somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"ভ্রান্তির কবলে ক্লোনিং"-এ সম্পর্কে আল-কোরআন কি বলে?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"ভ্রান্তির কবলে ক্লোনিং"-এ সম্পর্কে আল-কোরআন কি বলে?
এমন কতগুলো অলৌকিক ঘটনা রয়েছে যেগুলো মানব রচিত আজগুবি গল্প নয়; বরং স্বয়ং মহান আল্লাহতায়ালার আদেশেই ঘটেছে এবং অবিকৃত ও মূল উৎস থেকে উৎসারিত ঐশীবাণীও সেগুলোকে সমর্থন করে। বর্তমানে জ্ঞান বিজ্ঞানের অগ্রগতির আলোকে এ ঘটনাগুলোর বাহ্যিক কারণ ও প্রক্রিয়া কিছুটা বোধগম্য হচ্ছে। তবে কোন অলৌকিক শক্তির নিখুঁত নিয়ন্ত্রণাধীনে সেগুলো ঘটছে তা পরোপুরি উদঘাটন করা না গেলেও স্পষ্টভাবে অনুধাবন করা সম্ভব হচ্ছে। সুতরাং অস্বীকার না করে গবেষণায় রত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।

পিতা ছাড়া অর্থাৎ শুক্রাণু ছাড়াও যে মাতৃগর্ভে সন্তান জন্ম নিতে পারে, এক সময় এ বিষয়টি অত্যন্ত বিতর্কিত ও অবিশ্বাস্য ছিল। তাই হযরত ঈশা (আঃ)-এর জন্ম রহস্য অনেকের কাছেই একটা অবান্তর এবং অবৈজ্ঞানিক গুজব হিসেবে পরিগণিত হত। অবিশ্বাসের ঘোরে নিমজ্জিত মানুষেরা তাই আল্লাহর স্বঘোষিত এই সত্য নিদর্শনটিকে কতিপয় মিথ্যে মতবাদের আড়ালে ঢেকে রাখতে চেয়েছে। এমন কি কুৎসা রটনা করতেও পিছপা হয়নি। বর্তমানে ক্লোন-পদ্ধতি উদ্ভাবনের ফলে এ বিষয়টি তো অন্ততঃপক্ষে প্রমাণিত হয়েছে যে, বিশেষ উপায়ে শুক্রাণুর বদলে একটি জীবন্ত স্ত্রী-প্রণীর পূর্ণাঙ্গ ও জীবন্ত কোষ থেকে নিউক্লিয়াস সংগ্রহ করে তা একই জাতিয় অন্য একটি প্রণীর ডিম্বাণূতে নিষিক্ত করে জরায়ুতে প্রতিস্থাপন করলে গতানুগতিক জন্মপ্রক্রিয়ায় মহান স্রষ্টার ইচ্ছা ও অনুগ্রহ থাকলে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রাণী জন্মলাভ করে। আমরা জানি ক্লোন পদ্ধতিতে প্রাণী জন্ম দেয়ার ক্ষেত্রে প্রধান সমস্যা হল যে, একটি প্রাণী ক্লোন করতে কয়েকশ’ নতুন ডিম্বাণূর প্রয়োজন হয়। একে তো জৈব-পদ্ধতিতে ডিম্বাণূ সংগ্রহ করা সময়সাপেক্ষ ও জটিল একটি প্রক্রিয়া এবং অন্যদিকে কয়েকশ’ ডিম্বাণূ সংগ্রহের পর কোন ডিম্বাণূটি কাজে লাগবে তা ডিম্বাণূগুলোর স্রষ্টা মহান আল্লাহতায়ালাই ভাল জানেন। এ পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণরকারী নবজাতক প্রাণীটি পূর্ণাঙ্গ কোষ দানকারী প্রাণীটির প্রতিরূপ বা কার্বন কপির মতো হয়। বিজ্ঞানীদের পক্ষে যদি এরূপ সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়, তবে সর্বশক্তিমান আল্লাহপাক তাঁর ইচ্ছা ও অদৃশ্য শক্তির প্রভাবে হযরত মরিয়ম (আঃ)-এর পবিত্র গর্ভে কোনো পুরুষের ঔরস ছাড়াই বিশেষ গুণ ও বৈশিষ্ট্যের অধিকারী তাঁর অত্যন্ত প্রিয় ও অন্যতম নবী হযরত ঈশা (আঃ)-কে কেন সৃষ্টি করতে পারবেন না?

