১।
কসমেটিক্সের দোকানে
নির্মল কাঁচের ওপারে ,
সোনালী হারের পানে
দু'চোখ জুড়ায় সে।
আর জলধি ভরা আশা নিয়ে
দোকানির মুখ চেয়ে,
নিরাশায় ঘরে ফিরে যায় সে।
২।
আমার স্মৃতিশক্তি দিন দিন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।জানি না, কবে এই ধরা ছেড়ে আমিও এভাবে হারিয়ে যাবো।আহারে! আফসোস হয় নিজের জন্য।
৩।
আমার ভিতর ও বাহিরে শুধুই জালাপোড়ন।আমার সহ্য হয় না।একদিন খুব ভোরে সাদা পাঞ্জাবী পরে বেরিয়ে যাবো হারিয়ে যাবো দূর অজানায়।
৪।
কষ্ট লাগে,যখন নিজের কর্মফল হিসেব করি।ইশ!আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।
৬।
যে যায় সে একবারেই যায়।তার ফিরে আসার ব্যর্থ প্রহর গুনে কি লাভ?
পুরো সময়টাই নষ্ট।উচিৎ হবে কোন বই কিংবা লেখকের শব্দভান্ডারের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া।এতে অনেক লাভ আছে।মস্তিষ্কের জড়তা দূর হবে, খুলবে তালাবদ্ধ বিবেক।
৭।
একজন মানুষকে পাগল বানাতে মাত্র অল্প কয়েকজন মানুষের মানষিক আক্রমনই যথেষ্ট।কিন্তু একজন মানুষ যদি তার নিজের ওপর দৃঢ় বিশ্বাসী হয় এবং নিজেকে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে; তবে তার ওপর যতই মানষিক আক্রমন আসুক সে সুস্থ থাকবে ঠিকই কিন্তু আক্রমণকারীদের ঘাম ছুটে যাবে।
৮।
সীমান্ত পাহারা দিতে বুকে সাহস থাকতে হয়;প্রতিশোধ নেয়ার স্পৃহা থাকতে হয়;প্রয়োজনে জীবন বিসর্জন দেয়ার মতো প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকতে হয়।আর এই কাজে বিজিবিকে মানায় না।বিজিবি মানুষ হলেও বিডিয়ার নয়।
৯।
নারীর বুদ্ধি হাঁটুর নীচে কথাটা আসলেও সত্য।যেই নারীকে ইসলাম এতো মর্যাদা দিয়েছে।এমন কি কোন কোন ক্ষেত্রে সেটা পুরুষের মর্যাদাকেও অতিক্রম করে যায়।আর সেই নারীরা যদি সমঅধিকারের কথা বলে তা হলে সেটা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কি হতে পারে?
১০।
মাঠে, ঘাটে কিংবা যে কোন স্থানে শিক্ষার্থীদের মুখে যখন একজন শিক্ষকের নাম উচ্চারিত হয় ঠিক তার পরপরই সেই শিক্ষকের বাবা-মায়ের স্মরণে একটা গালিও উচ্চারিত হয় যা প্রমান করে এদেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের প্রচন্ড অবহেলার সাথে পাঠদান করা হয়।এতে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়। কারন এটা একটা ধ্রুব সত্য।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