somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি কালজয়ী গান ও একজন আলী আহমেদ বাবু'র গল্পঃ

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘’শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে
অঝোরে নামবে বুঝি শ্রাবণে ঝোড়ায়ে’’ ...... বাংলাদেশের ব্যান্ড সঙ্গীতের চিরসবুজ এই গানটি ২৪ বছরে কতজন শ্রোতা শুনেছেন আর কতজন শ্রোতার ভালো লেগেছে বলতে পারবেন?এই সংখ্যা সঠিক ভাবে বলা সম্ভব নয় কারণ ২৪ বছর আগের এই গানটি আজকের শ্রোতাদেরও মুগ্ধ করেছে ,আগামীর শ্রোতাদেরও করবে যা যুগে যুগে আমাদের ব্যান্ড সঙ্গীতের নান্দনিকতার জয়গানই ছড়িয়ে দিবে ।এই যে চিরসবুজ গানটি ২৪বছর ধরে শ্রোতাদের মন জয় করে যাচ্ছে তা গেয়েছিলেন কে সেই প্রশ্নের উত্তর অনেকেরই অজানা । সবাই এই প্রশ্নের উত্তরে একটা ভুলেই করে তা হলো ‘ডিফরেন্ট টাচ’ গেয়েছে । নাহ ভাই গানটি ‘ডিফরেন্ট টাচ’ ব্যান্ড গায়নি , এটি ‘ডিফরেন্ট টাচ’ ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবামের গান যাতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন ডিফরেন্ট টাচ ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, গিটারিস্ট আলী আহমেদ বাবু । আজ আপনাদের আমাদের ব্যান্ড সঙ্গীতের হারিয়ে যাওয়া সেই প্রিয় কণ্ঠটির কথা বলবো ।



আলী আহমেদ বাবু আমাদের ব্যান্ড সঙ্গীতের সোনালী সময়ে পাওয়া একজন মেধাবী তরুনের নাম । যিনি ১৯৬৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে খুলনায় জন্ম গ্রহণ করেন । ছেলেবেলায় কেটেছে খুলনাতেই । বাবু ভাইয়ের বড় বোন ছিল রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী । বড় বোনের গান গাওয়া দেখেই গানের প্রতি ছোটবেলাতেই ঝোঁক তৈরি হয় । বড় বোনের পাশে বসে তবলা বাজাতেন সেই শৈশবেই । সেই তবলা বাজানো থেকে ধীরে ধীরে গীটার বাজানো ও গান শিখতে শুরু করলেন ওস্তাদ বিনয় রায়ের কাছ থেকে পরবর্তীতে ওস্তাদ সাধন সরকারের কাছ থেকে তালিম নিয়েছিলেন কিছুদিন । আর এভাবেই কিশোর বেলাতেই বাবু’র গিটারিস্ট ও কণ্ঠশিল্পী হয়ে উঠা ।
বাবু ভাই যখন খুলনার ‘মেলোডি’ ব্যান্ডে ছিলেন তখন খুলনারই আরেক ব্যান্ড ‘দ্যা ব্লুজ’ এর সাথে ছিলেন প্রিন্স মাহমুদ (জনপ্রিয় গিতিকার,সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক) ও মেজবাহ । বাবু ভাই ও মেজবাহ ভাই সিদ্ধান্ত নিলেন নিজেরাই আলাদা একটি ব্যান্ড গঠন করবেন সেই চিন্তা থেকেই ১৯৮৮ সালে দুজনে মিলে তৈরি করলেন ‘ডিফরেন্ট টাচ’ ব্যান্ডটি । বাবু ভাই ও মেজবাহ ভাইয়ের সাথে ব্যান্ডে যোগ দেয় পিয়াল ,মিলান ও মিলন। শুরু হয়ে যায় ‘ডিফরেন্ট টাচ’ ব্যান্ডের অনুশীলন ও প্রথম অ্যালবামের কাজ । বাবু ভাইয়ের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আশরাফ বাবু যিনি সেই সময় একেবারে নতুন, অপরিচিত গীতিকার ও সুরকার। আলী বাবু ভাই জানতেন আশরাফ বাবু খুব ভালো লিখেন ও সুর করেন কিন্তু কখনও আলাদা ভাবে গান নিয়ে দুজনের আলাপ করা হয়নি ।