somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আরো টুডি এনিমেশন মুভি

২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

টুডি এনিমেশন মুভি নিয়ে আগের পোস্টটা দিয়েছিলাম গত বছর। এবার আরো কিছু টুডি ফিল্ম নিয়ে হাজির হলাম। আগেরবারের মতই কোন নির্দিষ্ট ক্রমে লিখলাম না। যখন যেটার নাম মনে আসে তখনই সেটা লিখলাম। এগুলোর বেশিরভাগই গত এক বছরের মধ্যে দেখা। আর শিরোনাম টুডি এনিমেশন মুভি হলেও এই পোস্টের সবগুলো শুধুই জাপানীজ এনিমে। স্বাগতম আমার পোস্টে।

#১। Colorful (2010):

মৃত্যুর পর একটি আত্মাকে সুযোগ দেয়া হয় আবার পৃথিবীতে ফেরত যাওয়ার। এই আত্মাকে মাকোতো কোবাইয়াশি নামে এক কিশোরের জায়গায় রিপ্লেস করা হয়। অন্যদিক এ মাকোতো নামের ছেলেটি আত্মহত্যা করে। তাকে বলা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তাকে তার আগের জীবনের পাপকে খুঁজে বের করতে হবে। আর তাকে আরো বলে হয় ঠিক কোন ঘটনা মাকোতোকে আত্মহত্যার পথে নিয়ে গেছে তা খুঁজে বের করতে।
ডিরেক্টর Keiichi Hara এর দ্বিতীয় বিগ প্রোডাকশন। এর আগের মুভি ছিল Summer Days with Coo (২০০৭)। তারো আগে এই ডিরেক্ট কিছু টিভি সিরিজ, সেই রিলেটেড মুভি ও কিছু অল্প বাজেটের মুভি বানিয়েছেন। Colorful ছবিটি ২০১০ সালে Mainichi Film Award এ এনিমেশন গ্র্যান্ড এওয়ার্ড জিতে নেয়।
এখন আমার মন্তব্য বলতে গেলে আমি বলব খুবই unsettling মুভি। কয়েকদিন কেমন যেন খচখচ করেছে মুভিটা দেখার পর। দেখার মত।

#২। Summer Days with Coo (2007):

এটা বাচ্চাদের জন্য বানানো।
Kappa জাতের এক Yokai (ভূত) ২০০ বছর পর নিজেকে মডার্ন টোকিওতে আবিষ্কার করে। Kouichi Uehara নামের এক পিচ্চি তাকে খুঁজে বের করে। এরপর কাপ্পা চায় এই পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে।
খারাপ না।

#৩। Redline (2010):

"Sweet JP" প্রায় জিতে যাচ্ছিল ইয়েলো লাইন আর তার হাতে এসে যাচ্ছিলি রেড লাইনের টিকেট। কিন্তু শেষ মূহুর্তে প্রতিশ্রুত ম্যাচ ফিক্সিং এর কারনে বরন করে নিল সবার শেষ পজিশন। কিন্তু পপুলার ডিমান্ড আর কয়েক রেসারের রেড লাইন বর্জন করায় সে শেষ পর্যন্ত চান্স পেল রেড লাইনে। তার সারা জীবনের স্বপ্ন রেড লাইন জেতা। এখন সে কি আবার ম্যাচ ফিক্স করবে নাকি রেড লাইন জেতার চেষ্টা করবে?
মনে হচ্ছে খুবই সুন্দর একটা স্পোর্টস কাহিনী। কিন্তু ওয়েট এ মিনিট! এখানের সব রেসাররাই বিভিন্ন এলিয়েন। রেসটা একটা ইলিগ্যাল রিয়েলিটি শো। তার উপর পুরো এডাল্ট ওরিয়েন্টেড। এটা বানানো হয়েছে পুরোই Speed Racer সিরিজের ছায়ায়।
তবে একটা কথা আমি বলব, ছবির বিভিন্ন জায়গায় যতই গজগজ করি না কেন, শেষ আধা ঘন্টা স্ক্রিন থেকে চোখ সরাতে পারিনি। এটার এনিমেশন প্রশংশাযোগ্য। UK Anime Network এর রিভিউতে বলা হয়েছে "A sense of the cool and outrageous is seeped into every pore of the design" অন্যদিকে আরে রিভিউ এ বলা হয়েছে, "Speed Racer on crack"। তবে ছবি দেখা শেষ হয়ে যাওয়ার পর খুব বেশিদিন মনে থাকবে না। এটার আমেরিকান ডিস্ট্রিবিউটর ফানিমেশন এটাকে ২০১১ এর এনিমেশন বিভাগে অস্কারের জন্য সাবমিট করেছিল। আমার মতে এটার চেয়ে Colorful কে সাবমিট করলে ভালো হত। কিন্তু শুনেছি অস্কারের নিয়ম অনুযায়ী এনিমেশন বিভাগে সাবমিশনের জন্য অন্তত এক সপ্তাহের জন্য আমেরিকার কোন হলে সিনেমাটা চলতে হয়। অন্যদিক এ Colorful এখনো ইংলিশ ডাব এর জন্য লাইসেন্সই হয় নাই। :@
যাই হোক রেডলাইন খারাপ না। কিন্তু আপনার মাথা ঘুরাতে পারে এনিমেশন স্টাইলটার জন্য।

