somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেমন আছে কঙ্কাবতী - ৩

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



হ্যাঁ আরবাজের দেওয়া ১৯ বছর আগের সেই শাড়িটি পরেছি আমি আজ। ১৯ বছর আগের সেই ঘন নীল শাড়িতে রুপোলী তারার ফুল। যেন একটি ঘন নীল রাতের আকাশ অসংখ্য জ্বলজ্বলে তারা নিয়ে জড়িয়ে রয়েছি আমি। আরবাজকে চমকে দেবার জন্যই পরেছি হয়ত। এই শাড়িটি তো শুধুই একটি সামান্য শাড়ি নয়। বহু বছর আগে এই শাড়ির মাঝে যে আবেগ, ভালো লাগা বা ভালোবাসা জন্মেছিলো তা সযতনে লুকিয়ে রাখা ছিলো এ শাড়িটির ভাঁজে ভাঁজে। ভাঁজ খোলার সাথে সাথেই তারা আজ ময়ুরের মত ডানা মেলে দিলো। এখন এই আবেগ বা ভালোবাসা আর ভাঁজবন্দী নেই। উড়ে চলুক ওরা মুক্ত আকাশে। আজ তো আর কোনো বাঁধা নেই। নেই কোথাও কোনো সংকোচ, দ্বিধা কিংবা দ্বন্দ।

আরবাজের বাড়িতে যখন পৌছালাম তখন বেশ রাত ছিলো। সেখানে আরবাজের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু আর দূর সম্পর্কের এক চাচা ছাড়া আর কোনো আত্মীয় স্বজনও ছিলো না। আর ছিলো আরবাজের সাম্রাজ্যের পুরুষ মহিলা মিলিয়ে এক ঝাঁক কর্মচারী। তারাই অপেক্ষা করছিলো আমাদের আসবার জন্য। না ফুল-চন্দন দিয়ে বা দুধে আলতায় পা ডুবিয়ে গৃহ প্রবেশ হয়নি আমার। আমাকে বরণ করবার জন্য কোনো আহামরি আয়োজনও ছিলো না। গাড়ি থামবার সাথে সাথেই দরজা খুলে নিজেরাই লাফ দিয়ে নামলো ছেলেরা। আর আরবাজ নিজেই নেমে এসে আমার দরজা খুলে হাত বাড়িয়ে দিলো। আগেই বলেছি আমার জীবনের গল্পে অনেক কিছুই উল্টা পাল্টা। এই রকম কোনো দৃশ্যও দেখা হয়নি আমার কারো জীবনে।

আমার স্মৃতিতে সবচেয়ে স্মরনীয় বিয়েটাই আমি আমার সেই ছেলেবেলাতে দেখে ফেলেছি। এরপর যত বিয়ে বাড়ি বউ বা যা কিছু দেখেছি বিবাহ কেন্দ্রিক আমার সেই রাত্রীর কথাটাই মনে পড়েছে। সবাই মিলে হইচই করে নিয়ে যাচ্ছে মাকে। আমার কথা কারোর মনেই নেই। সবাই ভেতরে চলে যাবার পর একাকী দাঁড়িয়ে একটা ছোট্ট মেয়ে। ভয়ে কাঁদছিলো। সেই দৃশ্য কল্পে আজও আমার অভিমান জাগে। প্রচন্ড অভিমান। কার উপরে জানিনা। হয়ত নিজের উপরেই। একথাটা মনে পড়লে আমি কাঁদি। সব সময় এমনই হয়।
এই যে এখন এ কথাটা লিখতে গিয়ে আমার চোখে পানি এসে গেলো।

