somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প নং১: না পাওয়াকে হঠাৎ ফিরে পাওয়া

২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শেষ দুপুর।
ক্লান্ত শহরের রাস্তা। ক্লান্ত সব গুলো মানুষই যেন অনেক ব্যস্ত।
ব্যস্ততম মানুষগুলোর ভীরেই যেন ওই মেয়েটি একটু বেশিই ব্যস্ত। খুব চিন্তিত দেখাচ্ছে তাকে। হাতে একটা বড় ব্যাগ। দেখেই বোঝা যাচ্ছে ব্যাগটা খুব হাল্কা নয়।
-এই খালি!! এই খালি!! যাবে??
-জী আপা মনি, কই যাইবেন?
এই প্রশ্নের জবাব ভাবতে গিয়ে মেয়েটি খুব চিন্তায় পরে গেল। তার চোখ দুটো ভিজে যায়। সে কিছুই ভাবতে পারছে না। কোথায় যাবে সে!!
তার নিরবতা দেখে রিক্সা ওয়ালা কিছু না বলেই চলে গেল। মেয়েটিও আর ডাকলো না।
খুব অসহায় হয়ে পরেছে মেয়েটি। তার ভরসার মানুষটিই তাকে আজ বিপদে ফেলেছে।

ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ে। নাম অর্থি। রাকিন নামের এক ছেলের প্রেমে পরেছিল। দের বছরের রিলেশন তাদের। কিন্তু এই লম্বা সময়টায় সেই মেয়েটি একবারো বুঝতে পারেনি রাকিনকে। তার মিথ্যে প্রেমে ডুবে ছিল। আজ যখন সেই মানুষটির ওপর ভরসা করে সে তার বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছে তখনই সে বুঝতে পারল সব। তবে যা হবার তা হয়ে গেছে। এখন আর ভেবে কাজ নেই।

সকাল থেকেই রাকিন ফোন অফ করে রেখেছে। ১০ টায় ফার্মগেটে দেখা করার কথা ছিল। অথচ এখন বাজে ২.৪০। এখনও বন্ধ করে রেখেছে। সকাল থেকে হাজার বার ট্রাই করেছে মেয়েটি। অর্থি আর কিছু ভেবে পাচ্ছে না। বাসায় ফিরে গেলে তাকে এখন মেরেই ফেলবে তার বাবা। ভাবতে ভাবতেই হঠাৎ তার মনে পরে গেল মাসফির কথা।

মাসফি, রাকিনের সব থেকে কাছের বন্ধু। একটা প্রাইভেট কম্পানিতে জব করে। অনেক ভাল ছেলেটা। রাকিনই ওর কথা বলে, ও অনেক ভাল, অনেক বিশ্বস্ত।

মাসফির সাথে অর্থি ফোন নাম্বার এক্সচেঞ্জ করেছিল এক আড্ডায়। তাকেই ফোন দিল।

মাসফি তার বাসায়ই ছিল। কোন একটা কারনে তার মনটা আজ ভিষণ খারাপ। ফোনের রিং বাজছে। একটা সেভ করা নাম্বার। "R's Orthi" নামে সেভ করা নাম্বারটা।
অনেকটাই চমকে গেল সে ফোনটা পেয়ে। কারন সে জানে রাকিন আর অর্থির আজ পালিয়ে যাবার কথা আছে। রাকিনই তাকে বলেছে সব।
সে ফোনটা রিসিভ করল, ওপাশ থেকেও হ্যালো বলল। কণ্ঠটা শুনেই যেন মাসফির মুখে একটু হাসি ফূটলো।
-হ্যালো, কে?? অর্থি??
-হুম, অর্থি।
-তুমি হঠাৎ ফোন দিলে!! কোন সমস্যা?
-রাকিন কোথায় জান কি?
-ওর তো আজ তোমার সাথে থাকার কথা।

একথা শুনতেই অর্থি তার লুকোনো কান্নাটা চেপে রাখতে পারল না। সে কেঁদে ফেলল।
-তুমি কি একটু দেখা করতে পারবে আমার সাথে?
-বল কোথায় যাব!!
তারপর অর্থি তাকে বসুন্ধরার একটা রেস্টুরেন্টে ডাকল।