আল-কোরআন (Al - Quran):-
সূরা মরিয়ম:- (19.Maryam // Mary)- আয়াত নং-(১৬ - ২২)
সূরা নং-১৯, আয়াত নং-১৬:- বর্ণনা কর এ গ্রন্থে উল্লেখিত মরিয়মের কথা, যখন সে তার পরিবার বর্গ হতে পৃথক হয়ে নিরালায় পূর্ব দিকে একস্থানে আশ্রয় নিল, আয়াত নং-১৭:- অতঃপর ওদের থেকে নিজেকে আড়াল করার জন্য সে পর্দা করল। অতঃপর আমি তার নিকট আমার ( দূতকে ) জিব্রাঈলকে পাঠালাম, সে তার নিকট পূর্ণ মানবাকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করল। আয়াত নং-১৮:- মরিয়ম বলল, ‘তুমি যদি আল্লাহকে ভয় কর তবে আমি তোমা হতে দয়াময়ের স্মরণ নিচ্ছি।’ আয়াত নং-১৯:- সে বলল, ‘আমি তো কেবল তোমার প্রতিপালক প্রেরিত, তোমাকে এক পবিত্র পুত্র সন্তান দান করার জন্য।’ আয়াত নং-২০:- মরিয়ম বলল, ‘কেমন করে আমার পুত্র হবে যখন আমাকে কোন পুরুষ স্পর্শ করেনি ও আমি ব্যভিচারিণীও নই ?’ আয়াত নং-২১:- সে ( ফেরেস্তা ) বলল, ‘এরূপই হবে।’ তোমার প্রতিপালক বলেছেন, ‘এ আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি তাকে এ জন্য সৃষ্টি করব যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার নিকট হতে এক অনুগ্রহ; এটা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।’ আয়াত নং-২২:- অতঃপর সে গর্ভে সন্তান ধারণ করল ও তৎসহ এক দূরবর্তী স্থানে চলে গেল ;

উপরের আয়াতগুলো থেকে আমরা বুঝে নিতে পারি যে, মহান আল্লাহতায়ালা এক বিশেষ ব্যবস্থাপায় কোন পুরুষের ঔরস ছাড়াই হযরত মরিয়ম (আঃ)-এর পবিত্র গর্ভে পুত্র সন্তান দান করেছিলেন। আর তিনি হলেন অন্যতম নবী হযরত ঈসা (আঃ)। (১৯:২১) নং আয়াতে এই ব্যতিক্রমী ঘটনাটিকে মানুষের জন্য এক নিদর্শণ ও এক অনুগ্রহ হিসেবে প্রকাশও করে দিয়েছেন। সুতরাং যত হৈ চৈ-ই হোক না কেন বিবেকবান মানুষের দ্বারা ক্লোন-পদ্ধতির সুষ্ঠু প্রয়োগের মাধ্যমে মানবজাতির যে প্রভূত কল্যাণ সাধিত হতে পারে তা ভবিষ্যতই বলে দেবে। অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি জেনেটিক্স-ইঞ্জিনিয়ারিং-এর বিশেষজ্ঞগণ জীন-থেরাপির মাধ্যমে কতিপয় সুপ্ত ও বংশগত রোগের জন্য দায়ী জীনগুলোকে বদলে দিয়ে সেই রোগ থেকে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই আমাদেরকে মুক্তি দিতে পারবে বলে দৃঢ় অভিমত ব্যক্ত করেছেন। সম্প্রতি ব্রিটেনের খাদ্য গবেষকরা ক্লোন করা গবাদি পশুর মাংশ ও দুধ সম্পূর্ণ নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।


তবে ক্লোনিং এর যে বেশ কিছু ক্ষতিকর প্রভাবও রয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই-
What are Some Disadvantages of Cloning?
One of the biggest disadvantages of cloning is that the technology is still so uncertain. Dolly the sheep, the first mammalian clone, was born in 1996. While she was initially successful, she died young of a disease not normally seen in sheep of her age. Scientists are still unsure of any genetic mutations that might occur when an animal is cloned. Also, while Dolly was a successful clone, there were hundreds of failed clones before she was made, including several dead fetuses. Other cloned animals have turned out horribly deformed.

