড়ি, গাড়ি উড়িয়ে দিয়ে অন্যান্য রেসারের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যায়; পাওয়ার প্লের মাধ্যমে ব্রিজ ভেঙ্গে দেয়া, এরোপ্লেন মাটিতে ফেলে দেয়া, পাহাড় এর একটা সাইড বোমার মাধ্যমে উড়িয়ে দেয়া যায় ইত্যাদি; শর্টকাট সৃষ্টি করা যায়। আর রুট চেঞ্জারের মাধ্যমে ট্র্যাকের একটা অংশের ম্যাপ বদলে ফেলা যায়।


গেমে বিভিন্ন ধরনের ইভেন্ট আছে। সাধারন রেস। এছাড়া আছে ইলিমিনেটর যে ইভেন্টে একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর শেষে থাকা গাড়িটিকে ধ্বংস করে ফেলা হয়। ডেটনেটর ইভেন্টে একটা ল্যাপ একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করতে হয়; তবে পাওয়ারপ্লে আর রুট চেঞ্জার আটো ট্রিগার হয়, তাই গাড়িটি যেন গুড়া না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। সার্ভাইভাল ইভেন্টে একটা ট্রাক থেকে জলন্ত গ্যাসসিলিন্ডার প্লেয়ার এর দিকে ছুড়ে মারা হয়, সেগুলোকে পাশ কাটিয়ে সবচেয়ে বেশী পয়েন্ট অর্জন করতে হয়। এয়ার স্ট্রাইক ইভেন্টে হেলিকপ্টার থেকে ছুড়ে দেয়া ওয়ারহেড গুলোকে পাশ কাটিয়ে বেশী পয়েন্ট অর্জন করতে হয়। এয়ার রেভেঞ্জ এ সবচেয়ে কম সময়ে পাওয়ারপ্লে ব্যাবহার করে হেলিকপ্টারকে ধ্বংস করতে হয়। আমার আগে খেলা যেকোন ড্রাইভিং গেমের চেয়ে এ গেমটি ইউনিক। আমার সবচেয়ে পছন্দের ইভেন্ট হল এয়ার রেভেঞ্জ।

আর এই গেমগুলোর গাড়িগুলো শুধু এই গেমের জন্যই ডিজাইন করা হয়েছে। তাদের ব্রান্ড নেম দেয়া হয়েছে Cobretti, Hanzo, Rayback। এছাড়া Elite ব্র্যান্ডে কয়েকটি গাড়ি আছে। তাই এই গেমের প্রতিটা গাড়ির ডিজাইনই ইউনিক (পরিচিত গাড়ির কাছাকাছি ডিজাইন অবশ্য)। আর কন্ট্রোলও ভালো।
গেমের গ্রাফিক্স মোটামুটি। তবে গেমের ফিজিক্সে একটু সমস্যা আছে বলে মনে হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাওয়ার প্লে আমার কাছে আসার আগেই আমার গাড়ি ভেঙ্গে দুই টুকরা হয়ে যায়।



আজ এ পর্যন্তই। ওকে, বা বাই। :P

মূল লেখা

সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:১৬
৪৫টি মন্তব্য ৪৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭



ছবি সৌজন্য-https://www.tbsnews.net/bangla




ছবি- মঞ্চে তখন গান চলছে, মধু হই হই আরে বিষ খাওয়াইলা.......... চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গান।

প্রতি বছরের মত এবার অনুষ্ঠিত হল জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪। গত ২৪/০৪/২৪... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

×