পকেটমাররা নাকি সবসময় সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে। একেক গ্ৰুপে থাকে তিন-চারজন বা তারও বেশি। একজন কাটে পকেট, অন্যরা দেয় তাকে সাপোর্ট। ধরা পড়লে সাপোর্ট দরকার হয়, নইলে নয়।
পকেটমার কখনো ধরা পরে গেলে কিছু অতি উৎসাহী আগন্তুক দৌঁড়ে এসে তাকে এলোপাতাড়ি চড়থাপ্পড় দেয়। সাথে উচ্চঃস্বরে গালিগালাজ করে টেনে হেঁচড়ে তাকে জটলা হতে ছাড়িয়ে একদিকে নিয়ে যায়। ওরাই মূলতঃ সাপোর্টিং সদস্য। অবশেষে 'নাটকীয়' মারধর আর গালাগালির এক পর্যায়ে নিরাপদে পালাবার সুযোগ করে দেয় তারা পকেটমারকে। ...
সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক আলোচিত বেনজির আহমদ হলেন সেই পকেটমার। আর, জনসমক্ষে তর্জন গর্জন করে তাকে নিরাপদে পালাতে যারা সাহায্য সহযোগিতা দিয়েছে তারা প্রকারান্তরে ওই পকেটমার চক্রেরই সদস্য।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:১৭