মাসফি রাকিনকে খুব ভাল করেই জানে। মেয়েদের মন নিয়ে খেলা করাটা যে তার পুরোনো স্বভাব তাও জানে সে। কিন্তু অর্থির মত এত ভাল একটা মেয়েকে কষ্ট দিয়ে সে খুব খারাপ করেছে। অনেক রাগ হচ্ছিল ওর রাকিনের ওপর। এসব ভাবতে ভাবতেই রেডি হয়ে বাইকটা নিয়ে সে বেরিয়ে পরল জলদি।

নির্দিষ্ট রেস্টুরেন্টে গিয়ে অর্থিকে একটা কোনার টেবিলে খুঁজে পেল মাসফি। মেয়েটা একদম ভেঙে পরেছে, তার চেহারায় তার ছাপ স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।
মাসফিকে দেখেই অর্থি কাঁদতে লাগলো। সব কিছু বলল তাকে। মাসফি শুনে গেল শুধু। অনেক্ষন বসে রইল তারা। সন্ধ্যে হয়ে আসছে। মাসফি অর্থিকে জিজ্ঞেস করল এখন কি করবে। একথার উত্তর অর্থির কাছে ছিল না। তবে বাসায় ফিরে যাওয়ার কোন উপায় নেই আর।
মাসফিও তাকে নিয়ে ঝামেলায় পরে গেল। বুঝতে পারছিল না কি করবে!!
-আচ্ছা আমার বাসায় যাবা?
-তোমার বাসায়!! তোমার কোন প্রবলেম হবে না?
-সে আমি ম্যানেজ করে নেব।
-আচ্ছা চল।
-হুম। চল।
-আমি মনে হয় তোমাকে খুব বিপদে ফেলে দিলাম তাই না?
বলতে বলতেই মেয়েটি আবার কেঁদে ফেলল।
-ধুর না, চল। আর কেঁদনাতো তুমি। এসো এসো।

দুজনে রেস্টুরেন্ট থেকে বের হল। মাসফি তার বাইকের পেছনে অর্থির ব্যাগটা নিল। বাইক স্টার্ট করে অর্থিকে উঠে বসতে বলল। অর্থি মাসফির বাইকের পেছনে বসে তার ঘারে হাত রাখল। মাসফি যেন আড়ালে ছোট্ট করে হাসল।

তালতলায় মাসফির বাসা। যেতে যেতে সন্ধ্যে পার হয়ে গেল।
গ্যারেজে বাইকটা রেখে মাসফি অর্থির ব্যাগটা হাতে তুলে নিল। অনেক ভারী ব্যাগটা। লিফটের সামনে এসে দেখে লিফট বন্ধ। পাস থেকে দারোয়ান বলে উঠল, "স্যার, লিফটের একটু প্রবলেম হইছে। কষ্ট করে সিঁড়ি বেয়ে উঠেন আজ।" একথা শুনে দুজনে সিঁড়ি বেয়ে উঠতে শুরু করল। সিঁড়িতে উঠতে উঠতে মাসফি জানতে চাইল
-কি আছে ব্যাগটায় এত ভারী?
অর্থি মুচকি হেসে বলল, কষ্ট হচ্ছে তোমার?
যদিও কষ্ট হচ্ছিল তাও মাসফি তা লুকোনোর ব্যর্থ চেষ্টা করল।