‘ডিফরেন্ট টাচ’ এর প্রথম অ্যালবামের জন্য আশরাফ বাবু ভাইয়ের সাথে আলী বাবু ভাই কথা বললেন। আশরাফ বাবু ভাই এর লিখা ২০ টি গান থেকে ৪ টি গান ( শ্রাবণের মেঘ, দৃষ্টি প্রদীপ, স্বর্ণলতা ও রাজনীতি)নির্বাচন করলেন । গীতিকার আশরাফ বাবু ভাই বন্ধু আলী আহমেদ ভাইকে ৪ টি গান দিলেন এই শর্তে যে সবগুলো গান আলী বাবু ভাইকে গাইতে হবে । আশরাফ বাবু ভাই ও আলী আহমেদ বাবু ভাই দুজনেই গানগুলোর সুর নিয়ে বসলেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই গানগুলোর সুর করে ফেললেন আশরাফ বাবু ভাই । ৪ টি গানের মধ্যে ‘ডিফরেন্ট টাচ’ এর অ্যালবামের জন্য ৪টি গানেই কণ্ঠ দিলেন আলী আহমেদ বাবু ভাই কিন্তু গানগুলোতে কণ্ঠ দেয়ার পর আলী আহমেদ বাবু ভাই ঢাকা থেকে খুলনায় চলে আসেন এবং জণ্ডিসে আক্রান্ত হোন যার ফলে অ্যালবামের বাকী কাজগুলোতে সময় দিতে পারেননি। আলী আহমেদ বাবু ভাই ঢাকা থেকে চলে যাওয়ার পর মেজবাহ ‘দৃষ্টি প্রদীপ’ গানটির কণ্ঠ দিয়ে আবার রেকর্ড করান কিছু কারগরি ত্রুটির কারণে । বাবু ভাই অসুস্থ হওয়ায় তিনি তখন ২য়বার গানটির রেকর্ডিং এর সময় থাকতে পারেননি তাই মেজবাহ ভাই ‘দৃষ্টি প্রদীপ জ্বেলে’ গানটিতে কণ্ঠ দেন।

১৯৯০ সালে ‘ডিফরেন্ট টাচ’ এর সেলফ টাইটেলড প্রথম অ্যালবামটি বাজারে প্রকাশের পরপরেই দারুন সাড়া ফেলে । দারুন সব মেলোডি গান নিয়ে তৈরি প্রথম অ্যালবামটি সব বয়সী শ্রোতাদের মাঝে সাড়া ফেলে।অ্যালবামের ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’, ‘দৃষ্টি প্রদীপ’, ‘ভালোবাসার তানপুরা’, ‘একাকী আজ বসে আছি’, ‘হারানো দিনের সাথী’ , ‘স্বর্ণলতা’, ‘সুখ আসে সুখ যায়’, ‘রাজনীতি’ গানগুলো হয়ে গেলো সুপারহিট । বিশেষ করে ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’ হয়ে গেলো এক ইতিহাস,এক কালজয়ী গান যা শ্রোতাদের মুখে মুখে ফিরতে শুরু করে।সেই থেকে আজ অবধি ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’ গানটি ব্যান্ড শিল্পী, শ্রোতা সবার মন জয় করে চলেছে এবং নতুন ব্যান্ড শিল্পীদের নান্দনিক সৃষ্টির অনুপ্রেরণা হয়ে আছে ,থাকবে চিরদিন। আমাদের সেই সময়ে যত নতুন ব্যান্ড কনসার্টে উঠতো তারা সকলেই ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’ গানটি গাইতো। আজো একই প্রবণতা দেখা যায়। ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’ গানটি দিয়েই ‘ডিফরেন্ট টাচ’ ব্যান্ডটি প্রাদপ্রদীপের আলোয় আসলেও গানটির গীতিকার আশরাফ বাবু ও কণ্ঠ দেয়া আলী আহমেদ বাবু ছিলেন শ্রোতাদের আড়ালে। যে আলী আহমেদ বাবু’র গানের জন্য ‘ডিফরেন্ট টাচ’ শ্রোতাপ্রিয়তা পেলো সেই আলী আহমেদ বাবুকেই তখনও শ্রোতারা আলাদাভাবে চিনতে পারেনি মেজবাহ’র কারণে এবং এই কথাও সত্য যে ‘ডিফরেন্ট টাচ’ এর প্রথম অ্যালবামের মতো পরবর্তীতে ‘সাজানো পৃথিবী’ ও ‘প্রশ্ন’ অ্যালবাম দুটি শ্রোতাদের কাছে তত সাড়া ফেলতে পারেনি। এখনও মানুষ ‘ডিফরেন্ট টাচ’ এর কথা স্মরণ করলেই প্রথমেই চলে আসে ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’ গানটির কথা। অথচ আজো বহু শ্রোতারা জানেই না এই কালজয়ী গানটির শিল্পীর কথা।