যাইহোক, লিফ্ট দিয়ে উঠে এলাম আমরা সুউচ্চ ভবনের ১০ তলার একটি ফ্লাটে। খুব অল্প কিছু আসবাবে সাজানো ছিলো ফ্লাটটা। ছেলেরা যে যার রুমে চলে গেলো। বেশ রাতও হয়েছিলো কাজেই ঘুমোবার সময়ই তখন। আরবাজ আমাকে দেখিয়ে দিলো বেডরুমটা। নিজেই খুলে ধরলো বেডরুমের দরজাটা। বললো পোশাক বদলে ফ্রেশ হয়ে নাও। চা বা কফি বা কোনো ড্রিংকস খাবে? আমি দিতে বলি। আমি জানালাম এখন কিছুই খাবোনা আমি। আমার মাথা ধরে ছিলো ভিষন রকম। খুব অনাড়ম্বরভাবে এবং বলতে গেলে কোনো অনুষ্ঠান ছাড়াই এই বিয়েতেও একেবারে কম ঝামেলা ছিলোনা। সারাদিনের ধকলটা যে বেশ ভালোভাবেই পড়েছে শরীরের উপর দিয়ে তা যেন এতক্ষনে উপলদ্ধ হলো।

আরবাজ বেরিয়ে গেলো। আরবাজের সেই সুশীতল বিশাল বেডরুমটার বদ্ধ দরজার ভেতরে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষনের জন্য আমার মনে হয়েছিলো এতদিনের একটা জীবন থেকে নতুন কোনো এক সম্পূর্ণ অজানা কোনো পৃথিবীতে বুঝি এসে পড়লাম আমি। বিশাল বড় রুমটাতে শুধুই ছিলো একটি বিছানা আর এক কোনায় দুটি সোফা আর ছোট্ট টি টেবিল। আর দেওয়ালে ঝুলছিলো বিশাল একটা টিভি। খুবই হাস্যকরভাবে আমার এই রুমের সাজসজ্জা দেখে প্রথমেই যেটা মনে পড়লো, ড্রেসিং টেবিল নেই কেনো? জানি এই কথা শুনে সবাই হাসবে কিন্তু আমার যা মনে হয়েছিলো সেটাই বলছি আমি।

যাইহোক, পোশাক বদলে ফ্রেশ হয়ে বের হয়ে এসে খুব অবাক হলাম। আরবাজ নিজের হাতেই কফি বানিয়ে এনেছে। পাশের সোফাতে বসে টিভি দেখছে। আমাকে বের হতে দেখে আরবাজ বললো, কফি খেলে ভালো লাগবে। কম তো ধকল যায়নি সারাদিনে। আমি নিজেই বানিয়েছি। আসলে এই বাসায় রাত ৯ টার পর কোনো কাজের লোকজনকে বিরক্ত করতে চাইনা আমি। এ অভ্যাসটা অবশ্য গড়ে তুলেছিলো আর্শীয়া। মানে এরপর যা টুকটাক চা কফি স্নাকস লাগলে নিজেরাই করে নেই। সে কারনেই এই স্পেশাল কফি বাই মি। আমি হাসলাম। আরবাজ সেই আগের মতই আছে। অতি জেন্টেল এবং খুব অন্যরকম। তবুও আমার মাঝে কি এক জড়তা কাজ করছিলো আমি নিজেই বুঝতে পারছিলাম না। বস্তুত আমি যতই কথা বলিনা কেনো ভেতরে ভেতরে আমি চাঁপা স্বভাবের শুধুই না আমাকে সহজে বুঝতে দিতে চাইনা। অনেক অপছন্দগুলিও মুখ ফুটে বলি না। এটাও হয়ত সেই ছেলেবেলার অভ্যাসই হবে। আমার মনে হচ্ছিলো এ জড়তা কাটিয়ে উঠতে আরবাজের কাছে বা ঐ দুটি স্বল্পভাষী ছেলেদের কাছে বেশ সময় লাগবে আমার।

আরবাজ বেডরুমের একটা দিকের সম্পূর্ণ দেওয়ালজোড়া পর্দা সরিয়ে দিলো। ওপাশে ঝলমল করে উঠলো সবুজ চিকচিকে পাতাগুলো। আমি অবাক হয়ে দেখলাম এই মধ্যরাত্রীতেই পর্দার ওপাশে লম্বা ব্যালকনি জুড়ে থরে থরে ফুটে রয়েছে নানা রঙ্গের ফুল আর তারই সাথে দোল খাচ্ছে ঝলমলে সজীব পাতাগুলো। আরবাজ বললো, এসব আর্শীয়ার হাতেই লাগানো গাছপালা। এ বাড়িটা শূন্য ছিলো তবে ঐ বাড়িটা ছেড়ে দেবার পর ও বাড়ির আসবাবপত্র আনা হয়নি বটে। তবে এই গাছপালাগুলো ছাড়তে পারিনি আমি।