পাঁচ তলায় মাসফিরা থাকে। মা, বাবা, আর ক্লাস টেনে পড়া ছোট বোন মাহিন কে নিয়ে মাসফির ছোট্ট পরিবার। চার তলা থেকে পাঁচ তলায় উঠতে উঠতেই মাসফি অল্প অল্প তার বাবার কণ্ঠ শুনতে পেল। এই সন্ধ্যে বেলায় বাবা অফিস থেকে ফিরে তাকে না দেখে হয়তো চটে গেছেন। বাসার দরজায় আসতেই সেই কণ্ঠ আরো পরিষ্কার হল। মাসফি ভয়ে ভয়ে কলিং বেলে চাপ দিল। সাথে সাথে বাসার ভেতরের সব কথা থেমে গেল। বাবা বলে উঠলেন, "মাহিন দ্যাখ তো মা কে এল।" মাসফি মনে মনে ভাবছে, যাক ভাল হোল, বাবা দরজা খুললে না জানি কি হত। মাহিন এসে দরজা খুলতেই থমকে গেল।
ওর সামনে ওর ভাইয়া দাঁড়িয়ে আছে। আর তার পাশে সুন্দর একটা মেয়ে শাড়ি পরে দাঁড়িয়ে। ভাইয়ার হাতে একটা ব্যাগ। তার ভাইয়া যে খুব ভয়ের মাঝেই অনেক কষ্ট করে হাসছে তা সে ভাল করেই বুঝতে পারছে।
এবার মাহিন নিরবতা ভেঙে লাফাতে লাফাতে চিৎকার করতে শুরু করল,
-আব্বু, আম্মু তারাতারি এসে দেখ, ভাইয়া কি সুন্দর একটা আপু বিয়ে করে আনছে। তারাতারি এসো।

মাহিনের এমন কান্ড দেখে মাসফি একদম চুপ হয়ে গেল। আর অর্থি তার দিক তাকিয়ে মুচকি হাসছে।
এর মাঝেই মা, বাবা এসে হাজির।
মাহিন অর্থির হাত ধরে টেনে ভেতরে নিয়ে গেল। অর্থি মাসফির মা বাবাকে সালাম দিল। এর মাঝেই মাহিন আবার বলে উঠল তার ভাইয়াকে,
-কি রে!! তোকে কি কোলে করে ভেতরে আনতে হবে নাকি? ওখানে স্ট্যাচু হয়ে দাঁড়িয়ে না থেকে ভেতরে আয়। আর আপুকে আমি আমার রুমে নিয়ে যাচ্ছি।
এই বলেই মাহিন অর্থির হাত ধরে তার রুমে নিয়ে গেল।
আর এদিকে মাসফি কিছু বলারই সুযোগ পেল না। মা বাবাও যার যার রুমে চলে গেল কিছু না বলেই।

কিছুক্ষন পরেই বাবার ডাক পরল।
-মাসফি!! মাসফি!!
-আসছি বাবা।
মাসফি ভীতু বিড়ালের মত মাথা নিচু করে বাবার সামনে গেল।
-কি? আমাকে তো উদ্ধার করেছ। এখন অমন বেড়ালের মত গুটিয়ে আছ কেন? এই যে এখানে তিন হাজার টাকা আছে। যাও বউ মার জন্য তারাতরি দুইটা শাড়ি কিনে আন। আমি তাকে দেব ওইগুলো।
মাসফি কিছু না বলে চুপচাপ বাইক নিয়ে বেড়িয়ে পরল। তার মনটা যেন অনেক খুশি হয়ে আছে আজ। মার্কেটে গিয়ে সুন্দর দেখে দুটি শাড়ি কিনে বাসায় ফিরল। আর শাড়ি দুটি তার মা'র হাতে দিল।
মা বাবা, মাহিনকে ডেকে বলল অর্থিকে নিয়ে আসতে। অর্থি মাসফির মা বাবার সামনে এসে দাঁড়াল।
মাসফির মা বাবা অর্থিকে অনেক প্রশ্ন করল। তার বাবা কি করেন, ফ্যামিলিতে কে কে আছেন, বাসা কোথায়, কিসে পড়, আরো অনেক কিছু।

এর পর মাসফির মা কিছুক্ষন আগে কিনে আনা শাড়ি দুটি অর্থির হাতে দিয়ে বলল,
-এই নাও মা, তোমার শ্বশুর তোমার জন্য এই শাড়ি দুটি কিনে আনিয়েছেন। চেঞ্জ করে খেতে এসো।