(‘অরবিট’ ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবামের প্রচ্ছদ । ছবিতে বা থেকে (দাঁড়ানো) রাসেল ও পলাশ, বা থেকে (বসাবস্থায়) ইমরান আহমেদ চৌধুরী মবিন, আলী আহমেদ বাবু ও আশরাফ বাবু)
‘ডিফরেন্ট টাচ’ এর প্রথম অ্যালবাম প্রকাশের আগেই ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো আলী আহমেদ বাবু ভাই মেনে নিতে পারছিলেন না তাই তখনই সিদ্ধান্ত নিলেন ডিফরেন্ট টাচ ব্যান্ড ত্যাগ করার । সেই সিদ্ধান্ত নিয়েই বন্ধু আশরাফ বাবু’র সাথে তৈরি করলেন ‘অরবিট’ নামের নতুন ব্যান্ড সাথে নিলেন খুলনার আরেক কণ্ঠ পলাশ সাজিদ, ইমরান আহমেদ চৌধুরী মবিন ও রাসেল’কে । মূলত ‘অরবিট’ ব্যান্ড দিয়েই আলী আহমেদ বাবু ভাই আলাদাভাবে শ্রোতাদের নজর কাড়েন এবং কণ্ঠ শুনে পরে বুঝতে পারে যে ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’ গানটিসহ ডিফরেন্ট টাচ এর জনপ্রিয় একাধিক গানগুলোর কণ্ঠ ছিল এই আলী বাবু ভাইয়ের। ‘অরবিট’ তাদের প্রথম অ্যালবাম সেলফ টাইটেলড প্রকাশের পরপরেই বাজারে দারুন সাড়া ফেলে । ঠিক যেন ‘ডিফরেন্ট টাচ’ এর প্রথম অ্যালবামের ছোঁয়া ।কারণ সবগুলো গান লিখেছিলেন ও সুর করেছিলেন আশরাফ বাবু । লাল শাড়ী, সুখেরই প্লাবন , পাপের স্রোতে , ঐ এলোরে বান, এই মন তুই গানগুলো দারুন শ্রোতাপ্রিয়তা পায়। আলী আহমেদ বাবু ভাইয়ের কণ্ঠের ‘সুখেরই প্লাবন’ ও পলাশের কণ্ঠের ‘লাল শাড়ী’ গান দুটি তো আমাদের সোনালী দিনের ব্যান্ড সঙ্গীতের চিরসবুজ গান হয়ে আছে । আলী আহমেদ ভাইয়ের কণ্ঠের শুধু ‘অরবিট’ এর প্রথম অ্যালবামই নয় , ‘অরবিট’ ব্যান্ডের ২য় অ্যালবাম ‘প্রতিক্ষা’ অ্যালবামের এই তো সেদিন , স্বপ্নে আঁকা ছবি, কোন এক শ্রাবণের সন্ধ্যায়, স্বর্ণালি গানগুলোও আমার মতো সেদিনের বহু শ্রোতার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল । বিশেষ করে ‘এই তো সেদিন’ গানটির ভীষণ ভক্ত আজো যা বারবার আমার হৃদয় ছুঁয়ে যায়। আলী আহমেদ বাবু ভাইয়ের গানগুলো খুব সহজেই হৃদয়ে গেঁথে যায় ,উনার সহজ সরল গায়কির জন্য ।গানগুলোর সুরও খুব মেলোডিয়াস থাকে ।



ব্যান্ডের গান ও গীটার বাজানোর পাশাপাশি আলী আহমেদ বাবু ভাই পেশাগত জীবন শুরু করেন কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের ‘System Analyst’ হিসেবে ।খুব সততার সাথে সেখানে তিনি দায়িত্ব পালন করছিলেন কিন্তু আরও ভালো কিছু করার আশায় সুযোগ পেয়ে যান কানাডায় বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান ‘আইবিএম’ তে। সেই কারণে কানাডায় পাড়ি জমান এবং বর্তমানে ‘IBM’ এর আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করছেন ।