Losing gene diversity is another of the disadvantages of cloning. Some people and animals naturally have a stronger immune system. If gene diversity is lost due to excessive cloning, there are no mutations to allow some of the cloned group to survive a newly introduced disease.

Another of the disadvantages of cloning is that there are a lot of ethical considerations that would cause most people to protest.

There is always a risk of cloning technology being abused. For example, imagine what a corrupt dictator could do with cloning.

However, the disadvantages of cloning are seen by many to far outweigh any benefits that might be seen. Because of the risk taking involved in cloning, it is a technology that many experts say may be better left alone, at least until it is better understood.

সুতরাং ক্লোনিং এর অকল্যাণকর ও অমানবিক প্রয়োগের বিরুদ্ধে অবশ্যই কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্য যে খেসারত দিতে হবে- তাতে সন্দেহ নেই।

১৯৯৭ সালে পূর্ণাঙ্গ ও জীবন্ত মাতৃকোষের ক্লোনিং-এর মাধ্যমে মাতৃপ্রতিরূপ ডলি নামক ভেড়ির জন্ম-প্রক্রিয়ায় নব পদ্ধতির উদ্ভাবক ডঃ আয়ান উইলমুট ও তার সহকর্মীবৃন্দ অযৌন প্রজননের ক্ষেত্রে যে বিরাট সাফল্য অর্জন করেছেন তা সত্যিই অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণার জগতে নিঃসন্দেহে একটি বিল্পবাত্বক মাইলফলক। কিন্তু দুঃখের বিষয় কোন কোন প্রচার মাধ্যম ও পত্র পত্রিকায় উইলমুট সাহেব ও ডলির ছবি ছাপিয়ে তার নিচে ডলি ও তার স্রষ্টা ডঃ আয়ান উইলমুট -এই ধরণের অতিশয় উক্তি করা হয়েছে। যা খুবই আপত্তিকর। কারণ উইলমুট সাহেব তো মাতৃকোষের স্রষ্টা নন অথবা ডিম্বাণূও সৃষ্টি করতে পারেন নাই। বরং অযৌন প্রজননের ক্ষেত্রে শুক্রাণুর বদলে একটি পূর্ণাঙ্গ ও জীবন্ত কোষের নিউক্লিয়াসকে কাজে লাগিয়ে জন্মপ্রক্রিয়ার সূচনায় বিরাট পদ্ধতিগত সাফল্য অর্জন করেছেন মাত্র। সুতরাং তাকে সরাসরি ডলির স্রষ্টা হিসেবে প্রচার করা মোটেই যুক্তিসঙ্গত হয়নি। ডঃ সাহেব যদি নিজের আয়ত্বাধীনে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে কোষ গঠন কোরে তাতে প্রাণ-সঞ্চার করতে সক্ষম হতেন এবং তা থেকে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ডলি জন্মলাভ করত, তাহলে এই উক্তিটি মানানসই হত বটে। কিন্তু এর পূর্বে এ ধরণের অতিরঞ্জিত বক্তব্য প্রচার করা হলে প্রকৃত ঘটনা ও সত্যের অবমূল্যায়নই করা হয়।
আল-কোরআন (Al - Quran):
সূরা বণী ইস্রাঈল:- (17.Al-Isra // The Night Journey)-আয়াত নং-৮৫
(১৭ : ৮৫):-তারা তোমাকে রূহ্‌ (প্রাণ) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলে দাও, রূহ্‌ (প্রাণ) আমার পালনকর্তার আদেশঘটিত। এ সম্পর্কে তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই দান করা হয়েছে।