#৪। The Wings Of Honneamise (1987):

একটি দেশ স্পেস প্রোগ্রাম শুরু করেছে। এই দেশের সাথে পাশের দেশের আবার যুদ্ধ আসন্ন। প্রোগ্রামের মাঝখানে মাঝখানে অনেক সমস্যাও রয়েছে। এর মাঝেই রয়াল স্পেস ফোর্স তাদের স্পেস কার্যক্রম শেষ করতে চায়।
স্টোরিটা অনেক সিম্পল। এনিমেশন ও সিম্পল। সবকিছুই সিম্পল।

#৫। Jin-Roh the Wolf Brigade (1999):

টোকিও শহরে চলছে দাঙ্গা। এর মাঝেই টেরোরিস্ট গ্রুপ সেক্ট এই দাঙ্গায় বোমা হামলার পরিকল্পনা করে। আর এ কাজে তারা ব্যাবহার করে ছোট ছোট মেয়েদের। যাদের বলা হয় 'লিটল রেড রাইডিং হুড'। এমনই এক মেয়ে, করপোরাল কাযুকি এর সামনে আত্মহত্যা করে। এভাবেই শুরু হয়।
ছবিটার ডিড়েক্টর Hiroyuki Okiura এবং রাইটার Mamoru Oshii (Ghost in the Shell সিনেমা দুইটার ডিরেক্টর)। পলিটিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে ১৯৫০-১৯৭০ এর জাপানকে বেছে নেয়া হয়েছে।
আমার ভালো লেগেছে সিনেমাটা। একটু পর পর লিটল রেড রাইডিং হুড থেকে কোটেশন হয়। সবচেয়ে ভালো লেগেছে এটার এন্ডিং টা। দেখতে পারেন। :)

#৬। K-ON! The Movie (2011):

এটা একটা টিভি সিরিজের ফিল্ম। আল গার্লস ব্যান্ড "আফটার স্কুল টি টাইম" এর সদসদের ইংল্যান্ড এ বেড়াতে যাওয়ার গল্প। ছবিটা দেখে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন এটা সেই বিখ্যাত এবে রোড। সিরিজটা আমার খুবই পছন্দের ছিল। সেই সাথে এই মুভিটাও ভালো লেগেছে। সবসময়ই ওয়ার্ম, ফাজি। কমেডি ঘরনার। এই মুভি এর আগে ৩৯ পর্বের এক সিরিজ আছে। যেখানে দেখানো হয় ভগ্নপ্রায় এক লাইট মিউজিক ক্লাব এ চারজন এসে যোগ দেয়। এরপর তাদের দুষতামি, ফাইজলামি এর মাধ্যমে একটা মেডিকোর ব্যান্ড প্রতিষ্ঠা করে। এইত। :)

#৭। Dante's Inferno: An Animated Epic (2010):

Electronics Arts এর অর্থায়নে বিভিন্ন জাপানীজ স্টুডিও এ বিভিন্ন সেগ্মেন্ট বানানো। স্টোরিটা খুবই সিম্পল, দান্তে ক্রুসেড থেকে ফিরে এসে দেখে তার স্ত্রীকে হেল এর গার্ডরা নিয়ে যাচ্ছে। এরপর সে এক অভিযানে নেমে পড়ে তার স্ত্রী বিয়েট্রিসকে ফেরত আনার জন্য। এটা বানানো হয়েছে Dante's Inferno গেম এর টাই ইন হিসেবে। গেমটা খেলা হয় নি কারন গেমটা পিসিতে রিলিজ পায় নি। গেমটা খেলার খুব ইচ্ছা ছিল। তাই গেমের স্বাদ এই এনিমেশন ফিল্ম এই নিতে হল। সিগ্নিফিকেন্ট দিক বলতে বিভিন্ন সেগ্মেন্ট এ বিভিন্ন এনিমেশন স্টাইল ইউজ করা হয়েছে যা প্রতিটা স্টুডিও এর সিগ্নেচার স্টাইল ফলো করেছে।

#৮। Batman: Gotham Knight (2008):

এটা মনে হয় অনেকেরই দেখা আছে। ডিসি কমিক্স এর অর্থায়নে বানানো। স্টাইল এর দিক দিয়ে Dante's Inferno এর মত। তবে একটা কথা বলতে হবে। প্রথম সেগমেন্ট Have I Got a Story for You টাকে বলতে হয়, "out of this world experience." সম্ভবত, ব্যাটম্যান নিয়ে এখন পর্যন্ত যতগুলো জিনিসপত্র দেখেছি তার মধ্যে এটা আমার সবচেয়ে পছন্দের। ডার্ক নাইট এর ফ্যানদের মধ্যে যারা এটা দেখেননি তাদের এটা দেখার অনুরোধ থাকল।