আলী আহমেদ বাবু হলেন আমাদের সোনালী দিনের ব্যান্ড সঙ্গীতের মেধাগুলোর অন্যতম একজন । অথচ আপনারা শুনলে বিস্মিত হবেন যে বাবু ভাইকে নিয়ে আমার এই প্রতিবেদনটাই সম্ভবত বাবু ভাইকে তুলে ধরা প্রথম কোন প্রতিবেদন। অথচ আজ অনেক অযোগ্য শিল্পী মিডিয়ার প্রচারের আলোয় এসে নিজেকে স্টার সুপারস্টার ভাবতে থাকে যাদের গান শুনলে মনে হয় কানের অত্যাচার করছি। ‘শ্রাবণের মেঘগুলো’ গানের মতো চিরসবুজ ও কালজয়ী একটি গান গাওয়ার পরে বাবু ভাই যদি আর কোন গান না গাইতেন তাহলেও বাবু ভাইকে শ্রোতারা চিরদিন মনে করতো । কিন্তু এমন একটি গানের পরেও নিজেকে কোনদিন কোথাও জাহির করার চেষ্টা করেননি। বাবু ভাই যতদিন ব্যান্ড সঙ্গীতে ছিলেন ততদিন আলো ছড়িয়েছেন নীরবে।কোনদিন নিজের মধ্যে কোন ‘স্টার’ বা ‘সুপারস্টার’ ভাব ছিল না। কোনদিন কোন পত্রিকায় সাক্ষাতকারও দেননি। কোন সংবাদিকের পেছনে ঘুরেননি নিজের কথা প্রচার করার জন্য । বাবু ভাইকে নিয়ে এই লিখাটাই কোনদিন কোন নোংরা রাজনীতিতে ছিলেন না। সবসময় একনিষ্ঠ ভাবে ব্যান্ড সঙ্গীতকে জনপ্রিয়তা করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। আজ পর্যন্ত শুনিনি বাবু ভাই অন্য কারো ক্রেডিট নিজের নামে প্রচার করেছেন । তাই তো আমরা যারা সেদিনের শ্রোতা তারা প্রচারের আলোয় না আসা আলী আহমেদ বাবু ভাইকে ঠিকই মনে রেখেছি ও আগামীতেও রাখবো । যার গান ,যার স্বকীয়তা আজ আমাদের নতুন প্রজন্মের ব্যান্ডশিল্পীদের কাছে অনুকরণীয় হতে পারে , হতে পারে প্রেরণা ।বাংলাদেশের ব্যান্ড সঙ্গীতের মেধাবী এই মানুষটিকে জানাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে লক্ষ কোটি স্যালুট। বাবু ভাই যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন সবসময় । আপনাদের সেইদিনের সৃষ্টিগুলোই আজ আমাদের বস্তাপচা গানের ভিড়ে স্বস্তি দেয়।
আলী আহমেদ বাবু ভাইয়ের কণ্ঠের উল্লেখযোগ্য গানগুলো পাবেন নিচের দুটি লিঙ্কে -
শ্রাবণের মেঘগুলো, স্বর্ণলতা, রাজনীতি, সুখ আসে, রাজনীতি গানগুলোসহ পুরো অ্যালবাম পাবেন এখানে- Click This Link
এই তো সেদিন (অরবিট)-http://radiobg24.com/storage/orbit/protikkha/Eito Sedin.mp3
স্বপ্নে আঁকা ছবি (অরবিট) - Click This Link Aaka.mp3
স্বর্ণালি (অরবিট)-http://radiobg24.com/storage/orbit/protikkha/Shornali.mp3
কোন এক শ্রাবণে (অরবিট)-http://radiobg24.com/storage/orbit/protikkha/Ek Sraboner.mp3
উপরের গানগুলোর সম্পূর্ণ অ্যালবাম লিঙ্ক - Click This Link

একটি http://www.radiobg24.com (বাংলা গানের জাদুঘর)
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
১৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×