আল- কোরআনের এই আয়াতটির সাথে একাত্মতা ঘোষনা করার সাথে সাথে যারা গভীরভাবে বিশ্বাস করেন যে, প্রতিটি অণুকণা থেকে শুরু করে এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সকল সৃষ্টির স্রষ্টা মাত্র একজনই এবং প্রাণ-সঞ্চার করা একমাত্র তাঁরই আয়ত্বাধীন এবং সেইসাথে বিজ্ঞানের চুলচেরা বিশ্লেষণ, অনুসন্ধান ও নব নব আবিষ্কারের প্রতিও যারা শ্রদ্ধা ও আস্থা রাখেন তাদের কাছে কিন্তু প্রদত্ত উক্তিটি ( ডলি ও তার স্রষ্টা ডঃ আয়ান উইলমুট ) বর্তমান বৈজ্ঞানিক সাফল্য ও অগ্রগতির আলোকে মোটেই গ্রহনযোগ্য নয়।

ভবিষ্যতে ক্লোনিং-এর মাধ্যমে শুধুমাত্র পিতৃ অথবা মাতৃ প্রতিরূপই নয়; বরং জেনেটিকাল ক্লেনিং এর মাধ্যমে সেক্স-ক্রোমসোমের জীনগুলোর পরিবর্তন বা পরিবর্ধন সাধন করলে পুরুষ প্রাণীর পূর্ণাঙ্গ ও জীবন্ত কোষ থেকে স্ত্রী-লিঙ্গের বৈশিষ্ট্যধারী অথবা স্ত্রী-প্রাণীর পূর্ণাঙ্গ ও জীবন্ত কোষ থেকে পুং-লিঙ্গের বৈশিষ্ট্যধারী পূর্ণাঙ্গ জীব জন্মগ্রহণ করে কিনা, অথবা স্ত্রী প্রজনন কোষের অর্থাৎ ডিম্বকোষের ডিম্বাণূতে অবস্থিত সেক্স ক্রোমসোমের জীনগুলোর পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে তার বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন ঘটান সম্ভব হয় কিনা এ ব্যপারে চিন্তা গবেষণা করার যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে। আমার মনে হয় পবিত্র কোরআনের { ৪ নং সূরা নিসা-এর-১ নং আয়াত, ৭ নং সূরা আরাফ-এর-১৮৯ নং আয়াত ও ২৩ নং সূরা মু’মিনন-এর-১২, ১৩ ও ১৪ নং আয়াত} ঐশী তথ্যগুলোর অনুবাদ সঠিকভাবে অর্থাৎ আরবী প্রত্যেকটি শব্দের মূল অর্থ ও ভাব অনুযায়ী করে তা নিয়ে চিন্তা-গবেষনা করলে হয়ত এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক দিকনির্দেশনা লাভ করা যেতে পারে।)

এভাবে আল-কোরআনের ঐশী-জ্ঞান ও খাঁটি বৈজ্ঞানিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে অন্তর-চক্ষু ও জ্ঞান-চক্ষুর উন্নতি সাধনের জন্য চেষ্টা চালাতে হবে এবং এই সমন্বিত জ্ঞানকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে হবে। জহৎসমূহের স্রষ্টা ও পালনকর্তা সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান এক আল্লাহতায়ালার প্রতি সব সময় অটল বিশ্বাস রাখতে হবে। স্রষ্টা কর্তৃক সৃষ্ট উপাদানসমূহের অহেতুক অপচয় ও ধ্বংস না করে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে সুষ্ঠু বন্টন ও ব্যবহারের মাধ্যমে মানব জাতি তথা জগদ্বাসীর হিত সাধনে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই কেবল এই পৃথিবীতে শান্তিপূর্ণ ও সুখময় পরিবেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন যতক্ষণ মানবকল্যাণে ও শরীয়তসম্মত উপায়ে ব্যবহার করা হবে ততক্ষণ কোন আপত্তি নেই। কিন্তু মানবজাতিকে কলুষিত করার লক্ষে অমানবিক ও শরীয়ত বিরোধী যে কোন কর্মকান্ড অত্যন্ত আপত্তিকর এবং তা অবশ্যই পরিহার করা উচিত। তা না হলে এর পরিনাম স্বরূপ ইহজগতে তো বটেই পরকালেও অশান্তি ছাড়া কিছুই মিলবে না।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:২৩
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×