মাহিন আবার অর্থিকে তার রুমে নিয়ে গেল। তারপর চেঞ্জ করে অর্থি মাহিনের সাথে খাবার টেবিলে এলো।
বাবা বললেন
-মাসফি কই??
রুমের ভেতর থেকে জলদি সামনে এল মাসফি।
-কি? বিয়ে করলে কি মানুষের আর ক্ষুধা পায় না নাকি? না, আপনার জন্য ফিডারের ব্যাবসস্থা করতে হবে? কোনটা?
-না আব্বু, খাচ্ছি।
বাবার কথা শুনে মাহিন অট্ট স্বরে হেসে ওঠে। অর্থিও মাথা নিচু করে মুচকি হাসে। আর মাসফি মাহিনের দিকে তাকিয়ে চোখ রাঙায়।
তখন মাহিন উল্টো মাসফিকে বলে, দ্যাখ ভাইয়া, এখন কিন্তু তুই আর আমার ওপর যখন তখন রাগ দেখাতে পারবি না। কিছু করলেই আমি আপুকে বলে দিব।
মাসফি চুপ হয়ে যায় একদম। খাবার টেবিলে আর বেশি কিছু কথা হয় না।
খাবার টেবিল থেকে উঠবার সময় বাবা মাসফিকে বলে, আগামি কাল অর্থির বাসায় তারা যাবে, তার মা বাবার সাথে কথা বলতে। মাসফি তার বাবাকে সব বলতে চাচ্ছিল কিন্তু অর্থির দিকে চোখ পরতেই সে ইশাড়ায় বলতে বারন করল। মাসফি ঠিক বুঝতে পারছিল না সব কিছু। সে বুঝতে পারছিলনা অর্থি কি এসব কিছু মেনে নিচ্ছে?
সে যাই হোক, মাসফির যে মত নেই তা না। সে তার রুমে গিয়ে বসে আছে। এমন সময় মাসফির মনে হল কে যেন তার দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে। ও বুঝতে পারল যে পাজি মাহিনটাই দাঁড়িয়ে।
সে যেয়ে তার কানটা ধরল, তার পেছনেই অর্থি।
-দ্যাখো আপু, সয়তানটা সব সময় আমাকে মারে।
-এই তুমি ওকে মারতেছ কেন? ছার ওকে।
এই বলে অর্থি মাসফির রুমে ঢুকল। আর ওর রুমটা দেখল ভাল করে। মাহিন অর্থিকে রেখে দরাজাটা ভিড়িয়ে চলে গেল।

তারপর অর্থি বলল
-তুমি আমাকে ভালবাস তাই না? আগে বলনি কেন?
-কই না তো!! কে বলল এসব? পাজি মাহিনটা এসব বলছে তাই না?
-হুম ও-ই বলছে। কিন্তু মিথ্যে তো বলেনি।
-ও অনেক দুষ্ট, ওর কথায় তুমি কিছু মনে করিও না। ও বানিয়ে বানিয়ে সব বলেছে তোমাকে।
-হুম ও না হয় বানিয়েই বলল, কিন্তু তোমার ল্যাপ্টপের ওই নোট গুলো তো তোমারই লিখা। তাই না?
-পাজিটা আমার ল্যাপ্টপের পাসোয়ার্ড জানলো কি করে!! ওকে দেখাব মজা আমি।
-ও তো খারাপ কিছু করেনি।
-তুমি কিছু মনে কর না প্লিজ। ওগুলো আমি এমনি লিখেছিলাম।
-কেন মিথ্যে বলছ?
-কিন্তু তুমি তো রাকিনকে লাভ কর।
-হুম, আমি যে রাকিনকে লাভ করতাম তার কোন একজিস্টেন্সই নাই। যে রাকিন আছে সে ধোকাবাজ তাকে আমি লাভ করি না।
মাসফি নিরব থাকে।
কিছুক্ষন এই নিরবতাই চলে। হঠাৎ অর্থি বলে,
-Will you marry me, Mashfi?
মাসফির যেন সব কিছুকে স্বপ্ন বলে মনে হচ্ছিল। সে যাকে এতদিন নিরবে ভালবেসে এসেছে আজ সেই মানুষটিই তাকে চাইছে। এটা সে বিলিভই করতে পারছিল না।
সে অর্থিকে জোড়িয়ে ধরে। আর বলে, Why not!!
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

কওমী মাদ্রাসায় আলেম তৈরী হয় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×