আর্শীয়া চেয়েছিলো ওর মৃত্যুর পর সব স্মৃতি মুছিয়ে দিতে। কিন্তু আমি বুঝলাম মানুষের এমন চাওয়ার আসলে মূল্য নেই। ভালোবাসায় গড়া স্থানের চিহ্ন এত সহজে মুছে দেওয়া যায় না। আর্শীয়া চলে গেছে কিন্তু ওর গড়ে তোলা এই বনানীর প্রানের মাঝে হাসছে ওর হাসিখুশি মুখটা। আরবাজও চায় এই প্রানের মাঝে বেঁচে থাকুক আর্শীয়া। আমারও মনে হল ওদের গায়ে একটু হাত বুলিয়ে দেই। বলি, আর্শীয়া আমি তোমার কথা রেখেছি। তোমার প্রিয় মানুষগুলোকে ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখবো নিশ্চয়ই। হ্যাঁ নিশ্চয়ই আমি পারবো। আমি জানি আমি যা পারি অনেকেই তা পারেনা। অনেক কঠিন বাস্তব সহ্য করেও আমি আনন্দময় ভূবন গড়ে তুলতে পারি। আমি লড়াই করে জিনে নিতে জানি যে কোনো অসম্ভবকেই।

যাইহোক এত রাত্তিরে ব্যালকনীতে গিয়ে একটু বসতে ইচ্ছে করা স্বত্ত্বেও মুখ ফুটে বলতে পারছিলাম না আমি। কিন্তু আমার মনের কথা বুঝে নিয়েই বুঝি আরবাজ বললো, চলো বারান্দায় বসি। বারান্দার এক কোনে ছোট একটা কারুকার্য্যময় লোহার গোল টেবিল জুড়ে ৪টা চেয়ার রাখা। মনে হয় ও বাড়ির থেকেই আনা এসব। হয়তো আর্শীয়ারা চারজন বসবার জন্যই ঐ সেটআপটা করিয়েছিলো। কিন্তু হায় মানুষ ভাবে এক হয় আরেক। আজ আর্শীয়া নেই। ওর শূন্য চেয়ারটা পু্র্ণ করতে অন্য একজনকে দরকার পড়েছে।

আমরা সেখানে গিয়ে বসলাম। আরবাজ ওর পকেট থেকে টেবিলের উপর একটা ছোট সুদৃশ্য গয়নার বাক্স রাখলো। নিজেই ঢাকনাটা খুলে ধরলো। বাক্সটা খুলতেই ঐ আলো আঁধারের মাঝেও ঝলমল করে উঠলো একটি সুদৃশ্য নেকলেস। এই নেকলেসটা দেখলে কাউকে বলে দিতে হবে না এটি কত মূল্যবান আর তার চাইতেও কত সুরুচীপুর্ণ আর সুন্দর। আরবাজ বললো, এই নেকলেসটা আর্শীয়া নিজের উপার্জনে কিনেছিলো। সে নিজে খুব একটা গহনা পরা পছন্দ করতো না তবে তোমার জন্য রেখে গেছে তার এই উপহার। এটাই ওর শেষ শপিং ছিলো। আশাকরি তোমার এটা পছন্দ হবে। খুব অলখে একটা দীর্ঘশ্বাস পড়লো আরবাজের বুক চিরে। বুঝতে পারছিলাম আর্শীয়ার ব্যাক্তিত্য, আচরণ ও বুদ্ধিমত্তার পাশে আরবাজ ছিলো এক যোগ্য পুরুষ। এটাও বুঝলাম আর্শীয়ার অনুরোধে আর আমার প্রতি বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার টানে এ বিয়েতে সে রাজী হয়েছে বটে। তবে হি ইজ মিসিং আর্শীয়া। এন্ড আই এম অলসো মিসিং হার।