#৯। The Disappearance of Haruhi Suzumiya (2010):

এটাও আরেকটা টিভি ফিল্ম। জাপান সম্পর্কে একটা পাই চার্ট নেটে খুব পপুলার তা হলেঃ What is going on in Japan? 15% - Typical Things and 75% - Some Weird Shit. Haruhi Suzumiya সিরিজটি সম্ভবত শেষের ৭৫% এর মধ্যে পড়ে। এই মুভিটি দেখার আগে যে কারো The Melancholi of Harufi Suzumiya সিরিজের প্রথম ৬/৭ পর্ব দেখা বাধ্যতামূলক। হারুহি সুজুমিয়া নামের এক মেয়ে, ধারনা করা হচ্ছে এই মেয়ে গড। অন্যদিক এ হারুহি এর তৈরি করা ক্লাবে হারুহি জড়ো করে কয়েকজনকে। একে একে দেখা যায় এই গ্রুপের একেকজন একেক ক্ষমতা সম্পন্ন। একজন টাইম ট্রাভেলার, একজন এস্পার (মেন্টালিস্ট), একজন থট ইন্টেগ্রিটি/ডাটা এন্টিটি এর একটি নোড। এতসবের মাঝে এক সাধারন মানুষ হিসেবে সিরিজের প্রধান চরিত্র কিয়ন জড়িয়ে পড়ে। হারুহি জানে না যে তাকে গড ধারনা করে। আর অন্য তিন গ্রুপের সদস্যরা হারুহিকে অব্জার্ভ করার জন্য এ ক্লাবে যোগ দেয়। এই ক্লাব নিয়েই কাহিনী। ডিজএপেয়ারেন্স অফ হারুহি সুজুমিয়া এ দেখানো হয় সম্পুর্ণ এনভায়রন্মেন্ট চেঞ্জ হয়ে গেছে। কিন্তু কিয়ন ছাড়া আর কারো এর স্মৃতি মনে নেই। অনেক লম্বা সিনেমাটা, প্রায় ২ ঘন্টা ৪০ মিনিট। কিন্তু মজা লেগেছিল দেখতে গিয়ে এবং কোন্দিক দিইয়ে পুরো সময় চলে গেল টেরই পাইনি।

#১০। Hotarubi no Mori e (2011):

সামার ভ্যাকেশনে এক ফরেস্ট স্পিরিট এর সাথে দেখা হয় পিচ্চি টাকেগাওয়ার। এরপর প্রতি সামার ভ্যাকেশনই স্পিরিটের সাথে দেখা করে এই পিচ্চি। ৫০ মিনিট এর ছোট্ট একটা মুভি।

#১১। The Sky Crawlers (2008):

সেম নামের উপন্যাস থেকে এডাপ্টেশন করেছেন লিজেন্ডারি ডিরেক্টর Mamoru Oshii। তবে এই সিনেমায় মনে হয় অনেক সিম্বলিক ব্যাপার স্যাপার ছিল। ওশি এর অন্যান্য ফিল্মের মতই বেশ কিছু অংশ মাথার উপর দিয়ে গিয়েছে। স্পেশালি শেষ দশ মিনিট যে কি দেখাল আল্লাহ জানে। যাই হোক, এটা ২০০৮ এ Mainichi Film Award এ এনিমেশন গ্র্যান্ড প্রাইজ জিতে নেয়। এবং অনেকেরই প্রিয় এনিমে এর তালিকায় আছে।
একদল এরিয়াল ফাইটারদের নিয়ে গল্প। এবং সায়েন্স ফিকশন। আর সায়েন্স ফিকশন পার্ট্টাই শেষ ১০-১৫ মিনিট এর আগে দেখা যায় না। এর আগ পরযন্ত ড্রামা মুভি হিসেবে চলতে থাকে।

আজ এ পর্যন্তই। সামনে আবার আসব আরো কিছু এনিমে ফিল্ম নিয়ে।

----

ডাউনলোড লিঙ্কসঃ
দান্টে'স ইনফার্নো ছাড়া সবগুলো বাকাবিটি এর লিঙ্ক। সবগুলোই টরেন্ট। কম সাইজেরগুলো দিলাম। তবে পেজের কোনায় অন্যান্য ভার্সন দেখা যাবে।
Colorful:720p
Summer Days with Coo: ৪৮০পি
Redline: 480p
The Wings Of Honneamise: 480p
Jin-Roh the Wolf Brigade: 480p
Dante's Inferno: 720p
K-ON! The Movie: ৭২০পি
Batman: Gotham Knight: 720p
Hotarubi no Mori e: 720p
The Sky Crawlers: ৪৮০পি



----

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫২
২২টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

×