আরবাজ বললো, আজ থেকে ১৯ বছর আগে যখন বিয়ে করবো ঠিক করেছিলাম তোমাকে না পেয়ে বিয়ের সিদ্ধাম্তই বদলে ফেলেছিলাম আমি। তারপর আর্শীয়া এসেছিলো আমার জীবনের। এক অসাধারণ রমনী। তোমাকে দেখার পর একমাত্র আর্শীয়া ছাড়া মনে হয়না আর কেউ সেই জায়গাটা নিতে পারতো। সেই অর্থে আর্শীয়া আমার জীবনের দ্বিতীয় নারী। আমিও তোমার জীবনের প্রথম পুরুষ নই। তবুও আমরা শেষ পর্যন্ত একই সুতোয় বাঁধা পড়লাম। তুমি হয়ত কখনই রাজী হতে না। একটা জীবন একাকীই কাটিয়ে দেবার জন্য একটা মেয়ের যা যা প্রয়োজন অর্থ যোগ্যতা ক্ষমতা সবই অর্জন করে ফেলেছিলে তুমি। কাজেই একাকী চলতে শিখে ফেলা এই তোমাকে আমি হয়ত রাজী করাতেই পারতাম না। আর্শীয়ার কারণে তোমাকে পেলাম। তোমাকে আর্শিয়া তার নিজের হাতে এবং নিজের উপার্জনে কেনা এ নেকলেস উপহার দিয়ে গেছে আর আমাকে দিয়ে গেছে আরেক বিশেষ উপহার । সে উপহারটি তুমি।

সেই রাতটি ছিলো আমাদের প্রথম রাত। জানিনা আজ থেকে ১৯ বছর আগে হলে এ রাত্রির গল্প কেমন হত। কিন্তু এই এতগুলো দিন পরেও আমি এসব শুনে লাল নীল বেগুনি হয়ে উঠছিলাম। টেবিলের উপর রাখা আমার হাতটার উপরে হাত রাখলো আরবাজ। বললো, কত দিনের বন্ধুত্ত্ব আমাদের কিন্তু কখনও তোমার হাতটা ছুঁয়ে দেখিনি। কিন্তু জানো তোমাকে বলেছিও কত শত বার যে আমার ধারনা শত অসুখের মাঝেও তোমার এই হাত দুটি কপালে রাখলে সেরে যাবে যে কারো অসুখ এক নিমিষেই। আরবাজের হাতের মুঠোয় আমার হাত কাঁপছিলো।

আরবাজ উঠলো পোষাক বদলাতে। আমি বসে রইলাম একা ঐ অপূর্ব বারান্দাটাতে। ঠিক তখনই মনে হল আর্শীয়া কি দেখছে আমাকে?
মানুষ মরে গেলে রুহ নাকি থেকে যায় পৃথিবীতে যতদিন তার প্রিয়জনেরা কষ্ট পায়। কনকনে ঠান্ডা পড়েছিলো সে রাতে। আমি উঠে গিয়ে কিছুক্ষন রেলিং এ দাঁড়াতে গিয়েও পারলাম না ঠান্ডায়। একবার ভাবলাম ভেতরে চলে যাই। কিন্তু এত সুন্দর একটা রাত, এত সুন্দর মায়াময় এই ফুলে ফুলে ভরা ব্যালকনীটা ছেড়ে তখনই চলে যেতে মন চাইছিলো না আমার। বারান্দাটার আরেক দিকে বন্ধ দিকটায় একটা দোলনা ঝুলানো ছিলো। আমি গিয়ে গুটিশুটি বসে রইলাম সেখানে। আমার চিন্তার ৯০ ভাগ জুড়েই ছিলো শুধু আর্শীয়া আর আর্শীয়া।

তীব্র শীতে আমার হাত পা হিম হয়ে যাচ্ছিলো। আরবাজ এসে ঘন হয়ে বসলো আমার পাশে ঐ দোলনাতেই। অতো শীতের মাঝেও ১০ মিনিটের মধ্যেই আমি ঘামতে শুরু করলাম .....



(মিররডল হাসবা না কিন্তু। তাহলে কিন্তু আর লিখবো না)
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:০৫
৩৯টি মন্তব্য ৪৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×